ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

লালমনিরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে ৪ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০২ পিএম
আপডেট: ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৮ পিএম
লালমনিরহাটে ট্রেনে কাটা পড়ে ৪ জনের মৃত্যু
ফাইল ছবি

লালমনিরহাটের পাটগ্রামে করতোয়া এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে চারজনের মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার বাউরা আলাউদ্দিন নগর স্টেশন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ওই ইউনিয়নের ইসলামপুর ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আজিজার রহমান (৬০), মকবুল হোসেন (৬২), মোবারক হোসেন (৬৫) এবং ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুল ওয়াহাব মিয়া (৪৫)।

স্থানীয়রা জানান, ওই চারজন রেললাইনে বসে ছিলেন। বুড়িমারী থেকে ছেড়ে আসা সান্তাহারগামী করতোয়া এক্সপ্রেস ট্রেনে কাটা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়।

পাটগ্রাম থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিভূতি ভূষণ রায় ব্রতী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ‘ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি লালমনিরহাট রেলওয়ে পুলিশকে জানানো হয়েছে। তারা আইনগত ব্যবস্থা নেবে।’

বকুল/মিনহাজ/সালমান/

শহিদ বুদ্ধিজীবীরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান: চসিক মেয়র

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৪ পিএম
শহিদ বুদ্ধিজীবীরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান: চসিক মেয়র
ছবি: খবরের কাগজ

শহিদ বুদ্ধিজীবীরা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের স্মৃতিকে তরুণ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে বধ্যভূমি সংরক্ষণ জরুরি বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদনের পর মেয়র এ কথা বলেন। 

এ সময় চসিক মেয়র আরও বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীরা হচ্ছেন সেই মানুষরা যারা শিক্ষায়, চিকিৎসায়, প্রকৌশলে, কৃষিতে, রাজনীতিতে এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রেখে একটি জাতির উন্নয়ন সাধন করেন। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের দেশের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তানদের অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তাদের মধ্যে দেশের বুদ্ধিজীবীরাও ছিলেন, যারা দেশের মেরুদণ্ড। আমরা আজকের দিনে তাদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি।’

তিনি বলেন, ‘তাদের আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে এবং শহিদ পরিবারের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে অবশ্যই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে। আমরা তাদের নাম ও ইতিহাস সংরক্ষণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে যতদিন ক্ষমতায় থাকব, ততদিন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস সংরক্ষণের চেষ্টা করব এবং তাদের মর্যাদাকে যথাযথভাবে ফিরিয়ে দিতে সচেষ্ট থাকব। কীভাবে তরুণ প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস আরও ভালোভাবে তুলে ধরা যায় তা জানতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরামর্শ গ্রহণ করব।’

পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে মুক্তিযুদ্ধের এবং শহিদদের ইতিহাস ও অবদানের উপর ফলক তৈরি করা হবে বলেও জানান মেয়র। 

মেয়র আরও বলেন, ‘আজকের দিনটি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়, কীভাবে শহিদ বুদ্ধিজীবীরা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন। তাদের আত্মত্যাগ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে আমাদের একটি বৈষম্যহীন ও সমৃদ্ধ সমাজ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের উচিত তাদের আত্মত্যাগকে চিরকাল স্মরণ রাখা এবং তাদের দেখানো পথে একটি সুন্দর বাংলাদেশ গড়ে তোলা। আমরা মনে করি, দেশের এই ক্রান্তিকালে শিক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে একটি মেধাবী, দুর্নীতিমুক্ত এবং সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে, কারণ ঐক্য ছাড়া এই লক্ষ্য অর্জন সম্ভব নয়।’

এ সময় মেয়র শাহাদাতের সঙ্গে ফুলেল শ্রদ্ধা জানান চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মো. তৌহিদুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন করপোরেশনের বিভাগীয় ও শাখা প্রধানরাসহ কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং মেয়রের একান্ত সহকারী মারুফুল হক চৌধুরী।

সাদিয়া নাহার/

ফোরাম’র আয়োজনে আড়াই হাজার মানুষের ভোজ

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১১ পিএম
ফোরাম’র আয়োজনে আড়াই হাজার মানুষের ভোজ
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ফোরাম’র আয়োজনে বিনামূল্যে খাবার বিতরণ। ছবি: খবরের কাগজ

নরসিংদীর মাধবদীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ফোরাম’র আয়োজনে বিনামূল্যে আড়াই হাজার মানুষের মাঝে খাবার পরিবেশন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে মেঘনার তীরে এই আয়োজন করা হয়।

আয়োজকরা জানান, একঝাঁক তরুণ ও এখানকার প্রবাসীরা সম্পৃক্ত রয়েছেন এই আয়োজনে। কনকনে শীতেও গ্রামের মানুষ এই আয়োজনে মুগ্ধ।

সরেজমিনে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবীরা খাবার প্রস্তুত করছেন। দুপুরে দল দলে গ্রামের মানুষ প্যান্ডেলে এসে খাবার খাচ্ছেন সব বয়সের মানুষ।

খাবার খেতে আসা ব্যক্তিরা জানান, এতো সুন্দর আয়োজন এই প্রথম। এদের প্রশংসা করে শেষে করা যাবে না।

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফোরামের সভাপতি শিল্পপতি মোহাম্মদ আল-আমিন রহমান জানান, দুই বছর আগে মানবিক কাজের মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফোরামের পথ চলা শুরু হয়। এবার বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো হয়েছে। এছাড়া গ্রামের হতদরিদ্রদের নানা সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসেন ফোরামের লোকজন। ভালো কাজের অংশীদার হতে ফোরামের সঙ্গে শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুক্ত রয়েছে।

ফোরাম আগামী রমজানে বরাবরের মতো রোজাদারদের পাশে থাকবে বলে জানান তিনি।

এই আয়োজনে যুক্ত হয়েছেন শিক্ষানুরাগী ও ‘হৃদয়ে বাংলাদেশ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. মফিজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদীতে বথুয়াদী এলাকা একটি বৈচিত্র্যময় এলাকা। এই এলাকায় না এলে বোঝা যাবে না মেঘনা নদীর অপরূপ সৌন্দর্য। স্বেচ্ছাসেবীদের এই আয়োজন একটি মেগা ইভেন্টে পরিণত হয়েছে। এ যেন গ্রামের মানুষের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবীদের মিলনমেলা।’

এই কর্মসূচির সার্বিক তত্ত্ববধানে ছিলেন- ফোরমের সাধারণ সম্পাদক হাজী রোমান ও কোষাধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন মোল্লা, বথুয়াদী সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. অহিদুল্লাহ প্রমুখ।

শাওন খন্দকার/সুমন/অমিয়

অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে ২জনকে পিটিয়ে হত্যা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম
অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে ২জনকে পিটিয়ে হত্যা
ছবি : খবরের কাগজ

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার দেওঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত দুজন হলেন-অষ্টগ্রাম উপজেলার কগজি গ্রামের মো. নাসির (২৮) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় গ্রামের মো. শাহজাহান (৪০)।

দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. মহিউদ্দিন জানান, শাহজাহান ও নাসির পার্শ্ববর্তী মনোহরপুর থেকে নৌকাযোগে একটি মহিষ নিয়ে যাচ্ছিল। এ খবর পেয়ে স্থানীয় জনতা দেওঘর এলাকার লুডডা নদীর পাড় থেকে তাদেরকে ধরে নিয়ে আসে। পরে তাদেরকে দেওঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এনে বেঁধে রাখে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে হাজারো জনতা গিয়ে তাদেরকে পিটিয়ে মেরে ফেলে।

অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহত দুজনের বিরুদ্ধে নাসিরনগর থানায় চুরি ও ডাকাতির একাধিক মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।

তিনি জানান, নিহত দুজনই চিহ্নিত চোর। মহিষটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নৌকাটি চিহ্নিত করা যায়নি। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

তাসলিমা মিতু/জোবাইদা/ 

বাড়ির সামনে মুদি দোকানিকে কুপিয়ে হত্যা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫৩ পিএম
বাড়ির সামনে মুদি দোকানিকে কুপিয়ে হত্যা
নাটোর

নাটোরের লালপুর উপজেলায় সাইফুল ইসলাম (৫৫) নামে এক মুদি ব্যাবসায়ীকে নিজ বাড়িতে সামনে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১১টার দিকে এবি ইউনিয়নের বামনগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়র পাশে এ ঘটনা ঘটে।

বামনগ্রাম বাজারে সাইফুলের মুদির দোকান। তিনি একই এলাকার এবাদ মুন্সীর ছেলে। 

নিহতের স্ত্রী হুসনেয়ারা বেগম ছবি বলেন, 'দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন সাইফুল। গেটের সামনে দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি  কুপিয়ে হত্যা করে।' 

লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যার কারণ উদঘাটন ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা  চলছে। 

কামাল মৃধা/জোবাইদা/

ভাষাসংগ্রামী ফজলুল হকের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী রবিবার

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৮ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৪ পিএম
ভাষাসংগ্রামী ফজলুল হকের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী রবিবার
ভাষাসংগ্রামী অধ্যাপক এস এম ফজলুল হক

বরিশাল ব্রজমোহন কলেজের (বিএম) ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও বরিশাল ইসলামিয়া কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ, ভাষাসংগ্রামী অধ্যাপক এস এম ফজলুল হকের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আগামীকাল ১৫ ডিসেম্বর। ১৯৯৫ সালের এই দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
 
এ উপলক্ষে আগামীকাল ১৫ ডিসেম্বর বরিশালের কলেজ রোডে তার বাসভবসে (হোল্ডিং ৪০১, ওয়ার্ড ২০) কোরআনখানি এবং বাদ আসর দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়েছে।

দোয়া ও মোনাজাতের শরিক হওয়ার জন্য মরহুমের পরিবারের পক্ষ থেকে তার ছাত্র, সহকর্মী এবং শুভানুধ্যায়ীদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। 

অধ্যাপক এস.এম. ফজলুল হক  শতবর্ষী বিদ্যাপীঠ বরিশাল ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে সুদীর্ঘ ৩৪ বছর শিক্ষকতা করেছেন। পরে তিনি বরিশাল ইসলামিয়া কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগ দেন ১৯৯১ সালে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্বে ছিলেন।

তিনি গোপালগঞ্জের উলপুর স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করে ব্রজমোহন কলেজে ভর্তি হন। সেখান থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে ভর্তি হন। তিনি এই বিভাগের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন এই শিক্ষাবিদ ’৫২-র ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। তিনি ২১ ফেব্রুয়ারি ১৪৪ ধারা ভঙ্গের সাহসী সংগ্রামে অংশ নিয়ে আহত হয়েছিলেন। এই অসাম্প্রদায়িক ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন পরবর্তীতে তার জীবনে গভীর রেখাপাত করে।

পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের লোভনীয় চাকরি পাওয়া সত্বেও তিনি সে সুযোগ গ্রহণ না করে অধ্যাপনাকে ব্রত হিসেবে বেছে নেন। 

১৯৫৬ সালে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের  প্রভাষক হিসেবে ব্রজমোহন কলেজে যোগ দেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে তিনি বরিশাল অঞ্চলে মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে সহযোগিতা করেন।

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের প্রেক্ষাপটে একজন সচেতন বাঙালি হিসেবে তিনি তার ছাত্রদের মধ্যে দেশপ্রেমের আদর্শ, স্বাধীকার আন্দোলনের বীজমন্ত্র ছড়িয়ে দেন।

আজীবন অসাম্প্রদায়িক, মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন একজন আদর্শবান শিক্ষক হিসেবে দক্ষিণাঞ্চলের শিক্ষা বিস্তারে তিনি বিশেষ ভূমিকা পালন করেন। 

অমিয়/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });