ঢাকা ২৪ আষাঢ় ১৪৩১, সোমবার, ০৮ জুলাই ২০২৪

এল শিরোনামহীনের জন্মদিনের গান

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:০৯ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০১:০৯ পিএম
এল শিরোনামহীনের জন্মদিনের গান

শিরোনামহীন ব্যান্ডের নতুন মিউজিক ভিডিও ‘শুভ জন্মদিন’ অবমুক্ত হয়েছে। এটি তাদের বহুল আলোচিত ‘বাতিঘর’ অ্যালবামের অন্যতম গান। গানটির কথা লিখেছেন জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন সুদীপ্ত সিনহা দিপু, গেয়েছেন দলের ভোকাল শেখ ইশতিয়াক।

নতুন এ গান প্রসঙ্গে দলনেতা জিয়াউর রহমান বলেন, ‘আমাদের দেশে জন্মদিন উদযাপনে কিংবা কাউকে উইশ করার জন্য খুব বেশি গান নেই। এর মধ্যে উদাহরণ টানলে ঘুরে ফিরে মাইলস-এর একটা গানই খুঁজে পাই। এই বিষয়টি আমাদের ভাবিয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি জন্মদিন বিষয়ে উইশফুল একটা আনন্দের গান করার। অবশ্যই সেটা আমাদের ভঙ্গিমায়। কেমন লাগলো সবার, সেটা জানার অপেক্ষায় আছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘নতুন এ অ্যালবামের ১০টি গানে ১০ রকম অনুভূতি থাকবে। এটা আনপ্লাগড অ্যালবাম, এতে সব অরিজিনাল ইনস্ট্রুমেন্ট বাজবে। এমনকি এই অ্যালবামে কিবোর্ডের কোনো পিচ শোনা গেলেও বুঝতে হবে সেটা পিয়ানো। জন্মদিন নিয়ে এই গানটা উদযাপন করার মতো একটা গান।’

গতকাল দুপুরে ‘শুভ জন্মদিন’ একযোগে অবমুক্ত হয়েছে শিরোনামহীন-এর ইউটিউব চ্যানেল ছাড়াও অ্যাপল মিউজিক, স্পটিফাই, জিওসাওয়ান, ইংক মিউজিক, ইউটিউব মিউজিকসহ দেশ-বিদেশে বেশ কয়েকটি মিউজিক স্ট্রিমিং সাইটে।

জাহ্নবী

নায়ক শাহরুখকে অপছন্দ সুহানার

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৩০ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৩০ পিএম
নায়ক শাহরুখকে অপছন্দ সুহানার
সুহানা খান

বাবা শাহরুখ খান নয়, স্কুলে পড়াকালে নায়ক শাহরুখ খানকে পছন্দ করতেন না সুহানা। কারণ এই নায়ক শাহরুখের কারণে ঝামেলায় পড়তে হতো সুহানাকে। এখন অবশ্য নিজেই অভিনেত্রী হয়ে উঠতে চেষ্টা করছেন তিনি। সেখানে ওই বাবা ও নায়ক শাহরুখ ছাড়া উপায় নেই তার।

এক সাক্ষাৎকারে সুহানা জানিয়েছিলেন, যখন স্কুল পড়াকালে বন্ধুরা সহপাঠী নয়, তাকে নায়ক শাহরুখ খানের মেয়ে হিসেবেই দেখত। বিষয়টি ভীষণ অপছন্দের ছিল তার কাছে। সেই ছোটবেলা থেকেই ব্যক্তিসত্ত্বা নিয়ে সজাগ ছিল ছোট্ট সুহানা। বাবা যে বিখ্যাত ব্যক্তি, তা নিয়ে তেমন মাথাব্যথা ছিল না তার। তিনি শুধু এটুকুই চাইতেন, স্কুলে তার বাবার পরিচিতি হোক স্রেফ ‘সুহানার বাবা’। কিন্তু সে কি আর হওয়ার?  

সেসব দিনের পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে সুহানা জানিয়েছিলেন, যখন তার বয়স পাঁচ বছর, শাহরুখ একবার তাকে স্কুলে দিয়ে এসেছিলেন। সবাই তখন শাহরুখের দিকে তাকিয়ে ছিল। সেখান থেকে বিদায় নেওয়ার আগে ছোট্ট সুহানাকে জড়িয়ে আদর করতে চেয়েছিলেন শাহরুখ। কিন্তু তাকে এক ধাক্কায় সরিয়ে দেয় সুহানা। কারণ স্কুলের সবাই তখন তার দিকে তাকিয়ে ছিল। এতে ভীষণ রাগ হয়েছিল সুহানার।

প্রসঙ্গত, গত বছর জোয়া আখতার পরিচালিত ‘দ্য আর্চিস’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে অভিষেক হয় সুহানার। বিশ্বখ্যাত ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্সে মুক্তি পায় সেটি। সিনেমায় ষাটের দশকের পপ সংস্কৃতি ঘিরে এক বন্ধুদলের আনন্দ, মান-অভিমানের গল্প দেখানো হয়েছে।

এই মুহূর্তে ‘দ্য কিং’ ছবির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। সুজয় ঘোষ পরিচালিত এই অ্যাকশন-থ্রিলারে অভিনয় করবেন বাবা শাহরুখও। স্কুলে অপছন্দ করা মানুষটিকে কি এবার সহশিল্পী হিসেবে মেনে নেবেন সুহানা? মেয়ে পছন্দ করুক বা না করুক, বাবা হিসেবে শাহরুখ মেয়ের প্রতি ভীষণ যত্নশীল।

মেয়ে বড় হচ্ছে, সেসব মাথায় রেখে তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, তার মেয়ের সঙ্গে প্রেম করতে হলে সতর্ক থাকতে হবে। অনেকেই জেনে গেছে, অমিতাভ বচ্চনের নাতি অগাস্তা নন্দার সঙ্গে প্রেম করছেন সুহানা। যদিও দুজনের কেউই তাদের প্রেমের কথা স্বীকার করেননি।

কলি

টাইটানিকের প্রযোজক মারা গেছেন

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:২৪ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:২৪ পিএম
টাইটানিকের প্রযোজক মারা গেছেন
জন ল্যান্ডিউ

তুমুল আলোচিত ‘টাইটানিক’ সিনেমার প্রযোজক জন ল্যান্ডিউ মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর, জানিয়েছে বিবিসি। তিনি বছরখানেক ধরে ক্যানসারে ভুগছিলেন। তার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিনোদন অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জন ল্যান্ডিউ কল্পকাহিনিভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘অ্যাভাটার’ও প্রযোজনা করেছিলেন। তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা জেমস ক্যামেরন। হলিউড রিপোর্টারকে তিনি বলেন, ‘একজন মহান মানুষ এবং মহান প্রযোজক আমাদের ছেড়ে গেলেন। জন বিশ্বাস করতেন চলচ্চিত্র হচ্ছে মানুষের হাতে সৃষ্টি সেরা শিল্প এবং সেটা বানাতে হলে আগে মানুষ হতে হবে।’

অস্কারজয়ী প্রযোজক জন ল্যান্ডিউ জেমস ক্যামেরনের ‘অ্যাভাটার-২’ সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন। এ ছাড়া ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টাইটানিক’ সিনেমাতেও তার অবদান ছিল বেশ প্রশংসনীয়। অ্যাভাটার সিনেমা দুটি ছাড়িয়ে গিয়েছিল টাইটানিকের রেকর্ড। প্রযোজকের মৃত্যুর খবরে অ্যাভাটার তারকা জোয়ি সালদানা সামাজিক মাধ্যমে এক শোকবার্তায় লিখেছেন, ‘সত্যিই কঠিন একটা আঘাত পেলাম।’

প্রয়াত জন ল্যান্ডিউয়ের ছেলে জেমি ল্যান্ডিউ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তার বাবা আর পৃথিবীতে নেই। তিনি গত শুক্রবার মারা গেছেন। প্রয়াত জনের বোন টিনা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে বলেন, মেয়েরা যে রকম ভাইয়ের স্বপ্ন দেখে, জন সে রকম একজন ভাই ছিলেন। আমার হৃদয়টা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে একই সঙ্গে গর্বে ভরে উঠছে যে তিনি ছিলেন একজন অসাধারণ জীবনের অধিকারী। তিনি আমাকে ভীষণ ভালোবাসতেন।’

জনের মৃতুতে হলিউডের অনেক তারকা গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সেই সঙ্গে তার পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছেন তারা।

 কলি 

ঋতাভরীর অস্ত্রোপচার

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:২১ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:২১ পিএম
ঋতাভরীর অস্ত্রোপচার
ঋতাভরী চক্রবর্তী

কলকাতার জনপ্রিয় অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী। হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি। এজন্য হাসপাতালেও ভর্তি হতে হলো তাকে। জানা গেছে, ইতোমধ্যেই একটি অস্ত্রোপচারও সম্পন্ন হয়েছে এই অভিনেত্রীর।

এমনটি জানিয়েছেন ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছুদিন ধরেই নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন ঋতাভরী। বহুরূপীর শুটিংয়ের সময় বারবার অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন এই অভিনেত্রী। বমি, মাথা ঘোরার মতো উপসর্গ নিয়ে অবশেষে হাসপাতালে যান নায়িকা। পরে জানা যায়, গলব্লাডারে স্টোন রয়েছে তার।

সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালে আপাতত চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। সেখানেই গত শনিবার এই অভিনেত্রীর অস্ত্রোপচার হয়। চিকিৎসক জানিয়েছেন আপাতত তিনি বিপদমুক্ত। ঋতাভরীর ঘনিষ্ঠ এক সূত্র ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানায়, ‘ঋতাভরীর জ্ঞান ফিরেছে, আপাতত তিনি বিশ্রামে রয়েছেন। ঋতাভরীর সঙ্গে তার মা শতরূপা সান্যাল এবং দিদি চিত্রাঙ্গদা রয়েছেন।

আগামীকাল (আজ) চূড়ান্ত হবে কবে ছাড়া পাবেন তিনি।’ উল্লেখ্য, এর আগেও ২০২১ সালে অসুস্থ হয়ে একবার হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ঋতাভরী। সেসময় ফিসটুলার অপারেশন হয়েছিল তার।

কলি

অবন্তী সিঁথির ‘তুমি রইলা দূরে’

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:১৭ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:১৭ পিএম
অবন্তী সিঁথির ‘তুমি রইলা দূরে’
গায়িকা অবন্তী সিঁথি

এ সময়ের জনপ্রিয় গায়িকা অবন্তী সিঁথি। নিয়মিত গানে গানে মুগ্ধতা ছড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। তার কণ্ঠে প্রকাশিত হচ্ছে নতুন নতুন গানও। সেই ধারাবাহিকতায় আরও একটি নতুন গান আসছে অবন্তী সিঁথির কণ্ঠে। গানের শিরোনাম ‘তুমি রইলা দূরে’।

গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন লুৎফর হাসান। সংগীতায়োজন করেছেন শান সায়েক। গানটি দ্বৈতভাবে গাইবেন অবন্তী সিঁথি ও লুৎফর হাসান। গানটি প্রসঙ্গে সংগীত পরিচালক শান সায়েক বলেন, ‘লুৎফর ভাই ও অবন্তী সিঁথির কণ্ঠে কেমন আছো বন্ধু তুমি গানটি শ্রোতা-দর্শকের ভালো লাগার একটি গান। তারা দুজনই নতুন করে তুমি রইলা দূরে গানটি গাইবেন। আমার বিশ্বাস এই গানও শ্রোতাদের ভালো লাগবে।’

অবন্তী সিঁথি বলেন, ‘এরই মধ্যে এই গানটি গাওয়ার ঘোষণা দিয়েছি। তবে দু-এক দিনের মধ্যে ভয়েস দিব। এই গানটির কথা ও সুর আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আমার বিশ্বাস এই গানও সাড়া ফেলবে।’ গানটি লুৎফর হাসানের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে।  এদিকে অবন্তী সিঁথি নিয়মিত স্টেজ শোতে ব্যস্ত রয়েছেন। এরই মধ্যে সিঁথি নাটকের জন্য ‘সুখের দেশ’ শিরোনামের একটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। সোমেশ্বর অলির কথায় এর সুর সংগীত করেছেন শাহরিয়ার আলম মার্সেল।

কলি

ব্যান্ড গড়লেন শফিক তুহিন

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:১৩ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:১৩ পিএম
ব্যান্ড গড়লেন শফিক তুহিন

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত গীতিকার, সুরকার ও গায়ক শফিক তুহিন। গীতিকার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও পরবর্তীতে সুরকার ও গায়ক হিসেবেও পেয়েছেন জনপ্রিয়তা। তার লেখা ও সুর করা গানে দেশের অনেক প্রথিতযশা শিল্পীও পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এবার এই তারকা গড়লেন ব্যান্ডদল। তার ব্যান্ডের নাম ‘হ্যালো’।  এই ব্যান্ডদলের প্রধান ভোকাল হিসেবে রয়েছেন শফিক তুহিন। লিড গিটার: রাজিব মাহতাব দিপু, বেস গিটার: সাজিব মাহতাব নিপু, কি-বোর্ড: ঋষিকেশ রকি, ম্যান্ডলিন: পাভেল, ড্রামস: তাফসির খান।

গত ঈদে বিটিভিতে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ব্যান্ডের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে। আজ বাংলাদেশ টেলিভিশনের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘রক অ্যান্ড রোলস’ অনুষ্ঠানে ‘হ্যালো’ ব্যান্ড ৮টি গান পরিবেশন করবে। এটি তাদের দ্বিতীয় অনুষ্ঠান। প্রচারিত হবে আজ রাত ১০টার সংবাদের পর।

একটা মানুষ, তোমার লাগি, শ্রাবণী, হা কালা, তোমার চোখের আঙিনায়, রুপালি গিটার, আমি ভুল করেই যাব, বৈরাগী শিরোনামের গানগুলো পরিবেশন করবেন তারা। টেলিভিশন অনুষ্ঠান ছাড়াও ‘হ্যালো’ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কনসার্টে অংশ নিচ্ছে বলেও জানান দলনেতা শফিক তুহিন।

এ সম্পর্কে শফিক তুহিন বলেন, ‘দেশের সংগীতাঙ্গনে আমার দীর্ঘদিনের ক্যারিয়ার। গীতিকার, সুরকারের পাশাপাশি একজন শিল্পী হিসেবেও দীর্ঘদিন ধরেই গান গেয়ে আসছি। শ্রোতাদের ভালোবাসাও পাচ্ছি খুব। আমি নিয়মিত স্টেজ শো করি। আমার নিজস্ব একটা মিউজিক লাইনআপ রয়েছে। তাদের নিয়েই অনুষ্ঠানগুলো করে থাকি। তাই ভাবলাম আমার এই সেটআপ নিয়েই একটা ব্যান্ডদল গড়ি। সবার সঙ্গে আলোচনা করলাম। সবাই আমাকে উৎসাহ দিলেন। এভাবেই হ্যালো ব্যান্ডের পথচলা শুরু হলো।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারে অনেক ব্যান্ডের সঙ্গে কাজ করেছি। বিশেষ করে এলআরবি ব্যান্ডের সঙ্গে আমার অনেক কাজ হয়েছে। আমি মূলত আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের দ্বারা বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত। শ্রদ্ধেয় আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের সঙ্গে আমার গানের শুরু। উনিই আমাকে সুযোগ করে দিয়েছিলেন গীতিকার হিসেবে। যার ফলে আমি ওই সুযোগ কাজে লাগিয়ে তার বেশ কিছু অ্যালবামে অনেকগুলো গান লিখেছিলাম। মূলত তার ওই অ্যালবামের সফলতাই আমাকে গানের জগতে নিয়ে এসেছে। আমি আজ সংগীত নিয়ে কাজ করছি, সেটা তারই অবদান।

সে জন্য আমি তার কাছে আজীবন কৃতজ্ঞ। ওনার মতো একজন কিংবদন্তি এবং এই উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রক ব্যান্ডশিল্পী, যার হাত ধরে আমার সংগীত জগতে উত্থান হয়েছে এবং আমি আজ যে কাজগুলো করছি বা করতে পারছি, সে জন্য আমি চিরকৃতজ্ঞ এবং তার কাছে ঋণী। 

সে কারণেই ব্যান্ডের প্রতি আমার বিশেষ ভালোবাসা আছে। তাই ব্যান্ড দল গড়েছি। আর এই অনুষ্ঠানে আইয়ুব বাচ্চুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রুপালি গিটার গান করেছি।’

কলি