ঢাকা ২৫ কার্তিক ১৪৩১, রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪

ফেনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩৯ পিএম
ফেনীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ভাই-বোনের মৃত্যু
প্রতীকী ছবি

ফেনীর দাগনভূঞায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার জায়লস্কর ইউনিয়নের পশ্চিম ধর্মপুর আমিন উল্ল্যাহ মৌলভী বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতরা ওই এলাকার আমিন উল্ল্যাহ মৌলভী বাড়ির আলাউদ্দিনের ছেলে আশরাফুল ইসলাম নিলয় (১০) ও সালাহ উদ্দিনের মেয়ে নাজিফা আক্তার (৭)। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই-বোন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, নিলয় ও নাজিফা বাড়ির পাশে খালি জায়গায় খেলা করছিল। এ সময় সেখানে জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে বৈদ্যুতিক লাইনের ছেঁড়া তারে আশপাশের জায়গাগুলো বিদ্যুতায়িত হয়ে যায়। খেলতে খেলতে এক সময় শিশু নিলয় ও পরে নাজিফা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে উদ্ধার করে দাগনভূঞা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলার প্রক্রিয়া চলছে।

তোফায়েল আহাম্মদ নিলয়/এমএ/

চিলমারী-রৌমারী রুট: নাব্যসংকটে ফেরি চলাচল বন্ধ

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৮ এএম
আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৯ এএম
চিলমারী-রৌমারী রুট: নাব্যসংকটে ফেরি চলাচল বন্ধ
ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যসংকটের কারণে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী ঘাটে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। ছবি: খবরের কাগজ

ব্রহ্মপুত্র নদে নাব্যসংকটের কারণে কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী নৌপথের ফেরি চলাচল আবার বন্ধ হয়ে গেছে। 

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) গত শুক্রবার থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেয়। এতে চিলমারী-রৌমারী ফেরিঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় থাকা পণ্যবাহী গাড়ির চালক ও ব্যবসায়ীরা ভোগান্তিতে পড়েন। এর আগেও একাধিকবার নাব্যসংকটের কারণে এ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।  

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর চিলমারী-রৌমারী রুটে ফেরি সার্ভিস উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনের পর থেকে ওই রুটে কুঞ্জলতা নামে একটি ফেরির যাতায়াত শুরু করে। সপ্তাহখানেক পর বেগম সুফিয়া কামাল নামে আরও একটি ফেরি এই রুটে যোগ হয়। দুটি ফেরি দিয়ে পণ্যবাহী ট্রাকসহ নিয়মিত যাত্রী পারাপার করা হয়। ওই রুটে নিয়মিত ফেরি চালু রাখতে নদী খননের জন্য একটি স্ট্যান্ডিং টিম থাকার কথা। ঘাটে ড্রেজিং জাহাজ দেখা গেলেও খননকাজ করতে দেখা যায় না। ফলে প্রায়ই শুষ্ক মৌসুমে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়। 

বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ জানায়, গত প্রায় ১০ দিন ধরে ফেরিগুলো চলাচলের সময় নাব্যসংকটে সমস্যায় পড়ে। তবে দুই ঘাটের পণ্যবাহী অসংখ্য ট্রাকের কথা বিবেচনা করে ফেরির মাস্টাররা কমসংখ্যক পণ্যবাহী ট্রাক নিয়ে পারাপার করছিলেন। কিন্তু গত শুক্রবার রৌমারী ঘাট এলাকায় একটি ফেরির নিচের অংশ নাব্যসংকটের কারণে আটকে যায়। এতে কর্তৃপক্ষ ফেরি চলাচল বন্ধ রাখতে বাধ্য হয়।

চিলমারী নদীবন্দর এলাকায় দেখা গেছে, চিলমারী বন্দর ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় অর্ধশতাধিক পণ্যবাহী গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। ঘাট থেকে শুরু করে চিলমারীর মাটি কাটা মোড় পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকায় গাড়ির সারি। পার হতে না পেরে ভোগান্তিতে পড়েছেন পরিবহন সংশ্লিষ্ট শ্রমিক-চালকসহ অন্যরা।

এসব গাড়ির চালক ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অনেকে দুই দিন আবার কেউ কেউ তিন-চার দিন ধরে নদী পার হওয়ার অপেক্ষায় আছেন। ভুরুঙ্গামারীর সোনাহাট স্থলবন্দর থেকে পাথর নিয়ে আসা ট্রাকচালক শাহাবুল ইসলাম বলেন, ‘মঙ্গলবার থেকে অপেক্ষায় থেকেও সিরিয়াল মেলেনি। আমাদের আগে অনেক গাড়ি দাঁড়ানো ছিল। এর মাঝে হঠাৎ করে ফেরি চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। লোড গাড়ি নিয়ে রাস্তার ওপর থাকতে হবে। খরচ হবে অনেক। কবে ফেরি চালু হবে তাও নিশ্চিত না। খুব বিপদে পড়ে গেলাম।’

বিআইডব্লিউটিএ’র উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. কামরুজ্জামান জানান, ব্রহ্মপুত্রের ঘাটে পানি কমে যাওয়ায় নাব্যসংকট দেখা দিয়েছে। ফেরি চলাচলের রুটে প্রায় দুই হাজার ফিট এলাকা ড্রেজিং শুরু করা হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৮০০ ফিট খনন করা গেছে। বাকি অংশ ড্রেজিং হলে ওই চ্যানেল দিয়ে সহজে ফেরি চলাচল করতে পারবে।

এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে দ্রুত গভীরতা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টাও করা হচ্ছে। আশা করছি ঠিক হয়ে যাবে।’

ইলিশ ধরার জালে ধরা পড়ছে ঝাকে ঝাকে পাঙ্গাশ

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬ এএম
ইলিশ ধরার জালে ধরা পড়ছে ঝাকে ঝাকে পাঙ্গাশ
ছবি : খবরের কাগজ

ইলিশ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষে মুন্সীগঞ্জ-শরীয়তপুরের সীমানাধীন পদ্মানদীতে জাল ফেলে আশানুরূপ ইলিশ না পেলেও পাঙ্গাশ পাচ্ছেন জেলেরা। তা বিক্রি করে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি জেলেরা। 

গত শুক্র ও শনিবার (৯ নভেম্বর) মুন্সীগঞ্জের মাওয়া, হাসাইল ও দিঘিরপাড় মৎস্য আড়তে চার কেজি থেকে শুরু করে প্রায় ১৫ কেজি ওজনের পাঙ্গাশ বিক্রি করেছে জেলেরা। ৮০০-১০০০ টাকা দামে পাইকারদের কাছে বিক্রি করছেন আড়তদাররা। 

হাসাইল এলাকার জেলে হাসান ছৈয়াল বলেন, ইলিশের অভিযান শেষে হলে নদীতে মাছ ধরতে যাই। এ সময় ইলিশ আসার কথা থাকলেও ইলিশ না এসে বড় বড় পাঙ্গাশ আসে। আড়ত গুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় আমরা খুশি। 

হাসাইল মৎস্য আড়তের আড়তদার বাবু হাওলাদার বলেন, 'প্রতি বছরেই এই সময় জেলেরা বড় বড় পাঙ্গাশ পেয়ে থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। গত বছর হাসাইল আড়তের এক জেলে এক ক্ষেপে সর্বোচ্চ ৮০ পিস পাঙ্গাশ পেয়েছিলো। এ বছর এখনো পর্যন্ত ২৫০ পিস পাঙ্গাশ পাওয়ার কথা শুনেছি।' 

টঙ্গীবাড়ী থেকে পাঙ্গাশ কিনতে আসা গণেশ নামের এক ক্রেতা জানান, ৯৫০ টাকা দরে ১১ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাশ কিনলাম। নদীর পাঙ্গাশ খেতে খুবই সুস্বাদু তাই ভোরে আড়তে এসেছি পাঙ্গাশ কিনতে। পছন্দমত কিনে নিলাম।

মঈনউদ্দিন সুমন/জোবাইদা/

সাতকানিয়ায় অতিথির ছদ্মবেশে চুরি, গ্রেপ্তার ৩ নারী

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩৩ এএম
আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩ এএম
সাতকানিয়ায় অতিথির ছদ্মবেশে চুরি, গ্রেপ্তার ৩ নারী
ছবি : খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া অতিথির ছদ্মবেশে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান ও জনসমাগম এলাকায় চুরির কাজে লিপ্ত এক রোহিঙ্গাসহ চক্রের তিন নারী সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার মৌলভীর দোকান এলাকার ইকবাল কনভেনশন হলের সামনে থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার চক্রের সদস্যরা হলেন, কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার খুনিয়াপালং ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের আব্দুর রাজ্জাকের মেয়ে কালা বানু (২৬), মৃত বদিউল আলমের মেয়ে জাহানু বেগম (৩৫) ও উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরনার্থী ক্যাম্পের মৃত করিম মোল্লার মেয়ে ছেনোয়ারা বেগম (৩৫)।

বিভিন্ন কমিউনিটি সেন্টার, কনভেনশন হল ও হাসপাতালসহ বিভিন্ন জনসমাগম এলাকায় অতিথির ছদ্মবেশে প্রলোভন দেখিয়ে ও প্রতারণার ফাঁদে ফেলে মানুষের মূল্যবান জিনিসপত্র কৌশলে চুরি করে চক্রটি।

সম্প্রতি উপজেলার কালিয়াইশ ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কনভেনশন হলে বিয়ের একটি অনুষ্ঠান চলছিলো। ওই অনুষ্ঠান থেকে কনের এক ভরি ছয় আনা ওজনের একটি স্বর্ণের নেকলেস চুরি হয়। পরে কনের ভাই নুরুল এমরান সোহেল বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় অভিযোগ করেন। তারই প্রেক্ষিতে সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতার (ওসি) নেতৃত্বে পুলিশের একটি টিম তদন্তে মাঠে নামেন। এক পর্যায়ে ওই কনভেনশন হলের সামনে তিনজন নারীকে দুই বাচ্চাসহ সন্দেহজনকভাবে গ্রেপ্তার করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা চুরির বিষয়টি স্বীকার করেন।

ওসি মোস্তফা কামাল খান বলেন, 'এ চক্রটি বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে আগত অতিথিদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ও প্রতারণার ফাঁদে ফেলে স্বর্ণালংকার, মোবাইল ও নগদ অর্থ হাতিয়ে নিত। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'

সাতকানিয়া প্রতিনিধি/জোবাইদা/

কক্সবাজারে পুলিশের লুট হওয়া গোলাবারুদ উদ্ধার

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ এএম
কক্সবাজারে পুলিশের লুট হওয়া গোলাবারুদ উদ্ধার
ছবি : খবরের কাগজ

কক্সবাজারের ঈদগাঁও থানা থেকে লুট ৬৭ রাউন্ড গোলাবারুদ একটি খাল থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

শনিবার (৯ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার ভোমরিয়া ঘোনা এলাকার খাল থেকে এসব গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়। 

রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঈদগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মছিউর রহমান। 

তিনি বলেন, 'গোলাবারুদগুলো গত ৫ আগষ্ট থানা থেকে লুট করা হতে পারে। ওই এলাকার একটি খালের পাড় থেকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। জনগণের সহযোগিতা পেলে অপরাধীদের চিহ্নিত করে তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।' 

স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল হাকিম বলেন, ''ঈদগাঁও-ঈদগড় সড়কে অতীতে সংঘটিত ছিনতাই ও ডাকাতি কাজে এসব গোলাবারুদ ব্যবহৃত হয়ে থাকতে পারে। এটি ঈদগাঁও থানা থেকে দুর্বৃত্তরা লুট করে বিভিন্ন অপরাধ করতো বলে ধারণা করা হচ্ছে। অপরাধীদের গ্রেপ্তারে পুলিশ প্রশাসনকে সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।'

মুহিববুল্লাহ মুহিব/জোবাইদা/

ময়মনসিংহে বাসচাপায় নিহত ২

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৩ এএম
আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪১ এএম
ময়মনসিংহে বাসচাপায় নিহত ২
দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ইজিবাইক। ছবি: খবরের কাগজ

ময়মনসিংহের নান্দাইলে বাসচাপায় এক ইজিবাইকচালকসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও দুই যাত্রী।

শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ মহাসড়কের নান্দাইল পৌর সদরের মৎস্য খামারের পাশে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- নান্দাইলের সাভার এলাকার ইজিবাইকচালক রহমত উল্লাহ্ (৪৬) ও পৌরসভার ঝালুয়া মধ্যপাড়া এলাকার আব্দুল জলিলের ছেলে হাবিব উল্লাহ্ (২২)।

নান্দাইল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোরশেদ আলম বিষয়টি খবরের কাগজকে নিশ্চিত করেছেন। 

খোরশেদ আলম বলেন, নান্দাইল পুরাতন বাসস্ট্যান্ড থেকে যাত্রী নিয়ে ঝালুয়ার দিকে যাচ্ছিল ইজিবাইকটি। মৎস্য খামারের কাছে পৌঁছাতেই বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগতির একটি বাসচাপা দিলে ইজিবাইকটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। এতে গুরুতর আহত অবস্থায় চালকসহ চার যাত্রীকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে চিকিৎসক তাদেরকে ময়মনসিংহ মেডিকেলে পাঠান। পরে ময়মনসিংহ মেডিকেলে নেওয়ার পথে হাবিব উল্লাহ্ এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইজিবাইক চালক রহমত উল্লাহ্ মারা যান।

তিনি বলেন, আহত নেজাতুল ইসলামকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং আব্দুস সালাম ময়মনসিংহ মেডিকেলে চিকিৎসাধীন। দুমড়ে-মুচড়ে যাওয়া ইজিবাইকটি উদ্ধার করা হলেও বাসচালক পালিয়েছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

কামরুজ্জামান মিন্টু/পপি/