ঢাকা ১৮ আষাঢ় ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪

সিসিক কাউন্সিলরের বাসায় হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ০৬:৪৫ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ০৬:৪৫ পিএম
সিসিক কাউন্সিলরের বাসায় হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
ছবি: সংগৃহীত

সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) ২০নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদের বাসায় হামলার ঘটনায় আটক পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এদের মধ্যে চারজনকে শুক্রবার রাতে গ্রেপ্তার করে শনিবার বিকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তারমধ্যে একজনকে শনিবার রাতে গ্রেপ্তার করে রবিবার (৩০ জুন) আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রাহেল উদ্দিন রাবেন, তারেক আহমদ, ফুজায়েল মল্লিক, মবরুল ইসলাম বিজয় ও হারুন। তারা সবাই সিলেট নগরীর বাসিন্দা।

তাদের গ্রেপ্তারের বিষয়টি রবিবার (৩০ জুন) শাহপরাণ (রহ.) থানার ওসি তদন্ত ইন্দ্রনীল ভট্টাচার্য নিশ্চিত করে খবরের কাগজকে বলেন, গ্রেপ্তারকৃত সবাই কাউন্সিলরের বাসায় হামলা ঘটনায় করা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এই পাঁচজনকে শুক্রবার ও শনিবার বিভিন্ন সময় নগরীর বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকী অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।

এর আগে গত শুক্রবার রাতে শাহপরাণ থানায় এই হামলার ব্যাপারে মামলা করেন কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ। এতে ১৪ জন অভিযুক্তের নামসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়াও যুবলীগ নেতা শমসের আলীর বাসায় হামলার ঘটনায় থানায় পৃথক আরেকটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই মামলায় ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১৫ থেকে ২০ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

এ ব্যাপারে শাহপরাণ (রহ.) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ হারুনূর রশীদ চৌধুরী খবরের কাগজকে বলেন, এই ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ইতোমধ্যে চারজনকে শনিবার বিকালে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আরও একজনে আজ রবিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানোর আইনগত প্রক্রিয়া চলছে।

শাকিলা ববি/এমএ/

হালদায় আবারও ভেসে উঠল মরা ডলফিন ও মা-মাছ

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
হালদায় আবারও ভেসে উঠল মরা ডলফিন ও মা-মাছ
ছবি : খবরের কাগজ

দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদীতে এবার মৃত মা-মাছ ও ডলফিন ভেসে উঠেছে। গতকাল সোমবার (১ জুলাই) রাত সাড়ে ১২টার দিকে নদীর রাউজান অংশের পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের আজিমের ঘাট এলাকার স্থানীয়রা মাছ দুটি পানিতে ভাসতে দেখেন। এর মধ্য দিয়ে গত কয়েক দিনে হালদায় ছয়টি মা-মাছ ও দুটি ডলফিন মরে ভেসে উঠল। 

আজিমের ঘাটে ডিম সংগ্রহকারীরা জানান, রাতে ৭০ থেকে ৮০ কেজি ওজনের একটি ডলফিন ও ৭ থেকে ৮ কেজি ওজনের একটি মা-মাছ ভাসতে দেখা যায়। কিন্তু মাছগুলো কেউ উদ্ধার করেননি।

হালদা ডিম সংগ্রহকারী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রোশাঙ্গীর আলম খবরের কাগজকে বলেন, ‘একটি চক্র হালদার শাখা খাল হালদা কূপে বিষ প্রয়োগ করছে। যার কারণে হালদায় মা-মাছ ও ডলফিন মারা যাচ্ছে। আগে চিংড়ির জন্য বিষ প্রয়োগ করত। এখন বড় মাছের জন্য বিষ দিচ্ছে। চক্রটিকে ধরার জন্য আমরাও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। রাত গভীর হলে এই কাজ করে- তাই ধরা সম্ভব হচ্ছে না। এ ছাড়া গত কোরবানি ঈদে ট্যানারির বর্জ্য ও বিষ হালদায় এসে পড়েছে। সেখান থেকেও মা-মাছ এবং ডলফিন মৃত্যুর কারণ হতে পারে।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাটহাজারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এ বি এম মশিউজ্জামান খবরের কাগজকে বলেন, ‘আমরা হালদার দূষণের উৎসের খোঁজে কাজ করে যাচ্ছি। সমন্বিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে হালদায় ডলফিন ও মা-মাছের মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কী কারণ মারা যাচ্ছে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বের হবে।’ 

এদিকে হালদার দূষণ কী কারণে হচ্ছে তা খতিয়ে দেখার জন্য পরিবেশ ও মৎস্য বিভাগ পাঁচ সদস্যের আলদা দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। 

নারীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বখাটের ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:৪৭ পিএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:৪৭ পিএম
নারীকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বখাটের ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
আহত মো. আব্দুর রহিম

চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় বখাটের ছুরিকাঘাতে এক যুবক গুরুতর জখম হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডে এ ঘটনা ঘটে। আহত যুবক উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের চেয়ারম্যান ঘাটা এলাকার মৃত সৈয়দ হোসেনের ছেলে মো. আব্দুর রহিম।

অভিযুক্ত মো. আবিদ (২০) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মুদি দোকানি ইউসুফ সওদাগরের ছেলে। তবে আবিদ ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বসবাস করে। স্থানীয়রা আহত আব্দুর রহিমকে সাতকানিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে রেফার্ড করেন চিকিৎসকরা।

আহত আব্দুর রহিমের ভাই মহিন জানান, মুদি দোকানি ইউসুফ সওদাগরের ছেলে আবিদ এলাকায় বখাটে হিসেবে পরিচিত। সে একই এলাকার এক নারীকে প্রায়ই উত্ত্যক্ত করে আসছিল। বিষয়টি আব্দুর রহিম আবিদের মা-বাবাকে জানানোর জন্য তাদের বাসায় গেলে আবিদ ও তার মা ক্ষুব্ধ হয়। পরে আবিদ আব্দুর রহিমের বাড়িতে গিয়ে গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে আবিদ তার পকেট থেকে ছুরি বের করে আব্দুর রহিমের বুকে আঘাত করে। এ সময় আব্দুর রহিম ঠেকাতে গেলে ছুরিটি তার বাম হাতের এক পাশ দিয়ে ঢুকে অন্য পাশ দিয়ে বের হয়ে যায়।

অভিযুক্ত আবিদের বাবা মো. ইউসুফ সওদাগর বলেন, ‘প্রথমে আমার ছেলেকে তারা ৪-৫ জন মিলে প্রকাশ্যে মারধর করেছে। পরে আমার ছেলে আত্মরক্ষার্থে ছুরিকাঘাত করেছে এটা সত্য। এটা আমরা সামাজিকভাবে সমাধান করব।’

শুঁড় দিয়ে তুলে আছাড় মেরে ব্যবসায়ীকে মারল হাতি

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:১৪ পিএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:১৪ পিএম
শুঁড় দিয়ে তুলে আছাড় মেরে ব্যবসায়ীকে মারল হাতি
হাতির আক্রমণে নিহত মাসুদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জ জেলা শহরে হাতির আক্রমণে মাসুদুর রহমান (৪৫) নামে এক ঔষধ ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) বিকেল ৩টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

এর আগে সোমবার (১ জুলাই) সন্ধ্যায় শহরের নগুয়া পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে নিজ মালিকানাধীন ঔষধের দোকানে তিনি হাতির আক্রমণের শিকার হন। গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে কিশোরগঞ্জ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর শহিদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ও পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটলে আবারও তাকে মঙ্গলবার (২ জুলাই) ভোররাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়।

নিহত মো. মাসুদুর রহমান ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার সিংরইল গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে। তিনি ব্যবসা সূত্রে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের নগুয়া এতিমখানা এলাকায় বসবাস করছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার (১ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা শহরের নগুয়া পুরাতন বাসস্ট্যান্ডে এআর ফার্মা নামক ফার্মেসিতে মো. মাসুদুর রহমান বসে ছিলেন। এ সময় একটি হাতি তার ফার্মেসিতে চাঁদার জন্য শুঁড় এগিয়ে দিলে মো. মাসুদুর রহমান ১০ টাকা দেন। টাকা পেয়ে হাতিটি সামনে কিছুটা এগিয়ে যাওয়ার পর চাঁদা নিয়ে অন্য এক দোকানির সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় শোরগোল শুনে মো. মাসুদুর রহমান ফার্মেসি থেকে বের হলে হাতিটি শুঁড় দিয়ে তাকে তুলে এনে ফার্মেসির সামনে আছাড় মারে। এতে পাকা সড়কে পড়ে গিয়ে মাথায় গুরুতর আঘাত পান মো. মাসুদুর রহমান।

এ ঘটনায় হাতিসহ মাহুত রিয়াজকে আটক করেছে কিশোরগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ। এ ব্যাপারে অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ  (ওসি) গোলাম মোস্তফা।

তাসলিমা আক্তার মিতু/এমএ/ 

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতের ২ নেতা নিহত

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৭:৪৩ পিএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৭:৪৩ পিএম
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় বিএনপি-জামায়াতের ২ নেতা নিহত
ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে অটোরিকশা ও ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী বিএনপি ও জামায়াতের দুই নেতা নিহত হয়েছেন। 

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুর ১টায় রাজনৈতিক মামলায় জেলা আদালতে হাজিরা দিয়ে ফেরার পথে আবদুল্লাহ মিয়ার হাটের সুলতান নগরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন, সূবর্ণচর উপজেলার চর আমানউল্যা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটাবুনিয়া গ্রামের মৃত সুলতান আহমদের ছেলে জামাল উদ্দিন গাজী (৫৫) ও চরবাটা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত মাওলানা নুরুল উল্যার ছেলে হাফিজ উল্যাহ (৫৭)।

এরমধ্যে জামাল উদ্দিন গাজী চর আমানউল্যা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ও হাফিজ উল্যাহ চরবাটা ইউনিয়ন জামায়াতের নেতা। তাদের মরদেহ ২৫০ শয্যার নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে রাখা হয়েছে।

চর আমানউল্যা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য (ইউপি মেম্বার) হোসেন আহাম্মদ দুলাল খবরের কাগজকে বলেন, জামাল গাজী ও হাফিজ উল্যাহ পরস্পরের আত্মীয়। মঙ্গলবার সকালে একটি রাজনৈতিক মামলায় হাজিরা দিতে তারা মোটরসাইকেলযোগে নোয়াখালী জেলা শহরে যান।

তিনি আরও বলেন, দুপুরে ফেরার পথে সোনাপুর-সূবর্ণচর সড়কের সুলতান নগরে প্রথমে সিএনজিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় দুজন ছিটকে পড়ে যান। পরে ট্রাকের ধাক্কায় মারাত্মক আহত হন। তাদেরকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতালে নিলে গাজীকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেলে হাফিজ উল্যাও মারা যান।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাউছার আলম ভূঁইয়া দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যুর বিষয়টি খবরের কাগজকে নিশ্চিত করেন। 

তিনি বলেন, খবর পেয়ে সুরতহাল তৈরি করতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

ইকবাল হোসেন মজনু/এমএ/

রমেকের আবাসিক ভবন থেকে চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৭:১৪ পিএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ০৭:১৪ পিএম
রমেকের আবাসিক ভবন থেকে চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার
ছবি : খবরের কাগজ

রংপুর মেডিকেল কলেজের (রমেক) আবাসিক ভবন থেকে মো. আখতারুজ্জামান নামে এক চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকালে শেখ রাসেল পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন ডরমেটরি ভবনে ছয়তলার একটি কক্ষ থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। 

আখতারুজ্জামান নীলফামারী সদর উপজেলার নীলপাড়া গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে।

রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আরিফুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

রংপুর মেডিকেল কলেজের উপাধাক্ষ অধ্যাপক মো. মাহফুজুর রহমান জানান, আক্তারুজ্জামান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় ও হাসপাতালের (বিএসএমএমইউ) নিউরো সার্জারি বিভাগের মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি রংপুর মেডিকেলের পোস্ট গ্র্যাজুয়েটের একজন শিক্ষার্থী। তিন দিন আগে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য তিনি রংপুরে এসেছিলেন। হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।