ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৩:২৭ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট অনুষ্ঠিত
ছবি: বিজ্ঞাপন

এশিয়ার দ্রুতবর্ধনশীল সম্ভাবনার বাজারগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে আরও উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ এন্ডলেস পসিবিলিটিজ’ থিম নিয়ে দ্বিতীয় বছরের মতো আয়োজন হচ্ছে ‘বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিট’। 

এই প্রেক্ষিতেই, দেশের ৮টি উল্লেখযোগ্য স্টার্টআপের শীর্ষ প্রতিনিধি, সেই সঙ্গে আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট এবং ইকোসিস্টেম বিল্ডার স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে ২৭ জুন ঢাকায় স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের কার্যালয়ে হয়ে গেল একটি স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট।

উপস্থিত স্টার্টআপগুলো ছিল শপআপ, চালডাল, এমই সোলশেয়ার লিমিটেড, আমার ল্যাব, আই ফার্মার, ট্রাক লাগবে, আমি প্রবাসী এবং পাঠাও। 

ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন অ্যাংকরলেস বাংলাদেশের ফাউন্ডিং পার্টনার অ্যান্ড সিইও রাহাত আহমেদ এবং আইডিএলসি ভিসি ফান্ডের অন্যতম পার্টনার মুস্তাফিজুর খান।

আরও উপস্থিত ছিলেন ইকোসিস্টেম বিল্ডারদের মধ্য থেকে লাইট ক্যাসল পার্টনার্সের সিইও বিজন ইসলাম এবং বিল্ড বাংলাদেশের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ইরাদ কাওসার।

অনুষ্ঠানে আয়োজকদের দিক থেকে উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ, সামিটটির ইভেন্ট পার্টনার উইন্ডমিল অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির রহমান তানিম, কম্যুনিকেশন পার্টনার এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের পক্ষ থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোরশেদ আলম এবং ম্যানেজিং পার্টনার তাসনুভা আহমেদ টিনাসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা।

আসছে ২৭ এবং ২৮ জুলাই তারিখে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সামিট ইভেন্টটির প্ল্যান এবং ডিজাইনের দিকগুলো নিয়ে আগত অতিথিদেরকে সেখানে বিস্তারিত ধারণা দেন উইন্ডমিল প্রতিনিধিরা। দেশের বাইরে থেকে বিজনেস ও স্টার্টআপ জগতের কোন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভিসিগণ এবং ইনভেস্টর অর্গানাইজেশনগুলো এই ইভেন্টে অংশ নিতে আসছেন, সেই বিষয়েও জানানো হয়। 

ইভেন্টের আগে-পরে এবং সমস্ত আয়োজন চলাকালে পুরো সামিটের বিষয়ে আগ্রহী এবং সংশ্লিষ্ট নাগরিকসহ সব মহলকে যথাযথভাবে অবগত করতে মিডিয়ায় কেমন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে এবং হবে, সেটিও সবিস্তারে তুলে ধরা হয় মাইন্ডশেয়ারের পক্ষ থেকে। 

উপস্থিত সবার মাঝে এই অংশে ‘বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিট ২০২৪’-এর অডিওভিজুয়াল ট্রেইলারটিও লঞ্চ করা হয়। কী কী বিষয়ে কতটি সেশন নিয়ে সাজানো হচ্ছে এবারের দুইদিনব্যাপী সামিট, কোন অংশ কে উপস্থাপন অথবা সঞ্চালন করবেন আর সেখানে আমন্ত্রিত অতিথি ও বক্তারাই-বা কারা, এই বিষয়গুলো নিয়েও এখনকার সর্বশেষ চিত্রটি সবাইকে অবগত করা হয়। 

অনুষ্ঠানের শেষ ধাপে, উপস্থিত স্টার্টআপ ফাউন্ডাররা সামিটের কার্যপরিকল্পনা এবং প্রতিপাদ্য বিষয়গুলো নিয়ে তাদের মতামত আর পরামর্শও জানান।

সব মিলিয়ে স্টার্টআপ খাতের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট আয়োজক পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনা ও অভিমত বিনিময়ের এই গুরুত্বপূর্ণ পর্বটি আসন্ন সামিটকে সম্পূর্ণ ও সফল করতে অনেক দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা রাখছেন সংশ্লিষ্ট সকলেই।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) কোম্পানির চেয়ারম্যান সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কোম্পানির পরিচালক তপন চৌধুরী, আলমগীর শামসুল আলামিন, সিলভানা সিকদার, সাঞ্চিয়া চৌধুরী, পারভিন আখতার, রোজিনা আফরোজ, শফিকুল ইসলাম খান, সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বীর প্রতীক, জাকির আহমেদ খান, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান, কোম্পানি সচিব এসএম মিযানুর রহমানসহ শেয়ারহোল্ডাররা যুক্ত ছিলেন।

২০২৩ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম আয় করেছে ৩০৫.৫০ কোটি টাকা এবং কর পরবর্তী মুনাফা অর্জন করেছে ৪৮.৬০ কোটি টাকা। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৩ সালের জন্য ৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড (২০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক)-সহ অন্যান্য সব আলোচ্যসূচি অনুমোদন করা হয়। কোম্পানির সামগ্রিক সাফল্যের জন্য শেয়ারহোল্ডাররা সন্তোষ প্রকাশ করেন।

এ সময় কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের পক্ষে শেয়ারহোল্ডারদের তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি কোম্পানির সার্বিক সাফল্যের জন্য সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও তাদের এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ২৪তম জাতীয় সম্মেলন ও গ্রিন এক্সপোতে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসিকে (ইবিএল) বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

পরে ইবিএলের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখারের হাতে পুরস্কারের ট্রফি তুলে দেন গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক লুতফর রহমান।

এ সময় গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা একিউএম কিবরিয়া ও পরিচালক (অর্থ) ইমরুল করিম; ইবিএলের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা এম খোরশেদ আলম এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান সাইফুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেছেন, টেক্সটাইল খাতসহ সব ধরনের রপ্তানিতে দ্বিতীয়বারের নগদ সহায়তা কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের অজুহাতে এই প্রণোদনা কমানো হলে টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে অনেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। টেক্সটাইল খাত বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) বিটিএমএ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। 

তিনি বলেন, দেশে ৫১৯টি স্পিনিং মিল, ৯৩০টি উইভিং মিল এবং ৩২২টি ডাইং-প্রিন্টিং-ফিনিশিং মিল রয়েছে। গত চার দশকে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ আড়াই লাখ কোটি টাকারও বেশি, যা একক খাত হিসেবে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ। জিডিপিতে টেক্সটাইল এবং অ্যাপারেল সেক্টরের অবদান প্রায় ১৩ শতাংশ।

তিনি বলেন, গত ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৬ শতাংশ টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল সেক্টর থেকে অর্জিত হয়েছে, যাতে বিটিএমএ সদস্যরা প্রায় ৭০ শতাংশের জোগানদাতা। বর্তমানে বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো তৈরি পোশাক শিল্পের মধ্যে নিট খাতের প্রয়োজনীয় সুতার প্রায় ৯০ শতাংশ এবং উইভিংয়ে ৪৫ শতাংশ সরবরাহ করছে। এ ছাড়াও বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো ডেনিম, হোম টেক্সটাইল ও টেরি টাওয়ালের শতভাগ দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক অবদান রাখছে। বিটিএমএর সদস্য মিলগুলোর তৈরি ডেনিম পোশাক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এ সেক্টরটি বিগত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে জ্বালানিসংকটের জন্য স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। বিগত কয়েক মাস যাবৎ তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে মিলগুলো উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। এতে সুতা ও কাপড়ের উৎপাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পাওয়ায় উৎপাদন খরচ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এতে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে এ খাতের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে। টেক্সটাইলশিল্পে উৎপাদন খরচ বাড়াতে আমাদের স্থানীয় বাজারও বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ খাতের বর্তমানে চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইডিএফ ফান্ডের পরিমাণ ৩০ মিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের হার বেড়ে প্রায় ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হওয়ায় আগের চাইতে ৪৮ থেকে ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে শ্রমিক মজুরি ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডলারসংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের প্রায় ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে। তুলা ও অন্যান্য কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খুলতে ব্যাংগুলোর অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে তিনি জানান।

এদিকে রপ্তানির তথ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল ধরা পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। সরকারের সংশ্লিষ্টরা একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে চলেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে দেওয়া তথ্য কতটা ঠিক তা খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই মধ্যে এনবিআরের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ বিষয়ে কাজ করতে একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা যায়। 

সূত্র জানায়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)- কোনো পক্ষই এর দায় নিজেদের কাঁধে নিতে চাচ্ছে না।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি।

গত বুধবার (৩ জুলাই) এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান কবিরুল ইজদানী খান এবং প্রাইম ব্যাংক পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হাসান ও রশীদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এই সমঝোতা চুক্তির ফলে এখন থেকে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশনধারীদের কাছ থেকে অনলাইন ও অফলাইনে মাসিক কিস্তি সংগ্রহ করতে পারবে।

অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

এ ছাড়াও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ ও প্রইম ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

মেটলাইফের ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪১ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
মেটলাইফের ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু

মেটলাইফ থেকে বীমা নেওয়া প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জন্য হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু করা হয়েছে। এর ফলে বীমাকৃত কর্মীরা হাসপাতালের কাউন্টারে কোনো নগদ অর্থ পরিশোধ না করেই আউটপেশেন্ট সেবা নিতে পারবেন।

চিকিৎসক দেখানো, মেডিকেল টেস্ট বা অন্য কোনো ধরণের চিকিৎসা নেওয়া আউটপেশেন্ট সেবার অন্তর্ভুক্ত।

মেটলাইফ থেকে বীমা নেওয়া  ৯০০টি প্রতিষ্ঠানের তিন লাখেরও বেশি কর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা নতুন এই সুবিধা পাবেন। একইসঙ্গে তাদের জন্য বিদ্যমান ক্যাশলেস হাসপাতাল ভর্তি সুবিধাও অব্যাহত থাকবে।

ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবার সুবিধা অনেক। এর ফলে কর্মীদের আর হাসপাতালের কাউন্টারে তৎক্ষণাৎ নগদ অর্থ প্রদান করতে হবে না। এই আর্থিক বোঝা দূর হলে কর্মীরা তাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতায় মনোযোগ দিতে পারবেন। 

এই সেবা চিকিৎসা প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তুলবে, যাতে কর্মীরা তাদের প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দ্রুত এবং কার্যকরভাবে নিতে পারেন।

এই নতুন চালু হওয়া সেবাটি সম্পর্কে মেটলাইফ বাংলাদেশের সিইও, আলা আহমদ বলেন, “আমরা চাই আমাদের গ্রাহকরা যাতে হাসপাতালে ভর্তির সময় খরচের দিকে না বরং তাদের সুস্ততার দিকে বেশি মনোযোগ দিতে পারেন। আমাদের এই সামগ্রিক প্রাতিষ্ঠানিক বীমা সেবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে তাদের কর্মীদের প্রতি তাদের গুরুত্ব ও যত্ন আরও দৃঢ়ভাবে প্রকাশ করতে সাহায্য করবে।”  

ক্যাশলেস সুবিধাটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত সীমার উপর নির্ভরশীল। প্রাথমিকভাবে, ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবাটি ইউনাইটেড হাসপাতাল লিমিটেডে পাওয়া যাবে। একইসঙ্গে অন্যান্য হাসপাতালগুলোতেও এই সেবা সামনের দিনদিনগুলোতে চালু করা হবে।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/