ঢাকা ২ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
English

সমাজকর্ম: প্রকৃতি ও পরিধি অধ্যায়ের ৬টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম প্রথম পত্র

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পিএম
সমাজকর্ম: প্রকৃতি ও পরিধি অধ্যায়ের ৬টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম প্রথম পত্র
শিক্ষক ক্লাসে পড়াচ্ছেন শিক্ষার্থীরা তা শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

প্রথম অধ্যায় : সমাজকর্ম: প্রকৃতি ও পরিধি

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: বহুমুখী সমস্যার সমাধান বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: সমাজজীবন থেকে সব ধরনের জটিল সমস্যা দূর করে পরিকল্পিত উপায়ে কাঙ্ক্ষিত ও গঠনমূলক আর্থসামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের দৈহিক, মানসিক, সামাজিক, পারিবারিক, অর্থনৈতিক তথা সামগ্রিক কল্যাণ সাধনে যে সমাধান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে, তা বহুমুখী সমস্যার সমাধান প্রক্রিয়া। আধুনিক সমাজের জটিলতা থেকে মুক্ত করতে ব্যক্তি, দল বা সমষ্টির সামগ্রিক ব্যবস্থা বিবেচনায় নিয়ে সমাজকর্মের বহুমাত্রিক কার্যক্রমকে বহুমুখী সমাধান প্রক্রিয়া হিসেবে আখ্যায়িত করা যায়। যে কারণে সমাজকর্মকে বহুমাত্রিক পেশাও বলা হয়। 

প্রশ্ন: বহুমুখী কর্মসূচির ধারণা দাও। 
উত্তর: সমাজকর্ম একটি মানব উন্নয়নমূলক পেশা। সমাজের বহুমুখী সমস্যা সমাধানের জন্য সমাজকর্ম বহুমুখী কর্মসূচির সাহায্য নিয়ে থাকে। শহর সমাজসেবা, গ্রামীণ সমাজসেবা, বিদ্যালয় সমাজকর্ম, হাসপাতাল সমাজকর্ম, প্রবীণ সমাজকর্ম, শিশুকল্যাণ, নারীকল্যাণ যার মধ্যে অন্যতম। 

প্রশ্ন: আত্মকর্মসংস্থান বলতে কী বোঝ?
উত্তর: নিজেই নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করলে তাকে আত্মকর্মসংস্থান বলে। আরও একটু স্পষ্ট করে বলা যায়, নিজস্ব অথবা ঋণ করা স্বল্প সম্পদ নিজস্ব চিন্তা, জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ন্যূনতম ঝুঁকি নিয়ে আত্মপ্রচেষ্টায় জীবিকা অর্জনের ব্যবস্থাকে আত্মকর্মসংস্থান বলা হয়।

আরো পড়ুন : সমাজকর্ম: প্রকৃতি ও পরিধি অধ্যায়ের ৬টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব

প্রশ্ন: সম্পদের সদ্ব্যবহার বলতে কী বোঝ?
উত্তর: মানুষের চাহিদা অসীম কিন্তু সম্পদ সীমিত। এ সীমিত সম্পদের মাধ্যমেই মানুষকে তার চাহিদা পূরণ করতে হয়। চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রে যদি সম্পদের সঠিক ব্যবহার করা না যায় তাহলে চাহিদার অপূর্ণতা থেকে যায়। চাহিদার আলোকে সম্পদের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে চাহিদা পূরণ করাকেই সম্পদের সদ্ব্যবহার বলা হয়। সমাজকর্মের জ্ঞান সম্পদের সর্বাধিক ও সর্বোত্তম ব্যবহার সহায়তা করে। 

প্রশ্ন: “সামাজিক স্বীকৃতি পেশার অন্যতম বৈশিষ্ট্য” ব্যাখ্যা করো। 
উত্তর: পেশা হলো এমন এক ধরনের বৃত্তি বা জীবিকা নির্বাহের বিশেষ পন্থা, যেখানে নির্দিষ্ট বিষয় বা ক্ষেত্রে তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান অর্জন করে যথাযথ দক্ষতা, নৈপুণ্য ও কৌশলের মাধ্যমে তা বাস্তবক্ষেত্রে প্রয়োগ করতে হয়। পেশার ইংরেজি প্রতিশব্দ Profession। যার অর্থ হলো ‘To make a public declaration’ অর্থাৎ পেশা হলো তাই যা সামাজিকভাবে স্বীকৃত। পেশা সাধারণত জনকল্যাণমুখী হয়ে থাকে এবং এখানে সুনির্দিষ্ট মূল্যবোধ ও সামাজিক স্বীকৃতি বিদ্যমান। তাই বলা যায়, যেকোনো পেশাকে পরিপূর্ণ পেশার মর্যাদা অর্জন করতে হলে রাষ্ট্র বা সমাজের স্বীকৃতি আবশ্যক।

প্রশ্ন: সাহায্যকারী পেশা বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: সমাজকর্ম সাহায্যার্থীর সামাজিক ভূমিকা পালন, উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও আত্মবিশ্বাস পুনরুদ্ধারে ভূমিকা রাখে। যে কারণে একে সাহায্যের পেশা বলা হয়। সমাজকর্ম মূলত একটি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিনির্ভর সাহায্যকারী পেশা। যার মূল লক্ষ্য সামাজিক বিভিন্ন সমস্যায় আক্রান্ত সমস্যাগ্রস্ত ব্যক্তি, দল ও সমষ্টিকে এমনভাবে সাহায্য করা, যাতে তারা নিজ ক্ষমতা ও সম্পদের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার কার্যকর মোকাবিলায় সক্ষম হয়।

লেখক : প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০
ভর্তি পরীক্ষা দিতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত


জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট : ‘সি’ ইউনিট-ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ

বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর

১। পৃথিবীর প্রাচীনতম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম-
(ক) ব্যাংক অব জাপান    
(খ) ব্যাংক ডি ফ্রান্স    
(গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড
(ঘ) ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব ইউএসএ    
(ঙ) রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া 

উত্তর: (গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড।

২। অতি সম্প্রতি আল-বারাকা ব্যাংক রূপান্তরিত হয়েছে-
(ক) যমুনা ব্যাংকে    
(খ) প্রিমিয়াম ব্যাংকে     
(গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে    
(ঘ) ব্র্যাক ব্যাংকে    
(ঙ) ট্রাস্ট ব্যাংকে 

উত্তর: (গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে।

৩। বাংলাদেশে মার্চেন্ট ব্যাংকিং চালু করা হয় কোন সালে?
(ক) ১৯৯৭ সালে    (খ) ১৯৯৬ সালে    
(গ) ১৯৯৫ সালে    (ঘ) ১৯৯৮ সালে    
(ঙ) ১৯৯৯ সালে 

উত্তর: (গ) ১৯৯৫ সালে।

আরো পড়ুন : জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-১৯

৪। ব্যাংক তহবিলের প্রধান উৎস হলো-
(ক) প্রাপ্ত আমানত    (খ) প্রাপ্ত লভ্যাংশ    
(গ) প্রাপ্ত কমিশন      (ঘ) অর্জিত সুদ    
(ঙ) ব্যাংক চার্জগুলো 

উত্তর: (ক) প্রাপ্ত আমানত।

৫। সাধারণ বিমায় মূল বিষয় হলো-
(ক) মানুষের জীবন     (খ) বিমাযোগ্য স্বার্থ    
(গ) জীবন ও সম্পত্তি    (ঘ) সম্পত্তি    
(ঙ) সমর্পণ মূল্য 

উত্তর: (ঘ) সম্পত্তি।

৬। বাংলাদেশে নিকাশ ঘরের সংখ্যা-
(ক) ৬ (খ) ৪ (গ) ১ (ঘ) ৯ 
(ঙ) ১১ 

উত্তর: (ঘ) ৯।

৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিস অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো-
(ক) ব্যবসায় সংক্রান্ত বিভিন্ন জ্ঞান আহরণ করা    
(খ) ভবিষ্যতে রাজনীতিবিদ হওয়া
(গ) ভবিষ্যতে ব্যবসার মালিক হওয়া    
(ঘ) একটি পেশা সৃষ্টি করা
(ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া 

উত্তর: (ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পৌরনীতি ও নাগরিকতা

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০২:০০ পিএম
পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পৌরনীতি ও নাগরিকতা
শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেওয়ার আগে গ্রুপ ডিসকাশন করছে। ছবি- সংগৃহীত

প্রথম অধ্যায় : পৌরনীতি ও নাগরিকতা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

২৭. রাষ্ট্র কোন ধরনের ধারণা?
ক) মূর্ত             খ) বিমূর্ত 
গ) সামাজিক     ঘ) অর্থনৈতিক

২৮. ঐশী মতবাদ অনুসারে শাসক-
i. ধর্মীয় প্রধান     ii. রাষ্ট্রপ্রধান
iii. সরকারপ্রধান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) i ও iii 
গ) iii ও ii     ঘ) i, ii ও iii

আরো পড়ুন : পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব

২৯. মানুষের সমষ্টি কী?
ক) পরিবার     খ) সমাজ 
গ) গোষ্ঠী         ঘ) সম্প্রদায়

৩০. রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে সরকার কত ধরনের কাজ সম্পন্ন করে?
ক) ২ ধরনের    
খ) ৩ ধরনের
গ) ৪ ধরনের    
ঘ) ৫ ধরনের

উত্তর: ২৭. খ, ২৮. ক, ২৯. খ, ৩০. খ।

লেখক : সহকারী শিক্ষক (সামাজিক বিজ্ঞান)
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়,মুন্সীগঞ্জ 

কবীর

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১২:০৩ পিএম
বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র
২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল। ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ রচনা

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ

ভূমিকা: ইংল্যান্ডের সীমানা পেরিয়ে ক্রিকেট বহু আগেই বিশ্বের একটি জনপ্রিয় খেলায় পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশেও ক্রিকেট নিয়ে উন্মাদনার শেষ নেই। দেশের সর্বত্রই ক্রিকেট এখন জনপ্রিয় খেলা। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি মর্যাদাপূর্ণ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

বাংলাদেশের ক্রিকেট: উপমহাদেশে ক্রিকেটের আগমন হয় ইংরেজদের মাধ্যমে ঔপনিবেশিক শাসনামলে। তখন ক্রিকেট ছিল মূলত কলকাতা কেন্দ্রিক। ১৯৮৭ সালের পর থেকে ঢাকাতে ক্রিকেট খেলা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে  স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে নতুনভাবে  ক্রিকেটের যাত্রা শুরু হয়। তখন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড’ (বিসিসিবি), যা বর্তমানে ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট বোড’ (বিসিবি) নামে পরিচিত।

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ: বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্ব ক্রিকেট সংস্থার সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে। ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ। ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ দল প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে। এরপর ১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হয় ষষ্ঠ আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয় এবং ফাইনালে কেনিয়াকে হারিয়ে জয়লাভ করে। জয়ের আনন্দ পুরো বাংলাদেশ ছুঁয়ে যায়। কারণ, এই জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বাংলাদেশ দল ১৯৯৮ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে কেনিয়াকে হারিয়ে প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে জয় লাভ করে। এরপর  ধীরে ধীরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা দক্ষতা অর্জন করতে থাকে। ২০০৫ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে জিম্বাবুয়েকে ৩-২ ম্যাচে হারিয়ে সিরিজ জয় লাভ করে। ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ম্যাচে হারিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে হোয়াইটওয়াশ করে। ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে, পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে। এই অভূতপূর্ব বিজয়ে বিশ্ব  নতুন একটি ক্রিকেট পরাশক্তির আবির্ভাব লক্ষ করে। বাংলাদেশে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের প্রতিটি ক্রিকেট খেলুড়ে দলের বিপক্ষে জয়লাভ করেছে।

আরো পড়ুন : মানবকল্যাণে বিজ্ঞান/বিজ্ঞানের অবদান বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ২য় পর্ব

আইসিসি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ: ১৯৯৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ছয়টি আসরে অংশ নেয়। আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেতৃত্বে ১৯৯৯ সালে প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশ নেয় দলটি। প্রথম বিশ্বকাপেই স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানকে হারিয়ে চমক সৃষ্টি করে বাংলাদেশ দল। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে সেরা আট-এ এবং ২০১৫ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে আশানুরূপ ফল না পেলেও এই খেলায় বড় বড় দলকে হারিয়ে বাংলাদেশ দল নিজেদের সামর্থ্যের পরিচয় দিতে সক্ষম হয়।

টেস্ট খেলার মর্যাদা অর্জন: বাংলাদেশ ক্রিকেট দল টেস্ট খেলুড়ে দলের মর্যাদা লাভ করে ২০০০ সালে। ওই বছর ১৩ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় বাংলাদেশ দলের। অভিষেক টেস্টেই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ১৪৫ রান করেন, আর নাইমুর রহমান দুর্জয় পান ৬ উইকেট। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে হেরে যায় বাংলাদেশ। পরের বছর অর্থাৎ ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে মাত্র ১৭ বছর বয়সে সেঞ্চুরি করে মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট জয় পায়।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ: ২০০৫ সালে ৫০ ওভারের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও পাঁচ দিনের টেস্ট-এর সঙ্গে যুক্ত হয় ২০ ওভারের খেলা টি-টোয়েন্টি। এতে একটি দল সর্বোচ্চ ২০ ওভার ব্যাট করতে পারে। বাংলাদেশ ২০০৬ সাল থেকে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে আসছে।

বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট: ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরপরই ঢাকা ও চট্টগ্রামে ক্রিকেট লিগ শুরু হয়। ১৯৭৪-৭৫ সালে জাতীয় পর্যায়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চালু হয়। এ সময় থেকে জেলা পর্যায়েও ক্রিকেট লিগ চলতে থাকে। ১৯৯৯ সালে দেশে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলা চালু হয়। তবে ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) যাত্রা শুরু করে, যা বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে একটি চমৎকার সংযোজন। ঘরোয়া ক্রিকেটের পৃষ্ঠপোষকতা নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ: একাধিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করে সুনাম অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ টেস্ট খেলায় যোগ্যতা অর্জনের আগেই আইসিসি নকআউট বিশ্বকাপ ১৯৯৮ সালে আয়োজনের দায়িত্ব পায়। ২০১১ সালে বিশ্বকাপের দশম আসরের অন্যতম আয়োজকের দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালে টোয়েন্টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের ভার পড়ে বাংলাদেশের ওপর। বাংলাদেশের জনগণ ও সংশ্লিষ্টদের নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা ক্রিকেট বিশ্বে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়াম ও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, খুলনার শেষ আবু নাসের স্টেডিয়াম, সিলেটের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া ঘরোয়া ক্রিকেট অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় আরও কিছু স্টেডিয়াম রয়েছে।

বাংলাদেশে ক্রিকেটের প্রভাব: পুরো বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ক্রিকেট খেলা নিয়ে ব্যাপক উদ্দীপনা বিরাজ করে। ক্রিকেট এ দেশের মানুষের দেশপ্রেমকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ক্রিকেটের কারণে বাংলাদেশের নাম পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। আবার বাংলাদেশের মানুষও পৃথিবীর নানা প্রান্তের সঙ্গে ভাববিনিময় করতে পারছে। ক্রিকেট একই সঙ্গে বিজ্ঞাপন, বাণিজ্য ও অর্থনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের জন্য ক্রিকেট আরেকটি সুফল বয়ে এনেছে, তা হলো-পর্যটনের বিকাশ। বিশ্বের নানা দেশ থেকে আগত খেলোয়াড়, ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সদস্য এবং ভক্তকুল বাংলাদেশে বেড়াতে আসে এবং পর্যটন এলাকাগুলোয় ভ্রমণ করে। এতে একদিকে বিশ্বময় বাংলাদেশের পর্যটন-স্থানের নাম ছড়িয়ে পড়ছে, অন্যদিকে সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি।
বাংলাদেশের মানুষের জাতীয়তাবোধের বিকাশেও ক্রিকেট খেলা ভূমিকা রাখছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খেলা শুরুর আগে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাজতে শুনলে এ দেশের মানুষের মনে জাতীয়তাবোধের সঞ্চার হয়। তখন নিজের দেশের প্রতি এক ধরনের ভালোবাসা জন্ম নেয়। বিশেষ করে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা যখন বিশ্বখ্যাত কোনো দলকে পরাজিত করে, তখন যে আনন্দ হয়, তা দেশপ্রেমেরই আনন্দ।

উপসংহার: বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট খেলা পছন্দ করে। ক্রিকেটের সঙ্গে এ দেশের কোটি কোটি মানুষের আবেগ জড়িত। তাই বাংলাদেশের বিজয়ে গোটা দেশ যেমন বাঁধভাঙা উল্লাসে ফেটে পড়ে, আবার তাদের পরাজয়ে মুষড়ে পড়ে। তবে কোনো পরাজয়েই দেশবাসী খেলোয়াড়দের প্রতি আস্থা হারায় না। তাদের সমর্থন ও উৎসাহ দিয়ে যায়, যাতে পরবর্তী খেলায় খেলোয়াড়রা সক্ষমতার পরিচয় দিতে পারে। ক্রিকেটের উন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের উচিত নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে ভূমিকা রাখা, উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রতি আরও যত্নবান হওয়া এবং ক্রিকেটবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা।

লেখক :  সিনিয়র শিক্ষক (বাংলা)
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবীর

সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
যে বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয় তা হলো- ON, OFF ও HIGH, LOW এবং YES, NO। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

তৃতীয় অধ্যায় : সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৪০ ও ৪১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

৪০। উদ্দীপকে উল্লেখিত সংখ্যাটির অকটাল মান কত?
ক. ১১৩    খ. ১২৫
গ. ১২৮    ঘ. ২০৩

৪১। উদ্দীপকে সংখ্যাটির সঙ্গে বাইনারি সংখ্যা ১১ যোগ করলে হবে-
i. (১০০১১১০)   ii. (১১৬)
iii. 4E
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii      খ. i ও iii
গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

৪২. যে বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়-
i. ON, OFF
ii. HIGH, LOW
iii. YES, NO
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

৪৩. (১১১)-এর পরবর্তী সংখ্যা কত?
ক. ১১০    খ. ১০০০
গ. ১১১০    ঘ. ১১১১

৪৪. (১১০০)-এর পূর্ববর্তী সংখ্যা কত?
ক. ১১০    খ. ১১০১
গ. ১০১১    ঘ. ১১০১

৪৫. (১১০০) ও (১০১)-এর যোগফল কত?
ক. ১১১১১    খ. ১১১০১
গ. ১০০১০    ঘ. ১০০০১

৪৬. বাইনারি সংখ্যা ১১০ ও ১০০ এর-
i. যোগফল ১০১০   ii. বিয়োগফল ১০
iii. অকটাল মান সমান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii    ঘ. i, ii ও iii

৪৭. দশমিক সংখ্যা ৫০ লিখতে সর্বনিম্ন কতটি বিট প্রয়োজন?
ক. ৫   খ. ৬    গ. ৮   ঘ. ১০

আরো পড়ুন : সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব

৪৮. (১০১০১০)-এর সমকক্ষ দশমিক সংখ্যা কত?
ক. ২৪ খ. ৩৬ গ. ৪০ ঘ. ৪২

৪৯. চিহ্নবিটসহ দশমিক সংখ্যা ১২৫ লিখতে সর্বনিম্ন কতটি বিট প্রয়োজন?
ক. ৫    খ. ৬    
গ. ৮    ঘ. ১০

৫০. কোন সংখ্যার সঙ্গে যে সংখ্যা যোগ করলে যোগফল শূন্য হয় সেটি হচ্ছে ওই সংখ্যার-
ক. ধনাত্মক সংখ্যা       খ. ঋণাত্মক সংখ্যা
গ. অঋণাত্মক সংখ্যা    ঘ. নিরপেক্ষ সংখ্যা

৫১. আইসিটি শিক্ষক একজন ছাত্রকে জিজ্ঞেস করল, ‘তোমার রোল কত?’ সে উত্তর দিল ৫A। সংখ্যাটিকে দশমিকে প্রকাশ করলে হয়-
ক. (৫০)১০    খ. (৮০)১০
গ. (৯০)১০     ঘ. (১৫০)১০

৫২. (-১৬)১০ কে ২-এর পরিপূরক পদ্ধতিতে প্রকাশ করলে হয়-
ক. ০১০০০০    খ. ০১১১১
গ. ১১০০০০     ঘ. ১১১০০
৫৩. (১০১০)-এর সমতুল্য-
i. (১০)১০    ii. (১২)
iii. (১৪)১৬
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii    ঘ. i, ii ও iii

৫৪. ২ এর পরিপূরক নির্ণয়ের নিয়ম কী?
ক. ১ এর পরিপূরক +১    খ. ১ এর পরিপূরক - ১
গ. ১ এর পরিপূরক +০    ঘ. ১ এর পরিপূরক +২

উত্তর: ৪০. ক, ৪১. ঘ, ৪২. ঘ, ৪৩. খ, ৪৪. গ, ৪৫. ঘ, ৪৬. ক, ৪৭. খ, ৪৮. ঘ, ৪৯. গ, ৫০. খ, ৫১. ক, ৫২. গ, ৫৩. ক, ৫৪. গ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

ভূমিরূপ পরিবর্তন অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ষষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
আপডেট: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৫:৩৬ পিএম
ভূমিরূপ পরিবর্তন অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ষষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র
ভূ-আলোড়নের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ স্তূপ পর্বত ও ভঙ্গিল পর্বত। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত

তৃতীয় অধ্যায় : ভূমিরূপ পরিবর্তন

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৬০। পদ্মার উপনদী কোনটি?
ক) মধুমতি            খ) গড়াই
গ) আড়িয়াল খাঁ     ঘ) মহানন্দা

নিচের চিত্রের আলোকে ৬১ ও ৬২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

৬১। উদ্দীপকের ‘খ’ অঞ্চলে কোন ধরনের ভূমিরূপ গঠিত হয়?
ক) প্লাবন সমভূমি      খ) পলল পাখা
গ) স্রোতজ সমভূমি    ঘ) ব-দ্বীপ সমভূমি

৬২। উদ্দীপকে ‘ক’ অঞ্চলে নদীর কোন কার্যটি ক্রিয়াশীল?
i.  সঞ্চয় কার্য    
ii. বহন কার্য
iii. ক্ষয় কার্য
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii           খ) i ও iii
গ) ii ও iii          ঘ) i, ii ও iii

৬৩। বিশ্বের বৃহত্তম ব-দ্বীপ কোথায় অবস্থিত?
ক) বাংলাদেশে    খ) ভারতে
গ) পাকিস্তানে     ঘ) মায়ানমারে

৬৪। ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তনকারী শক্তি হলো-
i.  সমুদ্রতরঙ্গ    
ii. পানিপ্রবাহ
iii. বায়ুপ্রবাহ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii           খ) i ও iii
গ) ii ও iii          ঘ) i, ii ও iii

৬৫। ভূ-আলোড়নের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ-
i.  স্তূপ পর্বত    
ii. ভঙ্গিল পর্বত
iii. প্লাবন সমভূমি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii           খ) i ও iii
গ) ii ও iii          ঘ) i, ii ও iii

আরো পড়ুন : ভূমিরূপ পরিবর্তন অধ্যায়ের ১২টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৫ম পর্ব

৬৬। ব-দ্বীপ সৃষ্টিকারী উত্তর আমেরিকা মহাদেশের নদী কোনটি?
ক) ইয়াংসি        খ) নীল
গ) মিসিসিপি     ঘ) ওরিনকো

৬৭। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদী-
i.  সারি    
ii. কুশিয়ারা
iii. ভুবনেশ্বর
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii           খ) i ও iii
গ) ii ও iii          ঘ) i, ii ও iii

৬৮। বাংলাদেশের প্রশস্ততম বিনুনি নদী কোনটি?
ক) গঙ্গা-পদ্মা        খ) ব্রহ্মপুত্র-যমুনা
গ) সুরমা-মেঘনা    ঘ) গড়াই-মধুমতী

৬৯। নদীর কোন অবস্থায় তলদেশ বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়?
ক) মালভূমি    খ) পার্বত্য
গ) সমভূমি     ঘ) বদ্বীপ

উত্তর: ৬০. ঘ, ৬১. ক, ৬২. গ, ৬৩. ক, ৬৪. ঘ, ৬৫. ক, ৬৬. গ, ৬৭. ক, ৬৮. খ, ৬৯. খ।

লেখক : প্রভাষক
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর