ঢাকা ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বিগ্ন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৩০ এএম
আপডেট: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০১ পিএম
ট্রাম্পকে নিয়ে উদ্বিগ্ন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক কিছুই বদলে যাবে- এমন আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিভিন্ন পদে থাকা কর্মকর্তারা রয়েছেন উদ্বেগে। এমনকি দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারাও রয়েছেন চিন্তায়। তবে ট্রাম্প যদি বেআইনি কোনো নির্দেশ দেন, তা অনেকেই মানবেন না বলে জানা গেছে।

প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে সিএনএনের খবর বলছে, ট্রাম্প আচমকা দেশের ভেতরে সেনা নামাতে বললে বা ব্যাপক পরিসরে অরাজনৈতিক কর্মীদের চাকরিচ্যুত করলে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কীভাবে তা সামাল দেবে, সেটি নিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু করেছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা।

এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি সেনাসদস্যদের দেশীয় আইনশৃঙ্খলার জন্য ব্যবহার করবেন এবং অভিবাসীদের গণহারে ফেরত পাঠানোর কাজেও তাদের নিয়োজিত করবেন। এ ছাড়া তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের অনেককে চাকরিচ্যুত করবেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সুরক্ষা অবকাঠামো থেকে ‘দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যক্তি’দের বের করে দেবেন বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন।

ট্রাম্পের সঙ্গে এর আগে কাজ করেছেন এ রকম অনেক ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা তার কর্তৃত্ববাদী আচরণের বিষয়টি তুলে ধরেছেন। আগের মেয়াদে তার সঙ্গে সামরিক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের প্রায়ই মতের মিল হতো না। তৎকালীন জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ জেনারেল মার্ক মাইলি একপর্যায়ে ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের সক্ষমতাতেও লাগাম টেনে দিয়েছিলেন। এখন তিনি অবসরপ্রাপ্ত।

ট্রাম্পের আচরণ যে খুব একটা পাল্টিয়েছে তা নয়। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত ট্রাম্প এরই মধ্যে একাধিকবার যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক জেনারেলদের ‘দুর্বল’ ও ‘অকার্যকর নেতা’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। আর সেই কারণেই হয়তো পেন্টাগনের কর্মকর্তাদের মধ্যে এখন আলোচনা চলছে। নিজেদের মধ্যে সম্ভাব্য কিছু পরিস্থিতি তুলে ধরছেন তারা এবং সে রকম বাস্তবতার মুখোমুখি হলে তারা কী করবেন, তা ঠিক করছেন।

এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আমরা সবচেয়ে প্রতিকূল পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছি ও পরিকল্পনা করছি। বাস্তবতা হলো আমরা এখনো জানি না পুরো বিষয়টি কোন দিকে মোড় নেবে।’ 

ট্রাম্প আইনবিরুদ্ধ কোনো নির্দেশ দিলে কীভাবে তা সামাল দেওয়া হবে, সেটি নিয়েও পেন্টাগনের অনেকে চিন্তাভাবনা করছেন। এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেছেন, ‘সেনারা আইনগতভাবেই আইনবিরুদ্ধ নির্দেশ মানতে চাইবেন না। কিন্তু প্রশ্ন হলো, সে ক্ষেত্রে কী হবে- আমরা কী জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতাদের পদত্যাগ করতে দেখব? নাকি তারা এটিকে নিজেদের লোকজনের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো হিসেবে দেখবেন?’

ট্রাম্প এবার কাকে পেন্টাগনের দায়িত্ব দেবেন, তা এখনো অস্পষ্ট। আগের মেয়াদের সম্পর্ক প্রসঙ্গে সাবেক এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা বলেন, ‘হোয়াইট হাউস ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত খারাপ ছিল। ফলে আমি মনে করি তারাও এবার ভালোভাবেই ভাবছে- কাকে দায়িত্ব দেওয়া যায়।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন গত মঙ্গলবার বলেছেন, ‘আমি পুরোপুরি বিশ্বাস করি যে আমাদের নেতারা যা-ই হোক না কেন, সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন। আমি এটিও বিশ্বাস করি যে কংগ্রেস আমাদের সামরিক বাহিনীর জন্য সঠিক পদক্ষেপগুলো নেবে।’ 

তবে অস্টিন এর আগে বেশ কয়েকবার সামরিক বাহিনীতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের ঝুঁকি নিয়ে সতর্ক করেছেন। এ ছাড়া গত বুধবার তিনি এক বার্তায় জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী শুধু আইনগত নির্দেশ মানবে। সূত্র: সিএনএন

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-বশির

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩০ পিএম
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মাদ আল-বশির। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসক বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। এই সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মোহাম্মাদ আল-বশিরকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি আসাদবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠীর নেতৃত্বে ছিলেন। খবর বিবিসি, আল-জাজিরার।

মোহাম্মাদ আল-বশির ২০২৫ সালের ১ মার্চ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) টেলিভিশনে দেওয়া এক ভাষণে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন তিনি। এর মধ্য দিয়ে সিরিয়ায় ক্ষমতাচ্যুত বাশার আল আসাদ পরবর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হলো।

মোহাম্মদ আল-বশিরের জন্ম ১৯৮৩ সালে উত্তর-পশ্চিম সিরিয়ার ইদলিব প্রদেশে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে তাকে ইদলিবে সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্টের (এসএসজি) প্রধানমন্ত্রী মনোনীত করা হয়। এর আগে তিনি এসএসজির উন্নয়ন ও মানবিকবিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন। সিরিয়ার গ্যাস কোম্পানির সাবেক কর্মী বশির ইঞ্জিনিয়ারিং, শরিয়াহ ও আইনে ডিগ্রি অর্জন করেছেন।

বিদ্রোহীদের ১২ দিনের এক ঝটিকা অভিযানে গত রবিবার পতন হয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের। এরপর প্রথমেই সামনে আসে ক্ষমতা হস্তান্তরের বিষয়টি। আল-বশিরকে যে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী করা হচ্ছে, তা সোমবার থেকেই শোনা যাচ্ছিল। 

বাশার আল-আসাদের পতনের আগে থেকেই ইদলিব বিদ্রোহী গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শামসের (এইচটিএস) নিয়ন্ত্রণে ছিল। সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্ট তাদেরই সরকার। বাশারকে ক্ষমতাচ্যুত করা বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর নেতৃত্বে ছিল এই এইচটিএস। গত সোমবার ক্ষমতা হস্তান্তর নিয়ে বাশার সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-জালালি ও আল-বশিরের সঙ্গে বৈঠক হয়। পরে সংবাদমাধ্যমে আল-জালালি জানিয়েছিলেন, তিনি সিরিয়ান স্যালভেশন গভর্নমেন্টের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে রাজি আছেন।

বিশ্বে এ বছর নিহত হয়েছেন ১০৪ সাংবাদিক: আইএফজে

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
বিশ্বে এ বছর নিহত হয়েছেন ১০৪ সাংবাদিক: আইএফজে
ছবি: সংগৃহীত

এ বছর সারা বিশ্বে ১০৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে অর্ধেক নিহত হয়েছেন গাজায়। তাছাড়া এই মুহূর্তে বিশ্বে ৫২০ জন সাংবদিক জেলে রয়েছেন।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক সাংবাদিক ফেডারেশন (আইএফজে) এ তথ্য জানিয়েছে।

আইএফজের তথ্যমতে, ইসরায়েলের আক্রমণে এ বছর ৫৫ জন ফিলিস্তিনি গণমাধ্যমকর্মী নিহত হয়েছেন।

আইএফজের জেনারেল সেক্রেটারি অ্যান্থনি বেলাঞ্জার এএফপিকে বলেন ‘গেল বছর সারা বিশ্বে ১২৯ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছিলেন। যদিও এ বছর আগের বছরের তুলনায় কম নিহত হয়েছেন, তবুও এই বছরটি ছিল একটি দুর্বিষহ বছর।’

২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের গাজা অভিযান শুরু হওয়ার পর এ পর্যন্ত ১৩৮ জন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহত হয়েছেন।

বিশ্বের সম্মূখে গাজায় যে গণহত্যা চলছে তার নিন্দা জানান অ্যান্থনি বেলাঞ্জার।

তিনি বলেন, গাজায় সাংবাদিকদের টার্গেট করে মারা হয়েছে।

মধ্যপ্রাচ্যের পর সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক নিহত হয়েছেন এশিয়ার অন্যান্য দেশে। এরমধ্যে পাকিস্তানে ছয়জন, বাংলাদেশে পাঁচজন এবং ভারতে তিনজন নিহত হয়েছেন।

ইউরোপের ক্ষেত্রে ইউক্রেনে ২০২৪ সালে চার সাংবাদিক নিহত হয়েছেন।

এছাড়া চীনে ১৩৫ জন সাংবাদিক এখনো বন্দি রয়েছেন বলে জানিয়েছে আইএফজে। সূত্র- দ্য ডন

সুমন/অমিয়/

সিরিয়ায় নতুন নেতৃত্বের সঙ্গে কাজ করবে ফ্রান্স-জার্মানি

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৭ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৭ পিএম
সিরিয়ায় নতুন নেতৃত্বের সঙ্গে কাজ করবে ফ্রান্স-জার্মানি
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখো এবং জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ায় নতুন সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চায় ফ্রান্স ও জার্মানি।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) এক ফোনালাপে এ কথা বলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখো এবং জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎস।

ফোনালাপের বিষয়ে জার্মান কর্তৃপক্ষ একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়, দুই নেতা ফোনালাপে দেশটির নতুন সরকারের কাছে মানুষের মৌলিক চাহিদার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীর নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে জানান।

এ ছাড়া দুই নেতা দেশটির ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের দেশত্যাগের বিষয়েও আলোচনা করেন।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ফোনালাপে দুই নেতা সিরিয়াতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কার্যক্রম সম্প্রসারণের পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় সহায়তার বিষয়টিও তুলে ধরেন। তাছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের সহযোগিদের সঙ্গে আলোচনার বিষয়েও কথা বলেন। সূত্র: আল-জাজিরা।

নাবিল/এমএ/

সিরিয়ায় নতুন সরকার গঠনের পথে বিদ্রোহী জোট

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৯ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
সিরিয়ায় নতুন সরকার গঠনের পথে বিদ্রোহী জোট
সিরিয়ায় নতুন সরকার গঠনের পথে বিদ্রোহীরা। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের পতন দেশটির জনগণ ও বিশ্ব মোড়লদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি করেছে। বিদ্রোহী জোট এখন নতুন সরকার গঠনের প্রথম পদক্ষেপ নিয়েছে।
 
ক্ষমতাচ্যুত আসাদ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ জালালি সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিদ্রোহী নেতৃত্বাধীন স্যালভেশন সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য সম্মত হয়েছেন। 

তবে এই হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে কয়েকদিন সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন জালালি।

এদিকে বিদ্রোহী বাহিনীর প্রধান আহমদ আল-শারা ওরফে আবু মুহাম্মদ আল-গোলানি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে আলোচনা করতে জালালি ও উপরাষ্ট্রপতি ফয়সাল মেকদাদের সঙ্গে একটি বৈঠক করেছেন। 

সংবাদ মাধ্যম বিবিসি ও আল-জাজিরা জানায়, বিদ্রোহী নেতৃত্বাধীন ট্রানজিশনাল অথরিটির প্রধান হিসেবে মোহাম্মদ আল-বাশিরের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি আগে স্যালভেশন সরকারের নেতৃত্বে ছিলেন।

বিদ্রোহী জোটের অন্যতম প্রধান অংশ হায়াত তাহরির আল-শাম (এইচটিএস)। যেটি সিরিয়ার যুদ্ধকে একটি নতুন মোড় দিয়েছে। 

২০১১ সালে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধে এখন পর্যন্ত শত হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। বিপুল সংখ্যক মানুষ উদ্বাস্তু হয়েছে এবং দেশের অবকাঠামো সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে।

তবে বিদ্রোহী জোটের পক্ষ থেকে সিরিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে এখনও সুস্পষ্ট পরিকল্পনা জানানো হয়নি।  
এদিকে দামেস্কে কিছু বিদ্রোহী যোদ্ধা জানান, তারা আশা করেন, শীঘ্রই একটি বেসামরিক প্রশাসন দায়িত্ব নেবে এবং দেশটি শান্তির পথে এগিয়ে যাবে।

ফেরদৌস ওমর নামে এক বিদ্রোহী যোদ্ধা বলেন, ‘আমরা চাই রাষ্ট্রে নিরাপত্তা বাহিনী ক্ষমতায় আসুক।’ 

এইচটিএস ঘোষণা করেছে, তারা দেশের মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী কর্মকর্তা এবং সেনা সদস্যদের শাস্তি দেবে। সূত্র: রয়টার্স 

তাওফিক/পপি/ 

সিরিয়ায় ত্রাণ সহায়তা পাঠাল কাতার

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৩ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
সিরিয়ায় ত্রাণ সহায়তা পাঠাল কাতার
ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় রোধে ত্রাণ সহায়তা পাঠিয়েছে কাতার।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত  করেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।  

তুরস্কের গাজিয়ানটেপ শহর হয়ে এ সহায়তা দেশটিতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে। সহায়তার মধ্যে রয়েছে খাদ্য, চিকিৎসাসামগ্রী ও অস্থায়ী তাঁবু।

কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি প্রতিষ্ঠিত কাতার ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্ট (কিউএফএফডি) পক্ষ থেকে এ সহায়তা পাঠানো হয়েছে বলে মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে পাঠানো একটি পোস্টে জানানো হয়। সূত্র: আল-জাজিরা

নাবিল/এমএ/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });