ঢাকা ২০ আশ্বিন ১৪৩১, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪

বুবলীর নতুন সিনেমা

প্রকাশ: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ এএম
বুবলীর নতুন সিনেমা

অনেক দিন থেকেই নতুন কোনো সিনেমার খবর নেই। চলচ্চিত্রপাড়ায় স্থবিরতা নেমে এসেছে। না রয়েছে নতুন ছবি মুক্তির খবর, না শুটিং। এর মধ্যে নতুন কোনো সিনেমায় কেউ চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন এমন খবরেও মুখরিত হচ্ছে না কোনো অভিনেতা বা অভিনেত্রী। এমন পরিস্থিতিতে প্রায় আট মাস পর নতুন সিনেমায় কাজের খবর দিলেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী।

মেহেদি হাসানের নির্মাণে ‘নীল টিপ’ সিনেমায় অভিনয় করবেন এই নায়িকা। তবে এই সিনেমায় বুবলীর নায়ক হয়ে পর্দায় হাজির হবেন টিভি নাটকের একজন অভিনেতা। শিগগিরই শুরু হবে এর শুটিংও।

নির্মাতা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বুবলীর সঙ্গে আমরা ছোটপর্দার একজন অভিনেতাকে নিতে চাই। এখনো চূড়ান্ত হয়নি বলেই নামটি বলতে চাই না। তবে ছবির গল্প বুবলীকে ঘিরেই।

আমাদের দেশে নারীপ্রধান গল্পে ছবি নির্মিত হয় কম। একটা সময় শাবানা ম্যাডামের ওপর ছবি নির্মিত হতো। আমিও এই সময়ে এসে বুবলীর ওপর বাজি ধরতে চাই।’

বুবলী অভিনীত মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সিয়াম আহমেদের সঙ্গে ‘জংলি’।

জাহ্নবী

মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট-এর শিরোপা জয়ী ইচ্ছা প্রতিনিধিত্ব করবে বিশ্বমঞ্চে

প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৪৭ পিএম
মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট-এর শিরোপা জয়ী ইচ্ছা
প্রতিনিধিত্ব করবে বিশ্বমঞ্চে
মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট ২০২৪-এর বিজয়ীরা। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জাতীয় সুন্দরী প্রতিযোগিতা “মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট ২০২৪” এর গ্র্যান্ড ফিনালে গত শুক্রবার রাতে লা মেরিডিয়েন ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিভা, বুদ্ধিমত্তা ও সৌন্দর্যের এক মহা উৎসবে ১০ জন অসাধারণ নারীকে মুকুট পরিয়ে সম্মানিত করা হয়, যারা বিশ্বের ছয়টি মহাদেশের ১০টি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করবেন।

মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট ২০২৪-এর চূড়ান্ত শিরোপা অর্জন করেছেন ফেরদৌসি তানভীর ইচ্ছা, যিনি মিস বাংলাদেশ আর্থ-এর শিরোপাও জিতেছেন। তিনি এখন আগামী ৯ নভেম্বরে ফিলিপাইনে অনুষ্ঠিতব্য মিস আর্থ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য প্রস্তুতি নেবেন। ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী এবং বেড়ে ওঠা ইচ্ছা বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে এলএলবি পড়ছেন। তার মা, যিনি একা তাকে বড় করেছেন এবং পেশায় শিক্ষক, তাকে সবসময় সমর্থন দিয়েছেন। ১ম রানার-আপ কাজী তারানা ক্যাম্বোডিয়ায় মিস গ্লোবাল এ এবং ২য় রানার-আপ মাহবুবা রহমান লাবণ্য যুক্তরাষ্ট্রে রয়েল ইন্টারন্যাশনাল মিস এ অংশ নেবেন।

শীর্ষ ১০ এর বাকি ৭ জন বাংলাদেশকে মিস হেরিটেজ ইন্টারন্যাশনাল (থাইল্যান্ড), মিস এশিয়া, মিস এশিয়া গ্লোবাল, মিস গ্ল্যাম ওয়ার্ল্ড (ভারত), মিস ইন্টারগ্লোবাল (ফিলিপাইন), মিস কালচার গ্লোবাল (দক্ষিণ আফ্রিকা), এবং মিস ফ্রিডম অব দ্য ওয়ার্ল্ড (কসোভো এবং আলবেনিয়া) প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করবেন।

এই গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টটি মিস বাংলাদেশ অর্গানাইজেশন এবং মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন দ্বারা আয়োজিত হয়েছিল। মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান মেঘনা আলম বলেন, প্রতিযোগিতা শেষ হয়েছে, কিন্তু আমাদের মিশন মাত্র শুরু হয়েছে। আমরা বাংলাদেশকে পুনর্গঠন ও পুনরায় ব্র্যান্ডিং করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এই নারীরা পরিবর্তনের দূত হিসেবে পরিবেশগত রক্ষা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার গুরুত্বকে বিশ্বমঞ্চে তুলে ধরবেন।
গ্র্যান্ড ফিনালের বিচারক প্যানেলে ছিলেন গ্রোইং টুগেদার ডিরেক্টর জুলিয়া ওয়েসম্যান, আন্তর্জাতিক স্টাইলিস্ট ও যোগব্যায়াম প্রশিক্ষক মিননা স্ফিনহুউদ, বিবিসি’র সিনিয়র সাংবাদিক শারমিন রহমান রমা, সংগীত প্রযোজক ও সুরকার মানাম আহমেদ, নর্থব্রুক কনসালটেন্টস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর নাজিম ফারহান চৌধুরী, কর্পোরেট ট্রেইনার ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ফেরদৌস বাপ্পী এবং মিস বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মেঘনা আলম।

মিস বাংলাদেশ বিউটি পেজেন্ট সম্প্রচারিত হবে চ্যানেল এটিএন বাংলাতে। ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে আছে এটিএন মিডিয়া কমিউনিকেশনস লিমিটেড এবং ট্রিলজি। নর্থব্রুক কনসালটেন্টস লিমিটেড পিআর পার্টনার। পোশাক পার্টনার পৌষী, আনজারা, লরেটো এবং জাহরা বাই হায়াতি। লা মেরিডিয়েন ঢাকা হসপিটালিটি পার্টনার, অ্যাক্সপার্ট প্রোডাকশনস মিউজিক পার্টনার, লা বেলে মেকওভার পার্টনার, গার্নিস স্কিনকেয়ার পার্টনার, সানকুইক বেভারেজ পার্টনার, নিরাপত্তা পার্টনার এলিট ফোর্স, সোশ্যাল মিডিয়া প্রচারণার পার্টনার মিস বাংলাদেশ-ইন ট্রেনিং এবং ট্রায়ো  ভিজ্যুয়ালস ফটোগ্রাফি ও সিনেমাটোগ্রাফি পার্টনার হিসেবে যুক্ত রয়েছে।

এই উদ্যোগের মাধ্যমে মিস বাংলাদেশ অর্গানাইজেশন শুধু বাংলাদেশি নারীদের সৌন্দর্য ও বুদ্ধিমত্তাকে তুলে ধরতে চায় না, বরং বাংলাদেশকে পরিবেশগত স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে বিশ্বনেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চায়।। পরিবেশ সচেতন নেতাদের একটি প্রজন্ম তৈরি করার মাধ্যমে, এই ইভেন্টটি বাংলাদেশকে আরও পরিবেশ বান্ধব ও শক্তিশালী ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

/আবরার জাহিন

বিটিভিতে ‘দৃষ্টিকোণ’

প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩৪ পিএম
বিটিভিতে ‘দৃষ্টিকোণ’
দৃষ্টিকোণ নাটকের একটি দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারের লক্ষ্যে নির্মিত হয়েছে নাটক ‘দৃষ্টিকোণ’। শফিকুর রহমান শান্তনুর রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মনিরুল হাসান। এতে অভিনয় করেছেন সালমান আরাফাত, সালহা খানম নাদিয়া, আরিফ হোসেন, আশরাফ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম, অপু হাসান, ডেভোরা সিলভিয়া, সুজন, শামিম হোসেন ও ফাতেমা হীরা। আজ রাত ৯টা ০৫ মিনিটে নাটকটি বিটিভিতে প্রচারিত হবে।

নাটকের গল্পে দেখা যাবে, ঋক ও নেহা পাশাপাশি ফ্ল্যাটের দুই বাসিন্দা। বাড়ির মালিক প্রভাতের ভাগ্নে ঋক। আর নেহা থাকে বোন-দুলাভাইয়ের সঙ্গে। ঋক নেহার প্রতি যত্নশীল। অন্যদিকে নেহা ঠোঁটকাটা স্বভাবের। কারও মুখের ওপর উচিত কথা বলে ফেলা তার অভ্যাস। অফিসের বস থেকে শুরু করে বয়ফ্রেন্ড কেউই তার কথা থেকে রেহাই পায় না। আনুষ্ঠানিকভাবে ঋক ও নেহার বিয়ের কথাও শুরু হয়।

কিন্তু নেহার ব্যবহারের কারণে ঋকের মামা বিয়েতে আপত্তি তোলেন। ফলে তাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে যায়। একপর্যায়ে সম্পর্ক ভেঙে গেলে দুপক্ষের পরিবারই উপলব্ধি করে, তারা আলাদা হয়ে থাকলেও পরস্পরকে খুব ভালোবাসে। এভাবে এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।

/আবরার জাহিন

 

যে কারণে সামান্থার বিচ্ছেদ

প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৩১ পিএম
যে কারণে সামান্থার বিচ্ছেদ
তারকা অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের দক্ষিণী সিনেমার তারকা জুটি সামান্থা রুথ প্রভু ও নাগা চৈতন্য। একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে প্রথমে প্রেম, এরপর বিয়ে করেছিলেন তারা। তবে তাদের ভালোবাসার সংসার টেকেনি। আলোচিত এই তারকা জুটি কি এক অজানা কারণে বিচ্ছেদের পথ বেছে নিয়েছিলেন। এমন সিদ্ধান্তে সামান্থা ও নাগার ভক্তরা হতাশ হয়েছিলেন। অবশেষে জানা গেল তাদের বিচ্ছেদের খবর।

আর এই খবর জানিয়েছেন কংগ্রেস নেত্রী তথা তেলঙ্গানার পরিবেশমন্ত্রী কোন্ডা সুরেখা। রাজনীতিবিদের মুখে এমন মন্তব্যে তোলপাড় শুরু হয়েছে ভারতে।

গত বুধবার সুরেখা দাবি করেন, রাজনৈতিক কারণে দম্পতির বিচ্ছেদ হয়েছিল। আর এই কারণে নাগা চৈতন্যের পরিবারের পক্ষ থেকে আইনি পদক্ষেপেরও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরপরও নিজের মন্তব্য অনড় রয়েছেন সুরেখা। সামান্থা ও নাগা চৈতন্যের বিচ্ছেদ ঠিক কী কারণে হয়েছিল, কেউ জানেন না। ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে খবর যাচাই করেই তিনি প্রাক্তন তারকা দম্পতির বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে মন্তব্য করেছেন বলে দাবি সুরেখার।

এমন মন্তব্যের জন্য চলচ্চিত্র দুনিয়ায় নিন্দার শিকারও হয়েছেন এই কংগ্রেস নেত্রী। গত বৃহস্পতিবার তিনি আবারও বলেন, ‘আমি যা যা বলেছি, সেগুলো ভুল হতে পারে। কিন্তু কেউ জানে না, কেন সামান্থা ও নাগা চৈতন্যের বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছিল। বিচ্ছেদের কারণ নিয়ে ওরা কি কখনো স্পষ্ট কথা বলেছেন? চলচ্চিত্র জগতের ঘনিষ্ঠ সূত্র থেকে বিষয়টা জেনেই আমি এই মন্তব্য করেছি।’

তেলঙ্গানা বিধানসভার মন্ত্রী তথা ভারত রাষ্ট্র সমিতির নেতা কেটিআর-এর (কেটি রামা রাও) ইন্ধনেই নাকি বিবাহবিচ্ছেদ হয়েছে নাগা চৈতন্য ও সামান্থার। নাগার্জুনই নাকি সামান্থাকে কেটিআর-এর কাছে যেতে বাধ্য করতে চেয়েছিলেন রাজনৈতিক স্বার্থে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সামান্থা নাকি রাজি হননি। এই জন্যই সামান্থা বিচ্ছেদের পথ বেছে নিতে বাধ্য হন। তবে আত্মপক্ষ সমর্থন করে সুরেখা আবারও বলেন, ‘আমি হয়তো রাগের মাথায় প্রতিক্রিয়া জানিয়েছি। কিন্তু যা যা বলেছি, সব সত্যি। কিছু লুকোইনি। আমি কেটিআর-কে ছেড়ে কথা বলব না।’

সামান্থা ও নাগা চৈতন্যের উদ্দেশে ইতোমধ্যেই ক্ষমা চেয়েছেন সুরেখা। কিন্তু কেটিআরের বিষয়টি নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান থেকে সরে যাননি।
এর সূত্রপাত এন কনভেনশন সেন্টার থেকে। এটির মালিকানা ছিল নাগার্জুনের। হায়দরাবাদ বিপর্যয় মোকাবিলায় সরকার এই বহুতল ভবনের একাংশ ভেঙে ফেলে। কেটিআর নাকি বলেছিলেন, এই কনভেনশন সেন্টার ভাঙা হবে না একটাই শর্তে। সামান্থাকে তার কাছে পাঠাতে হবে! কিন্তু শেষ পর্যন্ত সায় দেননি সামান্থা। তার ফলস্বরূপ বিবাহবিচ্ছেদ। আর সুরেখার এ মন্তব্যেই শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক।

/আবরার জাহিন

বিক্রি হলো পিংক ফ্লয়েডের গানের স্বত্ব

প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:২৫ পিএম
বিক্রি হলো পিংক ফ্লয়েডের গানের স্বত্ব
ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েড। ছবি: সংগৃহীত

প্রখ্যাত ব্রিটিশ রক ব্যান্ড পিংক ফ্লয়েড সনি মিউজিকের কাছে গানের স্বত্ব বিক্রি করেছে। প্রায় ৪০ কোটি ডলারে এই স্বত্ব বিক্রি হয়েছে তারা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার দাম প্রায় ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা। ৩ অক্টোবর এই তথ্য জানিয়েছে ফিনান্সিয়াল টাইমস।

ব্যান্ডের মূল সদস্য রজার ওয়াটার্স, ডেভিড গিলমোর, নিক ম্যাসন, কিবোর্ডিস্ট রিচার্ড রাইট ও মূল গায়ক-গীতিকার সিড ব্যারেটের প্রতিনিধিদের মধ্যে বহু বছরের দর কষাকষি ও আইনি লড়াইয়ের অবসান হয়েছে এই চুক্তির মাধ্যমে।

২০০৫ সালে লাইভ এইট কনসার্টে প্রায় ২৪ বছর পর পিংক ফ্লয়েড ব্যান্ডের সদস্যদের পুনর্মিলনী হয়। স্বত্ব বিক্রি নিয়ে ব্যান্ডের দুই মূল সদস্য রজার ওয়াটার্স ও ডেভিড গিলমোরের মধ্যে চলছিল দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিন ধরেই। অবশেষে সমঝোতার মাধ্যমে এই চুক্তি করেছেন। জানা গেছে, চুক্তির আওতায় পিংক ফ্লয়েডের রেকর্ডকৃত সব গানের স্বত্ব সনি মিউজিক পেলেও এসব গানের কথার স্বত্ব গীতিকারদের কাছেই থেকে যাচ্ছে। এ ছাড়া পিংক ফ্লয়েডসংক্রান্ত বাকি প্রায় সব কিছুরই মেধাস্বত্ব পেতে যাচ্ছে সনি। পিংক ফ্লয়েডের নাম সম্বলিত পণ্য, গানের ভিত্তিতে তৈরি নাটক- এসব থেকে এখন অর্থ পাবে সনি।

তবে ব্যান্ডের সদস্যরা বা সনি মিউজিক কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য দেননি। ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে দাবি করেছে, তাদের কাছে এই চুক্তির চূড়ান্ত শর্তগুলো সম্পর্কে তথ্য রয়েছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সনি মিউজিক বিভিন্ন ব্যান্ড ও গায়ক-গায়িকার সংগীত ক্যাটালগ কেনার জন্য হাজার কোটি ডলার খরচ করেছে। তাদের মালিকানায় রয়েছে ব্রুস স্প্রিংস্টিন, বব ডিলান ও কুইনের মতো বড় বড় ব্যান্ড ও শিল্পীরা।

হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন রজনীকান্ত

প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০২:১৯ পিএম
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন রজনীকান্ত
ভারতের দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফিরেছেন খ্যাতিমান এ অভিনেতা। ৩০ সেপ্টেম্বর তিনি শুটিংয়ের সময় অসুস্থ হয়ে পড়লে ভর্তি ছিলেন চেন্নাইয়ের একটি হাসপাতালে। গত বৃহস্পতিবার রাত ১১টা নাগাদ হাসপাতাল থেকে ছুটি মিলেছে এই অভিনেতার।

রজনীকান্তের হৃৎপিণ্ড থেকে নিঃসৃত প্রধান রক্তনালি ফুলে যাওয়ায় চিকিৎসার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। নন-সার্জিক্যাল, ট্রান্সক্যাথেটার পদ্ধতি ব্যবহারের মাধ্যমে এ অভিনেতার চিকিৎসা করা হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছে।

এর আগে চেন্নাই পুলিশসূত্রে জানা যায়, রজনীকান্তের পেটে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হওয়ায় দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর আগে তামিলনাড়ুর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, হাসপাতালে ভর্তির পর খালি পেটে তাকে হাসপাতালে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।

রজনীকান্তের ভর্তির পরদিন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানায়, ‘রজনীকান্তের হৃৎপিণ্ড থেকে বের হওয়া প্রধান রক্তনালিতে (মহাধমনী) ভীষণ সমস্যা ছিল, যা একটি নন-সার্জিক্যাল, ট্রান্সক্যাথেটার পদ্ধতির মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়েছে। সিনিয়র ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট ডা. সাই সতীশ সম্পূর্ণ ফোলাভাব বন্ধ করে একটি স্টেন্ট বসিয়েছেন। রজনীকান্তের অবস্থা এখন স্থিতিশীল এবং তিনি সুস্থ রয়েছেন। দুই দিনে তিনি বাড়ি ফিরে যাবেন।’ নন্দিত এই অভিনেতার সুস্থ হওয়ার খবরে স্বস্তির হাওয়া বইছে তার ভক্ত অনুরাগী ও সহকর্মী শিবিরে।

/আবরার জাহিন