ঢাকা ২ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ১৬ মার্চ ২০২৫
English

সমাজকর্ম পেশার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ১ম পত্র

প্রকাশ: ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:০৫ পিএম
আপডেট: ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:১৩ পিএম
সমাজকর্ম পেশার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

দ্বিতীয় অধ্যায় : সমাজকর্ম পেশার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-৩

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

কাঞ্চনপুর একটি নদী বিধৌত এলাকা। প্রাকৃতিক দুর্যোগে এ অঞ্চলের আর্থসামাজিক অবস্থা স্থবির হয়ে পড়েছে। জনসাধারণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ওই সমস্যা মোকাবিলায় গৃহীত সমাজসেবামূলক কর্মসূচির আমূল সংস্কার দরকার। তাই জেলা প্রশাসক সমাজসেবা কর্মকর্তা আবুল কালামের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করেন। কমিটির সদস্যরা এলাকার সর্বস্তরের প্রতিনিধির মতামতের ভিত্তিতে একটি রিপোর্ট দেন। রিপোর্টে জনগণের অগ্রগতির পথে পাঁচটি অন্তরায় চিহ্নিত করেন এবং সেগুলো দূরীকরণে পাঁচটি সুপারিশও পেশ করেন।

ক. জাকাত দেওয়ার খাত কয়টি? 
খ. সামাজিক পরিবর্তন বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে কাঞ্চনপুর এলাকার রিপোর্টের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের কোন ঐতিহাসিক রিপোর্টের মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা করো। 
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা রিপোর্টটি যুক্তরাজ্যে সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রবর্তনে কী ভূমিকা রাখে? আলোচনা করো।

উত্তর: ক. জাকাত দেওয়ার খাত ৮টি।

খ. সামাজিক পরিবর্তনের ইংরেজি প্রতিশব্দ হলো- Social Change। সমাজকাঠামো বা সামাজিক সংগঠনের মধ্যে সংঘটিত পরিবর্তনই সামাজিক পরিবর্তন। সামাজিক পরিবর্তনের সংজ্ঞায় সমাজবিজ্ঞানী মরিস জিন্সবার্গ বলেন, ‘সামাজিক পরিবর্তন বলতে সামাজিক কাঠামো এবং তৎসম্পর্কিত কার্যাবলির পরিবর্তনসহ যেসব আদর্শ, মূল্যবোধ ও বিধিব্যবস্থা সামাজিক কাঠামোকে সংহত করে বিভিন্ন অংশের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করাকে বোঝায়।’

আরো পড়ুন : সমাজকর্ম পেশার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব

গ. উদ্দীপকে কাঞ্চনপুর এলাকার রিপোর্টের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ঐতিহাসিক বিভারিজ রিপোর্টের মিল রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে কাঞ্চনপুর এলাকায় যে অবস্থার সৃষ্টি হয়; জনগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগে, এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে কমিটি গঠন করা হয়, তদ্রূপ আধুনিক ইংল্যান্ডে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধজনিত কারণে সৃষ্ট আর্থসামাজিক সমস্যা মোকাবিলায় স্যার উইলিয়াম হেনরি বিভারিজের নেতৃত্ব সামাজিক বিমা ও সংশ্লিষ্ট বিষয়াদির আন্তঃবিভাগীয় কমিটি সামাজিক কাঠামো গঠন করা হয়। এ কমিটি ১৯৪২ সালে একটি বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন পেশ করে, যা বিভারিজ রিপোর্ট নামে পরিচিত। এ রিপোর্টে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করা হয়। সেগুলো হলো- অভাব, রোগব্যাধি, মলিনতা, অলসতা ও অজ্ঞতা। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিভারিজ রিপোর্টে পাঁচটি সুপারিশও পেশ করা হয়। রিপোর্টের সুপারিশের ভিত্তিতে ইংল্যান্ডে সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। কাজেই এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, কাঞ্চনপুর এলাকার রিপোর্টের সঙ্গে বিভারিজ রিপোর্টের মিল রয়েছে।

ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিত করা ঐতিহাসিক বিভারিজ রিপোর্টে বিশ্ব  সভ্যতার ইতিহাসে সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থার সূচনা করে। আধুনিক কল্যাণমূলক রাষ্ট্রের মূল ভিত্তি যে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা তা ইংল্যান্ডে বিভারিজ রিপোর্টের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রথম গ্রহণ করা হয়। তাই সমাজকর্মের পেশাদার মর্যাদা অর্জনে বিভারিজ রিপোর্ট যেমন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তেমনি মানবকল্যাণে এটি একটি মাইলফলক। বিভারিজ রিপোর্টে উন্নয়নের প্রতিবন্ধক হিসেবে যে পাঁচটি কারণকে তুলে ধরা হয়, তা সব দেশে ও বিভিন্ন সময়ে এগুলোর উপস্থিতি দেখা যায়। তাই উন্নয়নের লক্ষ্যে যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণে এ রিপোর্ট কার্যকর ভূমিকা পালন করে। আবার, বিভারিজ রিপোর্টের কল্যাণে ইংল্যান্ডে যেসব সামাজিক নিরাপত্তামূলক আইন প্রণয়ন করা হয়, তা আধুনিক সামাজিক নিরাপত্তাব্যবস্থার বিভিন্ন ক্ষেত্রকে চিহ্নিত করে এবং সামাজিক নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় পথ নির্দেশ করে। বিভারিজ রিপোর্টের উল্লেখযোগ্য ভূমিকার একটি হলো এটি সর্বস্তরের জনগণের কল্যাণ সাধনে গুরুত্বারোপ করে। সমাজের সব স্তরের মানুষের জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠাই ছিল এর লক্ষ্য। তাই আধুনিক সমাজকল্যাণ আইনের ভিত্তি হিসেবে এবং অন্যান্য দেশের মডেল হিসেবে বিভারিজ রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে প্রণীত আইনগুলো অনুসৃত হচ্ছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ এবং পরিবার থেকে সমাজ সব ক্ষেত্রে নিরাপত্তা বিধানে এ রিপোর্টে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। কাজেই সত্যিকার অর্থে বলা যায়, ইংল্যান্ডের বিভারিজ রিপোর্টের গুরুত্ব আজও সমাজিকভাবে স্বীকৃত।

লেখক : প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

Unit-1, Lesson-1-এর Flow Chart ও Summary Writing লিখন , ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
Unit-1, Lesson-1-এর Flow Chart ও Summary Writing লিখন , ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

Unit-1, Lesson-1
Question no.2 & 3 (Flow Chart & Summary Writing)

Read the following text and make a flow chart showing the tragic condition of Bengali people under Pakistani rulers. (No. 1 has been done for you.) 

We were to sit in the National Assembly, draft a constitution for ourselves there and build our country; the people of this land would thereby get economic, political and cultural freedom. But it is with regret that I have to report to you today that we have passed through twenty three tragic years; Bengal’s history of those years is full of stories of torture inflicted on our people, of bloodshed by them repeatedly. Twenty three years of a history of men and women in agony! The history of Bengal is the history of a people who have repeatedly made their highways crimson with their blood. We shed blood in 1952; even though we were the victors in the elections of 1954 we could not form a government then. In 1958 Ayub Khan declared Martial Law to enslave us for the next ten years. In 1966 when we launched the six point movement our boys were shot dead on 7 June. When after the movement of 1969 Ayub Khan fell from power and Yahya Khan assumed the reins of the government he declared that he would give us a constitution and restore democracy; we listened to him then. A lot has happened since and elections have taken place. 

আরো পড়ুন : Unit-8, Lesson-4-এর ৫টি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

Write a summary of the following text.

Nelson Mandela guided South Africa from the shackles of apartheid to a multi-racial democracy, as an icon of peace and reconciliation who came to embody the struggle for justice around the world. Imprisoned for nearly three decades for his fight against white minority rule, Mandela never lost his resolve to fight for his people’s emancipation. He was determined to bring down apartheid while avoiding a civil war. His prestige and charisma helped him win the support of the world.
“I hate race discrimination most intensely and in all its manifestations. I have fought it all during my life; I will fight it now and will do so until the end of my days,” Mandela said in his acceptance speech on becoming South Africa’s first black president in 1994. “The time for the healing of the wounds has come. The moment to bridge the chasms that divide us has come.”

Ans: Nelson Mandela freed South Africa from the chain of apartheid that was an impediment on the way to peace among people of that country. Throughout his struggles for justice, he underwent sufferings of different kinds. Yet he never lost his firm determination to ensure his people’s emancipation. He became successful in his mission of defeating apartheid avoiding a civil war. Moreover, he got support from the world in his struggle against race discrimination that he intensely hated lifelong.

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ
ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা

কবীর

জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-২০
ভর্তি পরীক্ষা দিতে শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত


জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট : ‘সি’ ইউনিট-ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ

বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর

১। পৃথিবীর প্রাচীনতম কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম-
(ক) ব্যাংক অব জাপান    
(খ) ব্যাংক ডি ফ্রান্স    
(গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড
(ঘ) ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব ইউএসএ    
(ঙ) রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া 

উত্তর: (গ) ব্যাংক অব ইংল্যান্ড।

২। অতি সম্প্রতি আল-বারাকা ব্যাংক রূপান্তরিত হয়েছে-
(ক) যমুনা ব্যাংকে    
(খ) প্রিমিয়াম ব্যাংকে     
(গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে    
(ঘ) ব্র্যাক ব্যাংকে    
(ঙ) ট্রাস্ট ব্যাংকে 

উত্তর: (গ) ওরিয়েন্টাল ব্যাংকে।

৩। বাংলাদেশে মার্চেন্ট ব্যাংকিং চালু করা হয় কোন সালে?
(ক) ১৯৯৭ সালে    (খ) ১৯৯৬ সালে    
(গ) ১৯৯৫ সালে    (ঘ) ১৯৯৮ সালে    
(ঙ) ১৯৯৯ সালে 

উত্তর: (গ) ১৯৯৫ সালে।

আরো পড়ুন : জেএসটি গুচ্ছভুক্ত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর: ব্যবসায় নীতি ও প্রয়োগ, পর্ব-১৯

৪। ব্যাংক তহবিলের প্রধান উৎস হলো-
(ক) প্রাপ্ত আমানত    (খ) প্রাপ্ত লভ্যাংশ    
(গ) প্রাপ্ত কমিশন      (ঘ) অর্জিত সুদ    
(ঙ) ব্যাংক চার্জগুলো 

উত্তর: (ক) প্রাপ্ত আমানত।

৫। সাধারণ বিমায় মূল বিষয় হলো-
(ক) মানুষের জীবন     (খ) বিমাযোগ্য স্বার্থ    
(গ) জীবন ও সম্পত্তি    (ঘ) সম্পত্তি    
(ঙ) সমর্পণ মূল্য 

উত্তর: (ঘ) সম্পত্তি।

৬। বাংলাদেশে নিকাশ ঘরের সংখ্যা-
(ক) ৬ (খ) ৪ (গ) ১ (ঘ) ৯ 
(ঙ) ১১ 

উত্তর: (ঘ) ৯।

৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিস অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের প্রধান উদ্দেশ্য হলো-
(ক) ব্যবসায় সংক্রান্ত বিভিন্ন জ্ঞান আহরণ করা    
(খ) ভবিষ্যতে রাজনীতিবিদ হওয়া
(গ) ভবিষ্যতে ব্যবসার মালিক হওয়া    
(ঘ) একটি পেশা সৃষ্টি করা
(ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া 

উত্তর: (ঙ) ভবিষ্যতে ব্যবস্থাপক হওয়া।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পৌরনীতি ও নাগরিকতা

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ০২:০০ পিএম
পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পৌরনীতি ও নাগরিকতা
শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেওয়ার আগে গ্রুপ ডিসকাশন করছে। ছবি- সংগৃহীত

প্রথম অধ্যায় : পৌরনীতি ও নাগরিকতা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

২৭. রাষ্ট্র কোন ধরনের ধারণা?
ক) মূর্ত             খ) বিমূর্ত 
গ) সামাজিক     ঘ) অর্থনৈতিক

২৮. ঐশী মতবাদ অনুসারে শাসক-
i. ধর্মীয় প্রধান     ii. রাষ্ট্রপ্রধান
iii. সরকারপ্রধান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) i ও iii 
গ) iii ও ii     ঘ) i, ii ও iii

আরো পড়ুন : পৌরনীতি ও নাগরিকতা অধ্যায়ের ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব

২৯. মানুষের সমষ্টি কী?
ক) পরিবার     খ) সমাজ 
গ) গোষ্ঠী         ঘ) সম্প্রদায়

৩০. রাষ্ট্র পরিচালনা করতে গিয়ে সরকার কত ধরনের কাজ সম্পন্ন করে?
ক) ২ ধরনের    
খ) ৩ ধরনের
গ) ৪ ধরনের    
ঘ) ৫ ধরনের

উত্তর: ২৭. খ, ২৮. ক, ২৯. খ, ৩০. খ।

লেখক : সহকারী শিক্ষক (সামাজিক বিজ্ঞান)
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়,মুন্সীগঞ্জ 

কবীর

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৬ মার্চ ২০২৫, ১২:০৩ পিএম
বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র
২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল। ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ রচনা

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ

ভূমিকা: ইংল্যান্ডের সীমানা পেরিয়ে ক্রিকেট বহু আগেই বিশ্বের একটি জনপ্রিয় খেলায় পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশেও ক্রিকেট নিয়ে উন্মাদনার শেষ নেই। দেশের সর্বত্রই ক্রিকেট এখন জনপ্রিয় খেলা। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল ইতোমধ্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে একটি মর্যাদাপূর্ণ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে।

বাংলাদেশের ক্রিকেট: উপমহাদেশে ক্রিকেটের আগমন হয় ইংরেজদের মাধ্যমে ঔপনিবেশিক শাসনামলে। তখন ক্রিকেট ছিল মূলত কলকাতা কেন্দ্রিক। ১৯৮৭ সালের পর থেকে ঢাকাতে ক্রিকেট খেলা জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে  স্বাধীন হওয়ার পর বাংলাদেশে নতুনভাবে  ক্রিকেটের যাত্রা শুরু হয়। তখন বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ছিল ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড’ (বিসিসিবি), যা বর্তমানে ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট বোড’ (বিসিবি) নামে পরিচিত।

বিশ্ব ক্রিকেটে বাংলাদেশ: বাংলাদেশ ১৯৭৭ সালে প্রথমবারের মতো বিশ্ব ক্রিকেট সংস্থার সহযোগী সদস্যপদ লাভ করে। ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ। ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ দল প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলে। এরপর ১৯৯৭ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত হয় ষষ্ঠ আইসিসি ট্রফিতে অংশ নেয় এবং ফাইনালে কেনিয়াকে হারিয়ে জয়লাভ করে। জয়ের আনন্দ পুরো বাংলাদেশ ছুঁয়ে যায়। কারণ, এই জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ বিশ্বকাপে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে। বাংলাদেশ দল ১৯৯৮ সালে ভারতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজে কেনিয়াকে হারিয়ে প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচে জয় লাভ করে। এরপর  ধীরে ধীরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড়রা দক্ষতা অর্জন করতে থাকে। ২০০৫ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে জিম্বাবুয়েকে ৩-২ ম্যাচে হারিয়ে সিরিজ জয় লাভ করে। ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডকে ৪-০ ম্যাচে হারিয়ে ওয়ানডে ক্রিকেটে হোয়াইটওয়াশ করে। ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে, পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩-০ ব্যবধানে এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জয় করে। এই অভূতপূর্ব বিজয়ে বিশ্ব  নতুন একটি ক্রিকেট পরাশক্তির আবির্ভাব লক্ষ করে। বাংলাদেশে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় বিশ্বের প্রতিটি ক্রিকেট খেলুড়ে দলের বিপক্ষে জয়লাভ করেছে।

আরো পড়ুন : মানবকল্যাণে বিজ্ঞান/বিজ্ঞানের অবদান বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ২য় পর্ব

আইসিসি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ: ১৯৯৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ছয়টি আসরে অংশ নেয়। আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেতৃত্বে ১৯৯৯ সালে প্রথম বিশ্বকাপ ক্রিকেটে অংশ নেয় দলটি। প্রথম বিশ্বকাপেই স্কটল্যান্ড ও পাকিস্তানকে হারিয়ে চমক সৃষ্টি করে বাংলাদেশ দল। ২০০৭ সালের বিশ্বকাপে সেরা আট-এ এবং ২০১৫ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। ২০১৯ সালের বিশ্বকাপে আশানুরূপ ফল না পেলেও এই খেলায় বড় বড় দলকে হারিয়ে বাংলাদেশ দল নিজেদের সামর্থ্যের পরিচয় দিতে সক্ষম হয়।

টেস্ট খেলার মর্যাদা অর্জন: বাংলাদেশ ক্রিকেট দল টেস্ট খেলুড়ে দলের মর্যাদা লাভ করে ২০০০ সালে। ওই বছর ১৩ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় বাংলাদেশ দলের। অভিষেক টেস্টেই আমিনুল ইসলাম বুলবুল ১৪৫ রান করেন, আর নাইমুর রহমান দুর্জয় পান ৬ উইকেট। কিন্তু দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং বিপর্যয়ের কারণে হেরে যায় বাংলাদেশ। পরের বছর অর্থাৎ ২০০১ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অভিষেক টেস্টে মাত্র ১৭ বছর বয়সে সেঞ্চুরি করে মোহাম্মদ আশরাফুল। ২০০৫ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশ প্রথম টেস্ট জয় পায়।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশ: ২০০৫ সালে ৫০ ওভারের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ও পাঁচ দিনের টেস্ট-এর সঙ্গে যুক্ত হয় ২০ ওভারের খেলা টি-টোয়েন্টি। এতে একটি দল সর্বোচ্চ ২০ ওভার ব্যাট করতে পারে। বাংলাদেশ ২০০৬ সাল থেকে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে আসছে।

বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেট: ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরপরই ঢাকা ও চট্টগ্রামে ক্রিকেট লিগ শুরু হয়। ১৯৭৪-৭৫ সালে জাতীয় পর্যায়ের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চালু হয়। এ সময় থেকে জেলা পর্যায়েও ক্রিকেট লিগ চলতে থাকে। ১৯৯৯ সালে দেশে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট খেলা চালু হয়। তবে ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) যাত্রা শুরু করে, যা বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটে একটি চমৎকার সংযোজন। ঘরোয়া ক্রিকেটের পৃষ্ঠপোষকতা নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আয়োজক দেশ হিসেবে বাংলাদেশ: একাধিক ক্রিকেট টুর্নামেন্টের আয়োজন করে সুনাম অর্জন করেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ টেস্ট খেলায় যোগ্যতা অর্জনের আগেই আইসিসি নকআউট বিশ্বকাপ ১৯৯৮ সালে আয়োজনের দায়িত্ব পায়। ২০১১ সালে বিশ্বকাপের দশম আসরের অন্যতম আয়োজকের দায়িত্ব পালন করে বাংলাদেশ। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালে টোয়েন্টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজনের ভার পড়ে বাংলাদেশের ওপর। বাংলাদেশের জনগণ ও সংশ্লিষ্টদের নিষ্ঠা ও আন্তরিকতা ক্রিকেট বিশ্বে ব্যাপক প্রশংসিত হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়াম রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়াম, চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়াম ও জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম, বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম, খুলনার শেষ আবু নাসের স্টেডিয়াম, সিলেটের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়া ঘরোয়া ক্রিকেট অনুষ্ঠানের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় আরও কিছু স্টেডিয়াম রয়েছে।

বাংলাদেশে ক্রিকেটের প্রভাব: পুরো বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ক্রিকেট খেলা নিয়ে ব্যাপক উদ্দীপনা বিরাজ করে। ক্রিকেট এ দেশের মানুষের দেশপ্রেমকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ক্রিকেটের কারণে বাংলাদেশের নাম পৃথিবীর নানা প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। আবার বাংলাদেশের মানুষও পৃথিবীর নানা প্রান্তের সঙ্গে ভাববিনিময় করতে পারছে। ক্রিকেট একই সঙ্গে বিজ্ঞাপন, বাণিজ্য ও অর্থনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশের জন্য ক্রিকেট আরেকটি সুফল বয়ে এনেছে, তা হলো-পর্যটনের বিকাশ। বিশ্বের নানা দেশ থেকে আগত খেলোয়াড়, ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সদস্য এবং ভক্তকুল বাংলাদেশে বেড়াতে আসে এবং পর্যটন এলাকাগুলোয় ভ্রমণ করে। এতে একদিকে বিশ্বময় বাংলাদেশের পর্যটন-স্থানের নাম ছড়িয়ে পড়ছে, অন্যদিকে সমৃদ্ধ হচ্ছে দেশের অর্থনীতি।
বাংলাদেশের মানুষের জাতীয়তাবোধের বিকাশেও ক্রিকেট খেলা ভূমিকা রাখছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে খেলা শুরুর আগে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত বাজতে শুনলে এ দেশের মানুষের মনে জাতীয়তাবোধের সঞ্চার হয়। তখন নিজের দেশের প্রতি এক ধরনের ভালোবাসা জন্ম নেয়। বিশেষ করে বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা যখন বিশ্বখ্যাত কোনো দলকে পরাজিত করে, তখন যে আনন্দ হয়, তা দেশপ্রেমেরই আনন্দ।

উপসংহার: বাংলাদেশের মানুষ ক্রিকেট খেলা পছন্দ করে। ক্রিকেটের সঙ্গে এ দেশের কোটি কোটি মানুষের আবেগ জড়িত। তাই বাংলাদেশের বিজয়ে গোটা দেশ যেমন বাঁধভাঙা উল্লাসে ফেটে পড়ে, আবার তাদের পরাজয়ে মুষড়ে পড়ে। তবে কোনো পরাজয়েই দেশবাসী খেলোয়াড়দের প্রতি আস্থা হারায় না। তাদের সমর্থন ও উৎসাহ দিয়ে যায়, যাতে পরবর্তী খেলায় খেলোয়াড়রা সক্ষমতার পরিচয় দিতে পারে। ক্রিকেটের উন্নয়নে সংশ্লিষ্টদের উচিত নতুন খেলোয়াড় তৈরিতে ভূমিকা রাখা, উন্নত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, ঘরোয়া ক্রিকেটের প্রতি আরও যত্নবান হওয়া এবং ক্রিকেটবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত করা।

লেখক :  সিনিয়র শিক্ষক (বাংলা)
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবীর

সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

প্রকাশ: ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
যে বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয় তা হলো- ON, OFF ও HIGH, LOW এবং YES, NO। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

তৃতীয় অধ্যায় : সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

নিচের উদ্দীপকটি পড়ো এবং ৪০ ও ৪১ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

৪০। উদ্দীপকে উল্লেখিত সংখ্যাটির অকটাল মান কত?
ক. ১১৩    খ. ১২৫
গ. ১২৮    ঘ. ২০৩

৪১। উদ্দীপকে সংখ্যাটির সঙ্গে বাইনারি সংখ্যা ১১ যোগ করলে হবে-
i. (১০০১১১০)   ii. (১১৬)
iii. 4E
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii      খ. i ও iii
গ. ii ও iii     ঘ. i, ii ও iii

৪২. যে বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয়-
i. ON, OFF
ii. HIGH, LOW
iii. YES, NO
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii   ঘ. i, ii ও iii

৪৩. (১১১)-এর পরবর্তী সংখ্যা কত?
ক. ১১০    খ. ১০০০
গ. ১১১০    ঘ. ১১১১

৪৪. (১১০০)-এর পূর্ববর্তী সংখ্যা কত?
ক. ১১০    খ. ১১০১
গ. ১০১১    ঘ. ১১০১

৪৫. (১১০০) ও (১০১)-এর যোগফল কত?
ক. ১১১১১    খ. ১১১০১
গ. ১০০১০    ঘ. ১০০০১

৪৬. বাইনারি সংখ্যা ১১০ ও ১০০ এর-
i. যোগফল ১০১০   ii. বিয়োগফল ১০
iii. অকটাল মান সমান
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii    ঘ. i, ii ও iii

৪৭. দশমিক সংখ্যা ৫০ লিখতে সর্বনিম্ন কতটি বিট প্রয়োজন?
ক. ৫   খ. ৬    গ. ৮   ঘ. ১০

আরো পড়ুন : সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব

৪৮. (১০১০১০)-এর সমকক্ষ দশমিক সংখ্যা কত?
ক. ২৪ খ. ৩৬ গ. ৪০ ঘ. ৪২

৪৯. চিহ্নবিটসহ দশমিক সংখ্যা ১২৫ লিখতে সর্বনিম্ন কতটি বিট প্রয়োজন?
ক. ৫    খ. ৬    
গ. ৮    ঘ. ১০

৫০. কোন সংখ্যার সঙ্গে যে সংখ্যা যোগ করলে যোগফল শূন্য হয় সেটি হচ্ছে ওই সংখ্যার-
ক. ধনাত্মক সংখ্যা       খ. ঋণাত্মক সংখ্যা
গ. অঋণাত্মক সংখ্যা    ঘ. নিরপেক্ষ সংখ্যা

৫১. আইসিটি শিক্ষক একজন ছাত্রকে জিজ্ঞেস করল, ‘তোমার রোল কত?’ সে উত্তর দিল ৫A। সংখ্যাটিকে দশমিকে প্রকাশ করলে হয়-
ক. (৫০)১০    খ. (৮০)১০
গ. (৯০)১০     ঘ. (১৫০)১০

৫২. (-১৬)১০ কে ২-এর পরিপূরক পদ্ধতিতে প্রকাশ করলে হয়-
ক. ০১০০০০    খ. ০১১১১
গ. ১১০০০০     ঘ. ১১১০০
৫৩. (১০১০)-এর সমতুল্য-
i. (১০)১০    ii. (১২)
iii. (১৪)১৬
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    খ. i ও iii
গ. ii ও iii    ঘ. i, ii ও iii

৫৪. ২ এর পরিপূরক নির্ণয়ের নিয়ম কী?
ক. ১ এর পরিপূরক +১    খ. ১ এর পরিপূরক - ১
গ. ১ এর পরিপূরক +০    ঘ. ১ এর পরিপূরক +২

উত্তর: ৪০. ক, ৪১. ঘ, ৪২. ঘ, ৪৩. খ, ৪৪. গ, ৪৫. ঘ, ৪৬. ক, ৪৭. খ, ৪৮. ঘ, ৪৯. গ, ৫০. খ, ৫১. ক, ৫২. গ, ৫৩. ক, ৫৪. গ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর