ঢাকা ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪

ফোর-জি ফোন কিনতে ১২% বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে বাংলালিংক

প্রকাশ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:২৩ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০১:১৮ এএম
ফোর-জি ফোন কিনতে ১২% বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে বাংলালিংক
ছবি : সংগৃহীত

স্মার্টফোনের ব্যবহার বৃদ্ধির লক্ষ্যে দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও সোয়াপ বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে একটি দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো নতুন ফোর-জি স্মার্টফোন ক্রয়ের সময় পুরোনো ফোনের বিনিময় মূল্যের ১২ শতাংশ বাড়তি পাচ্ছেন।   

জিএসএমএ-এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে মোট ফোন ব্যবহারকারীর মাত্র ৪৮ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। তাই স্মার্টফোনকে আরও সহজলভ্য করতে ও সাধারণ গ্রাহকের ক্রয়ক্ষমতার ভেতর নিয়ে আসতে বাংলালিংক এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এখন থেকে বাংলালিংক গ্রাহকরা সোয়াপ থেকে তাদের যেকোনো থ্রি-জি বা ফোর-জি ফোন বদলে নতুন যেকোনো ফোর-জি ফোন ক্রয়ের ক্ষেত্রে এই অফার উপভোগ করতে পারবেন।

এ ছাড়াও বাংলালিংকের সঙ্গে অংশীদারত্বের অংশ হিসেবে সোয়াপ বাংলাদেশ এই অফারের অধীনে বিক্রয় করা যেকোনো ফোর-জি ফোনে ১২ মাস পর্যন্ত বিক্রয়োত্তর সুবিধা প্রদান করছে। বাংলালিংকও ই-সিম পরিবর্তন সুবিধাসহ আকর্ষণীয় বান্ডেল অফার প্রদান করছে।  

দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের গ্রাহকবান্ধব নীতির প্রতি গুরুত্ব দিয়ে বাংলালিংকের মার্কেটিং অপারেশনস ডিরেক্টর মেহেদী আল আমীন বলেন, ‘সোয়াপের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে আমরা ফোর-জি উপযোগী মোবাইল ফোনের ব্যবহার বাড়াতে চাই। আমাদের এই উদ্যোগ গ্রাহকদের মাইবিএল সুপার অ্যাপ ও টফির মতো ডিজিটাল এন্টারটেইনমেন্ট প্ল্যাটফর্মগুলো ব্যবহার করার সুযোগ করে দেবে ও তাদের ডিজিটাল লাইফস্টাইলের অভিজ্ঞতাকে  আরও সমৃদ্ধ করবে।’

সোয়াপের ডিরেক্টর এবং চিফ অপারেটিং অফিসার তন্ময় সাহা বলেন, ‘ডিজিটাল সেবার মান বৃদ্ধির যৌথ লক্ষ্যে বাংলাদেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ফোর-জি সেবা প্রদানকারীদের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করছি বাংলালিংক গ্রাহকরা আমাদের সেবা গ্রহণ করবেন এবং তাদের ব্যবহৃত থ্রি-জি ও ফোর-জি ফোনকে সোয়াপ থেকে নতুন ফোর-জি ফোনে উন্নীত করে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের অংশ হবেন।’

তিথি/এমএ/

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউতে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউতে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট সম্প্রতি ব্যাংকের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নিয়ে ‘ফাউন্ডেশন কোর্স ফর দ্য এন্ট্রি লেভেল অফিসার্স’ শীর্ষক এক সপ্তাহব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করেছে।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. তাজুল ইসলাম কোর্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে নবীন কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দিকনির্দেশনা দেন।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ড. মো. আব্দুল কাদের এবং ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের প্রিন্সিপাল এস এম শওকত হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

বেঙ্গল সিমেন্টের সিওও হলেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৩ পিএম
বেঙ্গল সিমেন্টের সিওও হলেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান
ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত

দেশের অন্যতম নির্মাণসামগ্রী উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল সিমেন্ট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) পদে যোগ দিয়েছেন ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত। 

সম্প্রতি আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে খন্দকার আতাউরকে স্বাগত জানান বেঙ্গল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মো. মোরশেদ আলম (এমপি), ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন এবং প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। 

২৯ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি হুন্দাই সিমেন্ট, সিমেক্স সিমেন্ট, মেঘনা গ্রুপ, লাফার্জ-হোলসিম বাংলাদেশ, আমান সিমেন্ট, মেট্রোসেম গ্রুপে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন।  

ড. খন্দকার আতাউর রহমান রিফাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স শেষ করে এমবিএ ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। 

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ২৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রবিবার (৭ জুলাই) কোম্পানির চেয়ারম্যান সৈয়দ নাসিম মঞ্জুরের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় কোম্পানির পরিচালক তপন চৌধুরী, আলমগীর শামসুল আলামিন, সিলভানা সিকদার, সাঞ্চিয়া চৌধুরী, পারভিন আখতার, রোজিনা আফরোজ, শফিকুল ইসলাম খান, সংসদ সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম বীর প্রতীক, জাকির আহমেদ খান, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান, কোম্পানি সচিব এসএম মিযানুর রহমানসহ শেয়ারহোল্ডাররা যুক্ত ছিলেন।

২০২৩ সালে কোম্পানিটি প্রিমিয়াম আয় করেছে ৩০৫.৫০ কোটি টাকা এবং কর পরবর্তী মুনাফা অর্জন করেছে ৪৮.৬০ কোটি টাকা। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ২০২৩ সালের জন্য ৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড (২০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০ শতাংশ স্টক)-সহ অন্যান্য সব আলোচ্যসূচি অনুমোদন করা হয়। কোম্পানির সামগ্রিক সাফল্যের জন্য শেয়ারহোল্ডাররা সন্তোষ প্রকাশ করেন।

এ সময় কোম্পানিটির চেয়ারম্যান পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের পক্ষে শেয়ারহোল্ডারদের তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি কোম্পানির সার্বিক সাফল্যের জন্য সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও তাদের এ প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:৫৫ পিএম
‘বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ২৪তম জাতীয় সম্মেলন ও গ্রিন এক্সপোতে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসিকে (ইবিএল) বেস্ট ক্লাইমেট ফোকাস ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

পরে ইবিএলের প্রধান কার্যালয়ে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলী রেজা ইফতেখারের হাতে পুরস্কারের ট্রফি তুলে দেন গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক লুতফর রহমান।

এ সময় গ্রিন টেক ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা একিউএম কিবরিয়া ও পরিচালক (অর্থ) ইমরুল করিম; ইবিএলের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা এম খোরশেদ আলম এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান সাইফুল ইসলামসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

প্রকাশ: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
আপডেট: ০৭ জুলাই ২০২৪, ০১:২৫ পিএম
রপ্তানি প্রনোদনা কমানোর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল খাতে: বিটিএমএ সভাপতি

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি মোহাম্মদ আলী খোকন বলেছেন, টেক্সটাইল খাতসহ সব ধরনের রপ্তানিতে দ্বিতীয়বারের নগদ সহায়তা কমিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের অজুহাতে এই প্রণোদনা কমানো হলে টেক্সটাইল খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। এতে অনেক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার সক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। টেক্সটাইল খাত বাঁচানোর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের এ সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানান তিনি।

শনিবার (৬ জুলাই) বিটিএমএ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। 

তিনি বলেন, দেশে ৫১৯টি স্পিনিং মিল, ৯৩০টি উইভিং মিল এবং ৩২২টি ডাইং-প্রিন্টিং-ফিনিশিং মিল রয়েছে। গত চার দশকে এ খাতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল প্রায় ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থাৎ আড়াই লাখ কোটি টাকারও বেশি, যা একক খাত হিসেবে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ। জিডিপিতে টেক্সটাইল এবং অ্যাপারেল সেক্টরের অবদান প্রায় ১৩ শতাংশ।

তিনি বলেন, গত ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরে দেশের মোট রপ্তানি আয়ের প্রায় ৮৬ শতাংশ টেক্সটাইল ও অ্যাপারেল সেক্টর থেকে অর্জিত হয়েছে, যাতে বিটিএমএ সদস্যরা প্রায় ৭০ শতাংশের জোগানদাতা। বর্তমানে বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো তৈরি পোশাক শিল্পের মধ্যে নিট খাতের প্রয়োজনীয় সুতার প্রায় ৯০ শতাংশ এবং উইভিংয়ে ৪৫ শতাংশ সরবরাহ করছে। এ ছাড়াও বিটিএমএর সদস্য মিলগুলো ডেনিম, হোম টেক্সটাইল ও টেরি টাওয়ালের শতভাগ দেশীয় চাহিদা পূরণ করে রপ্তানি আয়ে ব্যাপক অবদান রাখছে। বিটিএমএর সদস্য মিলগুলোর তৈরি ডেনিম পোশাক যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এ সেক্টরটি বিগত ৩ বছরেরও বেশি সময় ধরে জ্বালানিসংকটের জন্য স্বাভাবিক উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছে না। বিগত কয়েক মাস যাবৎ তীব্র গ্যাসসংকটের কারণে মিলগুলো উৎপাদন ক্ষমতার মাত্র ৪০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি ব্যবহার করতে পারছে না। এতে সুতা ও কাপড়ের উৎপাদন ব্যাপকভাবে হ্রাস পাওয়ায় উৎপাদন খরচ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। এতে প্রতিযোগী দেশগুলোর সঙ্গে এ খাতের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে। টেক্সটাইলশিল্পে উৎপাদন খরচ বাড়াতে আমাদের স্থানীয় বাজারও বিদেশিদের হাতে চলে যাচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

এ খাতের বর্তমানে চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইডিএফ ফান্ডের পরিমাণ ৩০ মিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ২০ মিলিয়ন ডলার করা হয়েছে। ব্যাংক সুদের হার বেড়ে প্রায় ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ হওয়ায় আগের চাইতে ৪৮ থেকে ৬৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। একই সঙ্গে শ্রমিক মজুরি ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। একই সঙ্গে ডলারসংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের প্রায় ৪০ শতাংশ ঘাটতি হয়েছে। তুলা ও অন্যান্য কাঁচামাল আমদানিতে এলসি খুলতে ব্যাংগুলোর অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে বলে তিনি জানান।

এদিকে রপ্তানির তথ্যে ১০ বিলিয়ন ডলারের গরমিল ধরা পড়ার পর বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়। সরকারের সংশ্লিষ্টরা একপক্ষ অন্যপক্ষকে দায়ী করে চলেছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে দেওয়া তথ্য কতটা ঠিক তা খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই মধ্যে এনবিআরের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ বিষয়ে কাজ করতে একাধিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এনবিআর সূত্রে জানা যায়। 

সূত্র জানায়, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)- কোনো পক্ষই এর দায় নিজেদের কাঁধে নিতে চাচ্ছে না।