ঢাকা ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

৭ কোটি টাকার স্ক্র্যাপ সোয়া কোটিতে বিক্রি, তদন্তে দুদক

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ পিএম
আপডেট: ১৫ মে ২০২৪, ০৯:৪৯ পিএম
৭ কোটি টাকার স্ক্র্যাপ সোয়া কোটিতে বিক্রি, তদন্তে দুদক
চট্টগ্রাম বন্দর। ছবি : খবরের কাগজ

সাত কোটি টাকার স্ক্র্যাপ মাত্র এক কোটিতে বিক্রি করল চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসায় চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 

বন্দর সূত্রে জানা গেছে, আট মাস আগে দরপত্রের মাধ্যমে ১ কোটি ২১ লাখ টাকায় লোহার স্ক্র্যাপ বিক্রি করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। কিন্তু এসব স্ক্র্যাপের প্রকৃত মূল্য ছিল সাত কোটি টাকা। বন্দরের এই অনিয়ম ধরতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অভিযানে নেমেছে। দুদকের তিন সদস্যের দল ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১-এর সহকারী পরিচালক মো. এনামুল হকের নেতৃত্বে চলছে এ অভিযান। ইতোমধ্যে দুদকের তদন্ত দল বন্দরে গিয়ে কাগজপত্র ঘেঁটে দেখেছে। 

বুধবার (১৫ মে) থেকে অভিযোগ ওঠা ওই নিলামের লটের স্ক্র্যাপ আবারও পরিমাপ করা হচ্ছে, যা শেষ করতে তিন-চার দিন সময় লাগতে পারে। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে এসব লোহার স্ক্র্যাপ বিক্রির জন্য দরপত্র আহ্বান করে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।

দুদক জানায়, তাদের টিম অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান সঙ্গে কথা বলার পর সংশ্লিষ্ট শাখার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে। ঠিকাদারকে যে পরিমাণ মালামাল সরবরাহ করা হয়েছে এবং যে পরিমাণ মালামাল রয়ে গেছে সেগুলোর ওজন করে দেখা হচ্ছে। 

চট্টগ্রাম বন্দরের ভাণ্ডার শাখার ৩১, ৩২, ৫৮, ৫৯, ও ৬০ নম্বর লটে লোহার স্ক্র্যাপসহ অন্যান্য মালামাল বিক্রির কাগজ, রেকর্ডপত্র, স্টক রেজিস্ট্রার, মুভমেন্ট রেজিস্ট্রার ও স্টক করা মালামাল সরেজমিন পরিদর্শনে অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়।

অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক কর্মকর্তা মো. এনামুল হক। তিনি বলেন, গত বছর সেপ্টেম্বরে লোহার স্ক্র্যাপ বিক্রির দরপত্র আহ্বান করে বন্দর কর্তৃপক্ষ। সেখানে সাত কোটি টাকার স্ক্র্যাপ ছিল। অথচ অনিয়মের আশ্রয় নিয়ে ওই লোহার স্ক্র্যাপ বিক্রি করা হয় মাত্র ১ কোটি ২১ লাখ টাকায়।

তিনি আরও বলেন, মালামাল ওজন করার কাজ চলছে। দুদকের কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে লটে নিলাম হওয়া স্ক্র্যাপের ওজন করা হচ্ছে। বুধবার এক দিনে কয়েকটি লটের ওজন করে ২২ মেট্রিক টন স্ক্র্যাপ পাওয়া গেছে। বাকিগুলো ওজন করতে আরও ৪-৫ দিন সময় লাগবে। 

সূত্রমতে, চট্টগ্রাম বন্দরের ভাণ্ডার শাখা থেকে নামমাত্র মূল্যে কার্যাদেশ দিয়ে পুরো টাকা কতিপয় কর্মকর্তা ও দুই প্রতিষ্ঠানের মালিক ভাগবাঁটোয়ারা করে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে বন্দরজুড়ে তোলপাড় চলছে।

গত বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর ডাকা নিলামে বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। ১৬ জানুয়ারি মেসার্স আল-আমিন এন্টারপ্রাইজকে দুই লটের কার্যাদেশ দেওয়া হয়। ৫৮ নম্বর লটে ৫০ টন বা ৫০ হাজার কেজি স্ক্র্যাপ দেখানো হয়। এ লটে রয়েছে জাহাজ ও পন্টুনের পুরোনো প্রেইট, অ্যাঙ্গেল, গার্ডার ও অকেজো মালামাল। ২৭ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা দাম দেখানো হয়। একইভাবে ৬০ নম্বর লটে স্ক্র্যাপের পরিমাণ একই দেখানো হয়। মালামালও একই ধরনের। ৪৩ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা দাম ধরা হয়। প্রকৃতপক্ষে এ দুই লটে স্ক্র্যাপের পরিমাণ প্রায় ৭৫০ টন। এভাবে ৫টি লটে অনিয়ম হয় বন্দরে। এ লটগুলোর নিলাম পায় মেসার্স আল-আমিন এন্টারপ্রাইজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান। 

দুদদ কর্মকর্তারা বলেন, অভিযানে রেকর্ডপত্র সংগ্রহ ও মালামালের ওজন পরিমাপের বিস্তারিত প্রতিবেদন দুদকের প্রধান কার্যালয়ে দাখিল করা হবে।

সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক নিহত

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:০৩ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:০৩ পিএম
সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় সাংবাদিক নিহত
নুরুজ্জামান

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় নুরুজ্জামান নামের এক সংবাদকর্মী নিহত হয়েছেন। 

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাতে শ্যামনগর থেকে নূরনগরে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে গোপালপুর এলাকায় নির্মাণাধীন কালভার্টের গর্তে পড়ে নিহত হন তিনি।

নিহত নুরুজ্জামান স্থানীয় একটি অনলাইন নিউজপোর্টালের সম্পাদক ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নুরুজ্জামান রাত সাড়ে ১০টার দিকে শ্যামনগর থেকে নূরনগরগামী সড়কের গোপালপুর এলাকায় নির্মাণাধীন একটি কালভার্টের গর্তের মধ্যে পড়ে যান। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।

শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবুল কালাম আজাদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

নাজমুল শাহাদাৎ/জোবাইদা/অমিয়/

ঝিনাইদহে নিখোঁজ মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:১৫ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:১৫ পিএম
ঝিনাইদহে নিখোঁজ মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফাইল ছবি

ঝিনাইদহের হরিণাকুন্ডুতে নিখোঁজের একদিন পর সিয়াম (১৪) নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। 

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে উপজেলার শিতলী গ্রামের একটি পুকুর থেকে ওই মাদ্রাসা ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। 

সিয়াম কালীগঞ্জ উপজেলার পারখিদ্দি গ্রামের সায়িম রেজার ছেলে ও শিতলী রোকেয়া খাতুন নুরানী মাদ্রাসার ছাত্র।

ওই মাদ্রাসার শিক্ষক সাইফুল ইসলাম জানান, শুক্রবার (২৬ জুলাই) দুপুরে সিয়ামসহ ৩ ছাত্র মাদ্রাসার পাশ্ববর্তী একটি পুকুরে গোসল করতে নামে। গোসল শেষে দুই ছাত্র ফিরে আসলেও সিয়াম আর ফিরে আসেনি। এরপর মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তাকে অনেক জায়গায় খোঁজাখুজি করতে থাকে। 

শনিবার সকালে শিতলী গ্রামের ওই পুকুরে সিয়ামের মরদেহ ভেসে উঠে। খবর পেয়ে হরিণাকুন্ডু থানা পুলিশ তার মরদেহ উদ্ধার করে।

হরিণাকুন্ডু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউর রহমান সিয়ামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে খবরের কাগজকে বলেন, ‘পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের কাছে তার মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।’

মাহফুজুর/ইসরাত চৈতী/

সাভারে গোসলে নেমে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৪৪ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:০৪ পিএম
সাভারে গোসলে নেমে নিখোঁজ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
প্রতীকী ছবি

সাভারে গোসলে নেমে নিখোঁজ সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। 

শুক্রবার (২৬ জুলাই) গভীর রাতে আশুলিয়ার ডগরতলি এলাকার জলাশয় থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।

নিহত রঞ্জিত চৌধুরী আশুলিয়ার ডগরতলি এলাকার প্রদীপ চৌধুরীর ছেলে। সে সাভার ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। 

জিরাবো ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আবু সায়েম মাসুম খবরের কাগজকে বলেন, ‘শুক্রবার সন্ধ্যায় আশুলিয়ার ডগরতলী এলাকায় গোসল করতে নেমে এক শিক্ষার্থী নিখোঁজের সংবাদ পাই। পরে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিদল পানিতে প্রায় ৫ ঘন্টা সন্ধান চালিয়ে অবশেষে ওই শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করে। এরপর মরদেহ তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’

ইমতিয়াজ/ইসরাত চৈতী/

‘স্বামীর হত্যার বিচার চাইব কার কাছে’

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৪৪ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৪৯ পিএম
‘স্বামীর হত্যার বিচার চাইব কার কাছে’
নিহত আব্দুল গণি। ছবি: খবরের কাগজ

‘আমার স্বামী গুলশান-২ এলাকার আবাসিক হোটেল সিক্সসিজনে কাজ করতেন। তিনি কোনো রাজনীতি করতেন না। তিনি মারা যাওয়ায় আমি দুটি সন্তান নিয়ে এখন মাঝ সমুদ্রে পড়েছি। এলাকায় এনজিও থেকে ঋণ নেওয়া আছে। এখন কিস্তি দেব কী করে, খেয়ে বাঁচব কীভাবে? আর আমার স্বামীর হত্যার বিচার চাইব কার কাছে।’

রাজধানীর গুলশানে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হওয়া আব্দুল গণির (৪৫) স্ত্রী লাকী আক্তার শুক্রবার (২৭ জুলাই) এসব কথা বলেন। কথাগুলো বলতে গিয়ে তিনি বারবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। আব্দুল গণি রাজবাড়ী সদর উপজেলার আলীপুর ইউনিয়নের রহিমপুর গ্রামের মজিদ শেখের ছেলে। তবে কিছুদিন আগে আব্দুল গণি সদর উপজেলার খানখানাপুর ইউনিয়নের নতুন বাজার এলাকায় বাড়ি করেছেন। গতকাল শুক্রবার রহিমপুরের বাড়িতে আব্দুল গণির আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

লাকী আক্তার আরও বলেন, ‘আমার স্বামী ২০ বছর ধরে ঢাকায় চাকরি করেন। আগে আমিও ঢাকায় ছিলাম। চার বছর আগে দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয়। এরপর সন্তানদের নিয়ে আমি গ্রামে চলে আসি। গত ১৯ জুলাই সকাল ৯টার দিকে আব্দুল গণি উত্তর বাড্ডার বাসা থেকে বের হয়ে গুলশানে তার কর্মস্থলে যাচ্ছিলেন। গুলশানের শাহজাদপুর-বাঁশতলায় গেলে তিনি কোটা সংস্কারের আন্দোলনের মধ্যে পড়ে যান। সেখানে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। ১০টার দিকে আমার শ্বশুর ফোন করে জানান, গনির মাথায় গুলি লাগছে। তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেছে।’

আব্দুল গণির ছেলে আলামিন শেখ বলেন, ‘এসএসসি পাসের পর বাবা আমাকে ঢাকায় নিয়ে যান। আমি শেফের কাজ শিখছি। বাবার সঙ্গে একই বাসায় থাকতাম। আমার ওই দিন নাইট ছিল। সকালে এসে ঘুমিয়ে ছিলাম। সকাল ১০টার দিকে মা ফোন দিয়ে বলে তোর বাবার খবর নে। মাথায় গুলি লেগেছে। পরে হাসপাতালে গিয়ে লাশ পেয়েছি বাবার। আমি এখনো বেকার। বাড়িতে মা আর চার বছরের বোন জান্নাত থাকে। বাবাকে হারিয়ে আমরা বড় অসহায় হয়ে পড়েছি।’

আব্দুল গণির বড় ভাই আব্দুল রাজ্জাক শেখ বলেন, ‘গত ২১ জুলাই বিকেলে ভাইয়ের লাশ গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয় কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়।’

চট্টগ্রামে সংঘর্ষে নিহত ফারুকের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১:২৬ এএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০১:১৭ পিএম
চট্টগ্রামে সংঘর্ষে নিহত ফারুকের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা
চট্টগ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী ফারুকের স্ত্রীর আহাজারি। ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের মুরাদপুরে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সংঘর্ষের ঘটনায় নিহত ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী ফারুকের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় চসিকের জনসংযোগ ও প্রটোকল কর্মকর্তা আজিজ আহমদ খবরের কাগজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ সময় ফারুকের সন্তানের লেখাপড়ায় সহযোগিতার আশ্বাস দেন মেয়র।

তিনি জানান, শুক্রবার সকালে মেয়রের বাসভবনে দেখা করতে যান নিহত ফারুকের পরিবার। তখন মেয়র অর্থ সহায়তার পাশাপাশি ফারুকের সন্তানদের লেখাপড়ায় ও বিপদে-আপদে সহযোগিতার আশ্বাস দেন তিনি। 

গেল ১৬ জুলাই দুপুরে নগরের মুরাদপুর এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ফারুকসহ তিনজন নিহত হয়। ফারুকের বাড়ি নোয়াখালীতে।

সাদিয়া নাহার/অমিয়/