ঢাকা ২৯ মাঘ ১৪৩১, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৯ মাঘ ১৪৩১

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আনিসুল-পলকসহ ১৬ জন

প্রকাশ: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৩০ এএম
আপডেট: ২০ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৪৫ এএম
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার সালমান-আনিসুল-পলকসহ ১৬ জন
ফাইল ফটো

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৮ জনকে বিভিন্ন মামলায়  নতুন করে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (২০ জানুয়ারি) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক বিভিন্ন মামলায় তাদের গ্রেপ্তার দেখান।

গ্রেপ্তার বাকিরা হলেন- সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনি,   সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ও সাবেক সংসদ সদস্য হাজী সেলিম, সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, চৌধুরী জাহাঙ্গীর আলম, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, সাব্বির আহমেদ স্বপন, মো. জুলহাস ও সাবেক কাউন্সিলর জামাল মোস্তফা।

সোমবার সকালে সংশ্লিষ্ট থানার তদন্ত কর্মকর্তা তাদের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন । পরে তাদের গ্রেপ্তার দেখান আদালত ।

নতুন মামলার মধ্যে সালমান এফ রহমানকে যাত্রাবাড়ী থানার চারটি ও মোহাম্মদপুর থানার একটি , আনিসুল হককে যাত্রাবাড়ী থানার সাতটি, মোহাম্মদপুর থানার একটি এবং খিলগাঁও থানার একটি , ডা. দিপু মনিকে যাত্রাবাড়ী থানার দুটি , জুনাইদ আহমেদ পলককে যাত্রাবাড়ী থানার দুটি ও সুত্রাপুর থানার একটি এবং রাশেদ খান মেননকে যাত্রাবাড়ী থানার পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত।

এ ছাড়া হাসানুল হক ইনুকে যাত্রাবাড়ী থানার পাঁচটি, হাজী সেলিমকে যাত্রাবাড়ী থানার একটি এবং চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে যাত্রাবাড়ী থানার ছয়টি, মোহাম্মদপুর থানার দুটি, সুত্রাপুর থানার দুটি এবং খিলগাঁও থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

মেহেদী/

শেখ হেলালের পিএস মুরাদ ৪ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১০ পিএম
শেখ হেলালের পিএস মুরাদ ৪ দিনের রিমান্ডে
আদালত চত্বরে হোসেন মুহাম্মদ মুরাদ ওরফে সোহেল মুরাদ

শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলালের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) হোসেন মুহাম্মদ মুরাদ ওরফে সোহেল মুরাদকে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা এ আদেশ দেন।

রাজধানীর উত্তরার পূর্ব থানার একটি হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। তদন্তের স্বার্থে রিমান্ডে নিয়ে সাত দিন জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। তার পক্ষে আইনজীবী রিমান্ড বাতিলপূর্বক জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিচারক।

মামলার বিবরণে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট রাজধানীর উত্তরা হাউস বিল্ডিং এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন তিতুমীর কলেজ ছাত্রদলের সহসভাপতি শামীম রেজা। বেলা সাড়ে ১১টায় আসামিদের ছোড়া গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। চিকিৎসা শেষে ১০১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি করে মামলা করেন শামীম রেজা। 

প্রসঙ্গত, গতকাল মঙ্গলবার দেশ ছেড়ে পালানোর সময় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মুরাদকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

ডিপিডিসির হুজ্জতের স্থাবর সম্পদ জব্দ

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৩৮ পিএম
ডিপিডিসির হুজ্জতের স্থাবর সম্পদ জব্দ
মো. হুজ্জত উল্লাহ

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (ডিপিডিসি) ব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. হুজ্জত উল্লাহর ফ্ল্যাটসহ স্থাবর সম্পদ জব্দ করার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এসব সম্পদের মূল্য দেখানো হয়েছে ৮৫ লাখ ৯৫ হাজার ১১৭ টাকা। 

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনে বলা হয়, আসামি তার দাখিল করা বিবরণীতে ১ কোটি ৯০ লাখ ১২ হাজার ৭০৫ টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপন করে মিথ্যা তথ্য দেন। 

তিনি জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিধায় তার বিরুদ্ধে দুদক মামলা করেছে।

তদন্তকালে আসামি হুজ্জত উল্লাহর অবৈধভাবে অর্জিত সম্পদ যাতে হস্তান্তর করতে না পারে, সে কারণে তা জব্দ করা প্রয়োজন।

অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল সমর্থিত ও জনগণের ইচ্ছায় গঠিত

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:১৬ পিএম
অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল সমর্থিত ও জনগণের ইচ্ছায় গঠিত
ছবি: সংগৃহীত

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার আইনি দলিল দিয়ে সমর্থিত ও বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছায় গঠিত বলে পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ পর্যবেক্ষণ দেন। এক রিট খারিজের পূর্ণাঙ্গ আদেশ প্রকাশ হয় বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি)। ওই আদেশে আদালত এই পর্যবেক্ষণ দেন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন প্রশ্নে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের কাছে মতামত চান। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা যায় বলে মতামত দেন। পরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয় এবং প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা শপথ নেন।

পরে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন ও শপথ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের কাছে পাঠানো রেফারেন্স ও মতামতের প্রক্রিয়া চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ মহসিন রশিদ। ওই রিট আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ গত ১৩ জানুয়ারি রিটটি সরাসরি খারিজ করে আদেশ দেন। রিট খারিজ করে হাইকোর্টের দেওয়া পূর্ণাঙ্গ আদেশ বুধবার প্রকাশিত হয়।

পূর্ণাঙ্গ আদেশে বলা হয়, রিট আবেদনকারীর বক্তব্যে এসেছে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো আইনি দলিল দিয়ে সমর্থিত নয়। উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক যে, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এক অনন্য পরিস্থিতিতে সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুয়ায়ী উপদেষ্টামূলক মতামত গ্রহণ করেন। মতামত অনুযায়ী কাজ করেছেন। তাই এটি আইনি দলিল দিয়ে সমর্থিত, বাংলাদেশের জনগণের ইচ্ছার দ্বারা সমর্থিত।

এতে আরও বলা হয়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে যে গণ-অভ্যুত্থান হয়েছিল, তা আমাদের ইতিহাসের অংশ এবং আশা করি আগামী বহু বছর ধরে জনগণ যত্নে থাকবে।

রিটটি ভ্রান্ত ধারণা, বিদ্বেষপ্রসূত ও হয়রানিমূলক বলে উল্লেখ করে তা সরাসরি খারিজ করা হয়।

প্রসঙ্গত, সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদে সুপ্রিম কোর্টের উপদেষ্টামূলক এখতিয়ারের বিষয়ে বলা আছে। এই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, যদি কোনো সময়ে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতীয়মান হয়, আইনের এরূপ কোনো প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে বা উত্থাপনের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যা এমন ধরনের ও এমন জনগুরুত্বসম্পন্ন, যে সেই সম্পর্কে সুপ্রিম কোর্টের মতামত গ্রহণ করা প্রয়োজন, তাহলে রাষ্ট্রপতি প্রশ্নটি আপিল বিভাগের বিবেচনার জন্য পাঠাতে পারবেন। ওই বিভাগ নিজস্ব বিবেচনায় উপযুক্ত শুনানির পর প্রশ্নটি সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে মতামত জানাতে পারবেন।

এক্সিমের নজরুল ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি রিমান্ডে

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩৭ পিএম
আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩৭ পিএম
এক্সিমের নজরুল ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি রিমান্ডে
আদালত প্রাঙ্গণে নজরুল ইসলাম মজুমদার ও শাফি মোদাচ্ছের খান জ্যোতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ও নাসা গ্রুপের কর্ণধার নজরুল ইসলাম মজুমদারকে দুই মামলায় পাঁচ দিন করে ১০ দিন এবং সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে শাফি মোদাচ্ছের খান জ্যোতিকে এক মামলায় সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

রাজধানীর ধানমন্ডি থানাধীন শিক্ষার্থী মো. শামীম ও যাত্রাবাড়ী থানার ইমন হোসেন গাজী হত্যা মামলায় নজরুলকে এবং ২০১৮ সালে এরশাদ গ্রুপের চেয়ারম্যান এরশাদ আলীর বাড়িতে হামলা করে চাঁদাবাজি, লুটপাট, ক্ষয়ক্ষতি, গুম ও হত্যার হুমকির মামলায় জ্যোতির রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। 

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। 

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে রিমান্ডে নেওয়ার দুই মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা ধানমন্ডি থানার মামলায় পাঁচ দিন ও যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় ১০ দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। এ ছাড়া, জ্যোতিকে রিমান্ডে নেওয়ার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ধানমন্ডি মডেল থানার উপপরিদর্শক মো. খোকন মিয়া সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন।

এনামুর রহমান রিমান্ডে, আরও ৬ মামলায় গ্রেপ্তার 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকা জেলার সাভারে শিক্ষার্থী কাইয়ুম হত্যা মামলায় সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানকে রিমান্ডে নিয়ে পাঁচ দিন জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। 

বুধবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কে এম মহিউদ্দিন ওই আদেশ দেন। 

এর আগে আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিন রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। 

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি ইকবাল হোসেন রিমান্ড মঞ্জুরের শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘পুলিশের পেছনে দাঁড়িয়ে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ এ ঘটনা ঘটিয়েছে। আহতদের চিকিৎসাও করতে দেয়নি।’ 

জবাবে ডা. এনাম বলেন, ‘এটা মিথ্যা কথা। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শুরু হয় তখন বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে নির্দেশ দিয়েছি। আমি নিজে গিয়েছি। জুলাই থেকে অক্টোবর চার মাসে গুলিবিদ্ধ ২৯০ জনকে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দিয়েছি। ওষুধ, খাবার, অপারেশন করিয়েছি।’ 

এ ছাড়া, পৃথক মামলায় সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, শেখ হাসিনার বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা, সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) মহিউদ্দিন ফারুকী ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

সাবেক সিএমপি কমিশনার ঢাকায় গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:৪২ পিএম
আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৩১ পিএম
সাবেক সিএমপি কমিশনার ঢাকায় গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সাবেক কমিশনার মো. সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জুলাই গণঅভুথ্যানে ছাত্র-জনতার উপর হামলা ও ছাত্র নিহতের ঘটনার একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ রইছ উদ্দিন ও জনসংযোগ শাখার এডিসি (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মাহমুদা আকতার। 

মোহাম্মদ রইছ উদ্দিন বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের চান্দগাঁও থানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যা মামলা আছে। সেই মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা থাকায় তাকে চট্টগ্রামে নিয়ে আসা হচ্ছে। 

সাইফুল ইসলাম বিসিএস ২০তম ব্যাচের একজন কর্মকর্তা হিসেবে সিএমপির ৩২তম কমিশনার হয়ে দায়িত্ব পালন করেছেন।

এর আগে ঢাকার মেট্রোরেলে (এমআরটি) উপ-মহাপরিদর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তিনি সিএমপি কমিশনার ছিলেন।

মেহেদী/