ঢাকা ১৯ আশ্বিন ১৪৩১, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

যশোরে যুবলীগকর্মীকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ০৭ জুন ২০২৪, ০২:৩৩ পিএম
আপডেট: ০৭ জুন ২০২৪, ০২:৪৩ পিএম
যশোরে যুবলীগকর্মীকে গুলি করে হত্যা
নিহত যুবলীগকর্মী মোহাম্মদ আলী

উপজেলা নির্বাচন ঘিরে যশোর শহরতলিতে মোহাম্মদ আলী নামে এক যুবলীগকর্মীকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। 

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) মধ্যরাতে শহরতলির বাহাদুরপুর তেঁতুলতলা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত মোহাম্মদ আলী বাহাদুরপুরের আব্দুর রহমানের ছেলে। তিনি যশোর সদর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী তৌহিদ চাকলাদার ফন্টুর মোটরসাইকেল প্রতীকের কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে। 

ঘোড়া প্রতীকের ফাতেমা আনোয়ারের কর্মীরা আলীকে হত্যা করেছে বলে স্বজনদের দাবি। নিহত আলীর বিরুদ্ধেও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের অভিযোগ রয়েছে। তার নামে কয়েকটি মামলা রয়েছে বলে পুলিশসূত্রে জানা যায়। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আলী মোটরসাইকেল প্রতীকের বিজয় উপলক্ষে রাতে ওই এলাকায় খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করেন। খাওয়া-দাওয়া শেষে তিনি বাড়ি ফিরছিলেন। পথিমধ্যে ৪-৫ জন যুবক তাকে ধাওয়া করে ধরে মাথায় একাধিক গুলি চালিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা আলীকে উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুজায়েত জানান, ঘটনাস্থলেই আলীর মৃত্যু হয়েছে। তার মাথায় দুটি ও পায়ে একটি গুলির চিহ্ন পাওয়া গেছে।

ঘটনার পর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বেলাল হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া র‌্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক কর্মকর্তা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। 

যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রাজ্জাক খবরের কাগজকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’ 

যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জুয়েল ইমরান বলেন, ‘জড়িতদের ধরতে পুলিশের একাধিক গ্রুপ কাজ শুরু করেছে।’ 

এইচআর তুহিন/ইসরাত চৈতী/  

মানিকগঞ্জে ম্যাগাজিনসহ শর্টগান উদ্ধার

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৪৮ পিএম
মানিকগঞ্জে ম্যাগাজিনসহ শর্টগান উদ্ধার
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার মানোরা এলাকা থেকে একটি শর্টগান উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বিকালে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম আমান উল্লাহ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের সদর উপজেলার মানোরা এলাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি শর্টগান অস্ত্র পড়ে আছে এমন সংবাদ পায় পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাত ১২টার দিকে পুলিশ ঘটনাস্থলে যেয়ে একটি ম্যাগজিনসহ শর্টগান পড়ে থাকতে দেখে। আশেপাশের পথচারীরাও এ বিষয়ে কোন তথ্য দিতে পারেনি। রাত ১২টা ১৫ মিনিটে এসআই মো. বাবলু মিয়া একটি খালি ম্যাগাজিনসহ শর্টগানটি উদ্ধার করা হয়।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি এস এম আমান উল্লাহ জানান, প্রাপ্ত সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা ১৫ মিনিটের দিকে একটি খালি ম্যাগাজিনসহ শর্টগান উদ্ধার করা হয়। এর আগে, ৪ আগস্ট জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান আপেলের লাইসেন্সকৃত একটি অস্ত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না মর্মে মানিকগঞ্জ থানায় একটি জিডি করেন। উদ্ধারকৃত অস্ত্রের সঙ্গে জিডির দায়েরকৃত অস্ত্রের মিল পাওয়া গেছে। বর্তমানে শর্টগানটি মানিকগঞ্জ থানায় জমা আছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

আসাদ জামান/এমএ/

ফেনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩৯ পিএম
ফেনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ভাই-বোনের মৃত্যু
প্রতীকী ছবি

ফেনীর দাগনভূঞায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার জায়লস্কর ইউনিয়নের পশ্চিম ধর্মপুর আমিন উল্ল্যাহ মৌলভী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা ওই এলাকার আমিন উল্ল্যাহ মৌলভী বাড়ির আলাউদ্দিনের ছেলে আশরাফুল ইসলাম নিলয় (১০) ও সালাহ উদ্দিনের মেয়ে নাজিফা আক্তার (৭)। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই-বোন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নিলয় ও নাজিফা বাড়ির পাশে খালি জায়গায় খেলা করছিল। এ সময় সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে বৈদ্যুতিক লাইনের ছেঁড়া তারে আশপাশের জায়গাগুলো বিদ্যুতায়িত হয়ে যায়। খেলতে খেলতে এক সময় শিশু নিলয় ও পরে নাজিফা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে উদ্ধার করে দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

তোফায়েল আহাম্মদ নিলয়/এমএ/

রূপসী ঝরনায় নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩১ পিএম
রূপসী ঝরনায় নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
রূপসী ঝরনার গভীর কূপ থেকে দুই পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার। ছবি : খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে রূপসী ঝরনার গভীর কূপ থেকে দুই পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সকালে উপজেলার ওয়াহেদপুর ইউনিয়নের রূপসী ঝরনা থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

নিহতরা হলেন- মুসফিকুর রহমান আদনান (২১) ও মাহবুব রহমান মুত্তাকিম (২১)। 

নিহতদের মধ্যে আদনান ঢাকার ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ও মাদারীপুরের চাষাড়া এলাকার আতিকুর রহমানের ছেলে। আর মুত্তাকিম নারায়ণগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অনার্স প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ও লক্ষ্মীপুরের মৃত মোহাম্মদ মুরাদের ছেলে।

বিষয়টি খবরের কাগজকে নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের স্টেশন কর্মকর্তা ইমাম হোসেন পাটোয়ারী।

জানা যায়, সকালে রূপসী ঝরনায় ১৪ জন পর্যটক একসঙ্গে ঘুরতে যান। ঝরনা উপভোগের একপর্যায়ে ছবি তোলার সময় মুত্তাকিম পা পিছলে ঝরনার কূপে পড়ে যান। পরে আদনান তাকে উদ্ধার করতে গেলে তিনিও কূপে পড়ে যান। এরপর থেকে তারা নিখোঁজ হন। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের খবর দিলে তারা ঘটনাস্থলে এসে প্রায় আড়াই ঘণ্টা পর তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।

মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স স্টেশনের স্টেশন অফিসার ইমাম হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘দুইজন পর্যটক নিখোঁজের খবর পেয়ে দ্রুত ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থল পৌঁছায়। এরপর চট্টগ্রাম থেকে ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল ঝরনায় এসে উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করে। প্রায় ৩ ঘণ্টা পর কূপ থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।’

মিরসরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল কাদের বলেন, ‘নিখোঁজের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি দল ছুটে যায়। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।’

সালমান/

ময়মনসিংহে ৪০ বস্তা চোরাই চিনিসহ গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:২০ পিএম
ময়মনসিংহে ৪০ বস্তা চোরাই চিনিসহ গ্রেপ্তার ২
ছবি: সংগৃহীত

ময়মনসিংহে অভিযান চালিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে নিয়ে আসা ৪০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বিকেলে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে সদরের রঘুরামপুর এলাকা থেকে চিনি জব্দসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার হলেন- নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার লেঙ্গুরা ইউনিয়নের গৌরীপুর গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে সেলিম মিয়া (২২) ও কুদ্দুছ আলীর ছেলে ইজাজুল ইসলাম (২০)।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সহিদুল ইসলাম বলেন, সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, ভারত থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে নিয়ে আসা বিপুল পরিমাণ চিনি ময়মনসিংহে আনা হচ্ছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা সড়কে ময়মনসিংহ সদরের রঘুরামপুর এলাকায় তাৎক্ষণিক অভিযান চালানো হয়। এসময় একটি পিকআপ তল্লাশি করে চোরাইপথে নিয়ে আসা ভারতীয় ৪০ বস্তা চিনি পাওয়া যায়। এসময় গাড়িতে থাকা ওই দুইজনকে গ্রেপ্তার করে চিনিসহ গাড়ি জব্দ করা হয়।

তিনি বলেন, তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় মামলা দিয়ে প্রত্যেককে পাঁচ দিনের রিমান্ডের আবেদনসহ আদালতে পাঠানো হয়েছে। চোরাকারবারি সব চক্রগুলো শনাক্ত করে ধরতে চেষ্টা চলছে।

কামরুজ্জামান মিন্টু/এমএ/

ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে জামায়াতের নেতাসহ নিহত ৩

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম
আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম
ট্রাক-ইজিবাইক সংঘর্ষে জামায়াতের নেতাসহ নিহত ৩
দুর্ঘটনাকবলিত ইজিবাইক। ছবি: খবরের কাগজ

জামালপুরে ট্রাক ও ব্যাটারিচালিত ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ইজিবাইকের চালক ও উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নেতাসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। 

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) সকালে শহরের টিউবওয়েলপাড় মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন- মেলান্দহ উপজেলার ঝাউগড়ার কাপশহাটিয়া এলাকার জয়নাল হোসেনের ছেলে ইজিবাইকচালক রোকন মাহমুদ (৪৫), ইজিবাইকের যাত্রী একই ইউনিয়নের শেখসাদী এলাকার আব্দুস সোবাহানের ছেলে আব্দুল মালেক (৫৩) এবং জামালপুর সদর উপজেলার মেষ্টা ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকার মৃত আব্দুস সোবাহানের ছেলে ও সদর উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ও বেলটিয়া কামিল মাদ্রাসার শিক্ষক মোস্তাফিজুর রহমান (৫৫)।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জামালপুর সদর উপজেলার কেন্দুয়া কালিবাড়ী এলাকা থেকে একটি ইজিবাইকে তিনজন যাত্রী জামালপুর শহরের দিকে যাচ্ছিলেন। ইজিবাইকটি শহরের টিউবওয়েলপাড় মোড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই ইজিবাইকের চালক রোকন মাহমুদ নিহত হন। খবর পেয়ে আহত তিন যাত্রীকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা উদ্ধার করে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে আব্দুল মালেককে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। 

এদিকে আহত মোস্তাফিজুর রহমান ও নাদের মিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতলে রেফার্ড করা হয়। 

পরে ময়মনসিংহে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোস্তাফিজুর রহমানকে মৃত ঘোষণা করেন। অপর যাত্রী নাদের মিয়ার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।   

জামালপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু ফয়সাল মো. আতিক বলেন, ‘সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত হয়েছেন। একজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বাকি দুজন হাসপাতালে মারা গেছেন। তাদের মরদেহ আনার কাজ চলছে। চালক ট্রাক নিয়ে পালিয়ে যাওয়ায় আটক করা যায়নি। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’ 

আসিফ/পপি/