ঢাকা ২৫ ভাদ্র ১৪৩১, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

১৮টি গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্র

প্রকাশ: ১০ আগস্ট ২০২৪, ০৫:১৬ পিএম
১৮টি গুরুত্বপূর্ণ বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি ফিন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা দ্বিতীয় পত্র

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর
১৭. সরকারের কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে কেন্দ্রীয় ব্যাংক পরিচালিত?    
ক. বাণিজ্য মন্ত্রণালয়    খ. অর্থ মন্ত্রণালয়
গ. শিল্প মন্ত্রণালয়    ঘ. পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়
১৮. কোন ব্যাংককে Mother of Central Bank বলা হয়?
ক. রিস্ক ব্যাংক অব সুইডেন    
খ. ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম
গ. ব্যাংক অব ইংল্যান্ড    
ঘ. ব্যাংক অব ফ্রান্স
১৯. কোন ব্যাংককে সরকারের ব্যাংক বলা হয়?        
ক. কেন্দ্রীয় ব্যাংক    খ. সোনালী ব্যাংক
গ. বাংলাদেশ ব্যাংক    ঘ. বিনিয়োগ ব্যাংক

২০. নিচের কোনটি একক আর্থিক প্রতিষ্ঠান?        
ক. বাণিজ্যিক ব্যাংক    
খ. কেন্দ্রীয় ব্যাংক
গ. বিশেষায়িত ব্যাংক    
ঘ. মিশ্র ব্যাংক
২১. চেকের ক্ষেত্রে ব্যাংক হচ্ছে-
ক. আদেষ্টা        খ. দাতা    
গ. আদিষ্ট        ঘ. বহনকারী
২২. চেক হচ্ছে-
ক. লিখিত আদেশনামা     খ. মুদ্রা
গ. অর্থ উঠানোর রসিদ    ঘ. শর্তযুক্ত দলিল
২৩. অনুমোদন ছাড়া হস্তান্তর করা যায়- 
ক. দাগকাটা চেক    খ. বাহক চেক
গ. হুকুম চেক    ঘ. ভ্রমণকারীর চেক

২৪. কোন চেকের অনুমোদন করা যায় না?
ক. বাহক চেক    খ. হুকুম চেক    
গ. দাগকাটা চেক    ঘ. ফাঁকা চেক
২৫. চেকের পেছনে স্বাক্ষর করাকে কী বলে?
ক. চেকের বৈধকরণ    
খ. দলিলে রূপান্তর
গ. চেকের পৃষ্ঠাঙ্কন    
ঘ. চেকের অনুমোদন
২৬. কোন চেক দিয়ে সহজে মালিকানা স্থানান্তরিত করা যায়?
ক. বাহক চেক    খ. হুকুম চেক    
গ. দাগকাটা    চেক    ঘ. মার্কেট চেক
২৭. জনতা ব্যাংক লি., মতিঝিল শাখা, ঢাকা, এরূপ বৈশিষ্ট্য থাকে কোন চেকে?
ক. হুকুম        খ. দাগকাটা    
গ. উপহার        ঘ. বিশেষ দাগকাটা
২৮. বিনিময় বিল হলো-
ক. অর্থ দেওয়ার অঙ্গীকারনামা    
খ. অর্থ দেওয়ার লিখিত আদেশ
গ. অর্থ দেওয়ার শর্তযুক্ত আদেশ    
ঘ. অর্থ দেওয়ার শর্তহীন লিখিত আদেশ

২৯. বৈদেশিক বাণিজ্যে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় কোনটি?    
ক. পে-অর্ডার    খ. ব্যাংকের সনদ    
গ. বিনিময় বিল    ঘ. চেক
৩০. কোন চেক তুলনামূলকভাবে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ?        
ক. হুকুম চেক    খ. বাহক চেক    
গ. দাগকাটা চেক    ঘ. বিশেষ চেক
৩১. কোন কাজে ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা যায়?    
ক. পার্চেজিং        খ. সেলিং    
গ. ফান্ড ট্রান্সফার    ঘ. ডেটা ট্রান্সফার

৩২. পণ্যদ্রব্য বাকিতে কেনা যায় কোন কার্ডের মাধ্যমে?    
ক. ডেবিট কার্ড    খ. ক্রেডিট কার্ড    
গ. ক্যাশ কার্ড    ঘ. এটিএম কার্ড
৩৩. বৃহদায়তন দোকানে পণ্যের মূল্য পরিশোধের জন্য যে ইলেকট্রনিক অর্থ স্থানান্তর পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় তাকে কী বলা হয়?    
ক. বিক্রয় সেবা বিন্দু        
খ. সুইফট 
গ. স্বয়ংক্রিয় নিকাশ ঘর        
ঘ. মার্কেট চেক
৩৪. প্রযুক্তিনির্ভর কম্পিউটারাইজড প্রক্রিয়ায় ব্যাংকিং কী রূপ হয়?    
ক. দ্রুততর ও নির্ভুল    খ. দ্রুততর ও ভুল
গ. মন্থর ও নির্ভুল    ঘ. ত্রুটিযুক্ত ও মন্থর

উত্তর: ১৭. খ, ১৮. গ, ১৯. ক, ২০. খ, ২১. গ, ২২. ক, ২৩. খ, ২৪. গ, ২৫. ঘ, ২৬. ক, ২৭. ঘ, ২৮. ঘ, ২৯. গ, ৩০. খ, ৩১. ক, ৩২. খ, ৩৩. ক,    ৩৪. ক।


৩৫. বিমা করা বিষয়বস্তুতে বিমাগ্রহীতার কোন স্বার্থ থাকে?    ক. অর্থনৈতিক স্বার্থ    
খ. চুক্তিভিত্তিক স্বার্থ
গ. বৈধ আর্থিক স্বার্থ    
ঘ. অনিশ্চিত স্বার্থ
৩৬. ক্ষতির আশঙ্কা স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকলে তাকে কী ঝুঁকি বলা হয়?    
ক. আদর্শিক        খ. উত্তম আদর্শিক
গ. উপ-আদর্শিক    ঘ. অবিমাযোগ্য
৩৭. বিমাযোগ্য স্বার্থের ভিত্তি কোনটি?            
ক. অর্থ        খ. সুনাম    
গ. মালিকানা    ঘ. সম্পর্ক
৩৮. বিমা চুক্তির সাধারণ উপাদান কোনটি?        
    ক. বিমাযোগ্য স্বার্থ    খ. বৈধ প্রতিদান
    গ. পরম সদ্বিশ্বাস        ঘ. প্রত্যক্ষ কারণ
৩৯. বিমাচুক্তির আইনগত উপাদান কোনটি?        
    ক. বিমাযোগ্য স্বার্থ    খ. বৈধ প্রতিদান
    গ. প্রত্যক্ষ কারণ        ঘ. স্থলাভিষিক্তকরণ
৪০. বিমা চুক্তির সাধারণ উপাদান কোনটি?        
    ক. বিমাযোগ্য স্বার্থ    খ. বৈধ প্রতিদান
    গ. পরম সদ্বিশ্বাস        ঘ. প্রত্যক্ষ কারণ

৪১. বিমাযোগ্য স্বার্থ বিমাগ্রহীতার কিসের ওপর নির্ভর করে?
    ক. বিষয়বস্তু    খ. সুনাম    গ. উদ্দেশ্য    ঘ. আর্থিক সুবিধা
৪২. বিমাযোগ্য স্বার্থ হলো-            
    ক. আর্থিক স্বার্থ    খ. প্রত্যক্ষ স্বার্থ    গ. নিজ স্বার্থ    ঘ. পরোক্ষ স্বার্থ
৪৩. নিচের কোনটি বিমা চুক্তির বৈশিষ্ট্য?
    ক. আর্থিক প্রতিরক্ষা    
খ. নিরাপত্তা ও বিনিয়োগের সুযোগ
    গ. সঞ্চয় সৃষ্টি ও মূলধন গঠন    
ঘ. বৃদ্ধ বয়সের অবলম্বন
৪৪. পুনর্বিমার মুখ্য উদ্দেশ্য কোনটি?
    ক. মুনাফা বাড়ানো    খ. গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জন
    গ. ঝুঁকি কমানো        ঘ. আস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা

৪৫. বিমাপত্র সমর্পণ করলে কী ধরনের প্রতিদান মূল্য পাওয়া যায়?    
    ক. বোনাস        খ. সমর্পণ মূল্য    
গ. ভাবীস্বত্ব        ঘ. প্রতিদান মূল্য
৪৬. জীবন বিমার ক্ষেত্রে বিমা করা অর্থের সঙ্গে ঘোষিত বোনাস যুক্ত হয়ে যখন পরিশোধ করা হয় তখন তাকে কী বলে?        
    ক. প্রত্যাবর্তনশীল বোনাস    খ. নগদ বোনাস
    গ. কিস্তি হ্রাসকারী বোনাস    ঘ. বাট্টাকৃত বোনাস
৪৭.  নিচের কোন বিমাটি ক্ষতিপূরণের চুক্তি বহির্ভূত?        
    ক. জীবন বিমা    খ. নৌ বিমা    
গ. অগ্নি বিমা    ঘ. দুর্ঘটনা বিমা
৪৮. প্রিমিয়াম পরিমাণ বিমাগ্রহীতার কীসের ওপর নির্ভর করে?    
    ক. ইচ্ছা        খ. আয়    
গ. প্রত্যাশা        ঘ. পেশা
৪৯. কখন অন্যের জীবনের ওপর বিমা করা যায়?        
    ক. চূড়ান্ত সদ্বিশ্বাস থাকলে    
খ. বিমাযোগ্য স্বার্থ থাকলে
    গ. ক্ষতিপূরণ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলে    
ঘ. মুনাফা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে
৫০.জীবন বিমার ক্ষেত্রে বিমাযোগ্য স্বার্থ নেই কোনটিতে?    
    ক. স্ত্রীর জীবনে স্বামীর    খ. স্বামীর জীবনে স্ত্রীর
    গ. দেনাদারের জীবনে পাওনাদার    ঘ. পাওনাদারের জীবনে দেনাদার

উত্তর: ১. ক, ২. খ,    ৩. খ,    ৪. গ,    ৫. গ,    ৬. ঘ,    ৭. ক,    ৮. গ,    ৯. গ,    ১০. খ, ১১. ক, ১২. গ, ১৩. ঘ, ১৪. ক, ১৫. খ,১৬. খ,    ১৭. খ,    ১৮. গ,    ১৯. ক,    ২০. খ, ২১. গ,    ২২. ক,    ২৩. খ,    ২৪. গ,    ২৫. ঘ,    ২৬. ক,    ২৭. ঘ, ২৮. ঘ,    ২৯. গ,    ৩০. খ, ৩১. ক,    ৩২. খ,    ৩৩. ক,    ৩৪. ক, ৩৫. ক,    ৩৬. খ,    ৩৭. ক,    ৩৮. ঘ,    ৩৯. খ,    ৪০. খ, ৪১. ঘ,    ৪২. ক,    ৪৩. ক, ৪৪. গ,    ৪৫. খ,    ৪৬. ক,    ৪৭. ক,    ৪৮. ঘ,    ৪৯. খ,    ৫০. গ।    


মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ 
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা/আবরার জাহিন

আমরা শুধু সাক্ষর না, মানুষকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে চাই: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৬ পিএম
আমরা শুধু সাক্ষর না, মানুষকে দক্ষ করে গড়ে তুলতে চাই: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, ‘আমরা শুধু মানুষকে সাক্ষর করে তুলতে চাই না। তাদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। যেন সে কর্মজীবনে দক্ষ হয়ে উঠতে পারে। সাক্ষরতার মাধ্যমে একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব চেঞ্জ হয়ে যায়। সাক্ষর মানুষ একটি জাতির জন্য সম্পদ। বাংলাদেশের জনসংখ্যা সম্পদ হতে পারে, যদি তাদের সাক্ষর করে তুলতে পারি, দক্ষ করে তুলতে পারি।’ 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো মিলনায়তনে ‘আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস-২০২৪’ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠান উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন। দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। 

দক্ষতাভিত্তিক সাক্ষরতা প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এটি পাইলট প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। যদি এতে আশানুরূপ ফলাফল হয়, তবে চেষ্টা থাকবে সেটিকে সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়া। আমরা শুধু দেশের নাগরিক না, আমরা এখন আন্তর্জাতিক নাগরিক। যোগাযোগ, যাতায়াত, অর্থনীতি, সবদিক দিয়ে বিশ্বটাই একটি একীভূত বিষয় হয়ে গেছে। আন্তর্জাতিক নাগরিক হয়ে উঠার জন্য আমাদের অন্য ভাষা চর্চা করা প্রয়োজন। আমাদের বাচ্চাদেরকে যদি বহু ভাষাভাষী করে গড়ে তুলতে পারি, তাহলে তারা দেশের জন্য সম্পদ হয়ে দাঁড়াবে। যদি নিজ নিজ দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করি, তাহলে দেশ ঠিক হয়ে যাবে।’

সাক্ষরতার ক্ষেত্রে অগ্রগতি আশানুরূপ নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষা মানুষের অধিকার। ১৯৭২ সালে প্রণীত বাংলাদেশের সংবিধানের ১৭নং অনুচ্ছেদে নির্ধারিত স্তর পর্যন্ত শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সাক্ষরতা বিস্তারে এ সাফল্যের জন্য আমরা ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো পুরস্কার পেয়েছি। আমরা অবৈতনিক শিক্ষা ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রকল্প গ্রহণ করেছি। শুধু অবৈতনিক শিক্ষা নয়; আমরা উপবৃত্তি দিচ্ছি, বইপত্র দিচ্ছি। কোনো কোনো স্কুলে দুপুরের খাবার দেওয়া হচ্ছে; সেটিকে আরও বিস্তৃত করার চেষ্টা করছি।’

উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরোর মহাপরিচালক ড. মো. আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এ কে এম রিয়াজুল হাসান, বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ইউনিটের মহাপরিচালক নুরজাহান খাতুন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আব্দুস সামাদ, বাংলাদেশে ইউনেস্কোর প্রতিনিধি সুসান ভাইজ প্রমুখ।

গুচ্ছের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত, অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন

প্রকাশ: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১২ পিএম
গুচ্ছের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত, অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন
গুচ্ছের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত

গুচ্ছভুক্ত ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ ধাপের ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে। 

একই সঙ্গে অনিয়ম তদন্তে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে ইউজিসি।

ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. জাকির হোসেনকে কমিটির আহ্বায়ক এবং রিসার্চ সাপোর্ট অ্যান্ড পাবলিকেশন্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিনকে সদস্যসচিব করা হয়েছে।

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকা নির্বাচন ও মাইগ্রেশনে কোনো অনিয়ম হয়েছে কি না বিষয়টি তদন্ত করে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট প্রদান করতে বলা হয়েছে কমিটিকে।

এদিকে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ওয়েবসাইটে ভর্তি কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

নতুন উপাচার্য পেল ৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়

প্রকাশ: ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৫০ পিএম
নতুন উপাচার্য পেল ৫ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
শিক্ষা মন্ত্রণালয়

পাঁচ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে এসব নিয়োগ দেওয়া হয়। 

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য পদে বিশ্ববিদ্যালয়টির পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীবকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) উপাচার্য হিসেবে দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান নিয়োগ পেয়েছেন। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যায়ের (কুয়েট) নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদ। শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির এনটোমলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল লতিফ। আর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল।

স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার কারণে রাবি ও জাবির উপাচার্য সাময়িক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আর বাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের মেয়াদ চার বছর। গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর দেশের ৩৭ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা পদত্যাগ করেন। কোথাও কোথাও তাদের পদ ছাড়তে বাধ্য করা হয়।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক আমানুল্লাহ

প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ০৫:৩২ পিএম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক আমানুল্লাহ
অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানুল্লাহ।

বুধবার (২৮ আগস্ট) রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য তাকে এই পদে নিয়োগ দেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

অধ্যাপক আমানুল্লাহ খবরের কাগজকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে কর্মপরিকল্পনা দুয়েক দিনের মধ্যে তুলে ধরব।’

নিয়োগের শর্তানুযায়ী, উপাচার্য হিসেবে তার নিয়োগের মেয়াদ যোগদানের তারিখ থেকে ৪ বছর হবে; উপর্যুক্ত পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতাদি প্রাপ্য হবেন; তিনি বিধি অনুযায়ী পদসংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন; তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন এবং রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজনে যেকোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

কবির/সালমান/

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে বিলম্ব, হতাশ শিক্ষকরা

প্রকাশ: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ১২:২৪ এএম
আপডেট: ২৮ আগস্ট ২০২৪, ০৯:১৪ এএম
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নিয়োগে বিলম্ব, হতাশ শিক্ষকরা

৪১তম বিসিএস পরীক্ষায় নন-ক্যাডার থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে সুপারিশ পাওয়ার পরেও নিয়োগ প্রক্রিয়া বিলম্ব হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন প্রার্থীরা। ২০১৯ সালের নভেম্বরে ৪১তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার পর ২০২৩ সালের ৬ আগস্ট ২ হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডার পদে সুপারিশ করা হয়। তারা সুপারিশকৃত পদে যোগদান করেন। অপরদিকে একই বিসিএস থেকে একই বছরের ৭ ডিসেম্বর ৩ হাজার ১৬৪ জনকে নন-ক্যাডারের বিভিন্ন পদে সুপারিশ করে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি)। অধিকাংশরা যোগদান করতে পারলেও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদে সুপারিশপ্রাপ্ত ২৭৬ জন প্রার্থীর যোগদান চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে। 

গত ২৯ ও ৩০ জুন এবং ১ জুলাই ২০২৪ তারিখে সুপারিশকৃত প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা সমাপ্তির প্রায় দুই মাস শেষ হলেও এখনো পর্যন্ত প্রার্থীরা তাদের নিজ নিজ পদে যোগদান করতে পারছেন না। ফলে তারা হতাশা ব্যক্ত করেছেন।

প্রধান শিক্ষক হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্ত আশেক এলাহী খবরের কাগজকে বলেন, ‘ফল প্রকাশের নয় মাস হয়ে গেলেও আমরা যোগদান করতে না পারায় হতাশার মধ্যে আছি। আমরা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে যোগাযোগের চেষ্টা করেও পারছি না। নিয়োগ না হওয়ায় নানা ধরনের ঝামেলার মধ্যে আছি। আমরা দ্রুত নিয়োগ চাই। অনেক প্রার্থীই মানসিক যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।’

কবির/এমএ/