ঢাকা ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

সাবেক মন্ত্রী মোকতাদির ৫ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৩ পিএম
সাবেক মন্ত্রী মোকতাদির ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী

সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শুক্রবার (১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের বিচারক মেহেরা মাহবুব এই আদেশ দেন। 

পুলিশ ও আদালত সূত্র জানায়, গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর মিরপুরের শেওড়াপাড়া এলাকা থেকে উবায়দুল মোকতাদিরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পল্টন থানায় করা বিএনপির কর্মী মকবুল হত্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই মামলায় গতকাল বিকেলে তাকে আদালতে হাজির করে পল্টন থানার পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে আদালতে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। এ সময় মোকতাদির চৌধুরীর আইনজীবী রিমান্ড আবেদন নাকচ করে জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানির পর তাকে পাঁচ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত।

মামলার নথি সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ডাকা এক দফা দাবি আদায়ের আন্দোলনের কর্মসূচিতে যোগ দিতে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতা-কর্মীরা ঢাকায় জড়ো হতে থাকেন। ৭ ডিসেম্বর বিকেলে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখার সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ, যুগ্ম কমিশনার মেহেদী হাসান ও বিপ্লব কুমারের নেতৃত্বে ৭০ থেকে ৮০ জন পুলিশ সদস্য বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। এ সময় আসামিরা বিএনপির কার্যালয়ের বিভিন্ন আসবাব, কম্পিউটার, নগদ অর্থ ও মুঠোফোন লুট করে নিয়ে যান। অভিযানে বিএনপির কার্যালয় ও এর আশপাশে থাকা দলটির হাজার হাজার নেতা-কর্মীর ওপর হামলা চালানো হয়। একই সঙ্গে সেদিন মকবুল নামে বিএনপির এক কর্মীকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনা ও উবায়দুল মোকতাদিরসহ ২৫৬ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করা হয়। 

উবায়দুল মোকতাদির ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। তার বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৬টি হত্যাসহ অন্তত ৯টি মামলা রয়েছে।

 

জামায়াতের নিবন্ধন প্রশ্নে আপিলের শুনানি পেছাল

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৩ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৭ পিএম
জামায়াতের নিবন্ধন প্রশ্নে আপিলের শুনানি পেছাল
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে করা আপিলের পরবর্তী শুনানি আগামী মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) নির্ধারণ করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চ পরবর্তী শুনানির জন্য এই তারিখ নির্ধারণ করেন।

আদালতে জামায়াতের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিকী ও অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির।

শুনানিতে জামায়াতের আইনজীবীরা বলেন, ‘জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলের রিট রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল।’

এর আগে গত ২২ অক্টোবর রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরে পেতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার অনুমতি দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আপিল বিভাগ।

এর ফলে নিবন্ধন ও দলীয় প্রতীক দাঁড়িপাল্লা ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াই করার পথ খুলে যায়।

এলিস/সুমন/অমিয়/

সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট বিশেষ সভা বিকেলে

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৩ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৪ পিএম
সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্ট বিশেষ সভা বিকেলে
সুপ্রিম কোর্ট। ছবি: সংগৃহীত

দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের সব বিচারপতিকে নিয়ে ফুলকোর্ট বিশেষ সভা আহ্বান করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেল চারটায় সুপ্রিম কোর্টের মূল ভবনের দ্বিতীয় তলার জাজেস লাউঞ্জে এ সভা হওয়ার কথা রয়েছে।

রবিবার (১ ডিসেম্বর) এ বিষয়ে একটি স্মারক জারি করে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন। 

স্মারকে জানানো হয়, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের অংশগ্রহণে বিশেষ সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি।

এর আগে গত ৪ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের নিয়ে ফুলকোর্ট সভা করেন প্রধান বিচারপতি।

সাধারণত বিচার বিভাগের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ফুলকোর্ট সভায় সবার সঙ্গে আলোচনা করেন প্রধান বিচারপতি। অনেক সময় জরুরি সিদ্ধান্ত নিতেও এ সভা ডাকা হয়।

এছাড়া বিচার বিভাগের প্রশাসনিক কার্যক্রম কীভাবে পরিচালিত হবে সে বিষয়েও ফুলকোর্ট সভায় আলোচনা হয়। প্রধান বিচারপতি পদাধিকারবলে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন।

এলিস/সুমন/অমিয়/

চিন্ময় দাসের জামিনের শুনানি ২ জানুয়ারি

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৭ এএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১১ পিএম
চিন্ময় দাসের জামিনের শুনানি ২ জানুয়ারি
আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী। ছবি: খবরের কাগজ

সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিনের শুনানি আগামী ২ জানুয়ারি ধার্য করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) শুনানির জন্য আসামিপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত না থাকায় চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইফুল ইসলামের আদালত এই সিদ্ধান্ত দেন। 

আজ সকাল সাড়ে ১০টায় জামিনের শুনানির সময় নির্ধারিত ছিল।

নির্ধারিত সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরাও উপস্থিত হন। তবে চিন্ময় ব্রহ্মচারীর পক্ষে কোনো আইনজীবী শুনানির জন্য উপস্থিত না থাকায় আদালত শুনানির জন্য ২ জানুয়ারি দিন ধার্য করেন।

এ সময় আদালতে আইনজীবীরা আলিফ হত্যাকাণ্ড ও আদালত প্রাঙ্গণে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় চিন্ময়কে আসামি করার দাবি জানান।

অমিয়/

আলিফ হত্যাকাণ্ড: আসামিপক্ষের জামিন চেয়ে বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ এপিপির

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২২ এএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩১ এএম
আলিফ হত্যাকাণ্ড: আসামিপক্ষের জামিন চেয়ে বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ এপিপির
সাইফুল ইসলাম আলিফ

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার আসামিদের পক্ষে জামিনের আবেদনে সহযোগিতা করা রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অতিরিক্ত মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) নেজাম উদ্দিন বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেছেন।

জানা যায়, আসামিদের পক্ষে জামিনের আবেদন করায় আইনজীবীরা ক্ষোভে তার দপ্তরে বিক্ষোভ করেন। পরে তিনি লিখিতভাবে সরকারি কৌঁসুলির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। 

সোমবার (২ ডিসেম্বর) আলিফ হত্যার আট আসামিকে আদালতে তোলা হলে সেখান থেকে দুইজনের জামিন আবেদন করেন আইনজীবী সানজিদা গফুর। তার দাখিল করা ওকালতনামায় এপিপি নেজাম উদ্দিনের সিল ছিল।

আইনজীবী নেজাম উদ্দিন মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মফিজুল হক ভূঁইয়ার জুনিয়র। আর জামিন আবেদনকারী সানজিদা গফুর এপিপি নেজাম উদ্দিনের জুনিয়র।

সম্প্রতি নেজাম উদ্দিন ও মফিজুল হক ভূঁইয়া একই আদেশে সরকারি কৌঁসুলি হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হন।

জানা গেছে, আইনজীবী সমিতির নির্দেশ উপেক্ষা করে সানজিদা গফুর ও এপিপি নেজাম উদ্দিন ওই জামিন আবেদন করেছিলেন। জামিন আবেদনে তারা আসামি মো. নুরু ও দেলোয়ার হোসেনকে নির্দোষ উল্লেখ করেন এবং তারা ঘটনায় জড়িত বলে সাফাই গান। এ ছাড়াও তাদেরকে হয়রানি ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বানোয়াট মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলেও ওকালতনামায় লেখা হয়। 

আইনজীবী আলিফ হত্যার ঘটনায় মোট তিনটি মামলা করা হয়। তার মধ্যে পুলিশের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার একটি মামলায় আসামি নুরু ও দেলোয়ারের জামিন আবেদন করেন অ্যাডভোকেট সানজিদা গফুর ও অ্যাডভোকেট নেজাম উদ্দিনের স্টিকারযুক্ত করা হয় ওকালতনামায়। ওকালতনামাটি দেখেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন অন্যান্য আইনজীবী।

পরে আইনজীবীরা মিছিল নিয়ে এপিপির দপ্তরে যান। এ সময় তিনি চরম রোষানলে পড়ে পদত্যাগ করেন।

তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ওই আইনজীবী একটি পোস্টে লেখেন, ‘আমি ইসকনের পক্ষে কোনো ওকালতনামা দিই নাই। সেটিতে আমার স্বাক্ষরও নাই। এটা সম্পূর্ণ ষড়যন্ত্র। এটির সত্যতা যাচাই করার অনুরোধ রইল।’ 

চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতির সভাপতি নাজিম উদ্দিন চৌধুরী খবরের কাগজকে বলেন, ‘আমাদের পক্ষ থেকে একটি নির্দেশনা ছিল যে আলিফ হত্যার আসামিদের পক্ষে কেউ যেন আদালতের কাছে জামিন আবেদন না করেন। কিন্তু সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে সানজিদা গফুর নামে এক আইনজীবী আবেদন করেন এবং সেটিতে সিল ছিল এপিপি নেজাম উদ্দিনের। তিনি পদত্যাগ করেছেন বলে আমি শুনেছি। এ নিয়ে অনেক আইনজীবী ক্ষুব্ধ।’

এদিকে সোমবার বিকেলে আট আসামিকে আদালতে তুলে পুলিশের পক্ষ থেকে রিমান্ডের আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বকর সিদ্দিকের আদালত রিমান্ড মঞ্জুর করেন। 

রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া আসামিরা হলেন- পার্থ চক্রবর্তী, অপূর্ব শীল, উজ্জল দাস প্রকাশ ওরফে জনি দাস, অপু চন্দ্র সাহা, নিলয় দাশ, ধ্রুব দাশ, মো. দেলোয়ার হোসেন ও মো. নুরু। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন।

গত ২৬ নভেম্বর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ৬০০ থেকে ৭০০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। 

ইফতেখারুল/জোবাইদা/অমিয়/

ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশ: ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৫০ পিএম
ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে হাইকোর্টে রিট
ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধে হাইকোর্টে রিট

বাংলাদেশে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করা হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সৈয়দা শাহীন আরা লাইলী এই রিট করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তার আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। 

রিটে তথ্যসচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি)-সহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে। আবেদনে ক্যাবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন ২০০৬-এর ১৯ ও ২০ ধারা উল্লেখ করা হয়েছে।

রিটে বলা হয়েছে, ক্যাবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক পরিচালনা আইন ২০০৬-এর ২৯ ধারা অনুসারে ভারতীয় সব টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হোক। একই সঙ্গে বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেলগুলোর সম্প্রচার বন্ধের বিষয়ে কেন নির্দেশনা দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারির আবেদন করা হয়।

রিটকারী আইনজীবী বলেন, ‘ভারতীয় টিভি চ্যানেলে বিভিন্ন উসকানিমূলক সংবাদ প্রচার করা হচ্ছে, যা বাংলাদেশে সামাজিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে। এ ছাড়া এসব চ্যানেলে বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিরোধী অনুষ্ঠান প্রচারের কারণে যুব সমাজের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। এসব চ্যানেল কোনো আইন মানছে না। ফলে তাদের সম্প্রচার বন্ধের দাবি জানানো হয়েছে।’

এলিস/সালমান/