ঢাকা ১২ মাঘ ১৪৩১, রোববার, ২৬ জানুয়ারি ২০২৫
English
রোববার, ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১

শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৬ এএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৪ এএম
শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির সূর্য সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। ভিডিও থেকে নেওয়া ছবি

রাজধানীর মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির সূর্য সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি, পরে প্রধান উপদেষ্টা পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। 

পরে তারা সেখানে কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর। 

শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে অন্যান্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধান, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

তাদের শ্রদ্ধা জানানোর পরপরই শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে ঢল নামে সাধারণ মানুষের। বিভিন্ন দলীয় ও অঙ্গ সংগঠনের ব্যানারে দলবদ্ধভাবে এসে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে দেখা গেছে সর্বস্তরের মানুষকে।

এ সময় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দলীয় বিভিন্ন স্লোগান দিতেও দেখা যায়।

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা।

রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বৈষম্যহীন চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন দেশ গড়তে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।

প্রধান উপদেষ্টা তার বাণীতে বলেছেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা পরাজয় নিশ্চিত জেনে জাতিকে মেধাশূন্য করতেই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে নির্মমভাবে। দিনটিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র প্রতিহতের আহ্বান জানান তিনি।

অমিয়/

মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০৯ এএম
মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ আর নেই

মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার, অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ মারা গেছেন। 

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন তার মৃত্যু হয়।

জানা গেছে, নব্বই-ঊর্ধ্ব সফিউল্লাহ দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন, থাইরয়েডে জটিলতা, ফ্যাটি লিভার, ডিমেনশিয়াসহ নানা স্বাস্থ্য সমস্যায় আক্রান্ত ছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন তার চলাফেরা চলে স্ট্রেচারে।

১৯৭১ সালে সফিউল্লাহ ছিলেন জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের দ্বিতীয় প্রধান। তার নেতৃত্বেই ওই রেজিমেন্টের বাঙালি সৈন্যরা বিদ্রোহ করে। মুক্তিযুদ্ধের শুরুতে সফিউল্লাহ ছিলেন ৩ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার। পরে তিনটি নিয়মিত আর্মি ব্রিগেড (ফোর্স নামে পরিচিত) গঠিত হলে ‘এস’ ফোর্সের নেতৃত্বে আসেন সফিউল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাব পান।

১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জন্ম নেয়া কে এম সফিউল্লাহ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। পরে মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন, ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন। ১৯৯১ সালে দেশে ফিরে এলে তাকে এক বছর ওএসডি করে রাখা হয়। পরের বছর তিনি স্বেচ্ছায় অবসরে যান।

পদোন্নতি পেলেন ১৪ যুগ্ম জেলা জজ

প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০৪ এএম
পদোন্নতি পেলেন ১৪ যুগ্ম জেলা জজ
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে ১৪ জন যুগ্ম জেলা জজকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি দিয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগে সংযুক্ত কর্মকর্তা হিসেবে বদলি করা হয়েছে।

পদোন্নতি পাওয়া জজরা হলেন-এস, এম, মাসুদ আমান, বেগম সেলিনা আক্তার, বেগম ফারহানা ভূঁইয়া, মোহাম্মদ আব্দুল হাই, অসীম কুমার দে, বেগম খালেদা ইয়াসমিন, আব্দুল কুদ্দুস, মোছা. রুবিনা পারভীন, বেগম সানজিদা আফরীন দীবা, মো. আব্দুল্লল্লাহ আল মামুন, মো. কামরুজ্জামান মোহাম্মদ নেজাম উদ্দীন, মোহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন ইকবাল এবং মো. শাহিনুর রহমান।

যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে আইন ও বিচার বিভাগের বিচার শাখা-৫ এর সিনিয়র সহকারী সচিব (প্রশাসন) কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।

মেহেদী/

দূষিত বাতাসের নগরীতে প্রথম লাহোর, ঢাকা তৃতীয়

প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:২৯ এএম
আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:৩৮ এএম
দূষিত বাতাসের নগরীতে প্রথম লাহোর, ঢাকা তৃতীয়
ঢাকা। ছবি: খবরের কাগজ

এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) স্কোরে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঢাকা।

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টা ১৪টা মিনিটে ঢাকার বাতাসে একিউআই স্কোর ছিল ১৯৬।

তাই ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর।

একই সময়ে পাকিস্তানের লাহোর ২৫৬ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম এবং করাচি ২০৪ একিউআই স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে।

যখন কণাদূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকে, তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘসময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

একিউআই মান ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

সুমন/

অর্থনীতি শক্তিশালী করতে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৩৩ এএম
অর্থনীতি শক্তিশালী করতে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

দেশের অর্থনীতির ভিত মজবুত ও শক্তিশালী করে সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে বাংলাদেশ কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস উপলক্ষে শনিবার (২৫ জানুয়ারি) দেওয়া এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

তিনি বলেন, ‘পরিবর্তিত বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমি মনে করি বাংলাদেশ কাস্টমস আমদানি-রপ্তানি সহজীকরণ ও পণ্যের নিরাপদ সরবরাহের নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে দেশের অর্থনীতির গতি ফিরিয়ে আনবে।’

ড. ইউনূস বলেন, ‘বর্তমানে বৈশ্বিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে আমি মনে করি, বাংলাদেশ কাস্টমসের দক্ষ জনবল প্রযুক্তিনির্ভর উপায়ে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের দ্রুত পরীক্ষণ, শুল্কায়ন ও খালাস নিশ্চিত করবে। ফলে পণ্যের সাপ্লাই চেইন সুসংহত হবে এবং নিশ্চিত হবে দেশের অর্থনীতির গতিশীলতা।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘‘বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কর্তৃক আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস-২০২৫ পালনের উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। ‘কাস্টমস ডেলিভারিং অন ইটস কমিটমেন্ট টু ইফিসিয়েন্সি, সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রসপারিটি’ -মূল প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ডব্লিউসিও- ওয়ার্ল্ড কাস্টমস অর্গানাইজেশন-এর সদস্য রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশও বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস পালন করছে।’’

বাংলাদেশ কাস্টমসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সেবাগ্রহীতা ও অংশীজনসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের প্রসার, বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি, দেশীয় শিল্প ও বাজার সুরক্ষাসহ দেশের অর্থনৈতিক কার্যক্রম অব্যাহত রাখায় বাংলাদেশ কাস্টমসের অনন্য ভূমিকা রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘‘বাংলাদেশ কাস্টমসের দক্ষ জনবল দেশের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিতের পাশাপাশি দেশের পরিবেশ, স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য তথ্য আমদানি-রপ্তানি প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখার মাধ্যমে দেশের জনগণের জীবনমানের উন্নয়ন সাধন করে আসছে। এ প্রেক্ষাপটে আমি মনে করি কাস্টমস দিবসের এবছরের প্রতিপাদ্য- ‘কাস্টমস ডেলিভারিং অন ইটস কমিটমেন্ট টু ইফিসিয়েন্সি, সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রসপারিটি’- অত্যন্ত সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ।’’

তিনি ‘আন্তর্জাতিক কাস্টমস দিবস-২০২৫’ এর সাফল্য কামনা করেন।

অমিয়/

শ্রম খাতকে শক্তিশালী করতে আইএলওর সহযোগিতা কাম্য: শ্রম উপদেষ্টা

প্রকাশ: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৩০ এএম
আপডেট: ২৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৪৮ এএম
শ্রম খাতকে শক্তিশালী করতে আইএলওর সহযোগিতা কাম্য: শ্রম উপদেষ্টা
শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের শ্রম খাতকে শক্তিশালী করতে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সহযোগিতা একান্ত কাম্য বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। 

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) মুন্সিগঞ্জের ঢালি আম্বার নিবাসে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। 

সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শ্রম সেক্টরে একটি কার্যকর বিরোধ নিষ্পত্তি ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের কর্মশালার মাধ্যমে একটি খসড়া স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর (এসওপি) তৈরি করা হবে এবং শ্রমবিরোধ নিরসনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করবে। বাংলাদেশ শ্রম আইন (বিএলএ) বিকল্প বিরোধ নিস্পত্তি (অউজ) ভিত্তি স্থাপন করেছে এবং শ্রম আদালতের উপর চাপ কমানোর জন্য অউজ নিয়ে কাঠামোগত সংস্কার করা প্রয়োজন।

অনুষ্ঠানে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এএইচএম শফিকুজ্জামান বলেন, আমরা স্বীকার করি যে, অউজ পদ্ধতির কার্যকারিতা বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। কিছু মূল চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে অউজ বেনিফিট সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, প্রাসঙ্গিক প্রতিষ্ঠানের সীমিত ক্ষমতা এবং অউজের জন্য একটি মানসম্মত পদ্ধতির অভাব। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে সরকার, শ্রমিকপক্ষ, মালিকপক্ষ এবং উন্নয়ন অংশীদারসহ সকল স্টেকহোল্ডারের সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

এ সময় শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফাহমিদা আখতার এনডিসি, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক ওমর মো. ইমরুল মহসিনসহ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মেহেদী/