ঢাকা ৪ ফাল্গুন ১৪৩১, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১

বিপিএলের আম্পায়ার প্যানেলে তিন বিদেশি

প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৪, ১১:৩০ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:৪৬ এএম
বিপিএলের আম্পায়ার প্যানেলে তিন বিদেশি
ছবি : সংগৃহীত

আগামী শুক্রবার থেকে শুরু হবে দেশের ক্রিকেটের একমাত্র ফ্রাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট বিপিএল। এই টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে বিপিএলের আম্পায়ার তালিকা চূড়ান্ত করেছে বিসিবি। ৯ দেশি আম্পায়ারের সঙ্গে কাজ করবেন তিন বিদেশি আম্পায়ার। দেশিদের মধ্যে এক মৌসুম বিরতির পর বিপিএলে দেখা যাবে শরফুদৌল্লা ইবনে শহীদ সৈকতকে।

বিপিএলের শুরুর দিকে থাকবেন না দেশের সেরা তিন আম্পায়ার শরফুদৌল্লা ইবনে সৈকত, মাসুদুর রহমান মুকুল ও গাজী সোহেল। সৈকত থাকবেন অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টেস্ট পরিচালনার দায়িত্বে। মুকুল ও সোহেলকে দেখা যাবে অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের দায়িত্ব পালন করতে। ফলে শুরুর দিকে তাদের উপস্থিতি থাকবে না। এই তিন জন ছাড়াও আরও ৬ দেশি আম্পায়ারকে বিপিএলের ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছে বিসিবি।

দেশি আম্পায়াররা হলেন-  তানভীর আহমেদ, মাহফুজুর রহমান লিটু, মোর্শেদ আলী খান, আলী আরমান রাজন, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান ও মনিরুজ্জামান টিংকু।

দেশিদের পাশাপাশি থাকছেন তিন বিদেশি আম্পায়ার। পাকিস্তান থেকে আসবেন আসিফ ইয়াকুব, ইংল্যান্ডের ডেভিড মিলন্স ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে আসবেন ডেইটন বাটলার। তিন বিদেশি আম্পায়ার আসলেও থাকছেন না কোনো বিদেশি ম্যাচ রেফারি। দেশের ৬ ম্যাচ রেফারির উপর ভরসা রাখছে বিসিবি।

ম্যাচ রেফারি হিসেবে বিপিএলে দায়িত্ব পালন করবেন- রকিবুল হাসান, আখতার আহমেদ শিপার, নিয়ামুর রশিদ রাহুল, সেলিম শাহেদ, শওকতুর রহমান চিনু ও এহসানুল হক সেজান।

ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:৪৬ পিএম
ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
ছবি : সংগৃহীত

প্রস্তুতি ম্যাচে পাকিস্তান শাহিনসের বিপক্ষে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হলেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছে বাংলাদেশ। ৩০ ওভারের খেলা শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪০ রান। 

শুরুর ১০ ওভারে ২ উইকেট হারালেও দলের স্কোরবোর্ডে ৬০ রান থাকায়, ভালো অবস্থানেই ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু সেখান থেকে ছন্দপতন হয় সৌম্য সরকার রানআউট হলে।

সৌম্য সাজঘরে ফেরেন ৩৫ রান করে। প্রথম ১০ ওভারে ৬০ রান যোগ করা বাংলাদেশ পরের ১০ ওভারে যোগ করে ৪৪ রান। ২০ ওভার শেষে দলের রান ছিল ৩ উইকেট হারিয়ে ১০৪।

এরপরই শুরু হয় ব্যাটিং ধস। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেছেন সহ- অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। ব্যর্থ হয়েছেন তাওহিদ হৃদয় (১৯), মুশফিকুর রহিম (৭)। রানের খাতা খোলার আগেই বিদায় নিয়েছেন জাকের আলী।

পাকিস্তান শাহিনসের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেছেন উসামা মীর। 

ওমানের স্পিনারদের বিশ্বরেকর্ড

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:১৮ পিএম
ওমানের স্পিনারদের বিশ্বরেকর্ড
ছবি : সংগৃহীত

সাধারণত ক্রিকেট ম্যাচে পেসার এবং স্পিনাররা ভাগাভাগি করে নেন সকল উইকেট। কখনো স্পিনাররা তো কখনো পেসাররা শিকার করেন বেশি উইকেট। তবে এবার ব্যতিক্রম ঘটনা ঘটেছে ওমানের ক্রিকেটে। তাও সেটি এক ম্যাচে নয়, দুই ম্যাচেই এমন কাণ্ড ঘটিয়েছে ওমানের স্পিনাররা।

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ লিগ ২-এর নবম রাউন্ডের ম্যাচে নামিবিয়ার বিপক্ষে ১০ উইকেটের সবকটিই শিকার করেছেন ওমানের স্পিনাররা। নিজেদের মাঠেই এমন বিরল কীর্তি গড়েছে দলটি। আগের ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের ১০ উইকেটও স্বাগতিকদের স্পিনাররাই শিকার করেন।

লিগ-২ এর সবগুলো ম্যাচ একই মাঠে হচ্ছে। এক মাঠের পিচগুলোই বারবার ব্যবহৃত হচ্ছে। তাই পিচগুলো বারবার ব্যবহৃত হওয়ায় হয়ে পড়েছে শুকনা–মন্থর। আর এমন পিচে বরাবরই ভালো করেন স্পিনাররা।

সেই সুবিধাটাই কাজে লাগিয়েছেন ওমানের অধিনায়ক যতীন্দর সিং। দুই প্রান্ত থেকেই স্পিনারদের ব্যবহার করিয়েছেন তিনি। অধিনায়কের আস্থার প্রতিদানও দিয়েছেন স্পিনাররা। আর তাতেই জন্ম দিয়ে ফেলেছেন তারা যা বিশ্ব রেকর্ডের। 

ওয়ানডে ক্রিকেটের ইতিহাসে টানা দুই ম্যাচে স্পিনার দিয়ে প্রতিপক্ষদের অলআউট করা একমাত্র দল ওমান। ওয়ানডে ম্যাচের এক ইনিংসে সবচেয়ে বেশি ওভার পেসার বা ফাস্ট বোলার ব্যবহার না করার রেকর্ডটাও এখন মধ্যপ্রাচ্যের দেশটির।  

মাসকটের এই মাঠেই আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ লিগ-২ এর নবম রাউন্ডে ওমান মুখোমুখি হয় যুক্তরাষ্ট্র ও নামিবিয়ার। সেখানে যুক্তরাষ্ট্রকে ৭ উইকেটে হারানোর পর গতকাল পঞ্চম ম্যাচে নামিবিয়াকেও ২ উইকেটে হারিয়ে দেয় স্বাগতিকরা। খুববেশি রান হয় দুই ম্যাচের একটিতেও। 

বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে হওয়া ম্যাচে সব কটি উইকেট নেন ওমানের চার স্পিনার। সর্বোচ্চ ৪ উইকেট শিকার করেছেন বাঁহাতি স্পিনার শাকিল আহমেদ। ৩ উইকেট নেন অফ স্পিনার জয় ওদেররা। লেগ স্পিনার সময় শ্রীবাস্তব নিয়েছেন ২ উইকেট, বাঁহাতি স্পিনার ওয়াসিম আলীর শিকার ১ উইকেট।

গতকালের ম্যাচে নামিবিয়ার বিপক্ষে তো এক ওভারও বোলিং করেননি পেসাররা। দুই পাশ থেকে লাগাতার স্পিনারদের হাতে বল তুলে দিয়েছেন। তাদের দিয়ে নামিবিয়াকে অলআউট করতে ওমানের লেগেছে ৩৩.১ ওভার। ওমানের পাঁচ স্পিনার নামিবিয়ার ১০ উইকেট শিকার করেন।

১০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬০

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:১২ পিএম
আপডেট: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:৪০ পিএম
১০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬০
ছবি : সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিকে সামনে রেখে আজ প্রস্তুতি ম্যাচে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। পাকিস্তান শাহিনসের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ।১০ ওভার শেষে ২ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬০ রান। 

প্রথম পাওয়ার প্লে শেষে বাংলাদেশের রান মানসম্মত হলেও ব্যর্থ হয়েছেন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। তার ব্যাটে এসেছে মাত্র ৬ রান। তিনি বোল্ড হয়েছেন আলি রেজার বলে।

হতাশ করেছেন অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তও। সাজঘরে ফিরেছেন ১২ রান করে মুবাশশির খানের বলে তাকেই ক্যাচ দিয়ে। সৌম্য সরকার ৩৪ ও মেহেদী হাসান মিরাজ অপরাজিত আছেন ৪ রানে।

উল্লেখ্য, আজ দুপুর ৩টায় দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শুরু হয়েছে প্রস্তুতি ম্যাচটি। এই মাঠেই ২০ তারিখ ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মিশন শুরু করবে বাংলাদেশ।

প্রস্তুতি ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:০৯ পিএম
প্রস্তুতি ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
ছবি : সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিকে সামনে রেখে আজ প্রস্তুতি ম্যাচে মাঠে নামছে বাংলাদেশ। পাকিস্তান শাহিনসের বিপক্ষে সেই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। 

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মূল পর্বে মাঠে নামার আগে এটাই বাংলাদেশের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচ। এই ম্যাচ দিয়েই প্রস্তুতি সারবে টাইগাররা।

বাংলাদেশ এই আসরে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে ২০ তারিখ দুবাইতে ভারতের বিপক্ষে। পরের দুই ম্যাচ খেলবে রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।

বাংলাদেশ স্কোয়াড

তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তাওহীদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ (সহ-অধিনায়ক), পারভেজ হোসেন ইমন, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান, নাহিদ রানা এবং তাসকিন আহমেদ।

পাকিস্তান শাহিনস স্কোয়াড

মুহাম্মদ হারিস (অধিনায়ক), আমের জামাল, আব্দুল সামাদ, আলী রাজা, আজান আওয়াইস, মোহাম্মদ মুসা, মোহাম্মদ ওয়াসিম জুনিয়র, মুবাসির খান, ওমাইর বিন ইউসুফ, সাহেবজাদা ফারহান, সুফিয়ান মুকিম এবং উসামা মীর।

চট্টগ্রাম আবাহনী বিনা পারিশ্রমিকে খেলছেন ফুটবলাররা!

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:২০ পিএম
বিনা পারিশ্রমিকে খেলছেন ফুটবলাররা!
ছবি : সংগৃহীত

প্রিমিয়ার লিগ ফুটবলের প্রথম পর্ব শেষে টেবিলে সবার তলানিতে অবস্থান চট্টগ্রাম আবাহনীর। মৌসুমের আরেক প্রতিযোগিতা ফেডারেশন কাপে তো গ্রুপ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। লিগে তারা অবনমন কি এড়াতে পারবে, বন্দর নগরীর দলটি ঘিরে সবচেয়ে বড় কৌতূহল এখন এটিই। কিন্তু ক্লাবটির সামগ্রিক যে চিত্র, তাতে অবনমন এড়ানো না গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। বিশেষ করে ক্লাবটির খেলোয়াড়দের তো অন্তত দায় দেওয়ার কিছু থাকবেই না। থাকবে কি করে! মৌসুমের অর্ধেকটা সময় পেরিয়ে গেলেও ক্লাবটির কোনো খেলোয়াড় যে পারিশ্রমিকই পাননি।

পেশাদার লিগের দল হলেও এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত অপেশাদারিত্বের সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে চট্টগ্রাম আবাহনী। এই মুহূর্তে লিগের মধ্যবর্তী দলবদল চলছে। দলবদলের মাঝেই আগামী ২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারি লিগের দ্বিতীয় পর্বের প্রথম রাউন্ডের খেলা অনুষ্ঠিত হবে। বাকি খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে ঈদুল ফিতরের পর। চট্টগ্রাম আবাহনী এতটাই অর্থসংকটে ভুগছে, ২২ ফেব্রুয়ারি বসুন্ধরা কিংসের বিপক্ষে ম্যাচ থাকলেও এখনো অনুশীলন শুরু করতে পারেনি। ‘আমরা এখনো অনুশীলন শুরু করতে পারিনি। এমনিতেই আমরা ট্রেনিংয়ে নেই, এর মধ্যে প্রতিপক্ষ বসুন্ধরা কিংস। এভাবে এত বড় একটা দলের বিপক্ষে খেলা খুবই কঠিন।’ বলছিলেন ক্লাবটির কোচ সাইফুল ইসলাম মনি।

গত আগস্টে লিগের দল বদল অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সেই সময় দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ঘটনা ঘটে। এর বড় প্রভাব পড়ে ফুটবলে। দুটি ক্লাবতো দলই গড়তে পারেনি। চট্টগ্রাম আবাহনীও একই শঙ্কায় ছিল। কিন্তু জাতীয় দলের দুই সাবেক অধিনায়ক জাহিদ হাসান এমিলি ও মামুনুল ইসলাম উদ্যোগী হয়ে দল গঠন করেন। খেলোয়াড়রা যেন মাঠে খেলতে পারেন এটাই ছিল তাদের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে তারা আশাবাদী ছিলেন ক্লাব পরিচালনার জন্য পৃষ্ঠপোষক জোগাড় করতে পারবেন। কিন্তু সেই অর্থে পৃষ্ঠপোষক তারা পাননি। এখন পর্যন্ত অনুশীলনের জন্য মাঠ ও থাকা-খাওয়া বাবদ যে খরচ, সেটা বহন করতেই ঘাম ছুটে যাচ্ছে ক্লাবটির। জানা গেছে এই খরচ মেটাতে বড় অবদান রাখছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। দ্বিতীয় লিগে স্পন্সর জোগাড় করে খেলোয়াড়দের হাতে কিছুটা হলেও অর্থ তুলে দিতে চায় ক্লাবটি। আর এক্ষেত্রেও তারা তাকিয়ে আছে বাফুফে সভাপতির দিকেই। জাহিদ হাসান এমিলি যেমন বলেছেন, ‘আমরা এরই মধ্যে বাফুফে সভাপতিকে জানিয়েছি। উনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন।’

কঠিন এক সময়ে চট্টগ্রাম আবাহনী যেন মাঠে থাকে, এই দায়িত্বটা নিয়েছিলেন এমিলি। মৌসুমের অর্ধেক সময় পেরোনোর পর তার অভিজ্ঞতা কি? জানতে চাইলে সাবেক এই ফরোয়ার্ডের উত্তর, ‘খেলোয়াড়রা খেলতে পারল, এটাই তৃপ্তির। এরচেয়ে বেশি কিছু নেই।’ প্রথম পর্ব শেষে খেলোয়াড়দের কোনো পারিশ্রমিক দিতে না পারলেও মধ্যবর্তী দলবদলে নতুন করে ৮ জন খেলোয়াড়কে নিজেদের তাঁবুতে টানতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম আবাহনী। আগের খেলোয়াড়দের সঙ্গে নতুন যুক্ত হওয়া খেলোয়াড়রা প্রত্যাশামতো পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারলে অবনমন এড়ানো সম্ভব হবে বলে মনে করছেন এমিলি ও মনি।

এদিকে মধ্যবর্তী দল বদলের মধ্যে মাত্র এক রাউন্ডের জন্য লিগ ফের চালুর সমালোচনাও করছেন এই দুই সাবেক ফুটবলার। তারা দুজনই বলছেন- বিষয়টা তাদের জন্য বড় বোঝা হয়ে গেছে। ২৫ মার্চ এশিয়ান কাপে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। তার আগে খেলোয়াড়রা যেন খেলার মধ্যে থাকে, এজন্যই নাকি লিগের দশম রাউন্ডটা এখন আয়োজন করা। এ বিষয়টি উল্লেখ করতেই মনি প্রশ্ন রাখলেন, ‘ক্লাব কি জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের ট্রেনিং করাবে? জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের।