ঢাকা ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

নীরবে সরব নিলয় আলমগীর

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
নীরবে সরব নিলয় আলমগীর
নিলয় আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

ছোট পর্দার ব্যস্ত অভিনেতা নিলয় আলমগীর। ভিন্ন ঘরানার গল্পের নাটকে নিলয় আলমগীরের অনবদ্য অভিনয় দর্শককে মুগ্ধ করছে। রিয়েলিটি শো ‘সুপার হিরো সুপার হিরোইন’-এর মাধ্যমে মিডিয়ায় তার পথচলা শুরু। এর পর বিজ্ঞাপনে, নাটকে কাজ করেই চলছেন নিলয়। 

তবে যে নাটকটিতে তার অভিনয় দর্শকের দৃষ্টি কাড়তে সক্ষম হয় সেটি হলো চ্যানেল আইতে প্রচারিত সালাহ উদ্দিন লাভলু পরিচালিত ‘সোনার পাখি রুপার পাখি’ ধারাবাহিক নাটকটি। এই নাটকে সেলিম চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় নিলয়ের ক্যারিয়ারের টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে বিবেচিত হয়। আর এর পরপরই নাটকের একজন অভিনেতা হিসেবে নিলয়ের কাজ বাড়তে থাকে, পাশাপাশি তার জনপ্রিয়তাও বাড়তে থাকে।

বিগত কয়েক বছরে নাটক ইন্ডাস্ট্রিতে নিলয় হয়ে ওঠেন একজন চাহিদা সম্পন্ন অভিনেতা, যাকে নিয়ে কাজ করার জন্য প্রযোজক পরিচালকের মধ্যে আগ্রহের সৃষ্টি হয়। 

এই মুহূর্তে দেশের পাঁচটি সর্বাধিক ভিউয়ের নাটকের মধ্যে নিলয়ের দখলে রয়েছে দুটি নাটক। নাটক দুটি হলো মোহিন খানের ‘শ্বশুরবাড়িতে ঈদ’ ও ‘সংসার আমার ভাল্লাগে না’। শুধু তাই নয়, এই সময়ে নিলয় অভিনীত যেসব নাটক দারুণ দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ‘তরী’, ‘আদরে থেকো’, ‘পাপ’, ‘এক জনমে ভালোবেসে’, ‘সামির’, ‘মামার বাড়ি’, ‘মানুষ দেখতে কেমন’, ‘পাখির মতো মন’, ‘বদনাম’, ‘একসাথে’, ‘মন মাজার’, ‘ওয়াদা’, ‘বাহাদুরী’ ইত্যাদি।

নিলয় বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আমার বাবা-মায়ের দোয়ায় আমি আজকের অবস্থানে আসতে পেরেছি। আমার অবস্থান নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি কৃতজ্ঞ আমার সব নাটকের প্রযোজক, পরিচালক, সহশিল্পীদের প্রতি। এটা সত্যি যে ট্রেন্ডি গল্পের বাইরেও ভালো গল্পের নাটক বিশেষত পারিবারিক গল্পের নাটকেও অভিনয় করি। কিন্তু সেসব নাটক দর্শক খুব কমই দেখেন। আমরা কিন্তু দর্শকের জন্য অভিনয় করি। আর দর্শক যে নাটক দেখেন সেটা কিন্তু এই সময় ভিউ দিয়েই বিবেচিত হয়। দর্শকের কাছে অনুরোধ থাকবে আপনারা আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে বা পেজ-এ আপনাদের অভিমত জানাবেন। আমরা দর্শকের অভিমতকে খুব গুরুত্ব দিই।’

নিলয় শিগগিরই মোহন খান, এস আর মজুমদার, প্রীতি দত্ত, মোহন আহমেদ, জুবায়ের ইবনে বকর, জুলফিকার শিশিরসহ কয়েকজন পরিচালকের নাটকে অভিনয় করবেন।

হাসান

বাবার কবরে শায়িত হবেন পাপিয়া সারোয়ার

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৫ এএম
বাবার কবরে শায়িত হবেন পাপিয়া সারোয়ার
পাপিয়া সারোয়ার। ছবি: সংগৃহীত

একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশের অন্যতম রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ার আর নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন এই শিল্পী। তার বয়স হয়েছে ৭২ বছর। খবরটি গণমাধ্যমে নিশ্চিত করেছেন শিল্পীর স্বামী সারোয়ার আলম।

তিনি জানান, লাশ গতকাল বারডেম হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে। আজ ১৩ ডিসেম্বর জুমার পর জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে শিল্পীর বাবা সৈয়দ বজলুর রহমানের কবরে সমাহিত করা হবে। 

সারোয়ার আলম বলেন, ‘আমার এবং পাপিয়ার পরিবারের অনেককে বনানী কবরস্থানে সমাহিত করা হয়েছে। তাই আমাদের পারিবারিক সিদ্ধান্তে পাপিয়াকে বনানী কবরস্থানে তার বাবার কবরে সমাহিত করা হবে।’

শিল্পীর দুই মেয়ে জারা ও জিশান যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় থাকেন। মায়ের অসুস্থতার খবরে তারা দুজনই গতকাল ঢাকায় এসেছেন।

পাপিয়া সারোয়ার কয়েক বছর ধরেই ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করছিলেন। নভেম্বর মাসে ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সর্বশেষ তেজগাঁওয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। শেষ দিন পর্যন্ত সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন।

পাপিয়া সারোয়ারের জন্ম বরিশালে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী ছিলেন। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রবীন্দ্রসংগীতে ডিগ্রি নিতে সে দেশে যান। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর তিনিই প্রথম ভারত সরকারের বৃত্তি নিয়ে সেখানে স্নাতক করার সুযোগ পান।

১৯৬৬ সালে ছায়ানটে ওয়াহিদুল হক, সন্জীদা খাতুন ও জাহেদুর রহিমের কাছে এবং পরে বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে সংগীতে দীক্ষা নেন পাপিয়া সারোয়ার। ১৯৯৬ সালে ‘গীতসুধা’ নামে একটি গানের দলও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই খ্যাতিমান শিল্পী।

তার দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি আধুনিক গানেও পেয়েছেন সাফল্য। তার গাওয়া জনপ্রিয় গান হচ্ছে- ‘নাই টেলিফোন, নাইরে পিওন, নাইরে টেলিগ্রাম...।’ ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি থেকে রবীন্দ্র পুরস্কার লাভ করেন এই শিল্পী। ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপ লাভ করেন। সংগীতে বিশেষ অবদানস্বরূপ ২০২১ সালে পেয়েছেন তিনি একুশে পদক।

হাসান

২০ টাকায় আইস্ক্রিনে দেখা যাচ্ছে কুসুম শিকদারের ‘শরতের জবা’

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৫ পিএম
২০ টাকায় আইস্ক্রিনে দেখা যাচ্ছে কুসুম শিকদারের ‘শরতের জবা’
‘শরতের জবা’ সিনেমার পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় অভিনেত্রী কুসুম শিকদারের চিত্রনাট্য, পরিচালনা ও প্রযোজনায় নির্মিত সিনেমা ‘শরতের জবা’ এবার ওটিটিতে মুক্তি পেল। আজ (১২ ডিসেম্বর) বিকাল ৩ টায় ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে দেখা যাচ্ছে সিনেমাটি। ২০ টাকা দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে দেখা যাচ্ছে সিনেমাটি।  

গত ১১ অক্টোবর বেশ কয়েকটি মাল্টিপ্লেক্সে মুক্তি পেয়েছিল ‘শরতের জবা’। এই সিনেমা দিয়ে প্রায় আট বছর পর বড় পর্দায় ফিরছেন কুসুম। নিজের লেখা বই ‘অজাগতিক ছায়া’ থেকে ‘শরতের জবা’ গল্পটি চলচ্চিত্রের পর্দায় তুলে এনেছেন কুসুম। সিনেমায় দেখা গেছে, একজন একাকী নারীর রহস্যময় জীবনের গল্প। অতৃপ্ত প্রেম, আঘাতের পর আঘাত, কিছু অপ্রত্যাশিত মৃত্যু জড়িয়ে যায় জবার জীবন। জবা কি আসলেই খুনি? নাকি অদৃশ্য কোন শক্তি রয়েছে তার সাথে? এমনই থ্রিলার গল্পে এগিয়েছে সিনেমা।

সিনেমায় দুটি প্রধান নারী চরিত্র আছে। একজন জবা, আরেকজন বেলী। বেলী চরিত্র করেছেন নিদ্রা দে নেহা, আর জবা চরিত্রে কুসুম অভিনয় করেছেন। আরও অভিনয় করেছেন ইয়াশ রোহান, জিতু আহসান, শহীদুল আলম সাচ্চু, নরেশ ভূঁইয়া, বড়দা মিঠু, অশোক ব্যাপারী প্রমুখ।

হাসান

‘আমি অন্তঃসত্ত্বা নই, আসলে মোটা হয়ে গিয়েছি’

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম
‘আমি অন্তঃসত্ত্বা নই, আসলে মোটা হয়ে গিয়েছি’
সোনাক্ষী সিনহা। ছবি: সংগৃহী

বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা। টানা সাত বছর প্রেম করে চলতি বছরের জুনে প্রেমিক জাহির ইকবালকে বিয়ে করেছেন তিনি। বিয়ের পর স্বামীকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেশ সুন্দর কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী। এরইমাঝে একদিন ছুটে গিয়েছিলেন মুম্বাইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে। হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার সময় পাপারাজ্জিদের ক্যামেরায় ধরা পড়েন তিনি। তখনই গুঞ্জন ছড়ায় সোনাক্ষী নাকি অন্তঃসত্ত্বা! এরপর বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে সোনাক্ষী দেখা যায়, আগের চেয়ে কিছুটা শরীরের পরিবর্তন এসেছে তার। ফলে আরও বেশি চর্চা হতে থাকে যে, মা হতে চলেছেন সোনাক্ষী। অবশেষে এবার এ নিয়ে নিজেই মুখ খুলতে বাধ্য হলেন তিনি। জানালেন, তিনি অন্তঃসত্ত্বা নন, আসলে কিছুটা মোটা হয়ে গেছেন। 

সম্প্রতি স্বামীকে নিয়ে আমন্ত্রণে একটি অনুষ্ঠোনে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘এমন বহু আমন্ত্রণে আমরা যাচ্ছি। আর এখানেই আমি বলতে চাই, আমি কিন্তু অন্তঃসত্ত্বা নই। আমি আসলে মোটা হয়ে গিয়েছি। এই তো কিছু দিন আগে আমাদের হঠাৎ একজন শুভেচ্ছা জানালেন। আরে! আমরা কি নিজেদের বিয়ের এই সফরটা একটু উপভোগও করতে পারব না?’

এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গে জাহির মজা করে বলেন, ‘শুভেচ্ছা জানানোর পরের দিনই সোনাক্ষী ডায়েট মেনে চলতে শুরু করেছে।’

সোনাক্ষী আরও বলেন, ‘বিয়ের পরে কয়েকটা মাস হয়েছে। আমরা সত্যিই ঘুরে বেড়াচ্ছি। এই নিয়েই ব্যস্ততা চলছে। আমরা উপভোগ করছি। লোকজনও আমাদের মধ্যাহ্নভোজ বা নৈশভোজের আমন্ত্রণ জানিয়ে চলেছেন।’

উল্লেখ্য, সাত বছর প্রেমের পর গত জুনে মডেল ও অভিনেতা জাহির ইকবালকে বিয়ে করেন সোনাক্ষী। তবে বিয়েতে ছিল না কোনও ধর্মীয় আচার। অবশ্য পরে বিশাল প্রীতিভোজের আয়জন করা হয়। 

হাসান

বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম
বাগদান সারলেন সেলেনা গোমেজ
সেলেনা গোমেজ ও বেনি ব্লাঙ্কো। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় মার্কিন গায়িকা ও অভিনেত্রী সেলেনা গোমেজ। তার অভিনীত সর্বশেষ ‘এমিলিয়া পেরেজ’ সিনেমাটি বক্স অফিসে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এদিকে গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডের জন্যও মনোনীত হয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে দারুণ সময় পার করছেন সেলেনা। এরই মাঝে ভক্ত-অনুরাগীদের আরেকটি খুশির খবর দিলেন তিনি। দীর্ঘদিনের প্রেমিক সঙ্গীতশিল্পী বেনি ব্লেঙ্কোর সাথে বাগদান সেরেছেন এ গায়িকা অভিনেত্রী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইন্সটাগ্রামে নিজেই এ খবর দিয়েছেন তিনি। 

ইন্সটাগ্রামে বেনির সাথে বেশকিছু ঘনিষ্ঠ ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। ছবিগুলোতে তার অনামিকা আঙুলে হীরার আংটি ঝলমলিয়ে উঠেছে। বাগদান সেরে সেলেনা যে বেশ উচ্ছ্বসিত, ছবিগুলোতে তার হাসি দেখে তা স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিল। 

ছবি শেয়ারের পাশাপাশি তিনি একটি ক্যাপশনও জুরে দিয়েছেন। তিনি লেখেন, ‘এখন শুরুটা চিরকালের জন্য।’ 

নতুন জীবনে অসংখ্য অনুরাগীদের পাশাপাশি সেলেনাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন হলিউডের বিখ্যাত ব্যক্তিরা। টেইলর সুইফট উচ্ছ্বসিত হয়ে মন্তব্য করেছেন, ‘হ্যাঁ, আমি হবো পুষ্প বালিকা।’ বেনি ব্লাঙ্কোও একটু মজা করে মন্তব্য করেছেন, ‘আরে অপেক্ষা করুন, এটা আমার বউ।’

একসময় কানাডিয়ান তারকা জাস্টিন বিবারের সঙ্গে গভীর প্রেম ছিল সেলেনা গোমেজের। কিন্তু সেই প্রেম পূর্ণতা পায়নি। ২০১৮ সালে ৬ বছরের সম্পর্ক ভাঙতেই হেইল বল্ডউইনের সঙ্গে বাগদান সেরে ফেলেন বিবার। বিষয়টি সেলেনাকে চরম আঘাত দেয়। 

এরপর ২০১৯ সালে সংগীতশিল্পী বেনি ব্লাঙ্কোর সঙ্গে একটি গানে কাজ করার মাধ্যমে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে সেলেনার। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে নিজেদের প্রেমের কথা প্রকাশ্যে আনেন তারা। ৫ বছর চুটিয়ে প্রেম করে অবশেষ বিয়েতে আবদ্ধ হচ্ছেন তারা। 

আমেরিকার সঙ্গীতজগতে বেনি ব্লাঙ্কোরও খ্যাতি রয়েছে ব্যাপক। সঙ্গীতশিল্পীর পাশাপাশি তিনি একজন সঙ্গীত প্রযোজকও। এড শিরান, চার্লি পুথ, উইজ খলিফা, বিটিএস, এমিনেম, জাস্টিন বিবার, হ্যালসি, ক্যাটি পেরি, রিহানাদের মতো শিল্পীদের সঙ্গে নিয়মিত কাজ করেছেন তিনি। ২০১৯ সালে গোমেজের জনপ্রিয় ‘সেইম ওল্ড লাভ’ ও ‘আই কান্ট গেট এনাফ’ গান দুটিতে একসঙ্গে কাজ করেছিলেন সেলেনা ও ব্ল্যাঙ্কো।

হাসান

বিশ্বস্ত ও যত্নশীল সঙ্গী খুঁজছেন সামান্থা

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২০ পিএম
বিশ্বস্ত ও যত্নশীল সঙ্গী খুঁজছেন সামান্থা
সামান্থা রুথ প্রভু। ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণী সিনেমার জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। বলিউডেও কাজ করে পাচ্ছেন প্রশংসা। বরুণ ধাওয়ানের বিপরীতে ‘সিটাডেল: হানি বানি’তে অভিনয় করে সিনেমাপ্রেমী ও সমালোচকদের আলাদা নজর কেরেছেন এই অভিনেত্রী। তবে ব্যক্তি জীবনটা মোটেও ভালো যাচ্ছে না সামান্থার। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন নাগা চৈতন্যকে। তবে হঠাৎ ভেঙে যায় সংসার। গত ৪ ডিসেম্বর বিয়ে করে নাগা আবার সংসারও শুরু করে দিয়েছেন। এদিকে সঙ্গীহীন সামান্থার আকাশ যেন কালো মেঘে ছেঁয়ে গেছে। আর তাই জীবনকে রঙিন করতে সঙ্গী খুঁজছেন সামান্থা। তবে এবার আর ভুল করতে চান না, সঙ্গীকে অবশ্যই বিশ্বস্ত ও যত্নশীল হতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইন্সটাগ্রামের এক পোস্টে এমনটিই তুলে ধরেছেন অভিনেত্রী। 

ইন্সটাগ্রাম পোস্টে অভিনেত্রী ২০২৫ সালের জন্য বৃষ, কন্যা এবং মকর রাশির ব্যক্তিদের কেমন যাবে এমন একটি তথ্য তুলে ধরেছেন। ভবিষ্যদ্বাণী হিসেবে বছরটিকে এখানে দেখানো হয়েছে, ক্যারিয়ারের সাফল্য, আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং ‘বিশ্বস্ত ও যত্নশীল সঙ্গী’ পাওয়ার বছর হিসেবে। কার্ডটি শেয়ার করে সামান্থা লিখেছেন ‘আমিন’। আর তা দেখে ভক্তদের বুঝার বাকি নেই তিনি আসলে নতুন কাউকে চাচ্ছেন। 

ইন্সটাগ্রামে সামান্থার পরের পোস্টটি আরও ইঙ্গিপূর্ণ ছিল। ২০২৫ সালে নিজের জীবনকে অন্যভাবে গড়ে তুলবেন পোস্ট থেকে তা স্পষ্ট হয়েছে। তিনি লেখেন, ‘কিছু বছর জয়ের জন্য, কিছু বছর চরিত্র গঠনের জন্য।’ 

কয়েকদিন আগে আরেকটি পোস্টে তার পোষা কুকুর সম্পর্কে  বলেন, ‘শাসা, তোমার ভালোবাসার তুলনা হয় না।’

হাসান

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });