ঢাকা ৯ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
English

'রাঙামাটি জেলা পরিষদ আবাসিক কলেজে পাঠদান হবে ইংরেজি কারিকুলামে'

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০১:৫৩ পিএম
'রাঙামাটি জেলা পরিষদ আবাসিক কলেজে পাঠদান হবে ইংরেজি কারিকুলামে'
ছবি : খবরের কাগজ

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, 'রাঙামাটি জেলা পরিষদ আবাসিক কলেজ ইংরেজি মাধ্যম নয়, বরং ইংরেজি কারিকুলামে পাঠদান হবে। বাংলা বাদে অন্যান্য সকল সাবজেক্ট ইংরেজিতে পড়ানো হবে। তারা  প্রতিযোগিতামূলক হবে। এটা খুব জরুরি'। 

রবিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় রাঙামাটি মিনি চিড়িয়াখানায় রাঙামাটি জেলা পরিষদ আবাসিক কলেজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন -'আমার প্রথম এজেন্ড হচ্ছে মানসম্মত শিক্ষা। আমাদের এখানে নটরডেম, ভিকারুননিসা, ঢাকা কলেজ নাই। বিশ্ববিদ্যালয় একটা দিয়েছে, ভালো সেটা। কিন্তু তাও বেসিক ফাউন্ডেশনটা দরকার স্কুল থেকে। এই কারণে এই স্কুলটা করতে চাই।' 

কলেজের ভিত্তি প্রস্তর ফলক উন্মোচন করে উপদেষ্টা চিড়িয়াখানা এলাকা পরিদর্শন করেন। এর আগে গত ৩ ফেব্রুয়ারি ১৭টি প্রাণী ডুলহাজারা সাফারি পার্কে হস্তান্তর করে রাঙামাটি মিনি চিড়িয়াখানাটি আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেন জেলা পরিষদ কর্তৃপক্ষ। এর ৬দিনের মাথায় আজ সেখানে রাঙামাটি 'জেলা পরিষদ আবাসিক কলেজ' নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থপন করলেন পার্বত্য উপদেষ্টা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রাথমিকভাবে তিন কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। 

এর মধ্যদিয়ে নিজস্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থপনে জেলা পরিষদের এটিই হবে প্রথম কোনো উদ্যোগ। বিশেষায়িত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাহাড়ের শিক্ষা সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে প্রত্যাশা স্থানীয় বাসিন্দা ও সংশ্লিষ্টদের।

রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার বলেন, 'আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষা ব্যবস্থা খুবই অনুন্নত। রাস্তাঘাট অনুন্নত। ছেলেমেয়েরা ঠিক মত স্কুলে যাচ্ছে না। এগুলোর উদেশ্য করে এখানে একটা ভালো মানের স্কুল কলেজ করার জন্য চিড়িয়াখানার এই জায়গাটুকু বাদ দিয়ে স্কুল কলেজ স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখানে আমরা ইতোমধ্যে তিন কোটি টাকা বরাদ্দ পেয়েছি। খুব শিগগিরই আমরা কাজ শুরু করবো।' 

অনুষ্ঠানে রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার, রাঙামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. মো. আতিয়ার রহমান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিব উল্লাহ, পুলিশ সুপার ড. এসএম ফরহাদ হোসেন, জেলা বিএনপির সভাপতি দীপন তালুকদার, জেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক আবদুল আলিম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

জিয়াউর জুয়েল/জোবাইদা/

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অনিয়ম তদন্তে কমিশন গঠনের দাবি

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৯ পিএম
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অনিয়ম তদন্তে কমিশন গঠনের দাবি
ছবি: খবরের কাগজ

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, জনভোগান্তি, হতাহতের ঘটনা, ও দুর্নীতি উদঘাটনে অবিলম্বে তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি এসেছে নগর পরিকল্পনাবিদ ও পরিবেশবিদদের এক যৌথ সংবাদ সম্মেলন থেকে। 

পান্থকুঞ্জ পার্ক ও হাতিরঝিল জলাধার ধ্বংস করে এফডিসি থেকে পলাশী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্পের ফ্লাইওভার বাতিলের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচির ১০০তম দিনে বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলন এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।

বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক আমিরুল রাজিবের সঞ্চালনায় ও অধ্যাপক আনু মুহাম্মদের সভাপতিত্বে এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিআইপি সভাপতি অধ্যাপক আদিল মুহাম্মদ খান, পান্থকুঞ্জ প্রভাতী সংঘের প্রতিষ্ঠাতা সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাজুদ্দিন তুহিন, একুশে পদকপ্রাপ্ত আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন, বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস) এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার, প্রাণ প্রকৃতি প্রতিবেশ পরিবেশ রক্ষা জাতীয় কমিটির মুখপাত্র ইবনুল সৈয়দ রানাসহ আরও অনেকে। 

বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নাঈম উল হাসান বলেন, ঢাকা এক্সপ্রেসওয়ের মূল প্রকল্পটি ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মেয়াদে বাস্তবায়নের জন্য একনেকে অনুমোদন পায়। তবে অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা, স্বেচ্ছাচারিতা ও দূর্নীতির কারণে তিন বছরের এই প্রকল্প এক যুগ পার হলেও সম্পন্ন করা যায়নি। এতে এই প্রকল্প ঢাকাবাসীর জন্য জনদুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই প্রকল্পের পাশাপাশি সাপোর্ট টু এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের নাম দিয়ে ভূমি অধিগ্রহণ, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন, ইউটিলিটিস স্থানান্তর এবং পরামর্শক সেবার বড় একটা খরচ আলাদা করে ফেলা হয়েছে। নামে পিপিপি প্রকল্প হলেও প্রকৃতপক্ষে এই প্রকল্পের প্রায় ৫২ দশমিক ৯ ভাগ আর্থিক বিনিয়োগ হচ্ছে জনগণের করের টাকায়। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ রেলওয়ের ১২৮ একর জমির বর্তমান বাজার মূল্য ৬ হাজার কোটি টাকা হিসাব করলে এই প্রকল্পের সরকারি ব্যয়ের পরিমাণ ৬০ শতাংশ পার হয়ে যায়।

বাংলাদেশ গাছ রক্ষা আন্দোলন এর সমন্বয়ক আমিরুল রাজিব বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় আইন ও পরিকল্পনার ব্যত্যয় করে পরিবেশ ও জলাশয় ধ্বংসকারী এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের এফডিসি থেকে পলাশী পর্যন্ত সংযোগ সড়ক এর পূর্ণাঙ্গ কারিগরি নকশা, অর্থনৈতিক সম্ভাব্যতা প্রতিবেদন ও সামগ্রিক লাভক্ষতির উপযোগিতা বিশ্লেষণ, পরিবেশগত সমীক্ষা প্রতিবেদন, পরিবহনগত সমীক্ষা প্রতিবেদন ও সামাজিক প্রভাবগত বিশ্লেষণ জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে। জনগণ এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত সাপেক্ষে পুরো প্রকল্পের পূনর্মূল্যায়ন করতে হবে।’

সংবাদ সম্মেলনে পান্থকুঞ্জ রক্ষায় ৯ দফা দাবি উত্থাপন করেন পরিবেশবিদরা।

জয়ন্ত সাহা/মাহফুজ

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হবে

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১০:১৪ পিএম
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হবে
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন চীন সফরে কোনো চুক্তি সই হবে না। তবে কয়েকটি সমঝোতা স্মারক সই হবে। 

রবিবার (২৩ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন।

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরকালে চীনের প্রস্তাবিত গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভে (জিডিআই) বাংলাদেশ যুক্ত হবে কি না জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি নিশ্চিত নই। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি। তবে জিডিআইতে যুক্ত হতে আমাদের আপত্তি নেই।’

এদিকে আগামী মাসে থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিমসটেক সম্মেলনের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকের অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ।

ভারত উত্তর দিয়েছে কি না, জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ভারতের উত্তর এখনো আমরা পাইনি।

এদিকে প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর সামনে রেখে রবিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্র সচিব জসীম উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘এই বছর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরপূর্তি হচ্ছে। এই সফর ফলপ্রসূ ও গঠনমূলক হবে বলে প্রত্যাশা করছি।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর সামনে রেখে আমরা এখনো কাজ করছি। দুই দেশ কীভাবে পারস্পরিকভাবে লাভবান হতে পারে, সেটিই আমাদের লক্ষ্য।’

আগামী ২৬ মার্চ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের সফরে চীনে যাচ্ছেন।

দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৯:৩৯ পিএম
দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

যেসব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জনগণ দুর্নীতিবাজ বলে ধারণা করেন, গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। 

সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন নিয়োগ শাখার উপসচিব জামিলা শবনম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এমন নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। 

রবিবার (২৩ মার্চ) এটি প্রকাশ করা হয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সিনিয়র সচিব, সচিব ও সরকারি দপ্তরের মহাপরিচালক, নির্বাহী পরিচালক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চেয়ারম্যান এবং বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে পাঠানো চিঠিতে এই নির্দেশনা দিয়েছে।

বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, যুগ্ম সচিব এবং ওপরের স্তরের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে গত ৮ জানুয়ারি জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি গঠন করে সরকার। গত ২০ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটির দ্বিতীয় সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ নির্দেশনা দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, মন্ত্রণালয়, বিভাগ এবং আওতাধীন দপ্তরে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যাদের বিষয়ে জনমনে দুর্নীতিবাজ মর্মে ব্যাপক ধারণা রয়েছে, গোয়েন্দা প্রতিবেদনের ভিত্তিতে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

স্বাধীনতা দিবসে উন্মুক্ত থাকবে নৌবাহিনীর জাহাজ

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৭ পিএম
স্বাধীনতা দিবসে উন্মুক্ত থাকবে নৌবাহিনীর জাহাজ
ফাইল ছবি

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৫ উদযাপন উপলক্ষে আগামী ২৬ মার্চ বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নির্ধারিত জাহাজগুলো জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। 

রবিবার (২৩ মার্চ) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

আইএসপিআর জানায়, নৌবাহিনীর ওই জাহাজগুলো ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা, বরিশাল ও চাঁদপুরের নির্ধারিত স্থানে দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে। এর মধ্যে ঢাকার সদরঘাটে নৌবাহিনীর জাহাজ (বানৌজা) চিত্রা, নারায়ণগঞ্জের পাগলা নেভাল জেটিতে বানৌজা অতন্দ্র, চট্টগ্রামের নিউ মুরিংয়ে (নেভাল বার্থ-২) বানৌজা সমুদ্র অভিযান, খুলনার বিআইডব্লিউটিএ লঞ্চ টার্মিনালে বানৌজা অপরাজেয়, মোংলায় দিগরাজ নেভাল বার্থে বানৌজা ধলেশ্বরী, বরিশালের মেরিন ওয়ার্কশপ জেটিতে বানৌজা পদ্মা এবং চাঁদপুরে বিআইডব্লিউটিএ ঘাটে বানৌজা শহিদ ফরিদ পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে।

ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ গাজায় হত্যাকাণ্ডের গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৯:২০ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০৯:২৬ পিএম
গাজায় হত্যাকাণ্ডের গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ
ছবি: আইএসপিআর

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস ওয়াই রামাদানের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল। 

রবিবার (২৩ মার্চ) ঢাকা সেনানিবাসের সেনাসদরে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। রবিবার বিকেলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসিয়াল ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

এতে বলা হয়েছে, ওই সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক শুভেচ্ছা বিনিময়ের পাশাপাশি সেনাপ্রধান ফিলিস্তিনের গাজায় চলমান নির্মম সহিংসতা ও হত্যাকাণ্ডের প্রতি গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেন। 

সেনাপ্রধান ফিলিস্তিনে চলমান সংকটের দ্রুত অবসান কামনা করেন। রাষ্ট্রদূত ফিলিস্তিনের ক্যাডেট ও সামরিক কর্মকর্তাদের বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি (বিএমএ) এবং অন্যান্য সামরিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে প্রশিক্ষণের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

আলমগীর হোসেন/মাহফুজ