ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

রাজশাহীতে বৃষ্টিতে নগরে দুর্ভোগ, গ্রামে স্বস্তি

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১০:৪১ এএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১০:৪১ এএম
রাজশাহীতে বৃষ্টিতে নগরে দুর্ভোগ, গ্রামে স্বস্তি
ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে রাজশাহী নগরীতে পানি জমে গেছে। এতে নগরবাসী দুর্ভোগে পড়েছেন। বুধবার (৩ জুলাই) দুপুরে নগরের সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট থেকে তোলা। ছবি: খবরের কাগজ

চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতে রাজশাহী নগরীতে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। গত শনিবার থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হলেও মঙ্গলবার থেকে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এতে নগরের বিভিন্ন এলাকায় পানি জমে যায়। তখন নগরবাসীকে যাতায়াত করতে গিয়ে দুর্ভোগে পড়তে হয়। 

আবহাওয়া অফিস থেকে বলা হয়েছে, এমন বৃষ্টিপাত আগামী কয়েক দিন অব্যাহত থাকবে। যদিও নগরবাসীর জন্য এই বৃষ্টি দুর্ভোগের কারণ হলেও কৃষকের জন্য তা আশীর্বাদ হয়ে এসেছে।

গতকাল বুধবার আবহাওয়া অফিস জানায়, মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ৫৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে, যা চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ। এর আগে গত শনিবার রাজশাহীতে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়। রবিবার ৩০ দশমিক ৬ মিলিমিটার ও সোমবার ৭ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়। রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রহিদুল ইসলাম বলেন, আগামী কয়েক দিন এই বৃষ্টি অব্যাহত থাকবে। তবে দিনের তাপমাত্রা এখনো অপরিবর্তিত থাকবে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বৃষ্টিপাতের কারণে রাজশাহী নগরীর উপশহর, উপশহর নিউ মার্কেট, সপুরা করবস্থানের উত্তরের সড়ক ও সাহেব বাজারের একটি সড়কে পানি জমে যায়। এতে ওই এলাকার বাসিন্দারা পানিবন্দি হয়ে পড়েন। এ ছাড়া পথচারীরাও চরম দুর্ভোগে পড়েন। তবে কয়েক ঘণ্টা পর পানি নেমে গেছে।

নগরীর উপশহর এলাকায় আমজাদ আলী বলেন, ‘মঙ্গলবার প্রবল বর্ষণে উপশহর এলাকায় পানি জমে গেলে দুর্ভোগে পড়তে হয়। রাত পর্যন্ত পানি জমে থাকলেও সকালে তা নেমে যায়। এখানে একটু বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়।’ 

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী নূর ইসলাম তুষার খবরের কাগজকে বলেন, রাজশাহী শহরে মোট ৫৬৫ কিলোমিটার ড্রেন রয়েছে। পানি জমছে নগরীর ২৩ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কিছু এলাকায়। এ ছাড়া উপশহরেও পানি জমছে। এক ঘণ্টার মতো পানি থাকছে। মূলত ড্রেনগুলোতে মাটি পড়ে ভরাট হয়ে গেছে। এ জন্য পানি যেতে সময় লাগছে। এগুলো সরানোর কাজ চলছে। দ্রুতই সমস্যার সমাধান হবে। 

বৃষ্টিতে নগরবাসী যখন দুর্ভোগে পড়েছেন, তখন গ্রামের কৃষকরা ফেলেছেন স্বস্তির নিশ্বাস। অনাবৃষ্টির কারণে খেতের ফসলের সেচ নিয়ে এতদিন তারা দুশ্চিন্তায় ছিলেন। তাদের জমিতে এখন ধান, পাট, আখ ছাড়াও বিভিন্ন সবজি রয়েছে। ওই ফসলগুলোতে পানির প্রয়োজন ছিল। প্রাকৃতিক উপায়ে বৃষ্টি সেই অভাব পূরণ করল।

তানোর উপজেলার কৃষক ফজলুল করিম খবরের কাগজকে বলেন, ‘দীর্ঘ খরা ও অনাবৃষ্টিতে ফসলি জমি ফেটে চৌচির হয়ে গিয়েছিল। এতে বীজতলা তৈরিসহ ধান চাষ নিয়ে বিপাকে পড়েছিলাম। তবে গত দুই দিনের বৃষ্টিতে জমি চাষের উপযোগী হয়েছে। অনেক বড় লোকসান থেকে আমরা মুক্তি পেলাম।’ 

রাজশাহী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) উম্মে ছালমা বলেন, দীর্ঘদিন পর রাজশাহীতে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় ফসলের জন্য ভালো হয়েছে। কৃষকরা এখন জমিতে ধানের বীজ ফেলছেন। এ ছাড়া পাটের জন্য বৃষ্টি ভালো বার্তা দিয়েছে। জমিতে কৃষকের ক্ষতি হওয়ার মতো কোনো ফসল নেই। এ ছাড়া বৃষ্টিপাতের ফলে বিভিন্ন শাকসবজি ভালো হবে। বৃষ্টি না হলে সেচ দিতে কৃষকদের খরচ বেড়ে যেত। তাই এই বৃষ্টি কৃষকদের জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছে।

কসবায় ক্রেনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০৬ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
কসবায় ক্রেনে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ২ জনের মৃত্যু
দুর্ঘটনা কবলিত ট্রাক। ছবি: খবরের কাগজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় কাটা গাছ ক্রেনে করে ট্রাকে উঠানোর সময় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বাপ্পি (২৫) ও পারভেজ (২৪) নামে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। 

রবিবার (৭ জুলাই) দুপুর দেড়টার দিকে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের মনকাশাইর নামক এলাকায় এ দুর্ঘটনার ঘটে। 

এই দুইজনের মধ্যে একজন ক্রেনের চালক এবং অপরজন হেলপার।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ খবরের কাগজকে বলেন, মহাসড়ক প্রশস্ত করার কাজ শুরু হয়েছে। তাই সড়কের পাশে গাছ কাটা হচ্ছে। দুপুরে কাটা গাছের অংশ ক্রেনে করে ট্রাকে উঠানো হচ্ছিল। এ সময় পাশের বিদ্যুতের তারে ক্রেনটি লেগে গিয়ে ক্রেনের চালক ও হেলপারের মৃত্যু হয়।

তিনি আরও বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে।

জুয়েল রহমান/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

সেন্টমার্টিন-টেকনাফ রুটে ট্রলার চলাচল শুরু

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০৩ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০৩ পিএম
সেন্টমার্টিন-টেকনাফ রুটে ট্রলার চলাচল শুরু
ছবি : খবরের কাগজ

সেন্টমার্টিন থেকে টেকনাফে দীর্ঘ ৩৩ দিন পর যাত্রী ও পণ্যবাহী ট্রলার চলাচল শুরু হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) সকালে সেন্টমার্টিন জেটি ঘাট থেকে টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ জেটিঘাটে তিনটি সার্ভিস ট্রলার নিরাপদে পৌঁছেছে।

সেন্টমার্টিন থেকে যাত্রীরা জানান, দীর্ঘদিন পর টেকনাফ সেন্টমার্টিন নৌরুটে যাত্রীবাহী সার্ভিস ট্রলার চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। বাংলাদেশের নাফ নদী দিয়ে নিরাপদে টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাটে পৌঁছেছি। যদি গোলারচরটি খনন করা হয় তাহলে সাগরের বড় বড় ঢেউ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে এবং সহজে পণ্যবাহী ট্রলার যাতায়াত করতে পারবে।

টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌরুটের ট্রলার মালিক সমিটির সভাপতি আব্দুর রশিদ বলেন, সকালে সেন্টমার্টিন জেটিঘাট থেকে তিনটি সার্ভিস ট্রলার যাত্রীসহ টেকনাফের উদ্দেশে রওনা দিয়েছি। আমরা নিরাপদে টেকনাফে পৌঁছতে পেরেছি।

তিনি বলেন, ‘আগে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন যে নৌরুট ছিল সেটি যদি খনন করা হয় তাহলে আমাদের যাতায়াতে সুবিধা হবে। তখন আমাদের মায়ানমারের জলসীমানা আর ব্যবহার করতে হবে না। সেন্টমার্টিনে চাকরিরত সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের যাওয়া আসা করতে অসুবিধা হবে না। তবে তাদের চাকরির আইডি কার্ড অবশ্যই সঙ্গে থাকতে হবে।’

মায়ানমারে নিজেদের মধ্যে চলামান সংঘাতের কারণে গত ৫ জুন থেকে এ নৌরুটে সার্ভিস ট্রলার চলাচর বন্ধ ছিল।

মো. শাহীন/জোবাইদা/অমিয়/

সিলেটে বালুর ট্রাকে ৩০০ বস্তা চোরাই চিনি, গ্রেপ্তার চালক

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৮ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম
সিলেটে বালুর ট্রাকে ৩০০ বস্তা চোরাই চিনি, গ্রেপ্তার চালক
ছবি: খবরের কাগজ

সিলেটের মোগলাবাজার থানা এলাকায় বালুভর্তি এক ট্রাক থেকে ৩০০ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ট্রাকের চালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের (এসএমপি) মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে বালুভর্তি ট্রাকে ভারতীয় চোরাই চিনি পরিবহনের খবর পেয়ে, সিলেটের মোগলাবাজার থানা এলাকায় অস্থায়ী চেকপোস্ট বসায় পুলিশ। পরে দুপুর সোয়া দুইটার দিকে গোয়াইনঘাটে একটি ট্রাক ধরা পড়ে। বালু যেভাবে পরিবহন করা হয়, ঠিক সেভাবেই ট্রাকটিতে বালু ছিল। বেলচা দিয়ে কিছু বালু সরালে চিনির বস্তা দেখা যায়। পরে ট্রাকের চালককে আটক করা হয়। তার নাম জাকির হোসেন (৩৪)। বাড়ি জৈন্তাপুর উপজেলার পানিছড়ায়।

পরে পুলিশ শ্রমিক দিয়ে বালু সরিয়ে ৩০০ বস্তা ভারতীয় তৈরি চিনি জব্দ করে। প্রতিটি বস্তায় ৫০ কেজি চিনি রয়েছে। এ হিসেবে ১৫ হাজার কেজি চিনির বর্তমান বাজার দর প্রায় ১৮ লাখ টাকা। 

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সিলেটের সীমান্ত উপজেলাগুলোতে একাধিক পাথর ও বালুমহাল রয়েছে। এসব মহাল থেকে বালু-পাথর পরিবহনে নিয়োজিত রয়েছে কয়েক হাজার ট্রাক। পাথরমহাল বন্ধ থাকার পরও ট্রাক দিয়ে পাথর পরিবহনের বিষয়টি খোঁজ নিতে গিয়ে একের পর বেরিয়ে আসে পাথরচাপা দিয়ে চিনি চোরাচালানের ঘটনা। এরপর পাথরবাহী ট্রাকে আর কোনো চিনি পাওয়া যায়নি। তবে বালুচাপা দিয়ে চিনি চোরাচালানের ঘটনা এই প্রথম দেখা গেছে।

এসএমপির এডিসি (মিডিয়া) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম খবরের কাগজকে বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তি চোরাচালানের সঙ্গে আরও কয়েকজনের জড়িত থাকার বিষয়টি জানিয়েছেন। এ ঘটনায় মোগলাবাজার থানায় একটি মামলা করে আটক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’

সিলেট ব্যুরো/পপি/অমিয়/

চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে হাসপাতালে শতাধিক মানুষ

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে হাসপাতালে শতাধিক মানুষ
ছবি : খবরের কাগজ

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন শতাধিক মানুষ। তাদেরকে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (৬ জুলাই) উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের সিংহলাল গ্রামে একটি ফিস ফিড কোম্পানির চাষি সম্মেলন ছিল। সম্মেলনে অংশ নেওয়া চাষিদের চৌরাস্তা মোড়ের ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউজের বিরিয়ানি খেতে দেওয়া হয়। এই বিরিয়ানি খেয়ে পেটব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা শুরু হয় তাদের। সন্ধ্যার পর থেকে তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হতে থাকেন।

জালালাবাদ ইউপি সদস্য আফতাবুজ্জামান জানান, নবাব বিরিয়ানি হাউজ থেকে আনা বিরিয়ানি চাষিদের খেতে দেওয়া হয়। সন্ধ্যার পর থেকে একের পর এক ফোন আসতে থাকে।

কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শফিকুল ইসলাম বলেন, তাদের ফুড পয়জনিং (খাদ্যে বিষক্রিয়া) হয়েছে। সবাই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। এ পর্যন্ত শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩০ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

নাজমুল শাহাদাৎ/জোবাইদা/অমিয়/

নওগাঁয় পুকুরে ডুবে যমজ ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
নওগাঁয় পুকুরে ডুবে যমজ ভাইয়ের মৃত্যু
ছবি : খবরের কাগজ

নওগাঁর ধামইরহাটে পুকুরে ডুবে যমজ দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) দুপুরে উপজেলার খেলনা ইউনিয়নের পশ্চিম চকভবানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

ডুবে মারা যাওয়া দুই শিশুর নাম লক্ষণ ও রাম। তাদের বয়স তিন বছর। তারা চকভবানী গ্রামের সুজিত ওরাও এর ছেলে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু সালাম বলেন, সকালের খেয়ে দুই ভাই বাড়ির পাশে খেলতে থাকে। খেলার একপর্যায়ে সবার অগোচরে বাড়ির সামনে পুকুরে ডুবে যায়। পরে তাদের খোঁজাখুঁজির করে পুকুরে লাশ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায় স্থানীয়রা।

ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাহাউদ্দিন ফারুকী বলেন, দুই শিশু পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, খেলতে গিয়েই শিশুরা পানিতে ডুবে মারা গেছে।

শফিক ছোটন/জোবাইদা/অমিয়/