![কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সম্মানে এবি পার্টির ইফতার](uploads/2024/03/30/1711813255.abkk.jpg)
ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে ইফতার করেছেন এবি পার্টির সিনিয়র নেতারা।
শনিবার (৩০ মার্চ) রাজধানীর গুলশানে হোটেল আমারিতে এই ইফতার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এতে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, আইআরআই প্রতিনিধিদলসহ বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকগণ অংশ নেন। রাজনীতিকদের মধ্যে অংশ নেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) ফজলে এলাহী আকবর, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন নিজান, সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মওলা রনি ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী, এনডিএম চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মাওলানা জালালুউদ্দিন আহমেদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান, জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান, গণ-অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক কর্ণেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, ন্যাপ চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গনি, এনডিপি চেয়ারম্যান গোলাম মোর্ত্তুজা, বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রাশেদ খানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।
দলের পক্ষ থেকে কূটনীতিক, রাজনৈতিক দলের নেতা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানান এবি পার্টির আহ্বায়ক এএফএম সোলায়মান চৌধুরী, সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু ও যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এবি পার্টির সদস্যসচিব মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, দেশের চলমান অগণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মানবাধিকারের জন্য চরম হুমকি। গণতন্ত্রকামী বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শান্তি ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে সকল রাজনৈতিক পক্ষের একটি ঐক্যবদ্ধ নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের আহ্বান জানান।
সামরিক ও বেসামরিক আমলাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন; সেনাবাহিনীর সাবেক চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফট্যান্যান্ট জেনারেল (অব.) নাজিম উদ্দিন, সাবেক সচিব ইসমাঈল জবিউল্লাহ্, রাষ্ট্রপতির সাবেক সামরিক সচিব মেজর জেনারেল (অব.) এহতেশামুল হক, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম, সমর বিশেষজ্ঞ লে. ক. (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্ণেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, লে. কর্ণেল (অব.) নাজিম উদ্দিন ও মেজর (অব.) ইমরান।
নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন; বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. দিলারা চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডা. মোজাহেরুল হক, সামাজিক সংস্থা ব্রতী’র সিইও শারমিন মুরশিদ, অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া, বিচারপতি ফয়সাল মাহমুদ ফয়েজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ড. মামুন আহমেদ, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী অ্যাডভোকেট মহসীন রশীদ, টিভি ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী আরজুমান্দ আরা বকুল, রাজনৈতিক বিশ্লেষক রুবী আমাতুল্লাহ্, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক প্রফেসর ড. আ.আ.ম আরিফ বিল্লাহ, মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের পরিচালক নাসিরুদ্দিন এলান, বিশিষ্ট অর্থপেডিক সার্জন প্রফেসর ডা. কাজী মাজহারুল ইসলাম দোলন, লেখক ও প্রকাশক সাঈদ বারী, এ্যাব মহাসচিব প্রকৌশলী আলমগীর হাসিন আহমেদ, বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি এম আব্দুল্লাহ, সিনিয়র সাংবাদিক এনাম আবেদীন, লোটন একরাম, প্রফেসর ড. নকীব মোহাম্মদ নাসরুল্লাহ, প্রফেসর ড. ওয়ারেসুল করীম, পরিবেশবিদ জাকির হোসেইন, আইন ও শালিশ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ফয়সাল ফারুক, বিবিসি বাংলার উপস্থাপক আকবর হোসেইন, সাবেক যুগ্ম সচিব জিয়া হাসান, রাষ্ট্র চিন্তার অর্থনীতি বিষয়ক সমন্বয়ক দিদারুল ইসলাম ভূইয়া, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন আইসিএনএল’র বিশেষজ্ঞ পরামর্শক শারমীন খান, ব্যারিস্টার হাসিন, তরুণ রাজনীতিক হুমাম কাদের চৌধুরী, বিশিষ্ট গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব সিনহা এম সাঈদ প্রমুখ।
এবি পার্টির নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. মেজর (অব.) আব্দুল ওহাব মিনার, অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, বিএম নাজমূল হক, যুগ্ম সদস্যসচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, অর্থ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।
শফিক/এমএ/