ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

ড. মুহম্মদ ইকবালের ৮৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

প্রকাশ: ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৬ পিএম
আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৬ পিএম
ড. মুহম্মদ ইকবালের ৮৬তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ড. মুহম্মদ ইকবালের ৮৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সভার আয়োজন করা হয়েছে

কবি ও দার্শনিক ড. মুহম্মদ ইকবালের ৮৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির পক্ষ থেকে বিশেষ সভার আয়োজন করা হয়েছে।

রবিবার (২১ এপ্রিল) সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী প্রফেসর ডক্টর এম শমসের আলী, প্রখ্যাত লেখক ও বুদ্ধিজীবী ফরহাদ মজহার, প্রফেসর ড. আনিসুজ্জামান।

সমাপণী বক্তব্য রেখেছেন প্রফেসর ড. মো. মাহমুদুল হাসান।

আলোচনা সভার সঞ্চালনায় ছিলেন ইকবাল গবেষক আবদুল কাদের জিলানি। 

ইকবাল সম্পর্কে ড. আনিসুজ্জামান বলেন, ‘ইকবাল আমাদের চোখ খুলে দিয়েছেন। তার আগে দীর্ঘ দিন ধরে স্থবিরতা চলছিল। ইকবালের খুলে দেওয়া চোখকে একশো বছর ধরে আমরা অনেক বিস্তৃত করেছি।’ 

প্রফেসর ড. শমশের আলি বলেন, ‘মূলত জার্মানিতে থাকা অবস্থাতেই ইকবালের মধ্যে রিকনস্ট্রাকশন লেখার তাড়না এসেছিল।’ 

দার্শনিক ফরহাদ মজহার বলেন, ‘ইকবালের দাবি ছিল, আমাদেরকে জাতি প্রশ্নটাকে ভাবতে হবে উপলব্ধির দিক থেকে। উম্মাহ ধারণায় ভূখণ্ডকেন্দ্রিক বিভাজন চলবে না। তাঁর উত্থাপিত এই জিজ্ঞাসা দর্শনে এখনো অমীমাংসিত রয়ে গেছে, যাকে আমি খুব গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি।’

ড. মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘মাত্র দুই বছর ১০ মাসের মধ্যে ইকবাল ক্যামব্রিজ থেকে ডিগ্রি নেন। লন্ডন থেকে ব্যারিস্টারি করেন, মিউনিখ থেকে পিএইচডি করেন এবং ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনে আরবি পড়ান। আর এ সবই করেছেন মাত্র দুই বছর ১০ মাসের মধ্যে। এ থেকেই বুঝা যায় তার সক্ষমতা।’

ড. মুহম্মদ ইকবাল কেবল উপমহাদেশে নয়, সারা বিশ্বে স্বতন্ত্র জীবন দর্শনের জন্য পরিচিত। তার কবিতা, দর্শন-উপলব্ধি, চিন্তা-চেতনা, বক্তৃতা ও লেখনীর মাধ্যমে ভারতীয় উপমহাদেশের সমাজ, সংষ্কৃতি ও রাজনীতির বিষয়গুলো মূর্ত হয়েছে। 

এই দার্শনিক ১৯৩৮ সালের ২১ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। 

তার বইগুলো হলো- আসরারে খুদি, রুমুয-এ বেখুদি, রিকনস্ট্রাকশন অব রিলিজিয়াস থট ইন ইসলাম, পায়ামে মাশরিক, ডেভেলপমেন্ট অব মেটাফিজিকস্ ইন পারসিয়া প্রভৃতি। 

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেছেন, টেক্সটাইল খাতসহ সব ধরনের রপ্তানিতে দ্বিতীয়বারের নগদ সহায়তা কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের অজুহাতে এই প্রণোদনা কমানো হলে টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে অনেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। টেক্সটাইল খাত বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) বিটিএমএ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। 

তিনি বলেন, দেশে ৫১৯টি স্পিনিং মিল, ৯৩০টি উইভিং মিল এবং ৩২২টি ডাইং-প্রিন্টিং-ফিনিশিং মিল রয়েছে। গত চার দশকে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ আড়াই লাখ কোটি টাকারও বেশি, যা একক খাত হিসেবে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ। জিডিপিতে টেক্সটাইল এবং অ্যাপারেল সেক্টরের অবদান প্রায় ১৩ শতাংশ।

তিনি বলেন, গত ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৬ শতাংশ টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল সেক্টর থেকে অর্জিত হয়েছে, যাতে বিটিএমএ সদস্যরা প্রায় ৭০ শতাংশের জোগানদাতা। বর্তমানে বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো তৈরি পোশাক শিল্পের মধ্যে নিট খাতের প্রয়োজনীয় সুতার প্রায় ৯০ শতাংশ এবং উইভিংয়ে ৪৫ শতাংশ সরবরাহ করছে। এ ছাড়াও বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো ডেনিম, হোম টেক্সটাইল ও টেরি টাওয়ালের শতভাগ দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক অবদান রাখছে। বিটিএমএর সদস্য মিলগুলোর তৈরি ডেনিম পোশাক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এ সেক্টরটি বিগত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে জ্বালানিসংকটের জন্য স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। বিগত কয়েক মাস যাবৎ তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে মিলগুলো উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। এতে সুতা ও কাপড়ের উৎপাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পাওয়ায় উৎপাদন খরচ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এতে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে এ খাতের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে। টেক্সটাইলশিল্পে উৎপাদন খরচ বাড়াতে আমাদের স্থানীয় বাজারও বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ খাতের বর্তমানে চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইডিএফ ফান্ডের পরিমাণ ৩০ মিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের হার বেড়ে প্রায় ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হওয়ায় আগের চাইতে ৪৮ থেকে ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে শ্রমিক মজুরি ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডলারসংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের প্রায় ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে। তুলা ও অন্যান্য কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খুলতে ব্যাংগুলোর অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে তিনি জানান।

এদিকে রপ্তানির তথ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল ধরা পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। সরকারের সংশ্লিষ্টরা একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে চলেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে দেওয়া তথ্য কতটা ঠিক তা খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই মধ্যে এনবিআরের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ বিষয়ে কাজ করতে একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা যায়। 

সূত্র জানায়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)- কোনো পক্ষই এর দায় নিজেদের কাঁধে নিতে চাচ্ছে না।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি।

গত বুধবার (৩ জুলাই) এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান কবিরুল ইজদানী খান এবং প্রাইম ব্যাংক পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হাসান ও রশীদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এই সমঝোতা চুক্তির ফলে এখন থেকে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশনধারীদের কাছ থেকে অনলাইন ও অফলাইনে মাসিক কিস্তি সংগ্রহ করতে পারবে।

অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

এ ছাড়াও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ ও প্রইম ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

মেটলাইফের ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪১ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
মেটলাইফের ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু

মেটলাইফ থেকে বীমা নেওয়া প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু করা হয়েছে। এর ফলে বীমাকৃত কর্মীরা হাসপাতালের কাউন্টারে কোনো নগদ অর্থ পরিশোধ না করেই আউটপেশেন্ট সেবা নিতে পারবেন।

চিকিৎসক দেখানো, মেডিকেল টেস্ট বা অন্য কোনো ধরণের চিকিৎসা নেওয়া আউটপেশেন্ট সেবার অন্তর্ভুক্ত।

মেটলাইফ থেকে বীমা নেওয়া  ৯০০টি প্রতিষ্ঠানের তিন লাখেরও বেশি কর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা নতুন এই সুবিধা পাবেন। একইসঙ্গে তাদের জন্য বিদ্যমান ক্যাশলেস হাসপাতাল ভর্তি সুবিধাও অব্যাহত থাকবে।

ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবার সুবিধা অনেক। এর ফলে কর্মীদের আর হাসপাতালের কাউন্টারে তৎক্ষণাৎ নগদ অর্থ প্রদান করতে হবে না। এই আর্থিক বোঝা দূর হলে কর্মীরা তাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতায় মনোযোগ দিতে পারবেন। 

এই সেবা চিকিৎসা প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তুলবে, যাতে কর্মীরা তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে নিতে পারেন।

এই নতুন চালু হওয়া সেবাটি সম্পর্কে মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও, আলা আহমদ বলেন, “আমরা চাই আমাদের গ্রাহকরা যাতে হাসপাতালে ভর্তির সময় খরচের দিকে না বরং তাদের সুস্ততার দিকে বেশি মনোযোগ দিতে পারেন। আমাদের এই সামগ্রিক প্রাতিষ্ঠানিক বীমা সেবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে তাদের কর্মীদের প্রতি তাদের গুরুত্ব ও যত্ন আরও দৃঢ়ভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করবে।”  

ক্যাশলেস সুবিধাটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত সীমার উপর নির্ভরশীল। প্রাথমিকভাবে, ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবাটি ইউনাইটেড হাসপাতাল লিমিটেডে পাওয়া যাবে। একইসঙ্গে অন্যান্য হাসপাতালগুলোতেও এই সেবা সামনের দিনদিনগুলোতে চালু করা হবে।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

সিটিজেন্স ব্যাংকের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৯ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০২:৩৯ পিএম
সিটিজেন্স ব্যাংকের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ছবি: বিজ্ঞাপন

বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরুর দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে সিটিজেন্স ব্যাংক পিএলসি।

বুধবার (৩ জুলাই) আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুষ্ঠান উদযাপন করে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিটিজেন্স ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারপার্সন তৌফিকা আফতাব, এবং স্পন্সর শেয়ারহোল্ডার এমপি আনিসুল হক।

এ ছাড়াও স্পন্সর পরিচালক এস কে মো. ইফতেখারুল ইসলাম, এন কে এ মবিন, মোহাম্মদ মাসুম, অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০১:২৪ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০১:৩৭ পিএম
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল। ছবি: বিজ্ঞাপন

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালক এম এ খান বেলাল নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। 

গত রবিবার (৩০ জুন) অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪৪৩তম সভায় তাকে এ পদে নির্বাচিত করা হয়। এর আগে তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সম্রাট গ্রুপ অব কোম্পানিজ এর চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল ট্রেড, ইন্ডাস্ট্রি, শিপিং, ব্যাংকিংসহ নানাবিধ ব্যবসায় সম্পৃক্ত। ব্যবসার পাশাপাশি সামাজিক, চিকিৎসা ও শিক্ষামূলক বিভিন্ন উদ্যোগে নিজেকে নিবেদিত করেছেন দেশের প্রতিষ্ঠিত এ ব্যবসায়ী।

তিনি মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব লিমিটেড ঢাকার এক্সিকিউটিভ মেম্বার এবং নোয়াখালী জেলা সমিতির সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট।

বিজ্ঞপ্তি/জোবাইদা/অমিয়/