ঢাকা ৫ ভাদ্র ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪

১২ দলীয় জোটে যোগ দিল বিকল্পধারাসহ তিন দল

প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০২৪, ০২:২১ পিএম
১২ দলীয় জোটে যোগ দিল বিকল্পধারাসহ তিন দল
১২ দলীয় জোট

বিএনপির সঙ্গে চলমান যুগপৎ আন্দোলনের অন্যতম শরিক ১২ দলীয় জোটে যোগ দিয়েছে অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী ও শাহ মোহাম্মদ বাদলের নেতৃত্বাধীন বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ফিরোজ মাহমুদ লিটন ও আহমেদুর রহমানের নেতৃত্বাধীন প্রগতিশীল ন্যাশনালিস্ট পার্টি (পিএনপি) এবং মাস্টার এম এ মান্নান ও ইমরুল কায়েসের নেতৃত্বাধীন নয়া গণতান্ত্রিক পার্টি (এনডিপি)। 

জোটের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সিদ্ধান্তে বিকল্পধারা বাংলাদেশকে ১২ দলীয় জোটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সোমবার (১৫ জুলাই) জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদার পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- এই তিন দলের যোগদানকে স্বাগত জানিয়ে ১২ দলীয় জোটের প্রধান ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, দেশের এই চরম ক্রান্তিলগ্নে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষায় বিকল্পধারা বাংলাদেশ, প্রগতিশীল ন্যাশনালিস্ট পার্টি ও নয়া গণতান্ত্রিক পার্টির যোগদান চলমান আন্দোলনকে আরও শাণিত ও বেগবান করবে।

জামাল হায়দার আশা প্রকাশ করেন, এই যোগদানের মাধ্যমে এবং সবার ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে অচিরেই আন্দোলনের বিজয় সুনিশ্চিত হবে।
 
বিকল্প ধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন সব কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে জনগণের অধিকার আদায়ে রাজপথে সচেষ্ট থাকব।

শফিকুল ইসলাম/অমিয়/

আড়াই ঘণ্টাব্যাপী বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

প্রকাশ: ২০ আগস্ট ২০২৪, ১২:২৭ এএম
আপডেট: ২০ আগস্ট ২০২৪, ১২:২৯ এএম
আড়াই ঘণ্টাব্যাপী বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ছবি : খবরের কাগজ

দেশের চলমান পরিস্থিতি ও দলের করণীয় নির্ধারণে প্রায় আড়াই ঘণ্টাব্যাপী রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছে বিএনপির সবোর্চ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।

সোমবার (১৯ আগস্ট) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাত ৯টায় এ বৈঠক শুরু হয়। আড়াই ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক শেষ হয় রাত ১১টা ২০ মিনিটে। 

লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, বেগম সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ (বীর বিক্রম) ও ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, ‘আজকের বৈঠকে অনেকগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরিন ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু এবং অন্তর্বর্তী সরকারের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) উন্নত চিকিৎসা এবং তার বিদেশে যাওয়ার বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। আশা করি, চলতি মাসের মধ্যে ম্যাডামকে বিদেশে পাঠানো হবে।’

শফিকুল ইসলাম/সালমান/

দেশে ফিরে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ ফালুর

প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০২৪, ০৯:২৪ পিএম
দেশে ফিরে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ ফালুর
মোসাদ্দেক আলী ফালু (ফাইল ছবি)

দীর্ঘ ৮ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোসাদ্দেক আলী ফালু। দেশে ফিরেই তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

সোমবার (১৯ আগস্ট) বিএনপির নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে। 

সূত্র জানায়, গতকাল রবিবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় দুবাই থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরে পৌঁছান ফালু। বিমানবন্দরে তাকে অভ্যর্থনা জানান বড় ভাই নুরুদ্দিন আহমেদসহ পরিবারের সদস্যরা। ঢাকায় এসে রাতেই তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। 

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, ‘আমি শুনেছি তিনি দেশে এসেছেন।’

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনা সরকারের আমলে ফালুর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ‘হয়রানিমূলক’ মামলা করা হয়। একপর্যায়ে বিদেশে চলে যান বিএনপির এই নেতা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি দেশে ফিরলেন। এর আগে ২০১৬ সালে ৬ আগস্ট তাকে ভাইস চেয়ারম্যান করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তিনি বিএনপি থেকে পদত্যাগ করেন। 

শফিকুল ইসলাম/সালমান/ 

বিজয়কে ম্লান করতে যারা অপকর্ম করছে তারা দেশদ্রোহী : মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০২৪, ০৮:৫২ পিএম
বিজয়কে ম্লান করতে যারা অপকর্ম করছে তারা দেশদ্রোহী : মির্জা ফখরুল
আলোচনা সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমাদের ছাত্ররা নতুন কিছু শিক্ষা দিয়েছে। আমি অভিভূত হয়ে যাই, সেই স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে দেখেছি আর দেখলাম এই ছাত্র-জনতার আন্দোলন, এটা কখনো ভোলার নয়।’

তিনি বলেন, ‘আজকে যারা এখানে এই বিজয়কে ম্লান করে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত হয়েছে তাদের উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলক, তারা দেশপ্রেমিক না, তারা দেশদ্রোহী। তাদের পরাজিত করতে হবে। আমাদের ছেলেদের বুকের রক্ত দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি সেই স্বাধীনতাকে বিনাশ করে দিতে পারি না। এক ফ্যাসিবাদ গেছে আরেক নয়া ফ্যাসিবাদকে আবির্ভূত হতে দিতে পারি না।’

সোমবার (১৯ আগস্ট) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদার স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে বিএনপির সাবেক এই মহাসচিবের ২৫তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এই আলোচনা সভা হয়।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে শক্ত করে দাঁড় করিয়ে রাখতে সবার প্রতি আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অনুরোধ করব, আমরা স্বাধীন হয়েছি ঠিকই, এখনো স্থিতিশীল হতে পারিনি। এখনো গণতন্ত্রকে আমরা ঠিক সেভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারিনি। এই সরকারকে আমরা সবাই সমর্থন করে শক্ত করে দাঁড় করিয়ে রাখতে হবে। কোনো নেতিবাচক কথা বলে বা কোনো নেতিবাচক কাজ করে আমাদের এই প্রচেষ্টাকে ভন্ডুল করে দেওয়া একেবারে ঠিক কাজ হবে না। আমরা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক সংসদ গঠন করতে পারব এবং সেটা সরকার গঠন করবে।’

বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলাম, ছাত্রনেতারা এই সংস্কারের কথাই বলছেন। এই সংস্কারকে আমরা স্বাগত জানাই।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এখনো দিল্লিতে বসে ষড়যন্ত্র করছে বাংলাদেশের বিজয়কে ভন্ডুল করে দেওয়ার জন্য। এই কথাটা আমি জোরের সঙ্গে বলছি। আমরা বলতে চাই, দেশের মানুষের শত্রুকে আশ্রয় দিয়ে ভারত বাংলাদেশের জনগণের ভালোবাসা পেতে পারে বলে আমি মনে করি না।’

স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে ও শামসুজ্জামান মেহেদির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এএসএম আবদুল হালিম, আবদুস সালাম, আফজাল এইচ খান, আবদুল হাই শিকদার, কেন্দ্রীয় নেতা রাশিদুজ্জামান মিল্লাত, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, এম সিরাজুল হক, নিলোফার চৌধুরী মনি, আবদুল বারী ড্যানি, রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী, প্রয়াত ব্যারিস্টার আবদুস সালাম তালুকদারের জামাতা মাহমুদুল হাসান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

মিজানুর রহমান/সালমান/

জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক

প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০২৪, ০৬:২৫ পিএম
জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধির সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদের বৈঠক
ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খাঁন। 

এ সময় গোয়েন লুইসের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘের ঢাকা কার্যালয়ের মানবাধিকারবিষয়ক জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা হুমা খান। 

সোমবার (১৯ আগস্ট) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে জাতিসংঘের বাংলাদেশের আবাসিক কার্যালয়ে এ বৈঠক হয়। 

বৈঠকে দেশের চলমান পরিস্থিতি ও ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে গণঅধিকার পরিষদের ভাবনা ও জাতিসংঘের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গেছে। আলোচনায় জুলাই থেকে ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের চালানো ‘গণহত্যা’র তদন্তে ও আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে জাতিসংঘের সহায়তা চাওয়া হয়। ‘গণহত্যা’র নিরপেক্ষ তদন্তে জাতিসংঘের টেকনিক্যাল ও নন টেকনিক্যাল সহায়তা চাওয়া হয়েছে। 

এ ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কারের মাধ্যমে সহনশীল, গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করাসহ রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘের কার্যকরী ভূমিকার কথা বলা হয়েছে। তরুণদের প্রত্যাশা ও জনআকাঙ্ক্ষার গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনে জাতিসংঘ বাংলাদেশে সব ধরনের সহায়তা করবে বলে গণঅধিকার পরিষদকে নিশ্চিত করেছে।

মিজানুর রহমান/সালমান/

পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্তে স্বাধীন কমিশন গঠন করুন : খেলাফত মজলিস

প্রকাশ: ১৯ আগস্ট ২০২৪, ০৬:০৯ পিএম
পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্তে স্বাধীন কমিশন গঠন করুন : খেলাফত মজলিস
খেলাফত মজলিস (লোগো)

২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা পুনঃতদন্তে স্বাধীন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছে খেলাফত মজলিস। 

সোমবার (১৮ আগস্ট) এক বিবৃতিতে দলটির আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের এ দাবি জানান।

নেতারা বলেন, ‘২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানার বিয়োগাত্মক ঘটনাটি যে দেশ ও দেশের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল তা ভুক্তভোগীদের কথায় আবারও উঠে এসেছে। দেশের ইতিহাসে একদিনে এত বেশি সংখ্যক সেনা কর্মকর্তার নিহতের ঘটনা আর কখনো ঘটেনি।’

বিবৃতিতে তারা বলেন, ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের ক্ষমতার শুরুতেই এই ঘটনা সংঘটিত হয়। যার কারণে প্রকৃত দোষীদের আড়াল করে এতদিন যে তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে তা সঠিক ছিল না। এই ঘটনার সঠিক বিচার চাইতে গিয়ে অনেক দেশপ্রেমিক ও সাহসী সেনা কর্মকর্তা চাকরি হারিয়েছেন। অনেক কর্মকর্তা জেল ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বিডিআরেরও নির্দোষ অনেক সদস্য চাকরি হারিয়েছেন ও জেল-জুলুমের শিকার হয়েছেন।’

নেতারা আরও বলেন, ‘নির্যাতিতদের পক্ষ থেকে এ ঘটনায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ কাছাকাছি আরও কয়েকজনের জড়িত থাকার অভিযোগ এসেছে। তাই ন্যায়বিচারের স্বার্থে এবং ভবিষ্যতে এমন ঘটনা পুনরাবৃত্তি যাতে না ঘটে তার জন্য একটি স্বাধীন তদন্ত কমিশন গঠন করতে হবে। অবিলম্বে এই কমিশন গঠন করে প্রকৃত দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা এবং ছাত্র আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

শফিকুল ইসলাম/সালমান/