ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করতে নির্বাচনি পোস্টার সংগ্রহ বিদ্যানন্দের

প্রকাশ: ০৯ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১২:৫৯ এএম
বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করতে নির্বাচনি পোস্টার সংগ্রহ বিদ্যানন্দের
ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে পোস্টার সংগ্রহের কাজ করছেন বিদ্যানন্দের কর্মীরা। ছবি : সংগৃহীত

বিগত সময়ের ন্যায় এবছরেও জাতীয় নির্বাচন শেষে রাস্তায় টাঙানো নির্বাচনি পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন সংগ্রহ করছে স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন। বর্জ্যকে সম্পদে পরিণত করতেই নির্বাচনি প্রচারসামগ্রী সংগ্রহ করছে প্রতিষ্ঠানটি।

৭ জানুয়ারি দেশব্যাপী শেষ হয়েছে জাতীয় নির্বাচন। তবে ভোট শেষে বিপুল পরিমাণ নির্বাচনি প্রচারসামগ্রী এখন গলার কাঁটা। অপচনশীল এই বর্জ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য যেমন হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, তেমনই অজানা এই বিশাল বর্জ্যের পাহাড়ের গন্তব্য কোথায়? এর বাইরেও অলিতে-গলিতে ঝুলে টাঙানো লক্ষ লক্ষ নির্বাচনি পোস্টার দেশকে বিশাল একটা ময়লার ভাগাড়ে পরিণত করার ঝুঁকি তৈরি করছে। এ সকল নির্বাচনি পোস্টারকে রিসাইকল করার উদ্যোগ নিয়েছে বিদ্যানন্দ। পোস্টার থেকে খাতা, নোট বই তৈরির পাশাপাশি লেমিনেটিং করা পোস্টার দিয়ে বাজার ব্যাগ, মন্ড তৈরি করে কুটিরশিল্পের কাঁচামাল করা, দড়ি বা সুতালি দিয়ে বিভিন্ন চট নির্ভর প্রান্তিক ও দরিদ্র হস্তশিল্পীদের পাশে দাঁড়ানোর মতো বহুমুখী রিসাইকল প্রকল্পের উদ্যোগ নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। 

দেশে হাজারো সুবিধাবঞ্চিত শিশু শিক্ষা উপকরণের অভাবে সাহস পাচ্ছেনা লেখাপড়ার। ঝরে পড়ছে স্কুল থেকেই। নির্বাচনি প্রচারণায় ব্যবহৃত পোস্টার, লিফলেট, ব্যানারগুলো সংগ্রহ করে সেগুলো থেকে প্রয়োজনীয় ও ব্যবহার্য জিনিসপত্র বানানোর পাশাপাশি নোটবুক ও খাতা সমস্যাটিকে কিছুটা হলেও সমাধানের সুযোগ তৈরি করতে পারবে। 

বিশাল এই কর্মযজ্ঞ জানি সহজ নয়, তবুও কাজটিতে সর্বোচ্চটা দিতে চায় বিদ্যানন্দের কর্মীরা। নির্বাচন শেষে তারা ছুটছে শহরের অলিতে-গলিতে টাঙানো সকল পোস্টার বর্জ্য অপসারণে। সংগ্রহের পর সেগুলো প্রাথমিক শর্টিং শেষে পোস্টারগুলো পাঠানো হবে রিসাইকল প্রসেসিংয়ে। প্রায় শত স্বেচ্ছাসেবীর আলাদা আলাদা টিম কাজ করছে প্রকল্পটিতে, একটা টিম ফিল্ডে পোস্টার সংগ্রহ করছে, অন্য টিম সেগুলো নিয়ে করছে প্রসেসিংয়ের কাজ। 

ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন রুটে পোস্টার সংগ্রহের কাজ করে যাচ্ছে বিদ্যানন্দের কর্মীরা। বাঁশ, মই, কাচিসহ ট্রাকের উপরেরই বসানো হয়ে প্রাথমিক শর্টিং সেটআপ। নিজেদের সংগ্রহের পাশাপাশি কেউ চাইলে নিজেরাও পোস্টার সংগ্রহ শেষে বিদ্যানন্দের শাখায় পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে কিছু পোস্টার অব্যবহৃত থাকে টাঙানোর অভাবে, বিশেষ করে বিরোধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। সেই জায়গাটি থেকেও বিদ্যানন্দ আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচননি প্রার্থীসহ আপামর সকলকে কাজটিতে এগিয়ে আসতে এবং ব্যবহৃত পোস্টার সংগ্রহের পাশাপাশি অব্যবহৃত পোস্টারের খোঁজ দিতে। 

উল্লেখ্য যে বিগত নির্বাচনেরও বিদ্যানন্দ দশ হাজার খাতাসহ হাজারও ভিন্ন ভিন্ন পণ্য তৈরি করেছিলো নির্বাচনি পোস্টার থেকে। যা পৌঁছে দেওয়া হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তিক হতদরিদ্র শিক্ষার্থীদের মাঝে। 

প্রতিষ্ঠানটি জানায়- আমাদের একার পক্ষে সম্ভব নয় জেনেও এই কাজটি করে যাচ্ছি অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে। আশা করবো সমাজের বিত্তবানেরা রিসাইক্লিং এর কাজটিতে সহায়তা করবেন। স্বেচ্ছাসেবক সংকটের পাশাপাশি আর্থিক সীমাবদ্ধতা ও রয়েছে আমাদের কাজটিকে বিশাল স্কেলে নিয়ে যেতে। দেশের প্রতি দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে তবুও কাজটি চালিয়ে যেতে চাই। বর্জ্য রিসাইকল করার পাশাপাশি তা দিয়ে হাজারও সুবিধাবঞ্চিত শিশুর শিক্ষাসামগ্রী তৈরি করতে পারলে তা হবে আমাদের জন্য বিশাল অর্জন।

অব্যবহৃত পোস্টার পাঠাতে চাইলে পেইজে মেসেজ করতে বা ০১৮৭৮১১৬২৩৪ নাম্বারে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বেঙ্গল সিমেন্টের সিওও হলেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম
বেঙ্গল সিমেন্টের সিওও হলেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান
ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত

দেশের অন্যতম নির্মাণসামগ্রী উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) পদে যোগ দিয়েছেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত। 

সম্প্রতি আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খন্দকার আতাউরকে স্বাগত জানান বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. মোরশেদ আলম (এমপি), ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন এবং প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। 

২৯ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি হুন্দাই সিমেন্ট, সিমেক্স সিমেন্ট, মেঘনা গ্রুপ, লাফার্জ-হোলসিম বাংলাদেশ, আমান সিমেন্ট, মেট্রোসেম গ্রুপে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।  

ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে এমবিএ ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। 

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) কোম্পানির চেয়ারম্যান সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কোম্পানির পরিচালক তপন চৌধুরী, আলমগীর শামসুল আলামিন, সিলভানা সিকদার, সাঞ্চিয়া চৌধুরী, পারভিন আখতার, রোজিনা আফরোজ, শফিকুল ইসলাম খান, সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বীর প্রতীক, জাকির আহমেদ খান, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান, কোম্পানি সচিব এসএম মিযানুর রহমানসহ শেয়ারহোল্ডাররা যুক্ত ছিলেন।

২০২৩ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম আয় করেছে ৩০৫.৫০ কোটি টাকা এবং কর পরবর্তী মুনাফা অর্জন করেছে ৪৮.৬০ কোটি টাকা। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৩ সালের জন্য ৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড (২০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক)-সহ অন্যান্য সব আলোচ্যসূচি অনুমোদন করা হয়। কোম্পানির সামগ্রিক সাফল্যের জন্য শেয়ারহোল্ডাররা সন্তোষ প্রকাশ করেন।

এ সময় কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের পক্ষে শেয়ারহোল্ডারদের তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি কোম্পানির সার্বিক সাফল্যের জন্য সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও তাদের এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ২৪তম জাতীয় সম্মেলন ও গ্রিন এক্সপোতে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসিকে (ইবিএল) বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

পরে ইবিএলের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখারের হাতে পুরস্কারের ট্রফি তুলে দেন গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক লুতফর রহমান।

এ সময় গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা একিউএম কিবরিয়া ও পরিচালক (অর্থ) ইমরুল করিম; ইবিএলের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা এম খোরশেদ আলম এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান সাইফুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেছেন, টেক্সটাইল খাতসহ সব ধরনের রপ্তানিতে দ্বিতীয়বারের নগদ সহায়তা কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের অজুহাতে এই প্রণোদনা কমানো হলে টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে অনেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। টেক্সটাইল খাত বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) বিটিএমএ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। 

তিনি বলেন, দেশে ৫১৯টি স্পিনিং মিল, ৯৩০টি উইভিং মিল এবং ৩২২টি ডাইং-প্রিন্টিং-ফিনিশিং মিল রয়েছে। গত চার দশকে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ আড়াই লাখ কোটি টাকারও বেশি, যা একক খাত হিসেবে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ। জিডিপিতে টেক্সটাইল এবং অ্যাপারেল সেক্টরের অবদান প্রায় ১৩ শতাংশ।

তিনি বলেন, গত ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৬ শতাংশ টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল সেক্টর থেকে অর্জিত হয়েছে, যাতে বিটিএমএ সদস্যরা প্রায় ৭০ শতাংশের জোগানদাতা। বর্তমানে বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো তৈরি পোশাক শিল্পের মধ্যে নিট খাতের প্রয়োজনীয় সুতার প্রায় ৯০ শতাংশ এবং উইভিংয়ে ৪৫ শতাংশ সরবরাহ করছে। এ ছাড়াও বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো ডেনিম, হোম টেক্সটাইল ও টেরি টাওয়ালের শতভাগ দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক অবদান রাখছে। বিটিএমএর সদস্য মিলগুলোর তৈরি ডেনিম পোশাক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এ সেক্টরটি বিগত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে জ্বালানিসংকটের জন্য স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। বিগত কয়েক মাস যাবৎ তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে মিলগুলো উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। এতে সুতা ও কাপড়ের উৎপাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পাওয়ায় উৎপাদন খরচ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এতে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে এ খাতের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে। টেক্সটাইলশিল্পে উৎপাদন খরচ বাড়াতে আমাদের স্থানীয় বাজারও বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ খাতের বর্তমানে চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইডিএফ ফান্ডের পরিমাণ ৩০ মিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের হার বেড়ে প্রায় ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হওয়ায় আগের চাইতে ৪৮ থেকে ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে শ্রমিক মজুরি ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডলারসংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের প্রায় ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে। তুলা ও অন্যান্য কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খুলতে ব্যাংগুলোর অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে তিনি জানান।

এদিকে রপ্তানির তথ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল ধরা পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। সরকারের সংশ্লিষ্টরা একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে চলেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে দেওয়া তথ্য কতটা ঠিক তা খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই মধ্যে এনবিআরের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ বিষয়ে কাজ করতে একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা যায়। 

সূত্র জানায়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)- কোনো পক্ষই এর দায় নিজেদের কাঁধে নিতে চাচ্ছে না।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
আপডেট: ০৬ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ-প্রাইম ব্যাংক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে বেসরকারি প্রাইম ব্যাংক পিএলসি।

গত বুধবার (৩ জুলাই) এই দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এ সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের (এনপিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান কবিরুল ইজদানী খান এবং প্রাইম ব্যাংক পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হাসান ও রশীদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।

এই সমঝোতা চুক্তির ফলে এখন থেকে প্রাইম ব্যাংক জাতীয় পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশনধারীদের কাছ থেকে অনলাইন ও অফলাইনে মাসিক কিস্তি সংগ্রহ করতে পারবে।

অর্থ সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। 

এ ছাড়াও জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ ও প্রইম ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/