ঢাকা ১ চৈত্র ১৪৩১, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
English

লিবিয়া উপকূলে ভাগ্যবিড়ম্বিতদের বাড়ি মাদারীপুরে

প্রকাশ: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৩৬ পিএম
লিবিয়া উপকূলে ভাগ্যবিড়ম্বিতদের বাড়ি মাদারীপুরে

লিবিয়া উপকূলের যে লাশ উদ্ধার করা হয়েছে তার বেশির ভাগের বাড়িই মাদারীপুরের। যে প্রবাসীরা নিজের জীবন দিয়ে দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে তাদের এরকম ভয়াবহ দৃশ্য দেখে আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলাম না। ইতালি যাওয়ার চোরাই পথ হলো লিবিয়া। সেখানেই আমাদের দেশীয় দালালরা লোভ দেখিয়ে গ্রামের সহজ-সরল মানুষদের টার্গেট করে তাদের লিবিয়া পাঠিয়ে থাকে। এর পর নির্যাতনের ভিডিও দেখিয়ে তাদের পরিবারের কাছে পাঠানো হয় আরও টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। মাদারীপুরের বেশির ভাগ লিবিয়া প্রবাসীই প্রতারণার শিকার হয়েছেন।

 যখন দেশে এসে প্রতারকদের ব্যাপারে থানায় মামলা করতে যান তখন থাকে না তার কোনো প্রমাণ পত্র। আবার থাকলেও প্রতারক চক্রের কালো টাকার নৈরাজ্যে থানা-পুলিশের সহযোগিতাও তাদের মেলে না। কয়েকদিন ধরেই গণমাধ্যমে লিবিয়া উপকূলে লাশের ভয়াবহ চিত্র ঘুরপাক খাচ্ছে। এতদিন লাশের পরিচয় না মিললেও শেষমেশ তাদের ঠিকানা পাওয়া গেছে। ২৩টি লাশের মধ্যে ১০ জনেরই বাড়ি মাদারীপুর। দেশের সবচেয়ে গরিব এবং অবহেলিত জেলা হলো- মাদারীপুর। এখানকার অর্থনীতি মূলত কৃষির ওপরই বেশি নির্ভরশীল। তাই তো এ জনপদের মানুষকে প্রতারক চক্র টার্গেট করে ফায়দা তুলতে পারছে সবচেয়ে বেশি। জেলার বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে প্রতারক চক্র ও তাদের দালাল। তারাই মূলত লিবিয়ার উপকূল দিয়ে ইতালি যাওয়ার পথ তৈরি করেন। তাদের ধরে আইনের আওতায় আনা না গেলে এ জনপদের আরও অনেক মায়ের বুক খালি হবে বিস্তীর্ণ সমুদ্রের জলে। তবে যারা সমুদ্রের ভয়াবহ দুর্বিষহ পথ পাড়ি দিয়ে দেশে রেমিট্যান্স পাঠায় তাদের ব্যাপারে রাষ্ট্রকে আরও যত্মশীল হতে হবে। তারা অবহেলিত হলে তার দায়ও রাষ্ট্রকে নিতে হবে। 

হাজি মো. রাসেল ভূঁইয়া
খলিফাবাড়ী, সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ
[email protected]

ছিনতাই রোধে প্রয়োজন কঠোর পদক্ষেপ

প্রকাশ: ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৫ পিএম
ছিনতাই রোধে প্রয়োজন কঠোর পদক্ষেপ

ছিনতাই নামক অরাজকতা ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী চরমভাবে ব্যর্থ হচ্ছে দিনকে দিন। এটা একটা দেশের জন্য যেমন হুমকিস্বরূপ তেমনি জনগণের জন্য হতাশাজনক। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা নির্ভর করে মূলত দেশের আইন, সমাজ আর নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে। আমাদের দেশের সমাজ তাকিয়ে থাকে নিরাপত্তা বাহিনীর দিকে আর সেই নিরাপত্তা বাহিনী অনুসরণ করে আইন। আর সেই আইনের ভেতর লুকিয়ে আছে অন্যায়কারীর জন্য হাজারো ফাঁকফোকড়। ফলে অন্যায়কারী নিশ্চিত জানে তার কোন পদক্ষেপে কী ধরনের ফল অপেক্ষা করছে। 

একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, দস্যুতার ঘটনা ঘটলে ৩৯২ ধারায়, দস্যুতার চেষ্টায় ৩৯৩ আর দস্যুতার সময় ছুরি বা কোনো বস্তু দিয়ে আঘাত করলে ৩৯৪ ধারায় মামলা হয়। তবে চলতি পথে টান মেরে মোবাইল বা ব্যাগ ছিনিয়ে নিলে চুরির মামলা হয়। এমন ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর অনেক অপরাধী কিছুদিন জেল খেটে জামিনে বের হয়ে আবারও অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। এদের জামিন পাওয়া এত সহজলভ্য যে, এরা ধরেই নিয়েছে পুলিশ ধরলে সমাধান আছে। এই সমস্যার অবশ্যই স্থায়ী সমাধান হওয়া উচিত। ছিনতাইকে ছোটখাটো অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হলে এটি আরও ভয়ংকর রূপ নেবে। কারণ, ছোট অপরাধ থেকেই বড় অপরাধীর জন্ম হয়। তাই ছিনতাই প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সমাজ আর সেই সমাজের মানুষের জন্য যা ক্ষতিকর তার সংস্কার অতি জরুরি। 

আব্দুল্লাহ আল সিফাত
বিবিএ, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]

 

ধর্ষণ ঠেকাতেই হবে!

প্রকাশ: ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম
ধর্ষণ ঠেকাতেই হবে!

ইদানীং দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ধর্ষণের যেসব খবর পাওয়া যাচ্ছে তা নিঃসন্দেহে যেকোনো বিবেকবান মানুষকে উদ্বিগ্ন করবে! মাত্র মাসখানেক আগে যে ছাত্রসমাজ দেশ থেকে স্বৈরাচার তাড়ানোর জন্য সফল গণ-আন্দোলন গড়ে তুলেছিল, তারাই আজ আবার ধর্ষণের বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমেছে, যা একেবারেই কাম্য ছিল না! কিন্তু বাস্তবতা তাদের মাঠে নামতে বাধ্য করেছে! কেউ কতটা অমানুষ হলে এহেন ঘৃণ্য ঘটনা ঘটাতে পারে! এর মধ্যদিয়ে সামাজিক মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের চিত্র ফুটে ওঠে! বর্তমানে ধর্ষণ যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে অতীতে এমনটা দেখা যায়নি! তাই ধর্ষণের মতো সামাজিক অপরাধের অন্তর্নিহিত কারণগুলো আমাদের খুঁজে বের করে নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে। 

ধর্ষণ একটি সামাজিক অপরাধ! কোনো সভ্য সমাজেই ধর্ষণের মতো নিন্দনীয় কাজ সমর্থিত কিংবা গ্রহণযোগ্য হতে পারে না! অন্তর্বর্তী সরকার নারী নির্যাতন, বিশেষ করে ধর্ষণের মতো অপরাধের বিচারব্যবস্থা সহজীকরণের উদ্যোগ নিয়েছে। তবে আইন যত কঠোরই হোক না কেন সঠিক প্রয়োগ নিশ্চিত করা না গেলে তা কাজে দেবে না। আইনকে সর্বদা তার নিজস্ব গতিতে চলতে দিতে হবে। বিচারকার্য সম্পন্ন করতে অস্বাভাবিক কালক্ষেপণ করা যাবে না। কেননা, তাতে অপরাধীরা আইনের চোখে ধুলো দিয়ে বেরিয়ে যায়! কেবল আইনি সংস্কারের মাধ্যমে নারী নির্যাতন অথবা ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়! নারী নির্যাতন রোধে আইনের সঠিক বাস্তবায়নের পাশাপাশি সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা প্রয়োজন। যেকোনো মূল্যেই ধর্ষণের মতো অপরাধের লাগাম টেনে ধরতে হবে! 


আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected] 

ভূমিকম্প মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন

প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৪:২০ পিএম
ভূমিকম্প মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন

বাংলাদেশ ভয়াবহ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে রয়েছে! তাই এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। ভূমিকম্প এমন একটি দুর্যোগ যার পূর্বাভাস বিজ্ঞানীরা দিতে পারছেন না! তবে বিবিধ গবেষণায় ভূমিকম্পপ্রবণ অঞ্চল হিসেবে ‘বাংলাদেশে’র নাম উঠে এসেছে বারবার! 

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশে স্বল্পমাত্রার কিছু ভূকম্পন অনুভূত হয়েছে! বিল্ডিং কোড না মেনে ভবন নির্মাণ করে, নির্বিচারে বনভূমি ধ্বংস করে, পাহাড় কেটে আমরা যেন নিজেরাই ‘ভূমিকম্প’ নামক মহাবিপদকে ডেকে আনছি! পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, দেশে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের সংখ্যা লক্ষাধিক! বিশেষজ্ঞদের মতে, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট ভূকম্পনেও বাংলাদেশের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে! সেই কারণে নতুন ভবন নির্মাণে সরকারি তদারকি আরও বাড়াতে হবে। ঘন ঘন ভূমিকম্প স্মরণ করিয়ে দেয় যে, দুর্যোগ মোকাবিলায় আমরা প্রকৃতপক্ষে কতটা প্রস্তুত।
 
রাজধানীতে প্রতিনিয়ত বাড়ছে গগনচুম্বী অট্টালিকার সংখ্যা! অল্প জায়গার মধ্যে এত বিশাল বিশাল স্থাপনা ভূমিকম্পের ঝুঁকি সত্যিকার অর্থেই আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে! বিল্ডিং কোড না মেনেই দেদার তৈরি করা হচ্ছে ভবন। যেগুলো স্বল্পমাত্রার কম্পনেই ভেঙে পড়তে পারে! তাছাড়া অবিলম্বে ভূমিকম্প-পরবর্তী দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। প্রয়োজনে তৈরি রাখতে হবে স্বেচ্ছাসেবক দল। জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য দেশব্যাপী ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। মনে রাখতে হবে, ভূমিকম্প রোধ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। প্রকৃতির ওপর অবিচার করে আমরা নিজেরাই যেন ভূমিকম্প ডেকে না আনি সেদিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।

আসিফ আল মাহমুদ 
রেলওয়ে হাউজিং সোসাইটি
পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected]

 

মব সন্ত্রাসে জনজীবন আতঙ্কে

প্রকাশ: ১৩ মার্চ ২০২৫, ০৪:১৮ পিএম
মব সন্ত্রাসে জনজীবন আতঙ্কে

দেশের বিভিন্ন স্থানে খুন, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, গণপরিবহনে ডাকাতি, লুটতরাজ, বাড়িঘর ও মাজার ভাঙচুর, নারীদের হেনস্তা ও নির্যাতন, ছিনতাই, চাঁদাবাজি ইত্যাদির কারণে জনজীবনে আতঙ্কে বৃদ্ধি পেয়েছে। ‘মব’-এর নামে শুধু পুলিশ কেন সাধারণ মানুষের ওপর যে গণপিটুনির সংস্কৃতি চালু হয়েছে তাতে নাগরিক সমাজ উদ্বিগ্ন না হয়ে পারে না। সম্প্রতি  গুলশানের এক বাসায় মব সন্ত্রাসীদের হামলা দেখে নগরবাসী হতভম্ব। প্রশ্ন জাগে এ কোন দেশে আমরা বসবাস করছি। 

প্রতিদিন পত্রিকার পাতাজুড়েই হত্যা, খুন, ধর্ষণ, লুটপাটের খবর ছাপা হতে দেখা যায়। গত ছয় মাসে পুলিশের ওপর প্রায় ২৫০টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ এখন আসামি ধরতে, এমনকি রাস্তায় মোবাইল ডিউটি দিতে ভয় পায়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মব সন্ত্রাসীদের হামলা, নির্যাতন, নিপীড়ন ও লুটপাটের চিত্র অহরহ দেখতে পাই। ইতোমধ্যে দেশে নারীবিরোধী সংঘবদ্ধ তৎপরতা ও ‘মব’ সংস্কৃতির ওপর একটি গোষ্ঠী পরিস্থিতি তৈরি করে মব সহিংসতা করছে। গণমাধ্যমের ওপর ভয়-ভীতি, হামলা দুঃখজনক। বলে রাখা ভালো, দেশে দিন দিন মব সন্ত্রাস ও নারী নির্যাতন ও হেনস্তা বেড়ে গেলে এই সরকারের ওপর থেকে জনগণের আস্থা কমতে বাধ্য। তাই যেকোনো উপায়ে দেশ  থেকে মব সন্ত্রাসী তৎপরতার বিরুদ্ধে পুলিশ-সেনার মাধ্যমে সাঁড়াশি অভিযান চালানোর জন্য সরকারের প্রতি অনুরোধ জানাই।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
লেখক ও কলামিষ্ট
১৭ ফরিদাবাদ, গেন্ডারিয়া, ঢাকা-১২০৪
[email protected]

মাহে রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

প্রকাশ: ১২ মার্চ ২০২৫, ০৫:৫০ পিএম
মাহে রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর করণীয়

রোজার কারণে ডায়াবেটিস রোগীদের নানা ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। বিভিন্ন সমীক্ষায় থেকে জানা গেছে, রমজান মাসে ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার মাত্রা বেড়ে যায়। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকায় পানিশূন্যতাই এর মূল কারণ। গরম ও আর্দ্র আবহাওয়া এবং কঠোর পরিশ্রমের ফলে হাইপোগ্লাইসেমিয়ায় অতিরিক্ত প্রস্রাবের কারণে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। সেই সঙ্গে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের পরিমাণও কমে যেতে পারে। ফলে ব্লাড পেশার কমে গিয়ে অজ্ঞান হওয়া, পড়ে গিয়ে আঘাত পাওয়া, হাড় ভেঙে যাওয়াসহ বিভিন্ন জটিলতা দেখা দিতে পারে।

সর্বপ্রথম প্রস্তুতি হিসেবে ডায়াবেটিস রোগীদের জেনে নেওয়া উচিত তাদের শরীর রোজা রাখার জন্য উপযুক্ত কি না। শরীরে যদি শর্করার মাত্রা অনিয়ন্ত্রিত থাকে অর্থাৎ তিন মাসের মধ্যে মারাত্মক হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা শর্করাস্বল্পতা, কিটোঅ্যাসিডোসিস বা শর্করার মারাত্মক আধিক্য থাকে তাহলে রোজা রাখা উচিত নয়।

ডায়াবেটিস ছাড়াও অন্যান্য শারীরিক সমস্যা যেমন যকৃতের সমস্যা, হৃদরোগ ও কিডনি সমস্যায় আক্রান্ত হলেও রোজা না রাখাই ভালো। এই তালিকায় অবশ্য গর্ভবতী ডায়াবেটিস রোগী ও ডায়ালাইসিস নিচ্ছেন এমন রোগীরাও পড়বেন। অন্যদের মধ্যে যারা কেবল খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমেই শর্করা নিয়ন্ত্রণ করছেন বা মেটফরমিন, ডিপিপি ৪ ইনহিবিটর বা গ্লিটাজন শ্রেণির ওষুধ খান তাদের রোজা রাখা বেশ নিরাপদ। তাই শরীর সুস্থ রাখতে মাহে রমজানে দৈনন্দিন খাবারের ব্যাপারে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে ডায়াবেটিক রোগীদের।

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ 
চিকিৎসক ও কলাম লেখক
[email protected]