ঢাকা ৫ মাঘ ১৪৩১, রোববার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধি পুড়িয়ে দিয়েছে বিদ্রোহীরা

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৪ এএম
বাশার আল-আসাদের বাবার সমাধি পুড়িয়ে দিয়েছে বিদ্রোহীরা
প্রয়াত প্রেসিডেন্ট হাফেজ আল-আসাদের সমাধি পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা। ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার পতিত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বাবা প্রয়াত প্রেসিডেন্ট হাফেজ আল-আসাদের সমাধি পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে বিদ্রোহী যোদ্ধারা।
 
বুধবার (১১ নভেম্বর) দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় লাতাকিয়া অঞ্চলের কারদাহ শহরে এই ঘটনা ঘটে। 

সামজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সশস্ত্র যোদ্ধারা পুড়তে থাকা সমাধির চারপাশে চিৎকার করে হাঁটছেন। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এই ভিডিওর সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

এই বিদ্রোহীরাই ইসলামিক গোষ্ঠী হায়াত তাহরির আল-শামের (এইচটিএস) নেতৃত্বে সিরিয়ায় দ্রুত আক্রমণ চালিয়ে আসাদ-বংশের ৫৪ বছরের শাসনের অবসান ঘটায়। 

বাশার আল-আসাদ বর্তমানে সপরিবারে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন।

দেশের বিভিন্ন স্থানে হাফেজ আল-আসাদ এবং তার ছেলের ভাস্কর্য ও পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। আর এর মাধ্যমে জনগণের স্বৈরশাসনের অবসানকে উদযাপন করছে।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এই পতনকে যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল এবং সিরিয়াকে দায়ী করেছেন।

২০১১ সালে বাশার আল-আসাদ শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্রপন্থি বিদ্রোহকে নির্মমভাবে দমন করে একটি ধ্বংসাত্মক গৃহযুদ্ধের জন্ম দেয়। এতে পাঁচ লাখেরও বেশি মানুষ নিহত এবং এক কোটি ২০ লাখ মানুষের বাস্তুচ্যুতি ঘটে।

হাফেজ আল-আসাদ ১৯৭১ থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত দারুণ প্রতাপের সঙ্গে ক্ষমতায় ছিলেন। তার মৃত্যুর পর বাশার আল-আসাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয়। সূত্র: বিবিসি 

তাওফিক/অমিয়/

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫০ পিএম
আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫৫ পিএম
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর
হামাস জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ করায় গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে চলা হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বহুল কাঙ্ক্ষিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি অবশেষে কার্যকর হচ্ছে হয়েছে। হামাস ইসরায়েলের হাতে জিম্মিদের তালিকা তুলে দেওয়ায় স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ১৫মিনিটে এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে বলে জানায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। 

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি এই তথ্য জানায়। 

এদিকে আজ স্থানীয় সময় সকাল আড়ে ৮টায় এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। তবে ফিলিস্তিনের সংগঠন হামাস ইসরায়েলি জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ না করায় তা আর কার্যকর করেনি ইসরায়েলি বাহিনী। 

এর আগে কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১৫ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও যুদ্ধবন্দি মুক্তিবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

চুক্তিতে অনুযায়ী যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে ইসরায়েলি ৩৩ জন জিম্মিকে মুক্তি দিবে হামাস। ইসরায়েল এই জিম্মিদের তালিকা চেয়েছিল। কিন্তু হামাস প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে প্রকাশ করেতে পারেনি। যার ফলে যুদ্ধবিরতি নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। 

এদিকে যুদ্ধবিরতির প্রথম প্রহরে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। সূত্র: বিবিসি

তাওফিক/ 

ইসরায়েলি সেনাদের সরে যেতে কঠোর বার্তা লেবাননের

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:২৫ পিএম
ইসরায়েলি সেনাদের সরে যেতে কঠোর বার্তা লেবাননের
লেবাননের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউন। ছবি: আনাদুলু নিউজ অ্যাজেন্সি

লেবানন থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সরে যেতে কঠোর বার্তা দিয়েছেন লেবাননের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউন। তিনি জানান, গত নভেম্বরের ২৭ তারিখে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীকে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলীয় দখলকৃত ভূখণ্ড থেকে সরে যেতে হবে।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) লেবাননের রাজধানী বৈরুতে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আউন এসব কথা বলেন।

রবিবার(১৯ জানুয়ারি) প্রেসিডেন্ট কার্যলয়ের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে আনাদুলু নিউজ অ্যাজেন্সি এই তথ্য জানিয়েছে। 

বিবৃতি জানানো হয়েছে, প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে প্রেসিডেন্ট আউন ইসরায়েলি বাহিনী স্থল ও আকাশপথের সীমা ক্রমাগত লঙ্ঘণ করার বিষয়টি তুলে ধরেন। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী গ্রাম ও বাড়িঘর ধ্বংস করার বিষয়ে মহাসচিবের নিকট তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

বৈঠকে আউন বলেন, ‘ইসরায়েল আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে। বাড়িঘরে ও সীমান্তে বোমাবর্ষণ করে গ্রাম ধ্বংস করছে যা যুদ্ধবিরতি চুক্তির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং এটি লেবাননের সার্বভৌমত্বের জন্য আঘাত।’

এর আগে জোসেফ আউন গত ৯ জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন এবং গেল দুই বছরের বেশি সময় ধরে রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে শূন্য থাকা শীর্ষ পদে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

এদিকে গত বৃহস্পতিবার লেবানন সফরে আসেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

জাতিসংঘের মহাসচিব জানান, ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী নির্ধারিত সময় আগামী ২৬ জানুয়ারি মধ্যে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহার নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন।’

এদিকে গত বছরের ২৭ নভেম্বর ইসরায়েল ও লেবাননের রাজনৈতিক ও সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী হিজবুল্লাহ লিটানি নদী থেকে পিছু হটবে এবং সামরিক অবকাঠামো ভেঙে ফেলবে। অন্যদিকে ইসরায়েলি সেনারা লেবাননের দক্ষিণাঞ্চ থেকে সরে যাবে। সূত্র: আনাদুলু নিউজ অ্যাজেন্সি

তাওফিক/ 

অনিশ্চয়তায় গাজা যুদ্ধবিরতি, অভিযান অব্যাহত রাখার হুমকি ইসরায়েলের

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩১ পিএম
আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:০৭ পিএম
অনিশ্চয়তায় গাজা যুদ্ধবিরতি, অভিযান অব্যাহত রাখার হুমকি ইসরায়েলের
অনিশ্চয়তায় গাজা যুদ্ধবিরতি। ছবি: বিবিসি

দীর্ঘ ১৫ মাসের হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধ বহুল প্রত্যাশিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে অবসান হওয়ার কথা থাকলেও তা এখন অনিশ্চয়তার দ্বারপ্রান্তে। যেটি আজ স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টায় কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস যুদ্ধবিরতির চুক্তির শর্ত পূরণ না করায় এই যুদ্ধবিরতি হচ্ছে না বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। 

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। 

আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানায়, ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী আবারও গাজায় অভিযান অব্যাহত রাখবে। 

আইডিএফের মুখপাত্র ড্যানিয়েল হাগারি জানিয়েছেন, হামাস তাদের শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ হওয়ায় এই যুদ্ধবিরতি শুরু হচ্ছে না।

এর আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ‘হামাস জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ না করা পর্যন্ত গাজায় যুদ্ধবিরতি হবে না।’

এরই প্রেক্ষিতে হামাস জানিয়েছে, প্রযুক্তিগত কারণে জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ করতে দেরী হয়েছে। তবে অতি শিগগিরই এই জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ করা হবে।  

এদিকে কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১৫ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও যুদ্ধবন্দি মুক্তিবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে ৭৩৭ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে। আর এর বিপরীতে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস। সূত্র: বিবিসি

তাওফিক/ 

তালিকা প্রকাশ না হওয়ায় গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বিত

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:২৩ পিএম
তালিকা প্রকাশ না হওয়ায় গাজায় যুদ্ধবিরতি বিলম্বিত
জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ না করায় বিলম্বিত হচ্ছে গাজায় যুদ্ধবিরতি। চিন্তায় গাজাবাসী। ছবি: বিবিসি

ফিলিন্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি নাগরিকদের তালিকা প্রকাশ না করায় গাজায় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বহুল প্রতীক্ষিত যুদ্ধবিরতি বিলম্বিত হচ্ছে। 

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ‘হামাস জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ না করা পর্যন্ত গাজায় যুদ্ধবিরতি হবে না।’

এদিকে ইসরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) যুদ্ধবিরতি কার্যকর না করতে নির্দেশ দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়। যেটি স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টায় কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

এরই প্রেক্ষিতে হামাস জানিয়েছে, প্রযুক্তিগত কারণে জিম্মিদের তালিকা প্রকাশ করতে দেরী হয়েছে। 

এর আগে কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১৫ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও যুদ্ধবন্দি মুক্তিবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে ৭৩৭ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে। আর এর বিপরীতে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস। সূত্র: বিবিসি

তাওফিক/ 

গাজা ছাড়ছে ইসরায়েলি সেনারা

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৩৩ পিএম
আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪০ পিএম
গাজা ছাড়ছে ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হতে চলেছে। মিশরের সঙ্গে গাজার দক্ষিণ সীমান্তে ফিলাডেলফি করিডোরের দিকে ফিরে যাচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে চলা হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের বহুল কাঙ্ক্ষিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি অবশেষে কার্যকর হতে চলেছে। গাজার কেন্দ্রস্থল শহর রাফাহ ছাড়তে শুরু করেছে ইসরায়েলি সেনারা। 

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় আল-জাজিরা।

কাতার, মিশর ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত ১৫ জানুয়ারি হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও যুদ্ধবন্দি মুক্তিবিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিতে বলা হয়েছে, গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রথম পর্যায়ে ৭৩৭ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেওয়া হবে। আর এর বিপরীতে ৩৩ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগেই গাজার দক্ষিণের শহর রাফাহ থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করছে ইসরায়েলি বাহিনী। একই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিশরের সঙ্গে গাজার দক্ষিণ সীমান্তে ফিলাডেলফি করিডোরের দিকে ফিরে যাচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা।

আল- জাজিরার সংবাদদাতা জানিয়েছেন, ‘সামরিক যানবাহনসহ গাজার কেন্দ্র থেকে ইসরায়েলি সেনারা ফিরে যাচ্ছে।’

এদিকে যুদ্ধবিরতি শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগেই খান ইউনুসের হামলা চালিয়ে একই পরিবারের পাঁচ সদস্যকে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী। 

অন্যদিকে, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক টেলিভিশন ভাষণে আবারও যুদ্ধ শুরু করার হুমকি দিয়েছেন। তিনি জানান, এই যুদ্ধবিরতি স্বল্পস্থায়ী। দ্বিতীয় পর্যায়ের শর্ত পূরণ না হলে আবারও গাজায় হামলা চালাবে  তেলআবিব। সূত্র: আল-জাজিরা/রয়টার্স 

তাওফিক/