ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

শিল্পকলা একাডেমিতে ‘নিত্যপুরাণ’-এর­ প্রদর্শনী বন্ধের কারণ

প্রকাশ: ০৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২০ পিএম
শিল্পকলা একাডেমিতে ‘নিত্যপুরাণ’-এর­ প্রদর্শনী বন্ধের কারণ
‘নিত্যপুরাণ’ নাটকের একটি মুহূর্ত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় গত শনিবার সন্ধ্যায় মঞ্চস্থ হচ্ছিলনিত্যপুরাণনাটকের প্রদর্শনী। কিন্তু বিক্ষোভের মুখে মাঝপথে নাটকটির প্রদর্শনী বন্ধ করে দেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ। ঘটনায় শনিবার রাত থেকেই সামাজিক মাধ্যমে চলছে তোলপাড়। তবে নিয়েনিত্যপুরাণ’-এর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানদেশ নাটক’-এর পক্ষে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি।

জানা যায়, শনিবার সন্ধ্যায়নিত্যপুরাণনাটকের পূর্বনিধারিত প্রদর্শনী ছিল। বিকাল থেকে টিকিট বিক্রিও শুরু হয়। কিন্তু সন্ধ্যা ৬টার দিকে একদল লোক শিল্পকলার গেটের সামনে দেশ নাটকের এহসানুল আজিজ বাবুকেআওয়ামী লীগের দোসরআখ্যা দিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে একাডেমির মহাপরিচালক সৈয়দ জামিল আহমেদ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের শান্ত করলে যথারীতি নাটকের প্রদর্শনী শুরু হয়। কিন্তু পরবর্তীতে বিক্ষোভকারীরা আবারও সংগঠিত হয়ে নাট্যশালার গেটের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন।

এক পর্যায়ে গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করলে শিল্পকলার মহাপরিচালকদেশ নাটকেরসদস্যদের সঙ্গে কথা বলে প্রদর্শনী বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন।

গতকাল রবিবার সকালে ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলন করে নাটক বন্ধের কারণ, ওই সময়ের পরিস্থিতি করণীয় নিয়ে কথা বলেন শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক।

জামিল আহমেদ বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে দেশের ২২ জায়গায় শিল্পকলা একাডেমিতে হামলা হয়েছে। সেসব আমার মাথায় ছিল। ঢাকার শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালার হলের ভেতরে দর্শক ছিল। উত্তেজিত কেউ গিয়ে যদি দর্শকদের আক্রমণ করে বসে সে শঙ্কাও ছিল। দর্শকের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে আমরা প্রদর্শনী বন্ধ করি। আমি ভেতরে গিয়ে দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।

ঘটনা সম্পর্কে সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শিল্পকলার আয়োজনে যাত্রা উৎসব চলছে। আমি এবং নাট্যকলা বিভাগের পরিচালক ফয়েজ জহির সেখানে ছিলাম। নাট্যশালার সামনে বিক্ষোভ হচ্ছে শুনে আমি সেখানে যাই। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে কথা বলি। তারা বলেন, এহসানুল আজিজ বাবু স্বৈরাচারের দোসর। তার নাট্যদলের প্রদর্শনী করতে দেবে না। আমি তাদের বুঝিয়েছি, দেশ নাটকের জনা বিশেক সদস্যও জুলাই গণ-অভ্যুথানে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছেন। তাদের মধ্যে এক গুলিবিদ্ধও হয়েছেন।

সৈয়দ জামিল আরও বলেন, ‘প্রথমে তারা আমার কথা মেনে নেয়। আমরা নাটকের প্রদর্শনী শুরু করতে বলি। কিন্তু পরে আবার বিক্ষোভ শুরু করে তারা। তখন তারা বেশ উত্তেজিত হয়ে পড়ে। তাদের একজন নিজেকে রিকশাচালক পরিচয় দিয়ে জানায় যে, জুলাই আন্দোলনে তিনিও গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।

সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, বিক্ষোভকারীরা দেশ নাটকের সদস্য এহসান আজিজ বাবুর ফেসবুকে দেশবিরোধী নানা প্রচারণা বর্তমান সরকার প্রধানসহ অন্যান্য উপদেষ্টার ব্যাঙ্গাত্মক কার্টুন প্রকাশ রাজাকার আখ্যা দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছে। পাশাপাশি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাকে নাটকের দল থেকে বহিষ্কার করে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানায়।

হাসান

আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৪ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২০ পিএম
আল্লু অর্জুন গ্রেপ্তার
দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা আল্লু অর্জুন। ছবি: সংগৃহীত

হায়দ্রাবাদের সন্ধ্যা থিয়েটারে পদতলিত হয়ে নারীর মৃত্যুতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন দক্ষিণ ভারতের জনপ্রিয় অভিনেতা আল্লু অর্জুন।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গ্রেপ্তার হন এই বিখ্যাত অভিনেতা। ছিক্কাডপালি পুলিশের একটি দল জুবলি হিলের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে তাকে।

৪ ডিসেম্বর অর্জুন অভিনীত ব্যয়বহুল সিনেমা ‘পুষ্পা ২: দ্য রুল’-এর শুভমুক্তি অনুষ্ঠানে পদতলিত হয়ে প্রাণ হারান ৩৯ বছর বয়সী রেবতি। এই দুর্ঘটনায় তার ছেলে গুরুতর আহত হয়েছেন।

ঘটনার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্যেই তাকে আটক করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ।

৪ ডিসেম্বর ভক্তদের চমকে দিতে কোনো ঘোষণা না দিয়েই থিয়েটারে উপস্থিত হলে অর্জুনের দিকে ছুটে আসেন তারা।
তবে ভিড়ে নিঃশ্বাস আটকে ও আঘাত পেয়ে রেবতি প্রাণ হারান। পুলিশ ও স্বাস্থ্যকর্মীরা অনেক চেষ্টা করেও তাকে বাঁচাতে পারেননি। 

রেবতির ছেলেও গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে ভুক্তভোগীর পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেন অর্জুন।

তিনি  বলেন, ‘ভক্তদের ভালোবাসা সব তারকাই চায়। তবে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আরও জরুরি।’

দুর্ঘটনার পর আল্লু অর্জুন, তার নিরাপত্তাকর্মী ও সন্ধ্যা থিয়েটার কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা করে স্থানীয় প্রশাসন। 

তাদের অভিযোগ এ ধরনের পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে না চাইলে অর্জুনের নিরাপত্তাদল আগে থেকেই তার উপস্থিতির বিষয়ে জানিয়ে রাখতে পারতো।

পরিস্থিতি সামলাতে ব্যর্থ হওয়ায় থিয়েটারের কর্মচারীদেরও আটক করেছে পুলিশ।

এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছে পুষ্পা ২ সিনেমার প্রযোজনা সংস্থা মাইথ্রি মুভি মেকার্স।

এই ঘটনার পর ভারতের বড় অনুষ্ঠানগুলোতে ভিড় সামলানোর ক্ষেত্রে আয়োজকদের অবহেলা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সূত্র: দ্য গালফ নিউজ

নাইমুর/অমিয়/

আসছে অর্ণবের প্রথম বই ‘হোক কলরব’

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১০ পিএম
আসছে অর্ণবের প্রথম বই ‘হোক কলরব’
শায়ান চৌধুরী অর্ণব। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী শায়ান চৌধুরী অর্ণব। দুই বাংলাতেই সমানতালে জনপ্রিয় তিনি। একজন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী হিসেবে অনেক শ্রোতাপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন অর্ণব। তার গানের ক্যারিয়ার দীর্ঘ হলেও এবার প্রথম বই প্রকাশ করতে যাচ্ছেন এই তারকা।

আসছে অমর একুশে বইমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে অর্ণবের প্রথম বই ‘হোক কলরব’। বইটি প্রকাশ করছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান কিংবদন্তি পাবলিকেশন। আর এই বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন চিত্রশিল্পী স্বপন চৌধুরী। টাইপোগ্রাফি করেছেন আইয়ুব আল আমিন।

বইটির মূল্য রাখা হয়েছে ৩৫০ টাকা। তবে রকমারিতে প্রি-অর্ডারে থাকছে ২৫% ছাড়। এরই মধ্যে বইটির প্রি-অর্ডারও শুরু হয়েছে বলে জানা গেছে।
বইটিতে অর্ণবের লেখা জনপ্রিয় গান এবং সেসব গান নির্মাণের পেছনের কথা তুলে ধরা হয়েছে। এক মলাটেই বাংলা এবং ইংরেজি ভাষায় লেখাগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে।

প্রকাশক অঞ্জন হাসান পবন গণমাধ্যমকে জানান, ‘অর্ণবকে সবাই গায়ক হিসেবেই চেনেন। এবার সেই গায়ক লেখক হিসেবে হাজির হচ্ছেন। এটি তার প্রথম বই। আশা করছি গানের মতই অর্ণবের এই বইটিও সবার ভালো লাগবে।’

উল্লেখ্য, ব্যান্ডের পাশাপাশি এককভাবে অর্ণবের ৬টি অ্যালবাম প্রকাশিত হয়। ২০০৫ সালে প্রথম একক স্টুডিও অ্যালবাম ‘চাইনা ভাবিস’ বাজারে আসে। দ্বিতীয় একক অ্যালবাম ‘হোক কলরব’ আসে ২০০৬ সালে। এরপর পর্যায়ক্রমে ‘ডুব’, ‘রোদ বলেছে হবে’, ‘আধেক ঘুমে’, রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবাম ‘খুব ডুব’ ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়। এরপর ২০১৭ সালে প্রকাশিত হয় ‘অন্ধ শহর’।

হাসান

এ বড় শূন্যতা, গভীর বিষাদ: অদিতি মহসিন

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ এএম
এ বড় শূন্যতা, গভীর বিষাদ: অদিতি মহসিন
অদিতি মহসিন। ছবি: সংগৃহীত

খ্যাতিমান রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে মহাকালের পথে হাঁটলেন এই নন্দিত শিল্পী। তার মৃত্যুর খবরে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশের সংগীতাঙ্গনে। তার সহকর্মী থেকে বিভিন্ন অঙ্গনের তারকারাও শোক জানিয়েছেন।

নন্দিত রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী  অদিতি মহসিন শোক প্রকাশ করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে। লিখেছেন, ‘এ বড় শূন্যতা, গভীর বিষাদ! একে একে সব চলে যাচ্ছেন না ফেরার দেশে!! অসংখ্য স্মৃতিরা ভিড় করে আসে মনে। আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানালাম পাপিয়া আপা।’

শোক প্রকাশ করে অদিতি মহসিন গণমাধ্যমে বলেন, ‘পাপিয়া সারোয়ারসহ তার সময়ে যারা ছিলেন তারা স্বাধীনতার পরবর্তী প্রথম প্রজন্মের শিল্পী। এ দেশের সংগীতে তাদের অনেক অনেক অবদান। সেই সময় যে শ্রোতা তৈরি হয়েছে ওনাদের গান শুনেই। তাদের অবদান চিরস্মরণীয়। শিক্ষা-মননে পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন সমৃদ্ধ এক শিল্পী। তার চলে যাওয়াটা দেশের সংগীতাঙ্গনের বড় ক্ষতি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বড় হয়েছি টিভিতে পাপিয়া সারোয়ারের গান শুনেই। আমি যখন শান্তি নিকেতনে পড়তে গেলাম তখন তাদের কাছে থেকে দেখা। সেই সময় তিনিও সেখানে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে পাস করে চলে আসার পর দেশে গান করা শুরু করি, তখন তো অনেক অনেক স্মৃতি। একসঙ্গে অনুষ্ঠানে যাওয়াসহ অনেক অনেক স্মৃতি। পাপিয়া সারোয়ারের বাড়িতে মাঝেমধ্যেই যেতাম। কারণ ধানমণ্ডিতে আমরা খুব কাছাকছি থাকতাম। তিনি খুব স্নেহ করে, আদর করে কথা বলতেন। সেই সঙ্গে গানের বিষয়ে নানা কথা শেয়ার করতেন। তার সঙ্গে স্মৃতি আসলে বলে শেষ করা যাবে না। তার চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছি না।’

হাসান

বিয়ে করলেন কীর্তি সুরেশ

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০৫ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৬ পিএম
বিয়ে করলেন কীর্তি সুরেশ
বিয়ের আসরে কীর্তি সুরেশ। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা কীর্তি সুরেশ। দীর্ঘ ১৫ বছর চুটিয়ে প্রেম করে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসলেন তিনি। পাত্র অ্যান্টনি থাটিল। স্কুলজীবন থেকে বন্ধুত্ব। পরবর্তী সময় প্রেম, যা এখন বিয়েতে পরিণত হলো।

গোয়ায় বিয়ের উৎসব ৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে তিন দিনব্যাপী চলেছে। এই অনুষ্ঠানে থালাপতি বিজয়, অ্যাটলি কুমার, নায়নী, বরুণ ধাওয়ান ছাড়াও দক্ষিণী ও বলিউডের অনেক তারকা উপস্থিত ছিলেন।

বিয়ের কয়েকটি ছবি নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন কীর্তি সুরেশ। বিয়ের ছবি প্রকাশের পরই হংসিকা মোতওয়ানি, রাশি খান্নাসহ অনেক তারকা শুভেচ্ছা জানান কীর্তিকে।

হাসান/নাবিল/

বিজয় দিবসে ‘ছবি কথা বলে’

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
বিজয় দিবসে ‘ছবি কথা বলে’
ছবি: সংগৃহীত

বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠানমালা বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে। এ আয়োজনে ১৬ ডিসেম্বর সোমবার রাত ৯টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বিশেষ নাটক ‘ছবি কথা বলে’। কাজী আসাদের রচনায় প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। এতে অভিনয় করেছেন কাজী আসাদ, মোমেনা চৌধুরী, এ কে আজাদ সেতু, সালাহ খানম নাদিয়া, সাব্বির আহমেদ, কবির আহামেদ, আবদুল আলিম ভিমটু, মনোয়ার হোসেন মিন্টু, তাহিয়া, মতিয়ার রহমানসহ আরও অনেকে। 

নাটকে দেখা যাবে: আব্দুস সালাম একজন মুক্তিযোদ্ধা। ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলন এবং বিপ্লবকে তিনি সমর্থন করেন। আব্দুস সালামের ঘরে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ছবির পাশাপাশি ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ছবিও রয়েছে। তার মধ্যে একটি বিশেষ ছবি রয়েছে, যেটা শটগানের একটি বুলেট বাঁধানো আর একটি বুলেটের জায়গা ফাঁকা। শহর থেকে গ্রামে বেড়াতে আসা এ প্রজন্মের কয়েকজন ছেলেমেয়ে ছবিটি দেখে এ ব্যাপারে জানতে চায়। তখন আব্দুস সালাম স্মৃতিকাতর হয়ে ফিরে যান একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে। তাদের জানান, স্টেনগানের এ গুলিটি তিনি প্রেমিকাকে উপহার দিয়েছিলেন। চেয়েছিলেন যুদ্ধ শেষে ফিরে এসে তাকে নিয়ে বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিতে। তবে এই বুলেটের কারণেই পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তার প্রেমিকাসহ সপরিবারে হত্যা করে। এগিয়ে যায় নাটকের গল্প।

হাসান

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });