ঢাকা ২৭ মাঘ ১৪৩১, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৭ মাঘ ১৪৩১

বিস্ফোরক মামলায় জামিন পেলেন বিডিআরের ২০০ জওয়ান

প্রকাশ: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:২৭ পিএম
আপডেট: ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:২৯ পিএম
বিস্ফোরক মামলায় জামিন পেলেন বিডিআরের ২০০ জওয়ান
বিডিআর বিদ্রোহের সংগৃহীত ছবি

বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় করা বিস্ফোরক আইনের মামলায় জামিন পেলেন কারাগারে থাকা বিডিআরের ২০০ জওয়ান। তবে যাদের খালাসের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল রয়েছে এবং দণ্ডিত হয়েছেন তারা জামিন পাবেন না।

রবিবার (১৯ জানুয়ারি) কেরাণীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার অস্থায়ী আদালত তাদের জামিন দেন।

প্রায় ৪০০ আসামির জামিন শুনানি ও সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত এ রায় দেন।

এর আগে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালতে বেলা ১১টার পর বিচারকাজ শুরু হয়। 

আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর আবেদন করেন। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে প্রসিকিউটর আলহাজ মো. বোরহান উদ্দিন সাক্ষ্য নেওয়ার আবেদন করেন।

পরবর্তীতে উভয় পক্ষের যুক্তি-তর্ক শেষে বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে আদালতে সাক্ষ্য দেন প্রত্যক্ষদর্শী মেজর সৈয়দ মো. ইউসুফ।

২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। ওই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে ৪৬৮ জনের মুক্তি আটকে আছে।

হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর। যেখানে ১৫২ জনের ফাঁসি ছাড়াও ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া খালাস পান ২৭৮ জন।

২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় দেন হাইকোর্টে। রায়ে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। সেই সঙ্গে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে। পাশাপাশি আরও ২২৮ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। আর খালাস পান ২৮৩ জন।

তবে হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামির মৃত্যু হয়েছে। ফলে হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেন।

অন্যদিকে হাইকোর্টে ৮৩ আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়।

অমিয়/

ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:১৮ পিএম
ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল রিমান্ডে
মোল্যা নজরুল ইসলাম

ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে পাঁচ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। 

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শিক্ষার্থী ফাহিম হোসেন জুবায়েদকে হত্যাচেষ্টার মামলায় ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ এ আদেশ দেন। 

এদিন আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার এসআই মো. মাহফুজুল হক তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড নাকচ করে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ২২ জুলাই সকাল সাড়ে ১০টার দিকে প্রগতি সরণিতে আন্দোলনকারীদের ওপর পুলিশ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা হামলা ও গুলিবর্ষণ করে। ওই সময় গুলিবিদ্ধ হন জুবায়েদ। এ ঘটনায় জুবায়েদের বাবা হুমায়ুন কবীর গত বছরের ৫ অক্টোবর ৩৫ জনের নামে গুলশান থানায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলাটি করেন।

প্রসঙ্গত, রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে সংযুক্ত থাকা ডিআইজি মোল্যা নজরুল ইসলামকে গত ৮ ফেব্রুয়ারি আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সাধন চন্দ্র মজুমদারের ৫৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৩৭ পিএম
সাধন চন্দ্র মজুমদারের ৫৬ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।

সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের ৫৬টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ (ফ্রিজ) করার আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

আবেদনে বলা হয়, আসামি সাধন চন্দ্র মজুমদার তার নামীয় ৫৬টি ব্যাংক একাউন্টের অস্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির পূর্বে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে মামলার ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও আসামির কতিপয় অস্থাবর সম্পদ (ব্যাংক একাউন্ট) আদালত ইতোমধ্যে অবরদ্ধ করেছে।

এর আগে গত বছরের ২৩ জুলাই সাধন চন্দ্র মজুমদারের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেন ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিব। ৩ অক্টোবর রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকার ভাটারা থানা এলাকা থেকে সাধন চন্দ্র মজুমদারকে গ্রেফতার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ। এরপর তাকে একাধিক মামলায় রিমান্ডে নেওয়া হয়। এছাড়া একাধিক মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। বর্তমানে তিনি কারাগারে আছেন।

সূত্র: বাসস

সিফাত/

এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৩৩ পিএম
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমাল

এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস এম পারভেজ তমালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খানসহ ছয়জনের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এসব আদেশ দেন। 

এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কর্মকর্তারা পৃথক আবেদন দাখিল করে নিষেধাজ্ঞা ও নথি জব্দের আদেশ চান।

আয়কর নথি জব্দ হওয়া অন্যরা হলেন জাহিদ মালেকের ছেলে রাহাত মালেক, নাঈমুল ইসলাম খানের স্ত্রী নাসিমা খান মন্টি, কোয়ালিটি মিল্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদুল ইসলাম ও সাবেক কানুনগো আবুল হোসেন।

এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মুস্তাফিজুর রহমান। আবেদনে বলা হয়েছে, এস এম পারভেজ তমাল এনআরবিসি ব্যাংক পিএলসির চেয়ারম্যান পদে থেকে অন্যদের যোগসাজশে শেয়ারবাজারে কারসাজি এবং অন্য অপরাধের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন ও মানি লন্ডারিং করেছেন। তিনি দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তার বিদেশে যেতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা প্রয়োজন।

জাহিদ মালেকের আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, তিনি একজন আয়করদাতা। দুর্নীতির অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তার পূর্ণাঙ্গ আয়কর নথি জব্দ করা একান্ত প্রয়োজন। তার ছেলে রাহাত মালেকের নথি জব্দের আবেদনে একই কথা বলা হয়েছে।

নাঈমুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আবেদনে বলা হয়, তিন মেয়েসহ নাঈমুল ইসলাম খান ও নাসিমা খান মন্টির নামে ১৬৩টি ব্যাংক হিসাবে ৩৮৬ কোটি টাকা জমা, ৩৭৯ কোটি টাকা উত্তোলন এবং বর্তমানে ৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা স্থিতি রয়েছে। এসব অর্থ অবৈধ ব্যাংকিং চ্যানেলে নিয়ে এসে মানি লন্ডারিং করা হয়েছে। তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে।

অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে নাঈমুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী নাসিমা খান মন্টির আয়কর নথি জব্দ করে পর্যালোচনা করা একান্ত প্রয়োজন।

সাবেক কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাক ও স্ত্রী-ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩৪ পিএম
সাবেক কৃষিমন্ত্রী রাজ্জাক ও স্ত্রী-ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক

সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক ও তার স্ত্রী-ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। অন্যরা হলেন, আব্দুর রাজ্জাকের স্ত্রী শিরিন আখতার বানু ও ছেলে রেজওয়ান শাহনেওয়াজ সুজিত।

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদন মঞ্জুর করে ওই আদেশ দেন।

দুদকের প্রসিকিউশন সূত্র জানায়, দুদকের সহকারী পরিচালক আব্দুল মালেক এ আবেদন করেন। 

আবেদনে বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাক ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক। আব্দুর রাজ্জাকের পরিবারের সদস্যরা দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। তদন্তের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া প্রয়োজন।

প্রসঙ্গত, রাজধানীর ইস্কাটন এলাকা থেকে গত বছর ১৪ অক্টোবর রাজ্জাক গ্রেপ্তার হন। এক মামলায় রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। বর্তমানে সেখানেই আছেন তিনি। 

সাবেক এমপি নদভী রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:০৪ পিএম
সাবেক এমপি নদভী রিমান্ডে
আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক এমপি আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী। ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। নগরের পাঁচলাইশ থানার একটি হত্যা মামলায় তাকে এ রিমান্ড দেওয়া হয়। 

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবু বক্কর সিদ্দিকের আদালত এ আদেশ দেন।

সিএমপির উপ-কমিশনার (প্রসিকিউশন) হুমায়ুন কবীর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পাঁচলাইশ থানার একটি হত্যা মামলায় আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হলে আদালত শুনানি শেষে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। এদিন সকালে কড়া নিরাপত্তায় তাকে আদালতে তোলা হয়। 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ জুলাই নগরের মুরাদপুর এলাকায় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হন ফয়সাল আহমেদ শান্ত। পরে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পাঁচলাইশ থানা জামায়াতের আমির মাহবুবুল হাছান বাদী হয়ে মামলা করেন। রবিবার এ মামলায় রিমান্ড আদেশের পর পুনরায় নদভীকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

উল্লেখ্য, গত ১৫ ডিসেম্বর রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আবু রেজা নদভীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে লালবাগের আজিমপুর সরকারি আবাসিক এলাকায় আইডিয়াল কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্র খালিদ হাসান সাইফুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। সেখান থেকে গত ১২ জানুয়ারি চট্টগ্রাম আদালতে হাজির করা হয় তাকে। সেদিন পুলিশের আবেদনের প্রেক্ষিতে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া থানার পাঁচ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন আদালত। ২০১৪ ও ২০১৮ সালে তিনি নৌকার প্রার্থী হয়ে এমপি হন। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পান। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হেরে যান তিনি। 

সালমান/