ঢাকা ২৪ আষাঢ় ১৪৩১, সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪

বরিশালে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
বরিশালে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়াদের একাংশ। ছবি: খবরের কাগজ

বরিশাল মডেল সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ও ইউরো কনভেনশন হলে তিনটি সেশনে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বরিশাল বিভাগের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে প্রায় এক হাজার প্রতিযোগী অংশ নেয়। তাদের মধ্য থেকে বেছে নেওয়া হবে বিভাগের সেরা পাঁচ বাংলাবিদকে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) প্রাথমিক বাছাইপর্ব শেষে মূলপর্বে বরিশাল থেকে ঢাকায় যাওয়ার সুযোগ পাবে সেরা ৫ বাংলাবিদ। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান উন্মেষ রায় এবং প্রথিতযশা আবৃত্তিশিল্পী মাহীদুল ইসলাম।

শুদ্ধ ও সঠিক বাংলার চর্চা নিশ্চিত করতে এবং নতুন প্রজন্মের মধ্যে শুদ্ধ বাংলা ছড়িয়ে দিতে চ্যানেল আই আয়োজন করছে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়ালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’। ইস্পাহানি মির্জাপুরের উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১৭ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতা নিয়মিত অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদের পরিচালক তাহের স্বপন বলেন, ‘ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক পর্যায়ের ৯০ জনকে বাছাই করা হয়। তাদের মধ্য থেকে ৪০ নম্বরের সাহিত্য ও ব্যাকরণভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও ৩০ নম্বরের অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় বিভাগীয় সেরা ২০ প্রতিযোগীকে। পরে উচ্চারণ, বানান ও ব্যাকরণের দক্ষতা যাচাইয়ের মাধ্যমে বিচারকদের চুলচেরা বিশ্লেষণে সেরা ৫ জন নির্বাচিত হয়ে ঢাকায় মূলপর্বে যাওয়ার সুযোগ পাবে।’ 

এ বিভাগে মোট ১৪ হাজার শিক্ষার্থী বাংলাবিদ প্রতিযোগিতায় নিবন্ধন করেছিল। এর মধ্যে বাছাইপর্বে অংশ নিয়েছে সহস্রাধিক প্রতিযোগী।

ইস্পাহানি টি লিমিটেডের উপমহাব্যবস্থাপক এইচ এম ফজলে রাব্বি খবরের কাগজকে বলেন, ‘২০১৭ সালে বাংলাবিদ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এরপর করোনা মহামারির কারণে দুই বছর আয়োজন করা যায়নি। বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর, উচ্চারণ ও ব্যাকরণের দক্ষতার মধ্য দিয়ে সেরা ১০০ জনকে বাছাই শেষে ঢাকায় শুরু হবে মূলপর্ব। মূলপর্ব শেষে দেশসেরা বাংলাবিদ জিতে নেবে ১০ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী পাবে যথাক্রমে ৩ লাখ ও ২ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি। এ ছাড়াও প্রথম ১০ জন প্রতিযোগী পাবে একটি ল্যাপটপসহ ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার করার জন্য ৫০ হাজার টাকা সমমূল্যের বাংলা বই ও বইয়ের আলমারি।’

মঈনুল ইসলাম/ইসরাত চৈতী/

মানারাত ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিভাগের ২১ বছর পূর্তি উদযাপন

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০২:২৩ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০২:২৩ পিএম
মানারাত ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিভাগের ২১ বছর পূর্তি উদযাপন
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজি বিভাগের ২১ বছর পূর্তি উপলক্ষে ‘ডিপার্টমেন্ট ডে ২০২৪’ উদযাপন করা হয়েছে। 

রবিবার (৭ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের আশুলিয়া ক্যাম্পাসের সেমিনার হলে দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এই আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুছ ছবুর খান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স অ্যাণ্ড টেকনোলজির ডিন ও ফার্মেসি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. নারগিস সুলতানা চৌধুরী, স্কুল অব আর্টস অ্যাণ্ড হিউম্যানিটিসের ডিন ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রধান ড. মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ ও রেজিস্ট্রার ড. মো. মোয়াজ্জম হোসেন।

ইংরেজি বিভাগের প্রধান আহমদ মাহবুব-উল-আলম এতে সভাপতিত্ব করেন।

উপাচার্য আব্দুছ ছবুর খান ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীদের সাহিত্য চর্চার মাধ্যমে জ্ঞানকে শাণিত করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘তোমরা অন্যদের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছো এমন ভাবার কারণ নেই। বরং অন্যরা তাদের বিদ্যা সুচারুভাবে প্রকাশ করতে গেলে তোমাদেরকে লাগবেই। কারণ পৃথিবীতে কোনো জ্ঞানই ভাষা তথা সাহিত্যের প্রকাশ ছাড়া সম্ভব নয়। তাই জীবনকে সুন্দর ও জ্ঞানকে শাণিত করতে তোমাদেরকে সাহিত্য চর্চার প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হতে হবে।’ 

বাংলা ভাষা থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ করার জন্য প্রচুর উপাদান রয়েছে উল্লেখ করে কবি নজরুল, কায়কোবাদ, জসীম উদ্দীন, ফররুখ আহমদসহ আধুনিক যুগের যে সব শক্তিমান কবি ও সাহিত্যিক বাংলা ভাষাকে সমৃদ্ধ করেছেন তাদের সাহিত্যকর্ম ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করার দিকে নজর দেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি। 

এভাবে বাংলা ভাষার মাধুর্য দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে দিয়ে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীরা এক সময় মানারাত ইউনিভার্সিটির অ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করবেন বলেও আশা ব্যক্ত করেন আব্দুছ ছবুর। 

অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথিসহ বিশেষ অতিথিদের ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করে নেন শিক্ষার্থীরা। 

এ সময় সহকারী অধ্যাপক মোহাম্মদ নাজমুল হক শিকদার শিবলু ও প্রভাষক মীর যারিন তাসনীমের উপস্থাপনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক প্রভাষক সৈয়দা তারতিলা সানজিদা। 

এই অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইংরেজি বিভাগের সহেযোগী অধ্যাপক ফারজানা জামান, অনুষ্ঠানের উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক তাসমিয়া মোসলেউদ্দিন, ডেপুটি রেজিস্ট্রার আলমগীর হোসেইন, ইংলিশ ক্লাবের আশুলিয়া ক্যাম্পাসের সভাপতি রাবেয়া আক্তার রিয়া প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ইংরেজি বিভাগ আয়োজিত ভিডিও কন্টেন্ট প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ প্রথম ১০ শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করা হয়। 

সবশেষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

বাংলাদেশের প্রথম পন্ডস স্কিনফ্লুয়েন্সার জোবায়দা

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ১১:৩০ এএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ১১:৩০ এএম
বাংলাদেশের প্রথম পন্ডস স্কিনফ্লুয়েন্সার জোবায়দা
পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার-এর গ্র্যান্ড ফিনালেতে বিজয়ী হন সৈয়দা জোবায়দা শিরিন। ছবি: বিজ্ঞাপন

অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বহুল প্রতীক্ষিত পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার-এর গ্র্যান্ড ফিনালে। প্রায় ৬ মাসের এই জার্নিতে এক লাখ ৪ হাজারেরও বেশি সাবমিশনের মধ্য থেকে সবাইকে পিছনে ফেলে সৈয়দা জোবায়দা শিরিন এখন বাংলাদেশের প্রথম পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার। 

এ ছাড়াও ফার্স্ট রানার-আপ হয়েছেন নাঈমা ইসলাম মীম এবং সেকেন্ড রানার-আপ ফারজানা ফেরদৌসী ইভানা।

উইনার হওয়ার সুবাদে জোবায়দা আগামী ১ বছর কাজ করবেন গ্লোবাল ব্র্যান্ড পন্ডস্ বাংলাদেশ-এর নতুন ফেইস হিসেবে। আর সেই সঙ্গে সুযোগ পাচ্ছেন চিনের সাংহাইতে অবস্থিত পন্ডস্ স্কিন ইনস্টিটিউট ভিজিট করার। যেখানে এক্সপার্টদের কাছ থেকে স্কিনকেয়ারের উপর বিশেষ ট্রেনিং নিবেন। যা স্কিনফ্লুয়েন্সার হিসেবে জোবায়দার প্যাশন ও দক্ষতাকে অন্য মাত্রায় নিয়ে যাবে। 

জোবায়দার হাতে সার্টিফিকেট ও এয়ার টিকেট তুলে দেন ইউনিলিভার বাংলাদেশ-এর মার্কেটিং ডিরেক্টর ও বিজনেস ইউনিট হেড জাহীন ইসলাম।

মনোমুগ্ধকর এক আয়োজনের মধ্য দিয়ে পর্দা নামে পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার-এর প্রথম সিজনের। গ্র্যান্ড ফিনালেতে উপস্থিত ছিলেন সালমান মুক্তাদির, রাকিন আবসার, সৌমিক আহমেদসহ দেশের পপুলার ইনফ্লুয়েন্সাররা। ফিনালে শুরু হয় পুরো জার্নিতে হাউজলিড হিসেবে থাকা ইশরাত, ঈশায়া ও সুনেহরার ড্যান্স পারফর্ম্যান্সের সঙ্গে। তাদের সঙ্গে পারফর্ম করে টপ ১২ জন স্কিনফ্লুয়েন্সার।

গ্র্যান্ড ফিনালের পুরো এপিসোড দেখতে ভিজিট করুন পন্ডস্ বাংলাদেশ-এর ইউটিউব চ্যানেল। 

বাংলাদেশের প্রথম পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার হওয়ার অনুভূতি ব্যক্ত করে জোবায়দা বলেন, ‘এই অনুভূতিটি সত্যিই অসাধারণ। পন্ডস্‌ বাংলাদেশকে অনেক ধন্যবাদ এই সুযোগের জন্য। আমি অনেক এক্সাইটেড পন্ডসের সঙ্গে কাজ করার জন্য। আমি বিলিভ করি, স্কিনকেয়ার নিয়ে আমার যে ইন্টারেস্ট আছে সেটাকে অডিয়েন্সের কাছে এখন থেকে আরও ভালোমতো প্রেজেন্ট করতে পারবো।’

১৮৪৬ সাল থেকে স্কিনকেয়ারের এক্সপার্ট ব্র্যান্ড হিসেবে গ্লোবালি পরিচিত পন্ডস্। এবছর বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো স্কিনকেয়ার নিয়ে প্যাশনেট ইনফ্লুয়েন্সার খুঁজে পেতে অনুষ্ঠিত হয় ‘পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার”। যারা ইনফ্লুয়েন্সার হতে চায় এবং স্কিনকেয়ার নিয়ে প্যাশনেট তাদের জন্যই মূলত পন্ডস্-এর এই উদ্যোগ। এই প্ল্যাটফর্মের হাত ধরেই তারা হয়ে উঠবে বর্তমান সময়ের স্কিনকেয়ার এক্সপার্ট।

প্রায় এক লাখ ৪ হাজারেরও বেশি রেজিস্ট্রেশনের মধ্য থেকে পন্ডস্ খুঁজে নেয় ১২০ জনকে। এরপর তাদের দেওয়া হয় ১ মাসব্যাপি কনটেন্ট ক্রিয়েশন চ্যালেঞ্জ। সেখান থেকেই সেরা ১২ জনকে নিয়ে শুরু হয়েছিল দেশের প্রথম স্কিনকেয়ার ইনফ্লুয়েন্সার খুঁজে পাওয়ার রিয়েলিটি শো। 

পুরো শো’তে হাউজলিড হিসেবে তাদের গ্রুম করার জন্য ছিল দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ৩ জন ইনফ্লুয়েন্সার- সুনেহরা তাসনিম, ইশরাত জাহীন আহম্মেদ ও ঈশায়া তাহসীন। তাদের দেওয়া চ্যালেঞ্জগুলো ফেইস করেই পার্টিসিপেন্টরা এসেছে ফিনালে পর্যন্ত।

পুরো জার্নিতে ১২ জনের কনটেন্টে অডিয়েন্স এনগেজমেন্ট এবং তাদের কনটেন্টের ক্রিয়েটিভিটি ও ইউনিকনেস অবজার্ভ করেছেন তারা। আর সবকিছু অবজার্ভ করে ৩ জন হাউজলিডের স্কোরিংয়ের ভিত্তিতেই পন্ডস্ স্কিনফ্লুয়েন্সার হয়েছেন সৈয়দা জোবায়দা শিরিন।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের সিওও ড. খন্দকার আতাউর রহমান

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ১১:১৭ এএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ১১:১৭ এএম
বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের সিওও ড. খন্দকার আতাউর রহমান
বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত।  ছবি: বিজ্ঞাপন

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নির্মাণসামগ্রী উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) পদে যোগদান করেছেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত। 

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে মাধ্যমে রিফারকে স্বাগত জানান বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের মাননীয় চেয়ারম্যান মো. মোরশেদ আলম (এমপি), ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন এবং বেঙ্গল গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

ব্যবসায়িক পরিমন্ডলে দীর্ঘ ২৯ বছরের আলোকজ্জ্বল জীবনে তিনি হুন্দাই সিমেন্ট, সিমেক্স সিমেন্ট, মেঘনা গ্রুপ, লাফার্জ-হোলসিম বাংলাদেশ, আমান সিমেন্ট, মেট্রোসেম গ্রুপসমূহকে তার আত্মগুণাবলি, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দ্বারা সমৃদ্ধ করেছেন।

ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। বেঙ্গল পরিবার বিশ্বাস করে একজন সুযোগ্য, মহৎ ও কর্মক্ষেত্রে সমৃদ্ধশালী একজন মানুষ বেঙ্গল পরিবারের সদস্য হয়েছেন। যা‌ বেঙ্গল পরিবারের দীর্ঘ পথ চলাকে করবে তরান্বিত।

রিফাতের অভিজ্ঞতা-লব্ধ জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ও তার হাত ধরে বেঙ্গল পরিবার ব্যবসায়িক জগতে আরও অগ্ৰগামী হয়ে, ঈর্ষণীয় কর্মপ্রণালী উপস্থাপন করবে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি বেঙ্গল পরিবারে রিফাতের এই পথচলা নতুন এক শক্তির সংযোজন। তার অনবদ্য ও অনুকরণীয় কর্মস্পৃহা কাজে লাগিয়ে বেঙ্গল গ্ৰুপ একটি সমৃদ্ধশালী প্রতিষ্ঠানের স্বপ্ন দেখে। বেঙ্গল পরিবারের পক্ষ থেকে তার জন্য র‌ইল প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

সাসেক-২, উইকেয়ার ও এসটিআরআইপি প্রকল্প নির্মাণে বসুন্ধরা সিমেন্ট

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:১৯ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৮:২১ পিএম
সাসেক-২, উইকেয়ার ও এসটিআরআইপি প্রকল্প নির্মাণে বসুন্ধরা সিমেন্ট
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

বসুন্ধরা সিমেন্ট এবং স্বনামধন্য নির্মাণ প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেড এর মধ্যে সাসেক-২, উইকেয়ার এবং এসটিআরআইপি প্রকল্প নির্মাণে এক্সক্লুসিভলি বসুন্ধরা সিমেন্ট সরবরাহ চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। 

শনিবার (৬ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

সিমেন্ট সেক্টর, বসুন্ধরা গ্রুপ এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর কে এম জাহিদ উদ্দিন এবং আব্দুল মোনেম লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ এস এম মঈনুদ্দিন মোনেম  চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন। 

প্রত্যক্ষে স্বাক্ষর করেন আই আর কে এম সালাহউদ্দিন বিশ্বাস-ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (সিমেন্ট সেক্টর) এবং উক্ত প্রতিষ্ঠানের জেনারেল ম্যানেজার (জিএম-কোঅর্ডিনেশন) লে. কর্নেল (অব.) মো. আলমগীর কবির।

উক্ত চুক্তির মাধ্যমে বসুন্ধরা সিমেন্ট এক্সক্লুসিভলি সাসেক-২, উইকেয়ার এবং এসটিআরআইপি প্রকল্প নির্মাণে ৩ লাখ মেট্রিক টন-এরও বেশি সিমেন্ট সরবরাহ করবে। 

বসুন্ধরা সিমেন্ট দেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বাধুনিক ভিআরএম (VRM) প্রযুক্তিতে তৈরি এবং বসুন্ধরা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, উৎপাদন ক্ষমতা, সরবরাহ ব্যবস্থা, ও সর্বোপরি গুণগত মানের নিশ্চয়তা যাচাই সাপেক্ষে উক্ত চুক্তি সম্পাদিত হয়।  

অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন, মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান-সিনিয়র ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মোহাম্মদ কামরুল হাসান-চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার, শাহ জামাল শিকদার-চিফ সেলস অফিসার (সিমেন্ট সেক্টর), ইমরান-বিন-ফেরদৌস- হেড অফ এইচআর এন্ড এডমিন, মোহাম্মদ আলাউদ্দিন-হেড অফ মার্কেটিং, এবং অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। 

উল্লেখ্য, অন্যান্য জাতীয় মেগাপ্রকল্প সমূহ, যেমন: পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, যমুনা রেল ব্রিজ, পদ্মা রেল লিঙ্ক, লেবুখালি ব্রিজ, মেট্রোরেল, ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ অন্যান্য প্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেন্টের উল্লেখযোগ্য ব্যবহার এবং বাংলাদেশের অবকাঠামোগত নির্মাণে অবদান, বসুন্ধরা সিমেন্টের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণ করে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউতে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউতে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট সম্প্রতি ব্যাংকের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘ফাউন্ডেশন কোর্স ফর দ্য এন্ট্রি লেভেল অফিসার্স’ শীর্ষক এক সপ্তাহব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করেছে।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তাজুল ইসলাম কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনা দেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ড. মো. আব্দুল কাদের এবং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রিন্সিপাল এস এম শওকত হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/