ঢাকা ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪

আবু সাঈদ হত্যা মামলায় দুই পুলিশ সদস্য রিমান্ডে

প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:১৭ পিএম
আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৫ পিএম
আবু সাঈদ হত্যা মামলায় দুই পুলিশ সদস্য রিমান্ডে
আদালতে নেওয়া হচ্ছে আবু সাইদ হত্যা মামলার আসামি দুই পুলিশ সদস্যকে। ছবি: খবরের কাগজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত দুই পুলিশ সদস্যকে চার দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সকালে কঠোর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তায় রংপুর মহানগর পুলিশের এএসআই মো. আমির আলী ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে রংপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২-এ তোলা হয়।

পরে পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হলেও আদালতের বিচারক আসাদুজ্জামান হাইকোর্টের আদেশ মেনে চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট রোকনুজ্জামান জানান, সেদিন মহানগর পুলিশের দুই সহকারী কমিশনার আরিফুজ্জামান ও ইমরানের আদেশে গুলি চালানো হয়েছে বলে আদালতে জানিয়েছেন অভিযুক্ত এই দুই পুলিশ সদস্য। 

শুধু এই দুই পুলিশ সদস্য নয়, এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ও নির্দেশদাতা পুলিশের প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ মামলাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে যারা জড়িত, তাদের প্রত্যেককেই আইনের আওতায় আনার দাবি জানান এই আইনজীবী।

এর আগে সোমবার বিকেলে মামলার আসামি এএসআই মো. আমির হোসেন ও কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়কে মামলার তদন্ত কর্মকর্তার রিক্যুইজিশনের ভিত্তিতে পিবিআইতে হস্তান্তর করা হয়।

এর আগে গত ৩ আগস্ট মহানগর পুলিশ হেডকোয়ার্টার ওই দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে অপেশাদার আচরণের প্রমাণ পাওয়ায় তাদের বরখাস্ত করা হয়।

গত ১৬ জুলাই দুপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনে বেরোবির এক নম্বর গেটের সামনে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশের গুলিতে ইংরেজি বিভাগের ছাত্র আবু সাঈদ নিহত হন। এ ঘটনায় গত ১৮ আগস্ট রংপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাজহাট আমলি আদালতে আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী বাদী হয়ে পুলিশ কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, শিক্ষকসহ ১৬ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ৩০ থেকে ৩৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন।

রানা/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

সালমান-ইনু-পলক-দীপু-মেনন আবারও রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০১:০২ পিএম
সালমান-ইনু-পলক-দীপু-মেনন আবারও রিমান্ডে

সাবেক তিন মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু ও দীপু মনি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক তথ্য ও যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, সাবেক ডিসি (ডিবি) মশিউর রহমানের আবারও বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) বিভিন্ন মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় নতুন মামলায় তাদের বিষয়ে এই আদেশ দেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন রেজা।

এদিন তাদেরকে আদালতে হাজির করে নতুন মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য রিমান্ডে চেয়ে আবেদন করে পুলিশ। 

শুনানিতে তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের বিরোধীতা করে জামিনের আবেদন করেন আসামিদের আইনজীবীরা। উভয়পক্ষের শুনানি নিয়ে আদালত তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া এসব মামলার মধ্যে বৈষম্যবিরোরধী আন্দোলনকালে গুলিতে সাকিব হাসান নিহতের ঘটনায় করা মামলায় দীপু মনি ও পলকের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। যাত্রাবাড়ী থানায় মামলায় আদালত এই নির্দেশ দেন। 

এই থানার আরেক মামলায় ইমন হোসেন গাজী নিহতের ঘটনায় দীপু মনি, পলক, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনুর সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

যাত্রাবাড়ী থানার আরেক মামলায় মাহমুদুল হাসান জয় (১৪) নিহতের ঘটনায় সালমান এফ রহমান ও পলকের সাত দিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

আর রফিকুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় করা অন্য একটি মামলায় মশিউর রহমানের চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

এদিকে আদালত রাজধানীর নিউমার্কেট থানা এলাকায় মাজেদুল হত্যাচেষ্টা মামলায় পলকের আরও পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মাহমুদুল আলম/অমিয়/

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও ২ হত্যা মামলা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪০ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও ২ হত্যা মামলা
শেখ হাসিনা (ফাইল ছবি)

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আসামি করে ঢাকার আদালতে আরও দুটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ইমন ও রাকিব নামের দুই যুবককে গুলি করে হত্যার অভিযোগে এসব মামলা করা হয়।

সোমবার (৭ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালতে মামলাগুলো করা হয়। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে এ বিষয়ে কোনো মামলা বা জিডি আছে কি না- সে বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশকে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

ইমন হত্যা মামলাটি করেছেন নিহতের মা জোসনা। মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক তিন মন্ত্রী- ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।

আর রাকিব হত্যা মামলাটি করেছেন রাকিবের মা কহিনূর বেগম। মামলায় উল্লেখ করা হয়, আন্দোলনের মধ্যে গত ৫ আগস্ট দুপুরে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী টোলপ্লাজার সামনে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ গুলি চালায়। সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাকিব মারা যান।

চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩৭ পিএম
চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চৌধুরী নাফিজ সরাফত

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

কমিশনের আবেদনে বলা হয়েছে, চৌধুরী নাফিজ সরাফতের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি তার পদের অপব্যবহার করে ও রাজনৈতিক পরিচয়ের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে এবং কানাডায় বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি অজ্ঞাত স্থান থেকে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে তার পক্ষে বক্তব্য প্রচার করছেন। 

বিশ্বস্ত সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যমতে, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় চৌধুরী নাফিজ সরাফত দেশত্যাগ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে কমিশন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা আবশ্যক।

আদালতে কমিশনের উপপরিচালক মো. মাসুদুর রহমান এই আবেদন করেন। আদালতে কমিশনের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে এই আদেশ দেন আদালত। 

মাহমুদুল আলম/সালমান/

স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪০ পিএম
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪১ পিএম
স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী

সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং তার স্ত্রী রুকমীলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

কমিশনের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়েছে। কমিশন প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন। ওই অর্থে তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ৩৫০টি, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২২৮টি, যুক্তরাষ্ট্রে ৯টি বাড়ি করেছেন তিনি। তা ছাড়া অন্যান্য দেশেও বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টসহ অন্যান্য সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি। পাশাপাশি সাইফুজ্জামান চৌধুরী অবৈধভাবে অর্জিত অর্থে বাংলাদেশেও সম্পদ গড়েছেন বলে কমিশনের কাছে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।

কমিশন বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামান দেশত্যাগ করতে পারেন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দরকার। 

আদালতে কমিশনের উপপরিচালক রাম প্রসাদ মণ্ডল তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। কমিশনের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম আদালতে আবেদনের ওপর শুনানি করেন। শুনানি শেষে এই আদেশ দেন আদালত।

মাহমুদুল আলম/সালমান/

চাঁদপুরে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩৩ পিএম
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩৪ পিএম
চাঁদপুরে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ যুবকের যাবজ্জীবন
দণ্ডিত নুর আলম ও সজীব হোসেন। ছবি: খবরের কাগজ

চাঁদপুরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে নুর আলম (২৬) ও সজীব হোসেন (১৯) নামে দুই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আব্দুল হান্নান এ রায় দেন।

এ ছাড়াও বিচারক আসামিদের খুনে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় সাত বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

হত্যার শিকার শিশু জান্নাতুল নাঈম মিশু (১৫) কচুয়া উপজেলার বড় হায়াতপুর গ্রামের প্রবাসী মো. আবু হানিফের মেয়ে।

দণ্ডিত আসামি নুর আলম বড় হায়াতপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে এবং সজীব হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার গাব্দেরগাঁওয়ের আমির হোসেনের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই শুক্রবার দুপুরে মিশু বাড়ির পাশে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। সেখানে উভয় আসামি শিশুটিকে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় শিশুটির মা ফাতেমা বেগম ৩ আগস্ট কচুয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।

মামলাটি তদন্ত করেন কচুয়া থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মকবুল হোসেন। তদন্ত শেষে তিনি একই বছর ২৯ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। 

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুল ইসলাম মন্টু বলেন, এই মামলায় আদালত ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা করে আসামিদের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন।

বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল্লাহ আল মামুন ও রিয়াদ হোসেন মুনতাসির। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মাসুম হোসেন ভূঁইয়া।

ফয়েজ আহমেদ/অমিয়/