ঢাকা ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

টেস্ট স্ট্যাটাসের দুই যুগ ক্ষমতার নিয়মটা সরিয়ে ফেলতে হবে

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২৫ এএম
আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১০:২২ এএম
ক্ষমতার নিয়মটা সরিয়ে ফেলতে হবে
ছবি : সংগৃহীত

২০০০ সালে যখন আমরা টেস্ট খেলি, তখন খেলার মাঠে নামার আগ পর্যন্ত আমাদের জন্য একটা স্বপ্ন ছিল। টেস্ট যখন খেললাম, সেই স্বপ্নটা খুব সুন্দর হলো। প্রথম ইনিংসে ৪০০ রান। তো ফার্স্ট ইনিংস খেলার পরে মনে হলো যে, আমরা টেস্ট খারাপ খেলব না। অনেক চাপ ও ভয় কাটিয়ে উঠলাম। পরবর্তী সময়ে আপনি যদি বলেন যে ২৪ বছরে উন্নতির অংশটা খুবই কম। হ্যাঁ! আমরা ঘরে-বাইরে কিছু ম্যাচ জিতেছি। তা ছিল নদীর মতো ঢেউ। নদীর ঢেউ অল্প। গ্রাফট যতটা উপরে উঠার, এই ২৪ বছরে ততটা উপরে উঠেনি।

আমরা ২৪ বছরে কয়েকটা প্রজন্ম পেয়েছি। একটা আকরাম ভাই-বুলবুল ভাইদের, তারপর আমাদের প্রজন্ম। আমাদের পর মাশরাফি-আশরাফুলদের, এরপর সাকিবদের। তারপর এখন যারা খেলছে। এই ৪-৫টা প্রজন্মে আমাকে টপকে মুশফিক এসেছে। মুশফিককে বা সাকিবকে টপকে আরও যে ভালো খেলোয়াড় আসবে, সেই জায়গাটা আমার মনে হয় নিচে নামা শুরু করে দিয়েছে। ফলে ২০ বছরে উপরের দিকে কিছুটা গিয়ে, আবার নিচের দিকে চলে এসেছে। এটা আসলে খেলোয়াড়দের দোষ না। এই উন্নতির পেছনে যারা কারিগর ছিলেন, তারা কখনোই দীর্ঘমেয়াদি কোনো পরিকল্পনা করেননি, যে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে ৫-১০ বছর কিংবা ১০-২০ বা ২৫-৩০ বছর কোথায় দেখতে চাই। ওই কারিগররা কখনোই ভালো ছিল না, হয়তো কিছু ভালো ছিল। কখনোই প্রকল্প ডিজাইন ছিল না। 

উদাহরণ হিসেবে জাপানের কথা। আজ থেকে ৩০-৪০ বছর আগে ১০০ মাইল গতিতে রেল আবিষ্কার করেছে। পরবর্তীতে ২০০ মাইলের করেছে, এরপর ৩০০ মাইল গতির রেল বানাল। তো আমাদের এই ক্রিকেটে ৩০০ মাইল গতিতে যাওয়ার জন্য ওই পরিকল্পনা কখনোই করা হয়নি। এখন যারা আছেন তারাও করছেন না। সবাই ভাবে যে শর্ট টাইম পিরিয়ড। এটা বলতে বুঝাচ্ছি যদি না থাকি, আমি আমার মতো করে এই সময়টা পার করে দিই!

আমাদের সবচেয়ে বড় একটা সমস্যা হচ্ছে যে, এখানে টেকনিক্যাল লোকরা আসতে পারে না। এখানে আসলে গঠনতন্ত্রটা এমনভাবে করা আছে যে, প্রভাবশালী লোকদের জন্য এটা সহজ। যেহেতু এখানে অনেক টাকা, লাভবান হওয়ার সুযোগ আছে, গ্ল্যামার আছে। বোর্ডের পরিচালক হতে পারলে সমাজের অনেক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। ব্যবসায়িক উন্নতি ও পিআর তৈরি হয়, এই জন্যই এক শ্রেণির খারাপ মৌমাছি চলে আসে। ভালো মৌমাছি আসে না। 

আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের গঠনতন্ত্র তৈরি হয়েছে এমনভাবে যে, গঠনতন্ত্র পরিবর্তনের চিন্তা-ভাবনা কেউ করেনি। চট্টগ্রাম, খুলনা কিংবা সিলেট থেকে কে আসবে? তারা কমপক্ষে প্রথম শ্রেণি খেলার অভিজ্ঞ টেকনিক্যাল লোক হতে হবে। আর কিছু করপোরেট লোক থাকবে। টেকনিক্যাল লোক আসবে একটা ক্যাটাগরিতে। আরেকটা মার্কেটিংয়ের লোক আসবে কোনো স্বনামধন্য ব্যক্তি বা কোম্পানি যারা অসময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের পাশে সবসময় ছিল। ওদের গুরুত্ব দিয়ে বাংলাদেশের আরও নতুন কিছু ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান হয়েছে তাদেরও নিয়ে আসা।

ম্যাচ খেলতে খেলতে একটা সময় কিন্তু দুয়েকটা ম্যাচ জিতবেন আপনি। কিন্তু এটা তো গ্রাফটাকে উন্নতি করেন না। ১০টা ম্যাচ খেলেন, ৮টা ম্যাচই হারবে। তো এভাবে তো আপনি উন্নতি করতে পারবেন না। তার মানে আমরা পেছনের দিকে যাচ্ছে। বরঞ্চ বাংলাদেশের ক্রিকেটে একটা সম্ভাবনা ছিল সেটা আমরা ২০ বছরে নষ্ট করে ফেলেছি। গোটা বাংলাদেশে কোনো লীগ হয় না, এটা কে করবে? জেলা ক্রিকেট সংস্থাগুলো তো রাজনৈতিক হয়ে গেছে। পুরাটা দুর্নীতির ভেতরে ঢুকে গেছে। আম্পায়ার দিয়ে ম্যাচে এসব করা হয় শুধু পরিচালক হওয়ার জন্য, ক্ষমতা ভোগ করার জন্য। তো ক্ষমতার নিয়মটা সরিয়ে ফেলতে হবে।

বর্তমানে যারা আছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর, তিন মাস হয়ে গেল। তারা যা করেছেন এগুলো তো রুটিন ওয়ার্ক। নতুন কি কি আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি, পরবর্তীতে আরও ৩-৪টা কীভাবে যোগ করব তা দেখতে পেলাম না। এই তিনটা মাসকে তো আপনার তিন বছরের মতো ব্যবহার করা উচিত ছিল।

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৮ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৫ পিএম
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ছবি: সংগৃহীত

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করেছে বাংলাদেশ। সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচ হেরেছে ৫ উইকেট ব্যবধানে।

একই ভেন্যুতে আজ সিরিজ বাঁচানোর মিশনে টিম টাইগার্স। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে টস ভাগ্য হেরেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ পেয়েছেন ব্যাটিং।

একাদশে একটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। বাদ পড়েছেন তাসকিন আহমেদ।

তার পরিবর্তে জায়গা হয়েছে আরেক পেসার শরিফুল ইসলামের। ওয়েস্ট ইন্ডিজও উইনিং কম্বিনেশন ভেঙেছে। আলজারি জোসেফের পরিবর্তে একাদশে নিয়েছে মারকুইনো মিন্ডলিকে।

জাতীয় দলের জার্সিতে এটাই প্রথম ওয়ানডে জ্যামাইকান এই পেসারের।

বাংলাদেশ একাদশ

মেহেদি হাসান মিরাজ (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, আফিফ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান, নাহিদ রানা এবং শরিফুল ইসলাম।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ

ব্রান্ডন কিং, এভিন লুইস, কেসি কার্টি, সাই হোপ (অধিনায়ক), শেফার্নি রাদারফোর্ড, রস্তন চেজ, রোমারিও শেফার্ড, জাস্টিন গ্রায়েভেস, মারকুইনো মিন্ডলি, গুদাকেশ মোতি এবং জেইডেন সিলস।

নাবিল/

শতবর্ষী বিশ্বকাপ হবে ৩ মহাদেশ ও ৬ দেশে

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ পিএম
শতবর্ষী বিশ্বকাপ হবে ৩ মহাদেশ ও ৬ দেশে
ছবি : সংগৃহীত

ফুটবল বিশ্বকাপ তার শতবর্ষ পূর্ণ করতে যাচ্ছে ২০৩০ সালে। উরুগুয়ের মাটিতে প্রথমবারের মতো ১৯৩০ সালে ফুটবল বিশ্বকাপের আসর। সে বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নও হয়েছিল উরুগুয়ে। দক্ষিণ আমেরিকার মাটিতে শুরু হয়েছিল বিশ্বকাপের যাত্রা। 

তাই শতবর্ষের আয়োজনটাও দক্ষিণ আমেরিকার মাটিতে করতে চায় ফিফা। তবে পুরো বিশ্বকাপ হচ্ছে না সেখানে। বিশ্বকাপের মোট ৩টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সেই মহাদেশে। ম্যাচ তিনটি হবে উরুগুয়ে, আর্জেন্টিনা এবং প্যারাগুয়েতে। অর্থ্যাৎ একটি করে ম্যাচ পাচ্ছে এই তিন দেশ। 

২০৩০ সালের মূল আয়োজক মূলত দুই ইউরোপীয় দেশ স্পেন, পর্তুগাল এবং উত্তর আফ্রিকার দেশ মরক্কো। দ্রুতই সেই বিশ্বকাপ আয়োজনের বিষয়টি নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাবে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

জানা গেছে, আগামী বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ফিফার বর্ধিত সভায় স্পেন, পর্তুগাল এবং মরক্কো এই বিশ্বকাপ আয়োজক হিসেবে নাম ঘোষণা করবে। এছাড়া লাতিন আমেরিকার তিন দেশে তিন ম্যাচ আয়োজনের বিষয়টিও সে ঘোষণায় আসতে পারে।

মূল তিন আয়োজকের মধ্যে কেবল স্পেনের পূর্ব অভিজ্ঞতা রয়েছে বিশ্বকাপ আয়োজনের। এককভাবে ১৯৮২ সালেই শেষবার বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল স্পেন। অন্যদিকে, এটাই প্রথম অভিজ্ঞতা হতে যাচ্ছে পর্তুগাল এবং মরক্কোর ম বিশ্বকাপ আয়োজনের।

প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পাওয়া ঐতিহাসিক মনে করে পর্তুগাল, ‘আমাদের সবার লক্ষ্য এক। তিন দেশ বা দুই মহাদেশ এখানে কোন ফ্যাক্টর নয়। ২০৩০ বিশ্বকাপ হবে ঐতিহাসিক। সেটা সব দিক থেকে।’

দীর্ঘ চার দশকেরও বেশি সময় পর বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পেয়ে ধন্য স্পেন, ‘৪২ বছর পর যখন আবারও বিশ্বকাপ আয়োজনের সুযোগ পেয়েছি, তখন আমরা এটি স্মরণীয় করতে চাই।’

সেরা বিশ্বকাপ উপহার দিতে উন্মুখ মরক্কো জানিয়েছে, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো  ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে সেরা বিশ্বকাপ আয়োজন করা।’

শতবর্ষী বিশ্বকাপের কথা ভেবে কনমেবলকে বিশ্বকাপের অংশ করায় ফিফাকে ধন্যবাদ জানিয়ে দক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল সংস্থা জানিয়েছে, ‘এটি দক্ষিণ আমেরিকার জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত, যেখানে একটি বিশাল উৎসব হবে।’

২০ রানের আক্ষেপ সালাউদ্দিনের

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০০ পিএম
২০ রানের আক্ষেপ সালাউদ্দিনের
ছবি : সংগৃহীত

সিরিজের প্রথম ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৫ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। ২৯৪ রানের সংগ্রহ দাঁড় করিয়েও বাংলাদেশকে কেন হারতে হলো এমন প্রশ্ন এসেছিল বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কাছে। 

সেই প্রশ্নের জবাবে সালাউদ্দিন আক্ষেপ করেছেন ২০ রান কম হওয়ার।

দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নামার আগে সালাউদ্দিন বলেন, ‘গতকাল যেভাবে ব্যাটিং করেছে ছেলেরা আমি বলব যে প্লান অনুযায়ী ছিল। সেই প্লান অনুযায়ী আমরা এগোতে চেয়েছিলাম। হয়তো ২০ রান কম ছিল এই উইকেটের জন্য।’

তবে কিছু রান কম করলেও সেটা পুষিয়ে নেওয়ার সুযোগ ছিল বলেও মনে করেন সালাউদ্দি, ‘যেটা শেষের একটা দুইটা ওভারে এক দুই রান হয়ে গিয়েছিল। ওই দুইটা ওভার যদি আমরা ব্যবহার করতে পারতাম তাহলে ২০ রান করতে পারতাম।’ 

বিসিবি সভাপতি বর্তমানে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অবস্থান করছেন। গতকাল অনুশীলনে কোচের সঙ্গে ছিলেন তিনি। নতুন কোচ ও দলের সদস্যদের সঙ্গে কি কথা হলো বোর্ডপ্রধানের এই প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ বলেন, ‘যে আলোচনা চলছিল এটা নিয়ে তো আপনাদের বলতে পারব না। উনি আমাদের উৎসাহ দিয়েছেন। আমরা ভালো খেলেছি চিন্তার কিছু নেই, ভালো খেলছে ছেলেরা এতোটুকুই। এর বেশি আসলে কথা হয়নি।’ 

মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষায় মিরাজ-মাহমুদউল্লাহ

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৩ পিএম
মাইলফলক ছোঁয়ার অপেক্ষায় মিরাজ-মাহমুদউল্লাহ
ছবি : সংগৃহীত

২৯৪ রানের স্কোর দাঁড় করিয়েও ৫ উইকেটে হারতে হয়েছে বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ম্যাচে তাই ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষ্য। সিরিজের প্রথম ম্যাচে জুটি ভাঙতে পারায় এমন পরাজয় হয়েছে বাংলাদেশের। 

এই ম্যাচ সিরিজে টিকে থাকার লড়াই বাংলাদেশ দলের জন্য। অন্যদিকে মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচ হতে পারে এটি অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের জন্য।

গেল ম্যাচে মিরাজের ব্যাটে এসেছে ৭৪ রানের ইনিংস। যদিও ধীরগতির ইনিংস খেলে সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি। তবে দলের সংগ্রহে সন্তুষ্ট ছিলেন অধিনায়ক। সেই ম্যাচে ৭৪ রান করে পেছনে ফেলেছেন অধিনায়ক হিসেবে মুশফিকুর রহিমের ২০১৪ সালে করা ৭২ রান। 

আজ দ্বিতীয় ম্যাচে একটি রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষায় আছেন তিনি। বল হাতে ৩ উইকেট শিকার করতে পারলে টপকে যাবেন সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মোর্ত্তাজা ও উইন্ডিজের কেমার রোচকে। দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সমান ৩০টি করে উইকেট আছে মাশরাফি ও রোচের ঝুলিতে। মিরাজের ঝুলিতে ২৭ উইকেট। 

৩ উইকেট পেলে এই তাদের দুইজনকে ধরে ফেলবেন মিরাজ। আর ৪ উইকেট পেলে হবেন সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি। মিরাজের অবস্থান এই তালিকায় চারে। তিনে আছেন আরেক বাংলাদেশি মোস্তাফিজুর রহমান। তার নামের পাশে ২৮ উইকেট থাকলেও তিনি এই সিরিজে নেই দলের সঙ্গে।

অন্যদিকে, এই ম্যাচে ১টি ছক্কার দরকার আগের ম্যাচে ৩ ছয় হাঁকিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ২০০ ছক্কা রেকর্ড গড়া মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের।

এই ম্যাচে ১টি ছক্কা হাঁকাতে পারলে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ দ্বিপাক্ষিক সিরিজে সবচেয়ে বেশি ছক্কার মালিক হবেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ২০টি ছক্কা নিয়ে সেই জায়গা দখল করে রেখেছেন ক্রিস গেইল। আগের ম্যাচে ৩ ছয় হাঁকানো রিয়াদের নামের পাশে এখন ১৯ ছক্কা। আজ একটি ছক্কা হাঁকালেই গেইলের সঙ্গে হবেন যৌথভাবে সর্বোচ্চ ছক্কা হাঁকানো ব্যাটার।

গতরাতে দেশে ফিরেছেন এশিয়া কাপজয়ী যুবারা

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৯ পিএম
গতরাতে দেশে ফিরেছেন এশিয়া কাপজয়ী যুবারা
ছবি : সংগৃহীত

যুব এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতকে ৫৯ রানে হারিয়ে শিরোপা অক্ষুণ্ন রেখেছে বাংলাদেশের যুবারা। আগেরবার ফাইনালে স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতকে হারয়েছিল ১৯৫ রানের বিশাল ব্যবধানে। গতরাতে ঢাকায় ফিরেছে যুব এশিয়া কাপজয়ী দলের সদস্যরা।

সোমবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে সযুক্ত আরব আমিরাত থেকে দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের ক্রিকেটাররা। 

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বাংলাদেশ অনুর্ধ্ব-১৯ দলের ক্রিকেটারদের বরণ করে নেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরী সুজন, বোর্ড পরিচালক আকরাম খান, নাজমুল আবেদীন ফাহিম, ইফতেখার মিঠু ও ফাহিম সিনহা।  

এখনই কোনো সংবর্ধনার আয়োজিত হতে যাচ্ছে না। তাই তাৎক্ষণিকভাবে শিরোপা উদযাপনে ঢাকা বিমানবন্দরেই খেলোয়াড়দের নিয়ে কেক কাটেন বিসিবি কর্তারা। 

বর্তমানে বিসিবি সভাপতি অবস্থান করছেন বড়দের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ উপলক্ষে সেখানেই। তিনি দেশে ফেরার পর আয়োজন করা হবে যুবাদের সংবর্ধনা। তবে আজ অনাড়ম্বরভাবে একটি মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেছে বিসিবি। 

ইতোমধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া অনূর্ধ্ব-১৯ দলের জন্য ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন।

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });