ঢাকা ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ আয় একতা এক্সপ্রেসের, সর্বনিম্ন করতোয়া

প্রকাশ: ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:১৯ পিএম
সেপ্টেম্বরে সর্বোচ্চ আয় একতা এক্সপ্রেসের, সর্বনিম্ন করতোয়া
ছবি: সংগৃহীত

সারাদেশে চলাচল করা ১১২টি আন্তঃনগর ট্রেনের মধ্যে গত সেপ্টেম্বর মাসে যাত্রী পরিবহন করে সর্বোচ্চ আয় করেছে একতা এক্সপ্রেস ট্রেন। এছাড়া সর্বনিম্ন আয় করেছে করতোয়া এক্সপ্রেস। দুটি ট্রেনই বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চল জোনের।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে রেল ভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ের রুট রেশনালাইজেশন সভার পরে এ তথ্য জানা যায়।

পঞ্চগড়-ঢাকা-পঞ্চগড় রুটে চলাচল করা একতা এক্সপ্রেস সেপ্টেম্বর মাসে ৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা আয় করেছে। ট্রেনটির মোট আসন সংখ্যা ১২৩০/১২৫৪টি (এক জোড়া ট্রেন) 

অন্যদিকে সান্তাহার-বুড়িমারি-সান্তাহার রুটে চলাচল করা করতোয়া এক্সপ্রেস আয় করেছে ৩২ লাখ ৪২ হাজার টাকা। ট্রেনটির মোট আসন সংখ্যা ৫৬৪টি।

এদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল জোনের কক্সবাজার-ঢাকা-কক্সবাজার রুটে চলাচল করা কক্সবাজার এক্সপ্রেস ট্রেন আয় করেছে ৩ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। এটি পূর্বাঞ্চল জোনের সর্বোচ্চ আয় করা ট্রেন। আর এই অঞ্চলে সর্বনিম্ন ৪৯ লাখ ৫৫ হাজার টাকা আয় করেছে ঢাকা-মোহনগঞ্জ-ঢাকা রুটে চলাচল করা হাওর এক্সপ্রেস।

এছাড়া পশ্চিমাঞ্চলে সর্বোচ্চ ১১৮ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলাচল করে বরেন্দ্রে/তিতুমীর/ঢালারচর এক্সপ্রেস ট্রেন। সর্বনিম্ন ৯৮ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলাচল করে বনলতা এক্সপ্রেস। এই অঞ্চলের ট্রেনগুলোর যাত্রী নিয়ে চলাচল গড় ১১০ শতাংশ।

অন্যদিকে পূ্র্বাঞ্চলে সর্বোচ্চ ১০৯ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলাচল করে এগারোসিন্ধু গোধুলী ট্রেন। সর্বনিম্ন ৬৭ শতাংশ যাত্রী নিয়ে চলাচল করে বিজয় এক্সপ্রেস। এই অঞ্চলে ট্রেনগুলোর যাত্রী নিয়ে চলাচল গড় ৯৪ শতাংশ।

রেলওয়ের রুট রেশনালাইজেশন সভায় উপস্থিত ছিলেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবদুল বাকী, বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলীসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডাররা।

জয়ন্ত সাহা/এমএ/

৫ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় দেড় শতাধিক পরিবার নিশ্চিহ্ন: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০৩ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১০ পিএম
৫ বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় দেড় শতাধিক পরিবার নিশ্চিহ্ন: রোড সেফটি ফাউন্ডেশন
ছবি : খবরের কাগজ গ্রাফিকস

মোটরবাইক, অটোরিকশা, প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস এবং অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় গত পাঁচ বছরে দেড় শতাধিক পরিবার পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে বলে উঠে এসেছে বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনায় একসঙ্গে পুরো পরিবার নিহতের প্রবণতা বাড়ছে। ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ শেষে মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। 

প্রতিবেদন বলছে, গত পাঁচ বছরে ১২৩টি বাইক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছে ২৪৬ জন এবং ৮৪টি দুর্ঘটনায় পিতা-পুত্র নিহত হয়েছে ১৬৮ জন। ৩৫২ অটোরিকশা দুর্ঘটনায় ১ হাজার ১৭৯ জন, মাইক্রোবাস দুর্ঘটনায় ৭৫টি পরিবারের ২৮০ জন, এবং প্রাইভেটকার দুর্ঘটনায় ৭৬টি পরিবারের ২৪৯ জন নিহত হয়েছে। অ্যাম্বুলেন্স দুর্ঘটনায় ১৮টি পরিবারের ৭০ জন নিহত হয়েছে। 

এসব দুর্ঘটনার পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- মহাসড়কে অটোরিকশা চলাচল, অধিকাংশ মাইক্রোবাস ও অ্যাম্বুলেন্সের ফিটনেস না থাকা, চালকদের অদক্ষতা ও বিশ্রামহীন ড্রাইভিং করা, ট্রাফিক আইন না মেনে বেপরোয়া মোটরযান চালনা।

জয়ন্ত সাহা/মাহফুজ/এমএ/

 

তলবের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৮ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২২ পিএম
তলবের পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। ছবি : সংগৃহীত

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে হামলা-ভাঙচুরের ঘটনায় ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। 

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টার দিকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গেছেন তিনি। 

ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করেন ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রিয়াজ হামিদুল্লাহ।

প্রসঙ্গত, গতকাল সোমবার (২ ডিসেম্বর) আগরতলায় অবস্থিত বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। হামলাকারীরা হাইকমিশন প্রাঙ্গণ থেকে পতাকা খুলে নিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। 

পরে এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতিতে দেয় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। অন্যদিকে এ ঘটনার কড়া প্রতিবাদ জানায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। 

সালমান/

ডিসি সম্মেলন ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৮ পিএম
ডিসি সম্মেলন ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি
ছবি: সংগৃহীত

আগামী বছরের ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ডিসি (জেলা প্রশাসক) সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি। সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের শাপলা হলে সকাল সাড়ে ১০টায় এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। 

এর আগে গত সপ্তাহে ডিসি সম্মেলনের আয়োজন করার অনুমতি চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাবের সারসংক্ষেপ পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। গতকাল সোমবার সারসংক্ষেপ অনুমোদন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা এ প্রসঙ্গে জানান, এটা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে আছে। এখন শুধু তারিখ আর উদ্বোধনের সময় অনুমোদন হয়েছে। অধিবেশনের বিস্তারিত কার্যসূচি পরে নির্ধারিত হবে।

জানাগেছে, এই বিভাগ সারসংক্ষেপে ডিসি সম্মেলনের সাধারণ রেওয়াজগুলো (বিভিন্ন অধিবেশন) সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে ধারণা দেওয়ার কাজটি করা হয়ে থাকে। সারসংক্ষেপের জবাবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় তারিখ নির্ধারণসহ সম্মেলনের বিভিন্ন অধিবেশন(কার্যসূচি) ও অন্যন্য বিষয়ে নির্দশনা দিয়ে থাকেন।

ডিসিরা মাঠপর্যায়ে সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে থাকেন। সরকারের নীতিনির্ধারণী বিষয়, উন্নয়ন কর্মসূচি ও অন্যান্য বিষয়ে মাঠপর্যায়ে বাস্তবায়নে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করে থাকেন ডিসিরা। এ জন্য এ সম্মেলন ও তাদের প্রস্তাবকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হয়।

উল্লেখ্য গত বছর জেলা প্রশাসক সম্মেলন (ডিসি সম্মেলন) ৩ থেকে ৬ মার্চ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আনিসুর রহমাম তপন/এমএ/

১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৪ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পিএম
১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা
বিবিসির জরিপে বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালী নারীর তালিকায় স্থান পাওয়া বাংলাদেশের একমাত্র নারী রিক্তা আক্তার বানু। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বের ১০০ জন অনুপ্রেরণাদায়ী ও প্রভাবশালী নারীর তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যম বিবিসি। এতে জায়গা পেয়েছেন বাংলাদেশের একমাত্র নারী রিক্তা আক্তার বানু।

পেশায় নার্স রিক্তা কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ‘রিক্তা আক্তার বানু লার্নিং ডিজেবিলিটি স্কুল’ নামে  প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন।

তিনি নিজের অটিস্টিক এবং সেরিব্রাল পালসি আক্রান্ত মেয়েকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করতে পারেননি। এরপর তিনি নিজের জমি বিক্রি করে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য এই স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এখন স্কুলটিতে ৩০০ শিক্ষার্থী পড়াশুনা করে।

স্কুলটি প্রাথমিকভাবে অটিস্টিক বা শেখার প্রতিবন্ধকতা থাকা শিশুদের জন্য করা হলেও এখন এটি বিভিন্ন ধরণের বুদ্ধিমত্তা ও শারীরিক প্রতিবন্ধিতা থাকা শিশুদের সেবা দিয়ে থাকে। সূত্র: বিবিসি

সুমন/অমিয়/

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৩ পিএম
প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে শান্তিতে থাকতে চাই: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
চাঁদপুর আধুনিক নদী বন্দরের নির্মাণকাজ পরিদর্শন করেন নৌ পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আমরা শান্তিতে থাকতে চাই, কিন্তু তারা যদি আমাদের সঙ্গে পায়ে পড়ে ঝগড়া করতে চায় তাহলে বাংলাদেশি কেউ আর ভারতমূখী হবে না বলে মন্তব্য করেছেন নৌ পরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর আধুনিক নদী বন্দরের নির্মাণকাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘ভারত আমাদের সঙ্গে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এর ফলে ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব করা হয়েছে। ভারতের সঙ্গে আমাদের কোনো খারাপ সম্পর্ক ছিল না। আমাদের দেশে অন্য ধর্মাবলম্বী যারা আছেন তারা আমাদের দেশের নাগরিক। তাদের নিরাপত্তার বিষয় আমরা দেখব এবং সরকারের কাজই হলো এটি। অনেকেই তাদের মিডিয়াতে এসে হুমকি দিচ্ছেন। দয়া করে এটি আর করবেন না।’

বন্দরের নির্মাণকাজে অনিয়ম প্রসঙ্গে বলেন, ‘পূর্বে যারা কাজটির অনিয়ম বা চুরি করেছে, তাদেরকে আর জাল দিয়ে ধরে আনা যাবে না। এখন যাতে কোন ধরনের চুরি না হয় সেটাই আমাদের দেখা দরকার। নানা কারণে কাজটি করতে দেরি হচ্ছে। যে কারণে নিজেই দেখার জন্য এসেছি। যে প্রতিষ্ঠান কাজটি নিয়েছে, তাদের আগেই চিন্তা করা দরকার ছিল যে কাজটিতে চ্যালেঞ্জ আছে। যদি তাদের কারণে বিশ্বব্যাংকের এই বরাদ্দ ফেরত যায়, তাহলে এই ঠিকাদারকে ধরব।’

তিনি বলেন, ‘চাঁদপুরে একটি ভাল প্রকল্প হচ্ছে, আমি চাঁদপুরবাসীর কাছে অনুরোধ করব, আপনাদের যা যা সহযোগিতা করা দরকার, তাই করুন। অনেকে এখানে অবৈধ বিভিন্ন স্থাপনা তুলেছেন। আমরা কারও সঙ্গে আপোষ করব না।’

মেঘনায় ড্রেজারে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি ঢাকা থেকে আসার সময় চাঁদপুর ও মুন্সীগঞ্জের মাঝামাঝি ষাটনল এলাকায় দেখেছি ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করছে। আমাকে দেখে তারা পালিয়েছে। কিন্তু আমি ছবি তুলে রেখেছি। এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রশাসককে ডেকেছি।’

চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন, পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব, নৌ পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার সৈয়দ মোশফিকুর রহমান, প্রেস ক্লাবের সভাপতি শাহাদাত হোসেন শান্তসহ বিআইডাব্লিউটিএর স্থানীয় কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

তাওফিক/অমিয়/