ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

যশোরে ভুল অপারেশন, প্রসূতির জীবনের মূল্য ৪ লাখ টাকা

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪০ এএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪১ এএম
যশোরে ভুল অপারেশন, প্রসূতির জীবনের মূল্য ৪ লাখ টাকা
ফাতেমা (প্রা.) হাসপাতাল

যশোরের অভয়নগর উপজেলার বেসরকারি নওয়াপাড়া ফাতেমা (প্রা.) হাসপাতালে ‘ভুল অপারেশনে’ প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় ৪ লাখ টাকায় মীমাংসা হয়েছে বলে স্থানীয়া জানিয়েছেন। এটি প্রচার হওয়ার পর তারা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। 

স্থানীয়রা জানান, গত সোমবার (১ জুলাই) রাতে মৃত নারী ইতি বেগমের স্বজনদের সঙ্গে ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের গোপন বৈঠকের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকায় রফাদফা হয়। ফলে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক মনজুরুল মোরশেদ পার পেয়ে গেলেন। একটি মানুষের জীবনের মূল্য ৪ লাখ টাকায় রফা হওয়ায় অভয়নগর উপজেলাজুড়ে সমালোচনার ঝড়ে উঠেছে।

অনেকে আক্ষেপের সঙ্গে জানান, এমনভাবে বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে ভুল চিকিৎসায় মানুষের মৃত্যুর পর যদি টাকার মাধ্যমে রফাদফা করে ধামাচাপা দেওয়া হয়। তবে ভবিষ্যতে ওই সব বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোতে অনিয়ম-অপরাধ মাথাচাড়া দিয়ে উঠবে। 

স্থানীয়রা নওয়াপাড়ায় বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোর বিরুদ্ধে রোগীর মৃত্যুসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধ তদন্ত করে কঠোর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বরত কর্তৃপক্ষের আশু পদক্ষেপ কামনা করেছেন। 

মীমাংসার বিষয়ে নওয়াপাড়া ফাতেমা (প্রা.) হাসপাতালের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের মাধ্যমে ওই নারীর স্বজনদের সঙ্গে মীমাংসা হয়েছে। তবে কত টাকায় মীমাংসা হয়েছে তা জানি না।’ 

নওয়াপাড়া পৌরসভার সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর রোকেয়া বলেন, ‘আমি মৃত নারীর পরিবারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ ১০ লাখ টাকা দাবি করেছিলাম। কিন্তু ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ৪ লাখ টাকা দিয়ে মীমাংসা করে নিয়েছে।

অভয়নগর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সরদার অলিয়ার রহমান বলেন, ‘সামাজিকভাবে মৃত ব্যক্তির স্বজনদের সঙ্গে মীমাংসার আলোচনা চলছে, বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’ 

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ওহিদুজ্জামানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। 

জেলার ডেপুটি সিভিল সার্জন নাজমুস সাদিক রাসেল বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা হাসপাতাল সিলগালা করে দিয়েছি। মীমাংসার বিষয়টি আমার জানা নেই।’

গত ৩০ জুন নওয়াপাড়া ফাতেমা (প্রা.) হাসপাতালে ডাক্তার মনজুরুল মোরশেদের ভুল অপারেশনে ধোপাদী গ্রামের আরশাব শেখের মেয়ে ইতি বেগমের (২২) মৃত্যু হয়। এই খবর নওয়াপাড়া বাজারে ছড়িয়ে পড়লে বিভিন্ন শ্রেণির উত্তেজিত জনগণ ওই বিতর্কিত বেসরকারি হাসপাতাল ঘেরাও করে জড়িত ডাক্তারের কঠিন শাস্তির জন্য বিক্ষোভ করেন।

চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে হাসপাতালে শতাধিক মানুষ

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে হাসপাতালে শতাধিক মানুষ
ছবি : খবরের কাগজ

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় চাষি সম্মেলনে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন শতাধিক মানুষ। তাদেরকে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার (৬ জুলাই) উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের সিংহলাল গ্রামে একটি ফিস ফিড কোম্পানির চাষি সম্মেলন ছিল। সম্মেলনে অংশ নেওয়া চাষিদের চৌরাস্তা মোড়ের ঢাকা নবাব বিরিয়ানি হাউজের বিরিয়ানি খেতে দেওয়া হয়। এই বিরিয়ানি খেয়ে পেটব্যথা, বমি, পাতলা পায়খানা শুরু হয় তাদের। সন্ধ্যার পর থেকে তারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হতে থাকেন।

জালালাবাদ ইউপি সদস্য আফতাবুজ্জামান জানান, নবাব বিরিয়ানি হাউজ থেকে আনা বিরিয়ানি চাষিদের খেতে দেওয়া হয়। সন্ধ্যার পর থেকে একের পর এক ফোন আসতে থাকে।

কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক শফিকুল ইসলাম বলেন, তাদের ফুড পয়জনিং (খাদ্যে বিষক্রিয়া) হয়েছে। সবাই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। এ পর্যন্ত শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩০ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

নাজমুল শাহাদাৎ/জোবাইদা/অমিয়/

নওগাঁয় পুকুরে ডুবে যমজ ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
নওগাঁয় পুকুরে ডুবে যমজ ভাইয়ের মৃত্যু
ছবি : খবরের কাগজ

নওগাঁর ধামইরহাটে পুকুরে ডুবে যমজ দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) দুপুরে উপজেলার খেলনা ইউনিয়নের পশ্চিম চকভবানী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

ডুবে মারা যাওয়া দুই শিশুর নাম লক্ষণ ও রাম। তাদের বয়স তিন বছর। তারা চকভবানী গ্রামের সুজিত ওরাও এর ছেলে।

স্থানীয় ইউপি সদস্য আবু সালাম বলেন, সকালের খেয়ে দুই ভাই বাড়ির পাশে খেলতে থাকে। খেলার একপর্যায়ে সবার অগোচরে বাড়ির সামনে পুকুরে ডুবে যায়। পরে তাদের খোঁজাখুঁজির করে পুকুরে লাশ ভাসমান অবস্থায় দেখতে পায় স্থানীয়রা।

ধামইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বাহাউদ্দিন ফারুকী বলেন, দুই শিশু পানিতে ডুবে মারা যাওয়ার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, খেলতে গিয়েই শিশুরা পানিতে ডুবে মারা গেছে।

শফিক ছোটন/জোবাইদা/অমিয়/

ভোমরা সীমান্তে ১ কেজি ৬৭ গ্রাম স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারী আটক

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:২০ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:২০ পিএম
ভোমরা সীমান্তে ১ কেজি ৬৭ গ্রাম স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারী আটক
আটক চোরাকারবারী। ছবি: খবরের কাগজ

সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভোমরা সীমান্ত এলাকা থেকে ১ কেজি ৬৭ গ্রাম ৫০০ মিলিগ্রাম ওজনের ০১টি স্বর্ণের বারসহ মো. মাসুদ রানা (২৬) নামে এক পাচারকারীকে আটক করেছে বিজিবি। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ১ কোটি ৭ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭১৩ টাকা।

রবিবার (৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ভোমরা সীমান্তের লক্ষীদাড়ি এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক মাসুদ রানা লক্ষীদাড়ি গ্রামের মো. শহিদুল ইসলামের ছেলে।

বিজিবির সাতক্ষীরা ৩৩ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. আশরাফুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে খবরের কাগজকে জানান, ভারতে স্বর্ণ পাচারের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি দল হাবিলদার মো. শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে সীমান্তের লক্ষীদাড়ি এলাকায় অবস্থায় নেয়। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ওই এলাকায় সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করতে থাকা মাসুদ রানাকে আটক করা হয়। এ সময় তাকে তল্লাশী করে স্বর্ণের বারটি উদ্ধার করা হয়। 

এ ব্যাপারে সাতক্ষীরা সদর থানায় মামলা দায়ের পর স্বর্ণের বারটি সাতক্ষীরা ট্রেজারি অফিসে জমার প্রক্রিয়া চলছে। 

নাজমুল শাহাদাৎ/ইসরাত চৈতী/

চবি ক্যাম্পাসে গাঁজাসহ আটক ৩০

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০২:২২ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০২:২২ পিএম
চবি ক্যাম্পাসে গাঁজাসহ আটক ৩০
আটকদের কাছ থেকে জব্দ করা সামগ্রী। ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাসে প্রক্টরিয়াল বডির নিয়মিত অভিযানে গাঁজাসহ ৩০ জনকে আটক করা হয়েছে। আটকের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও বহিরাগত রয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে মোটরসাইকেলের চাবি ও আইডি কার্ড জব্দ করা হয়।

শনিবার (৬ জুলাই) রাত ৮টার দিকে এ অভিযান চালানো হয়।

জানা যায়, আটকদের মধ্যে চারজন চবি শিক্ষার্থী, একজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং অন্যরা বহিরাগত। 

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ড. লিটন মিত্র খবরের কাগজকে বলেন, ‘নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে তথ্যের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োলজিক্যাল পুকুর পাড়, সমাজবিজ্ঞান ঝুপড়ি, উন্মুক্ত মঞ্চ, বোটানিক্যাল পুকুরপাড় ও অতীশ দিপঙ্কর হলের পেছনে অভিযান চালানো হয়। 

এ সময় ৮-১০টি মাদকসেবী গ্রুপের কাছ থেকে মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। এদের মধ্যে যারা আমাদের শিক্ষার্থী তাদের ব্যাপারে একাডেমিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর যারা বহিরাগত তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। পুলিশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে।’  

মাহফুজ শুভ্র/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতি অবনতি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:৩৪ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০২:২৩ পিএম
টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতি অবনতি
ছবি : খবরের কাগজ

টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। নদীর পানি লোকালয়ে প্রবেশ করায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হওয়ার পাশাপাশি পানিবন্দি হচ্ছে হাজার হাজার পরিবার। গরু-ছাগল, হাঁস-মুরগি নিয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে বন্যার্তরা। দেখা দিচ্ছে সুপেয় পানির অভাব। 

অন্যদিকে, ভূঞাপুরে যমুনা নদীর পানির তোড়ে একটি পাকা সড়ক ভেঙে চরম দুর্ভোগে পড়েছে নিম্নাঞ্চলের মানুষ।

সরেজমিন উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের কষ্টাপাড়া ঘোষপাড়া, খানুরবাড়ি, ভালকুটিয়া এলাকায় দেখা গেছে, যমুনার পানিতে এসব এলাকা প্লাবিত হয়ে গেছে। রাস্তা তলিয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন এসব পানিবন্দি মানুষ। গত দুই দিন তারা পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

ভেঙে গেছে গোবিন্দাসী-কষ্টাপাড়া-ভালকুটিয়া রাস্তা। ওই রাস্তায় চলাচল বন্ধ হয়ে দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয়রা। পানিবন্দি হয়ে পড়েছে উপজেলার গাবসারা, নিকরাইল, অর্জুনা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম।

রবিবার (৭ জুলাই) সকাল ৯টায় টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের দেওয়া তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলার সব নদীর পানিই বেড়েছে। ঝিনাই নদীর পানি বিপৎসীমার ১০০ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার ৩৬ সেন্টিমিটার এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। 

গত ২৪ ঘণ্টায় ঝিনাই নদীর পানি জোকারচর পয়েন্টে ৮ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানি পোড়াবাড়ি পয়েন্টে ২৪ সেন্টিমিটার, ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার, ফটিকজানি নদীর পানি নলচাপা ব্রিজ পয়েন্টে ছয় সেন্টিমিটার, বংশাই নদীর পানি কাউলজানী পয়েন্টে সাত সেন্টিমিটার, মির্জাপুর পয়েন্টে ১৩ সেন্টিমিটার, এবং মধুপুর পয়েন্টে ১৫ সেন্টিমিটার বেড়েছে।

ভূঞাপুর উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়নের ভালকুটিয়ার ইউপি সদস্য আব্দুল কাদের জানান, স্রোতে ভালকুটিয়া এলাকার পাকা রাস্তা ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। প্রতি বছরই যমুনা নদীর পানিতে এ এলাকার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নদীতে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ হলে এলাকায় বন্যা হবে না।

উপজেলার গোবিন্দাসী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দুলাল হোসেন চকদার বলেন, যমুনার পানি লোকালয়ে আসায় ভালকুটিয়ার রাস্তাটি ভেঙে যায়। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বন্যার্তদের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মামুনুর রশীদ জানান, সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হচ্ছে। এ ছাড়া ভাঙন এলাকা ও বন্যাকবলিতদের খোঁজ রাখা হচ্ছে। প্রশাসনের সব প্রস্তুতি রয়েছে। 

জুয়েল রানা/জোবাইদা/অমিয়/