ঢাকা ৫ মাঘ ১৪৩১, রোববার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

সিরিয়ায় বড় সাফল্যের পথে বিদ্রোহীরা, লক্ষ্য দামেস্ক

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০১ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২৮ পিএম
সিরিয়ায় বড় সাফল্যের পথে বিদ্রোহীরা, লক্ষ্য দামেস্ক
ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর হোমস থেকে আসাদ সরকারের বাহিনীকে প্রত্যাহার করে নিয়েছে। এর আগে শহরটির প্রবেশপথে আসাদ বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী বাহিনী তাহরির আল-শামের তীব্র সংঘর্ষের খবর পাওয়া গিয়েছিল। খবর বার্তা সংস্থা এএফপি'র

বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) অন্য আরেকটি বড় শহর হামা দখলে নিয়েছিল তাহরির আল-শাম। মাত্র ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে বড় সাফল্য পেতে যাচ্ছে বিদ্রোহী বাহিনী। গত সপ্তাহে আলেপ্পো শহরও দখলে নিয়েছেল বিদ্রোহীরা। বিদ্রোহী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকা বেড়ে এখন ২৮ হাজার ৫২৫ বর্গকিলোমিটার হয়েছে।

যদি বিদ্রোহী বাহিনী হোমস সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নিতে পারে তাহলে দামেস্ক এবং উপকূলীয় অঞ্চলের পথ খুলে যাবে। এটি রাশিয়ার দুটি গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি তারতুস ও হেমেইমিমের জন্য বড় হুমকির কারণ হবে। 

বিদ্রোহী বাহিনীর কমান্ডার হাসান আবদুল গানি বলেন, ‘আমাদের সময় বাঁচানোর জন্য আমরা আসাদ বাহিনীকে পরামর্শ দিচ্ছি, চলে যাও হোমস থেকে, দামেস্ক থেকে এবং পুরো সিরিয়া থেকেই।’

সিরিয়ার বিদ্রোহী বাহিনী নতুন করে ‘সাউদার্ন অপারেশনস রুম’ গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। তারা ঘোষণা করেছে, ‘আমাদের গন্তব্য দামেস্ক।’

এদিকে সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান বলেন, ‘ইদলিব, হামা এবং হোমস সিরিয়ার বিরোধীদের হাতে। এখন তারা দামেস্কের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। আমরা আশা করি, সিরিয়ার এই অভিযান কোনো দুর্ঘটনা ছাড়াই এগিয়ে যাবে।’ তাছাড়া সিরিয়ার বর্তমান পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে লেবানন ও জর্ডান সিরিয়ার সঙ্গে তাদের সকল সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করে দিয়েছে।

সিরিয়ার আসাদ সরকারের বড় সহযোগী রাশিয়া তার নাগরিকদের অবিলম্বে সিরিয়া ছেড়ে চলে যেতে নির্দেশ দিয়েছে। গতকাল চীনও তার নাগরিকদের সিরিয়া ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। 

সিরিয়ার বিষয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল কাতারের দোহায় একটি বিশেষ বৈঠকে বসবে তুরস্ক, ইরান এবং রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। সূত্র: আল জাজিরা, এএফপি।

মাহফুজ/এমএ/

এক সপ্তাহে সৌদিতে ২১ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৩৪ পিএম
আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:০৫ পিএম
এক সপ্তাহে সৌদিতে ২১ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার
ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবে গত এক সপ্তাহে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ২১ হাজার ৪৮৫ জন অবৈধ প্রবাসীকে। আবাসিক আইন লঙ্ঘন, সীমান্ত নিরাপত্তা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনসহ একাধিক ঘটনায় জড়িত থাকার কারণে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে সৌদি প্রেস এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে ।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৩ হাজার ৫৬২ জনকে আবাসিক আইন লঙ্ঘন, চার হাজার ৮৫৩ জনকে অবৈধভাবে সীমান্ত পার এবং তিন হাজার ৭০ জনকে শ্রম আইন লঙ্ঘনের দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

এছাড়া সৌদি আরবে অবৈধভাবে প্রবেশের দায়ে এক হাজার ৫৬৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৫০ শতাংশ ইউথোপিয়ান, ৪৭ শতাংশ ইয়েমেনি এবং তিন শতাংশ অন্যান্য দেশের। ৬৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সৌদি থেকে অন্য দেশে পালিয়ে যাওয়ার সময়। আর ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে পরিবহন আইন লঙ্ঘন করায়।

কেউ যদি কাউকে অবৈধভাবে সৌদি আরবে ঢুকতে সহযোগিতা করে এবং কাউকে পরিবহন ও আশ্রয় দেওয়া হলে তাকে ১৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়। এ ছাড়া ১০ লাখ সৌদি রিয়াদ জরিমানার বিধানও রয়েছে। পাশাপাশি সম্পত্তি ও যানবাহন বাজেয়াপ্ত করা হতে পারে। সূত্র: আরব নিউজ

মেহেদী/

ইরানে বন্দুকধারীর হামলায় ২ বিচারপতি নিহত

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০৯ পিএম
আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০৯ পিএম
ইরানে বন্দুকধারীর হামলায় ২ বিচারপতি নিহত
ছবি: সংগৃহীত

ইরানের রাজধানী তেহরানে বন্দুকধারীর হামলায় দেশটির সুপ্রিম কোর্টের দুই সিনিয়র বিচারপতি নিহত হয়েছেন।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) দেশটির বিচার বিভাগের মিডিয়া সেন্টারের বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

এতে বলা হয়, ভোরে আদালত ভবনের বাইরে হওয়া এ হামলায় জড়িত ব্যক্তি নিজেও গুলি চালিয়ে আত্মহত্যা করেন।

নিহত বিচারপতিরা হলেন- হোজ্জাত আল-ইসলাম রাজিনি এবং হোজ্জাত আল-ইসলাম ওয়াল-মুসলিমীন মোকিসেহ। তারা আদালতের বিভিন্ন শাখায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছিলেন এবং জাতীয় নিরাপত্তা, গুপ্তচরবৃত্তি ও সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন।

বিচার বিভাগের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘নিহত বিচারপতিরা ছিলেন সাহসী এবং অভিজ্ঞ। তারা দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।’

নিহত হামলাকারীর পরিচয় ও উদ্দেশ্য এখনো নিশ্চিত করা যায়নি। এ ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে কর্তৃপক্ষ। সূত্র: রয়টার্স

নাবিল/এমএ/

কলম্বিয়ায় গেরিলা হামলায় ৩৯ জন নিহত

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:০২ পিএম
কলম্বিয়ায় গেরিলা হামলায় ৩৯ জন নিহত
সশস্ত্র গেরিলা সংগঠন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (ইএলএন) সদস্য। ছবি: সংগৃহীত

সশস্ত্র গেরিলা সংগঠন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মির (ইএলএন) হামলায় কলম্বিয়ার ভেনিজুয়ালা সীমান্তবর্তী এলাকায় ৩৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এ ঘটনার পর সংগঠনটির সঙ্গে শান্তি আলোচনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো।

শুক্রবারের (১৭ জানুয়ারি) এই হামলা ‘যুদ্ধপরাধের সামিল’, বলেছেন পেত্রো।

মূলত বিরোধী সংগঠনের সদস্যদের উদ্দেশ্য করেই আক্রমণ চালায় ইএলএন।

এ সময় উত্তর সান্তানদের এলাকায় ইএলএনের আক্রমণে রেভ্যুলেশনারি আর্মড ফোর্সেস অব কলম্বিয়ার (ফার্ক) ৩০ জন মারা যান। আহত হন ২০ জন।

স্থানীয় প্রশাসনের বরাতে বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, গ্রামের বাড়িগুলোতে তল্লাশি চালিয়ে বিরোধীপক্ষের সদস্যদের হত্যা করে সংগঠনটি।

এ বিষয়ে কোকেনচাষী হোসে দেল কারমেন বলেন, ‘আমাকে খুঁজতে তিনবার বাড়িতে গিয়েছিল। খুঁজে না পেয়ে এলাকাবাসীকে হুমকি দিয়ে গেছে।’

এদিকে বলিভার অঞ্চলে ইএনএল ও ক্ল্যান দেন গলফোর সংঘর্ষে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ জন।

কলম্বিয়া-ভেনিজুয়েলা সীমান্তবর্তী অঞ্চলে কোকেনচাষের আধিপত্যকে কেন্দ্র করেই এই সহিংসতা ঘটেছে বলে ধারণা করছে প্রশাসন।

শুক্রবারের আক্রমণের পর নিরাপত্তাঘাটতিতে বেশ কয়েকটি পরিবার ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, জানান পাবলিক ডিফেন্ডার আইরিস মারিন।

আক্রমণে ছাড় পায়নি ৯মাস বয়সী শিশুও। বাবা মাকে হত্যার পর মেরে ফেলে হয় তাকে।

প্রতিবেশী জিওভানি স্যাঙ্গুইনো দুঃখপ্রকাশ করে বলেন, ‘পরিবারটাই নিশ্চিহ্ন করে দিল। এর চেয়ে দুঃখের আর কী হতে পারে।’

কলম্বিয়ার অন্যতম শক্তিশালী সশস্ত্র সংগঠন ইএনএল বামপন্থি মতাদর্শে পুষ্ট। অন্যদিকে মাদক চোরাচালানেও আধিপত্য চায় তারা।
 
সাম্প্রতিক সময়ে সৃষ্ট এ ধরণের সহিংসতা কলম্বিয়াকে ‘তীব্র সংকটের’ দিকে নিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্লেষক এলিজাবেথ ডিকিনসন। ইএলএন শান্তির চেয়ে আঞ্চলিক আধিপত্যই বেশি চায় বলেও ধারণা তার।

উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবিলায় অঞ্চলটিতে সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এতদসত্ত্বেও, দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কিত স্থানীয়রা। সূত্র: এএফপি

নাইমুর/

উচিত কথায় কুপোকাত ব্লিঙ্কেন, হেঁচড়ে বের করা হলো সাংবাদিককে

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:১৪ পিএম
আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩৮ পিএম
উচিত কথায় কুপোকাত ব্লিঙ্কেন, হেঁচড়ে বের করা হলো সাংবাদিককে
সাংবাদিক স্যাম হুসেইনিকে টেনে হেঁচড়ে বের করছে নিরাপত্তারক্ষীরা। ছবি: সংগৃহীত

ক্ষমতার শেষ প্রান্তে এসে কঠোর সমালোচনার মুখে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের তোপের মুখে পড়েন বাইডেন প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন এই কর্মকর্তা। গাজা গণহত্যায় ব্লিঙ্কেনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠার পর অস্থির হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। ঘটনার এক পর্যায়ে সাংবাদিক স্যাম হুসেইনিকে টেনে হেঁচড়ে বের করে নিরাপত্তারক্ষীরা।

শনিনার (১৭ জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রে এ ঘটনা ঘটে।

ব্লিঙ্কেন বাইডেন প্রশাসনের নীতিমালার আত্মপক্ষ সমর্থনের এক পর্যায়ে হুসেইনি বলেন, ‘অ্যাামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের প্রতিবেদন বলছে ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে আর আপনি চাইছেন আমরা ধৈর্য ধরি?’

পরিস্থিতি উত্তেজিত হয়ে পড়লে নিরাপত্তারক্ষীরা হুসেইনিকে টেনে বের করে নিয়ে যান।
 
এ সময় ব্লিঙ্কেনকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘এই আপনাদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা? আপনি একটা অপরাধী, আন্তর্জাতিক অপরাধ আদলতের অধীনে আপনার বিচার হওয়া উচিত।’

আরেক সাংবাদিক ম্যাক্স ব্লুমেন্থাল ইসরায়েলের স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতি পরিবর্তনের অভিযোগ তুলে বলেন, ‘আপনারা কেন নিয়ম নিয়ে ছেলেখেলা করলেন? এ শতাব্দীর নিকৃষ্টতম এই বর্বরতাকে কীভাবে সমর্থন করতে পারলেন আপনারা!’

সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে ব্লিঙ্কেন বিদায়ী বক্তব্য দেওয়ার সময় তাকে ‘গণত্যার দোসর’ আখ্যায়িত করেন আরেক সাংবাদিক। জবাবে ব্লিঙ্কেন শান্ত আচরণ করলেও নিরাপত্তাবাহিনী এই সাংবাদিককেও টেনে বাইরে নিয়ে যায়।

বাইডেন প্রশাসনের গায়ে গণহত্যার দাগ লেগে গেছে। ছাড় পাচ্ছেন না কেউ। এরই ধারাবাহিকতায় সরাসরি উত্তপ্ত সমালোচনার শিকার হলেন ব্লিঙ্কেন। সূত্র: আল-জাজিরা

নাইমুর/

যুক্তরাষ্ট্রে ২০০ রোগীকে যৌন নির্যাতনে অভিযুক্ত চিকিৎসক

প্রকাশ: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:১১ পিএম
আপডেট: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩৩ পিএম
যুক্তরাষ্ট্রে ২০০ রোগীকে যৌন নির্যাতনে অভিযুক্ত চিকিৎসক
চিকিৎসক ডেরিক টডকে মিডলসেক্স কাউন্টি সুপিরিয়র কোর্টে হাজির করা হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রে ২০০ জনেরও বেশি রোগীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে ডা. ডেরিক টডের নামে এক চিকিৎসককে অভিযুক্ত করেছে ম্যাসাচুসেটসের একটি গ্র্যান্ড জুরি। এ ঘটনায় তাকে চিকিৎসা পেশা থেকে অবসর নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) মিডলসেক্স ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নি অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দুই নারীকে যৌন নিপীড়ন ও দুটি ধর্ষণের ঘটনায় টডকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

গণমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, ২০১০ সাল থেকে টডের কাছে চিকিৎসা নেওয়া রোগীরা তার বিরুদ্ধে মামলায় করেছেন। মামলায় টডের বিরুদ্ধে চিকিৎসার নামে অপ্রয়োজনীয়ভাবে পেলভিক ফ্লোর থেরাপি, স্তন পরীক্ষা, টেস্টিকুলার পরীক্ষা এবং অন্যান্য অযৌক্তিক পদ্ধতি ব্যবহারের অভিযোগ করেছেন রোগীরা।

যদিও শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) ১০ হাজার ডলারের জামিনের শুনানির সময় টড নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন।

এদিকে বোস্টনের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান লুবিন অ্যান্ড মেয়ারের আইনজীবী উইলিয়াম থম্পসন জানিয়েছেন, অভিযুক্ত টডকে ভুক্তভোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখা, পাসপোর্ট ও সব মেডিকেল লাইসেন্স জমা দেওয়া, চিকিৎসা না দেওয়াসহ নতুন পাসপোর্ট বা লাইসেন্সের জন্য আবেদন না করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি জানান, এটি ডা. টডের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার শুরু মাত্র। তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা সম্ভবত বাড়বে। সূত্র: দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট

পপি/