ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

ভবনটিতে রেস্টুরেন্ট করার অনুমতি ছিল না : রাজউক

প্রকাশ: ০১ মার্চ ২০২৪, ০৭:১২ পিএম
আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৪, ০৭:১২ পিএম
ভবনটিতে রেস্টুরেন্ট করার অনুমতি ছিল না : রাজউক
ছবি : খবরের কাগজ

রাজধানীর বেইলি রোডে আগুন লাগা ভবনটি বাণিজ্যিক অনুমোদন থাকলেও রেস্টুরেন্ট করার অনুমতি ছিল না বলে জানিয়েছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। ভবনটিতে শুধু অফিস করার অনুমতি ছিল। 

শুক্রবার (১ মার্চ) রাজউকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ আশরাফুল ইসলাম বলেন, ভবনটির এক থেকে সাততলা পর্যন্ত বাণিজ্যিক অনুমোদন নেওয়া হয়েছে। তবে তা শুধু অফিসকক্ষ হিসেবে ব্যবহারের জন্য। রেস্তোরাঁ, শোরুম বা অন্য কিছু করার জন্য অনুমোদন নেওয়া হয়নি।

গতকাল বৃহস্পতিবার বেইলি রোডের ওই ভবনটিতে অগ্নিকাণ্ডে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। আহতদের অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। 

ভবনটিকে অফিস হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি থাকলেও কোনো তলাতেই অফিস ছিল না। ভবনটিতে আটটি রেস্টুরেন্ট, একটি জুস বার ও একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। এ ছাড়া মুঠোফোন ও ইলেকট্রনিকস সরঞ্জাম এবং পোশাক বিক্রির দোকানও ছিল।  

ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, নিচতলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ভবনে অনেকগুলো গ্যাস সিলিন্ডার থাকায় সেগুলো বিস্ফোরিত হয়ে দ্রুত আগুন ছড়িয়ে যায়।

জানা যায়, ভবনের নিচতলায় ‘স্যামসাং’ ও ‘গ্যাজেট অ্যান্ড গিয়ার’ নামের দুটি ইলেকট্রনিকস সরঞ্জাম বিক্রির দোকান, ‘শেখলিক’ নামের একটি জুস বার ও ‘চুমুক’ নামের একটি চা-কফি বিক্রির দোকান ছিল। দ্বিতীয় তলায় ‘কাচ্চি ভাই’ নামের একটি রেস্তোরাঁ, তৃতীয় তলায় ‘ইলিয়ন’ নামের একটি পোশাকের দোকান, চতুর্থ তলায় ‘খানাস’ ও ‘ফুকো’ নামের দুটি রেস্তোরাঁ, পঞ্চম তলায় ‘পিৎজা ইন’ নামের একটি রেস্তোরাঁ, ষষ্ঠ তলায় ‘জেসটি’ ও ‘স্ট্রিট ওভেন’ নামের দুটি রেস্তোরাঁ এবং ছাদের একাংশে ‘অ্যামব্রোসিয়া’ নামের একটি রেস্তোরাঁ ছিল। এ ছাড়া সপ্তম তলায় ‘হাক্কাঢাকা’ নামের একটি রেস্তোরাঁর সাইনবোর্ড দেখা যায়। 

রিয়াজ/সালমান/

শিক্ষক ও কোটা আন্দোলন পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:০১ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:০১ পিএম
শিক্ষক ও কোটা আন্দোলন পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে: ওবায়দুল কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোটা আন্দোলন পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রবিবার (৭ জুলাই) সচিবালয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের মাঝে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। 

তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কোটা আন্দোলন পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। সময় মতো সমাধান হয়ে যাবে। আই হোপ সো অ্যান্ড আই বিলিভ সো।’

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, যে ইস্যুতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে, সেটা সরকারের সিদ্ধান্ত নয়। আদালত রায় দিয়েছেন। এখন আলতের ব্যপারটি যখন চলমান, সেখানে যেটি আপিল বিভাগে আছে। এই বিষয় নিয়ে তো কথা বলা উচিত নয়। তবে এটি দেশের ব্যপার, তাই আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।

শিক্ষকদের সঙ্গে দ্রুত বসবেন কি-না; জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বসাবসিটাতো বিষয় না, তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ আছে। বসাবসিটা কখন হবে- সেটা বলতে পারছি না। তবে সময় মতো সমাধান হয়ে যাবে।’

ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের অর্থনৈতিক সম্পদ মাথায় রেখে সমস্ত প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা নিতে হবে। কোনো অবস্থাতেই শ্রীলঙ্কার দৃষ্টান্তের পুনরাবৃত্তি কিংবা ভুলের পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়- সেদিকে সতর্ক থাকতে হবে।
 
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ভালো কাজের যেমন পুরস্কার, সেভাবে খারাপ কাজের জন্য নিন্দা শাস্তির ব্যবস্থা থাকা দরকার। দুর্নীতি, কমিশন পারসেন্টেজ, প্রমোশন ট্রান্সফার এসব নিয়ে আগে অনেক কথা ছিল। এ প্র্যাকটিস বন্ধ করা হয়েছে, বিশেষ করে বিআরটিএ ও সড়ক বিভাগে।

সরকার নাকি মেগা প্রকল্পে মেগা দুর্নীতি করছে- বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বাস্তবে সরকার মেগা প্রকল্পে মেগা দুর্নীতি নয়, মেগা সাশ্রয় করছে। তিন সেতু- মেঘনা, গোমতী ও কাঁচপুুর সেতুতে ১১ শ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে। আর পদ্মা সেতুতে সাশ্রয় হয়েছে এক হাজার ৮৩৫ কোটি টাকা।

অপর এক প্রশ্নের উত্তরে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, প্রত্যেক তিন মাস পরপরই আমরা প্রধানমন্ত্রীর মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয় এই ঋণ ফেরত দিচ্ছে সরকারকে। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে আমরা ঋণ নিয়েছি, সে অর্থ মন্ত্রণালয়কে আমরা আবার দিয়ে দিচ্ছি। যেভাবে পদ্মা সেতুতে টোল আদায় হচ্ছে, এতে আমি তো মনে করি, ২৫ বছর লাগবে না, ১৮ থেকে ২০ বছরের মধ্যে আমরা ঋণ ফেরত দিতে পারব। সূত্র: বাসস

অমিয়/

৪৮ ঘণ্টায় ৩৫ শিশু নিখোঁজের তথ্য গুজব: ডিএমপি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৩৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৪৯ পিএম
৪৮ ঘণ্টায় ৩৫ শিশু নিখোঁজের তথ্য গুজব: ডিএমপি
ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ৩৫ শিশু নিখোঁজের যে খবর ছড়িয়ে পড়েছে তা ‘ভিত্তিহীন গুজব’ বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যাণ্ড অপারেশন) খন্দকার মহিদ উদ্দিন।

রবিবার (৭ জুলাই) এ প্রসঙ্গে ডিএমপি অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যাণ্ড অপারেশন) সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘৪৮ ঘণ্টায় ৩৫ শিশু নিখোঁজ হয়েছে এমন কোনো তথ্য ডিএমপির কাছে নেই। তদন্তে দেখা গেছে, একের পর এক শিশু নিখোঁজ হওয়ার এই অভিযোগ ভিত্তিহীন। পোস্টে যাদের নিখোঁজ হওয়া কথা বলা হয়েছিল তাদের অনেককে পরে পাওয়া গেছে।’

তিনি বলেন, ‘গত ৪ থেকে ৬ মে পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টায় বিভিন্নভাবে শিশু নিখোঁজের ঘটনায় বিভিন্ন থানায় ৩৩টি জিডি করা হয়েছে। জুন মাসে, ৪ থেকে ৬ তারিখ পর্যন্ত ৭২ ঘণ্টায় ৩৬টি জিডি করা হয়েছে। ৪ থেকে ৬ জুলাই ৭২ ঘণ্টায় ৩২টি জিডি করা হয়।’

আদাবর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমরা এ ধরনের কোনো তথ্য পাইনি।’

একই বক্তব্য দেন শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর আলমও।

শনিবার (৬ জুলাই) সকাল থেকে ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপ ও ব্যক্তিগত আইডি থেকে বিভিন্ন পোস্টে বলা হয়, ‘ব্রেকিং নিউজ, গত ৪৮ ঘণ্টায় ঢাকা ও চট্টগ্রামে ৩৫ শিশু নিখোঁজ হয়েছে।’ ফেসবুকে ব্যাপকভাবে এই তথ্য ছড়িয়ে পড়লে অভিভাবকরাও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।

খাজা/পপি/অমিয়/

দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স: গৃহায়নমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৫৯ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০৭ পিএম
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকার জিরো টলারেন্স: গৃহায়নমন্ত্রী
খুলনায় মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা রাখেন গৃহায়ন মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। ছবি: খবরের কাগজ

সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছে। দুর্নীতির ঊর্ধ্বে থেকে কর্মকর্তাদের নিজ দায়িত্ব পালন করতে হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।

রবিবার (৭ জুলাই) খুলনা সার্কিট হাউজের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, গণপূর্ত জোন ও নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, ‘দেশের উন্নয়নে আপনাদের কাজের গুরুত্ব রয়েছে। নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করলে উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। সম্মিলিত চেষ্টার মাধ্যমে উন্নয়নমূলক কাজের ধারা অব্যাহত রাখার বিকল্প নেই।’

গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নবীরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এসএম মিরাজুল ইসলাম ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম আখতার।

মাকসুদ রহমান/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

বৈদ্যুতিক গোলযোগে মেট্রোরেল চলাচলে বিঘ্ন

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৭ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৪ পিএম
বৈদ্যুতিক গোলযোগে মেট্রোরেল চলাচলে বিঘ্ন
ছবি: সংগৃহীত

বৈদ্যুতিক গোলযোগে মেট্রোরেল চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এতে ৩৭ মিনিট বন্ধ থাকে মেট্রোরেল চলাচল। 

রবিবার (৭ জুলাই) ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ফেসবুক পেজে জানানো হয়, ২টা ২৭ মিনিটের দিকে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকায় মেট্রোরেল চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ আছে। 
 
পরে বেলা ৩টার দিকে জানানো হয়, বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হওয়ায় মেট্রোরেল নিয়মিত চলাচল শুরু হয়েছে। 

মেট্রোরেলের যাত্রী মো. শহীদুল ইসলাম খবরের কাগজকে বলেন, তিনি ওই সময় মেট্রোরেলে পল্লবীর দিকে যাচ্ছিলেন। বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকায় আগারগাঁও স্টেশনে মেট্রোরেল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় অনেক যাত্রী মেট্রোরেল থেকে নেমে যান। 

ফার্মগেট থেকে উত্তরা উত্তর স্টেশনে যাচ্ছিলেন খালেদ নোমান নামের এক যাত্রী। তিনি বলেন, মেট্রোর পেইড জোনে অপেক্ষা করছিলাম। ভাবছিলাম, বিদ্যুৎ কিছু সময়ের মধ্যে চলে আসবে। কিন্তু আধা ঘণ্টারও বেশি সময় পেইড জোনে অপেক্ষা করতে হলো। গলদঘর্ম হয়ে গেছি। 

ঈশিতা নামে আরেক যাত্রী জানান, তিনি তার বৃদ্ধ মাকে নিয়ে বেশ কিছু সময় অপেক্ষার পরে স্টেশন থেকে বের হয়ে যান।

সাংবাদিক সালমান গালিব বলেন, বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ থাকায় শেওড়াপাড়ায় অন্তত ২৫ মিনিট অপেক্ষার পর মেট্রোরেলে কারওয়ান বাজারে আসি। এর ফলে শেওড়াপাড়া স্টেশনে যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন পড়ে। অনেককে স্টেশন ছেড়ে যেতেও দেখা যায়। 

জেনারেল ম্যানেজার ইফতেখার উদ্দিন রবিবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে খবরের কাগজকে বলেন, ‘মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ ডিপিডিসি থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ নিয়ে থাকে, সেখান থেকে পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা হয়েছিল। এখন আবার চলাচল শুরু হয়েছে।’

জয়ন্ত সাহা/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

পুলিশের বার্ষিক আজান ও ক্বিরাত প্রশিক্ষণ শুরু

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:১৭ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪১ পিএম
পুলিশের বার্ষিক আজান ও ক্বিরাত প্রশিক্ষণ শুরু
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ পুলিশের বার্ষিক আজান ও ক্বিরাত প্রশিক্ষণ-২০২৪ শুরু হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) সকালে রাজারবাগ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে প্রধান অতিথি হিসেবে এ প্রশিক্ষণের শুভ উদ্বোধন করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) একেএম হাফিজ আক্তার, বিপিএম-বার (অতিরিক্ত আইজিপি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)।

আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের নির্দেশনায় ৫ সপ্তাহ মেয়াদী এ প্রশিক্ষণ পরিচালনা করবে আন্তর্জাতিক কুরআন তিলাওয়াত সংস্থা (ইক্বরা)।

এতে প্রশিক্ষক হিসেবে থাকবেন ক্বারী ও ইক্বরার সভাপতি, শাইখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল-আযহারীসহ ইকরার অন্যান্য প্রশিক্ষকরা।

প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের সার্বিক সহাযোগিতায় রয়েছে ডিএমপির কল্যাণ ও ফোর্স বিভাগ।

উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম-পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস) মোহাম্মদ জায়েদুল আলম।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ফোর্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ সোহেল রানা।

এ সময় ডিএমপির কল্যাণ ও ফোর্স এবং লজিস্টিকস বিভাগের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিগত পাঁচ বছরে বাংলাদেশ পুলিশের আজান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতায় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারী ১৬ জনকে নিয়ে ৫ সপ্তাহ মেয়াদী এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়েছে।

ইসরাত চৈতী/অমিয়/