ঢাকা ২৪ আশ্বিন ১৪৩১, বুধবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৪

ইস্টার্ন ব্যাংকের এএমএল ও সিএফটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা

প্রকাশ: ২৯ জুন ২০২৪, ০৪:০৩ পিএম
ইস্টার্ন ব্যাংকের এএমএল ও সিএফটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ছবি: বিজ্ঞাপন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কার্যক্রম পরিচালনাকারী সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রতিনিধিদের জন্য ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (ইবিএল) মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবাদ অর্থায়ন মোকাবিলা বিষয়ে একটি প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করে। 

শনিবার (২৯ জুন) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এ মালেক কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী এই কর্মশালায় ৭০ জনের অধিক ব্যাংক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এবং আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগের উপ-প্রধান মো. রফিকুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

তিনি শিক্ষামূলক একটি অভিন্ন প্ল্যাটফর্মের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য অনুরুপ একটি প্ল্যাটফর্ম প্রদানের জন্য ইবিএলকে ধন্যবাদ জানান।

বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগের যুগ্ম-পরিচালক মো. আজমল হোসেন এবং মো. মাহমুদুল হক ভূঁইয়া, সহকারী পরিচালক সাদিয়া ইসলাম প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন। 

তারা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ এবং সন্ত্রাসবাদ অর্থায়ন মোকাবিলা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় এবং এসব ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক ধারা সম্পর্কে বিশদ বক্তব্য রাখেন। 

কর্মশালায় ইস্টার্ন ব্যাংকের মনিটরিং বিভাগ প্রধান মো. আব্দুল আউয়াল, ডেপুটি ক্যামেলকো মো. শাহজাহান আলী এবং সিলেট ও নারায়ণগঞ্জ অঞ্চলের রিটেইল ও এসএমই প্রধান আবু রাসেল মো. মাসুমসহ অন্যরা কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম ও ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৪ পিএম
রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম ও ব্র্যাক ব্যাংকের চুক্তি
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্লাস গ্রাহকদের এক্সক্লুসিভ ব্যাংকিং সুবিধা দিতে রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম বে ভিউয়ের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি। 

গত ১৮ সেপ্টেম্বর রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম বে ভিউতে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হয়। 

চুক্তির অধীনে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্লাস গ্রাহকরা বছরজুড়ে জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী ও বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানের বিশেষ দিনগুলোতে রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম বে ভিউতে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করবেন। 

অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব রিজিওনাল করপোরেট কায়েস চৌধুরী, রিজিওনাল হেড অব ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক জামশেদ আহমেদ চৌধুরী, হেড অব প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্রপোজিশন আরমীন আহমেদ, রেডিসন ব্লুর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবু সাঈদ মোহাম্মদ আলী, ম্যানেজার অব প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং শফিকুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

বিজ্ঞপ্তি

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ইসি সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫০ পিএম
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ইসি সভা অনুষ্ঠিত
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির নির্বাহী কমিটির ৩৯৫তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মাকসুদা বেগম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম সাদিকুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মুহাম্মদ ফোরকানুল্লাহ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল হান্নান খান প্রমুখ। 

বিজ্ঞপ্তি

ফেনীতে বন্যার্তদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিলো ‘হৃদয়ে ৮৮’

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৫৯ পিএম
ফেনীতে বন্যার্তদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিলো ‘হৃদয়ে ৮৮’
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

সাম্প্রতিক বন্যায় বিপর্যস্ত ফেনী সদর উপজেলার কাজীরবাগ ইউনিয়নে সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভিন্ন রোগব্যাধি ও স্বাস্থ্য সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করেছে। এ সংকটের প্রেক্ষিতে মানবিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে বন্যার্তদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিয়েছে অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘হৃদয়ে ৮৮’। 

শনিবার (৫ অক্টোবর) সংগঠনটি কাজীরবাগ ইউনিয়নে একদিনের একটি বিশেষ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করেছে, যার মাধ্যমে প্রায় ২ হাজার ৫০০ জন হতদরিদ্র জনগোষ্ঠী/ বন্যার্ত রোগীকে বিনামূল্যে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হয়েছে।

মেডিকেল ক্যাম্প যে সেবাসমূহ প্রদান করা হয়েছে তা হল- প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা; বিনামূল্যে ওষুধ বিতরণ:স্বাস্থ্যবিষয়ক সচেতনতামূলক পরামর্শ; ডায়াবেটিস রোগ ও রক্তচাপ পরীক্ষা; সংক্রামক ও পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধের পরামর্শ; শিশু, কিশোরী ও গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ সেবা। এ ক্যাম্পের মাধ্যমে চিকিৎসক দল রোগীদের বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে পানিবাহিত রোগ, চর্মরোগ, ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট এবং সংক্রমণজনিত অসুস্থতার প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করে। এছাড়াও, এলাকার জনগণকে সচেতন করার জন্য স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ এবং পানির নিরাপদ ব্যবহার ও স্যানিটেশনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেয়। 

উক্ত মেডিকেল ক্যাম্প কার্যক্রমে ফেনী স্বাস্থ্য বিভাগ, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগ, জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করেছে। 

ফেনী সদর উপজেলার স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মীরা এবং হৃদয়ে ৮৮-এর প্রশিক্ষিত স্বেচ্ছাসেবকদল একত্রে কাজ করেছেন, যা ক্যাম্প পরিচালনার কার্যক্রম যথেষ্ট সহজ হয়েছে।

পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক মো. ফোরকান উদ্দিনের নেতৃত্বে ৩১ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম, এবং উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার মাসুদ রানা নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি মেডিকেল টিম হৃদয়ে ৮৮ মেডিকেল টিমের সঙ্গে একযোগে কাজ করেছে। এ বিশেষ মেডিকেল ক্যাম্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল বন্যায় আক্রান্ত এবং চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত মানুষদের দ্রুত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা। বর্তমান পরিস্থিতিতে বন্যার্ত মানুষের মধ্যে যে স্বাস্থ্য সমস্যাগুলো দেখা দিয়েছে, তা মোকাবিলায় এ ক্যাম্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। 

ক্যাম্পের কার্যক্রমে ডা. খান তৌহিদ পারভেজ (সাগর) এর নেতৃত্বে একটি অভিজ্ঞ চিকিৎসক দল অংশগ্রহণ করে-যেখানে স্ত্রী ও প্রসূতি রোগ, শিশু রোগ, জন্ম ও যৌন, মেডিসিন, ডায়াবেটিস ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞগণ উপস্থিত ছিলেন। 

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পটি সফলভাবে পরিচালনা করতে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে- ইনসেপ্টা, বিকন, স্কয়ার, জিসকা, বেক্সিমকো, পপুলার ফার্মাসিটিক্যালস এবং মিডল্যান্ড ব্যাংক লিমিটেড। উক্ত মেডিকেল ক্যাম্পে ডা. মাহফুজ, ডা. আরিফ, ডা. বাশার, ডা. মিমি, ডা. জেসমিন, ডা. সেতু, ডা. ইভেন, ডা. মাসুদ, ডা. পারভেজ, ডা. নবী এবং ডা. মশিউল প্রমুখ চিকিৎসকগণ সেবা প্রদানে নিয়োজিত ছিলেন।

ডা. খান তৌহিদ পারভেজ (সাগর), প্রধান সমন্বয়ক, হৃদয়ে ৮৮ বলেন, আমরা এ সংকটময় সময়ে বন্যার্ত জনগণের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি। আমাদের মেডিকেল ক্যাম্পের মাধ্যমে বন্যায় আক্রান্ত মানুষদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করতে পেরে আমরা গর্বিত। ভবিষ্যতে আরও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করে মানুষের সেবা করে যাব।

হৃদয়ে ৮৮ এই বন্যাকবলিত এলাকায় দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা করছে। প্রয়োজনে এলাকাবাসীর জন্য আরও মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করা হবে। এছাড়া স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে বন্যা-পরবর্তী পুনর্বাসন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও হৃদয়ে ৮৮ সংকটের পক্ষে যারা ছিলেন-সুচিত্রা মিলি, লুৎফুল হক সোয়েব জুয়েল হাজারী, শাহেদ সোহেল চৌধুরী হান্নান সাগর, খিজির আলম শামীম হাসনাইন, মীর দীপন, তমিজ উদ্দিন ও নাজমুল হোসেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

সাউথইস্ট ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন হলেন রেহানা রহমান

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:৩০ পিএম
সাউথইস্ট ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন হলেন রেহানা রহমান
রেহানা রহমান

সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারপারসন হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন রেহানা রহমান।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৭৪৪তম বোর্ড সভায় পরিচালকদের সম্মতিক্রমে তাকে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন নির্বাচিত করা হয়।

সভায় পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য বিদায়ী ভাইস চেয়ারম্যান আকিকুর রহমানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রেখে ব্যাংককে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে তিনি সহযোগিতা অব্যাহত রাখবেন বলে সভায় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

রেহানা রহমান দেশের একজন সফল নারী উদ্যোক্তা। তিনি বেঙ্গল ট্রেডওয়েজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি সিএইচবি বিল্ডিং টেকনোলজিস লিমিটেডের পরিচালক এবং বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি সাউথইস্ট ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন, যেখানে তিনি ব্যাংকের উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন।

রেহানা রহমান বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত রয়েছেন। তিনি নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা আজীবন সদস্য এবং সাবেক চেয়ারপারসন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া তিনি ইউনাইটেড নেশনস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সদস্য এবং বাংলাদেশ নারী উদ্যোক্তা সমিতির সভাপতি। তিনি গুলশান ক্লাব, বনানী ক্লাব, বোট ক্লাব, পূর্বাচল ক্লাব, বারিধারা ডিপ্লোমেটিক এনক্লেভ ক্লাব এবং বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ ক্লাবের সদস্য।

খুলনায় জন্ম নেওয়া রেহানা রহমান ইডেন মহিলা কলেজ থেকে অর্থনীতিতে বিএ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তার বাবা প্রয়াত আব্দুল ওয়াজেদ খান চৌধুরী ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল ছিলেন।

নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য রেহানা রহমান ২০০৮ সালে বেগম রোকেয়া শাইনিং পার্সোনালিটি অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০৯ সালে সবচেয়ে গতিশীল নারী উদ্যোক্তা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। তিনি বিশ্বের অনেক দেশ সফর করেছেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

ফ্র্যাঞ্চাইজি দিচ্ছে ‘কিডস টাইম’

প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:২৮ পিএম
আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৪১ পিএম
ফ্র্যাঞ্চাইজি দিচ্ছে ‘কিডস টাইম’
ছবি: বিজ্ঞাপন

ফ্র্যাঞ্চাইজি দিচ্ছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ক্রিয়েটিভ আফটার-স্কুল ব্র্যান্ড ‘কিডস টাইম’। যারা শিশুদের সৃজনশীলতা ও ভবিষ্যৎ দক্ষতা নিয়ে কাজ করতে চান তাদের জন্য কিডস টাইমের ফ্র্যাঞ্চাইজি একটা দারুণ সুযোগ হতে পারে। বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্তে ভবিষ্যতের নেতৃত্বদানকারী শিশুদের জ্ঞান, দক্ষতা বাড়াতে কিডস টাইমের শাখা নেওয়া যাবে। কিডস টাইম ৪-১২ বছর বয়সী শিশুদের জন্য সিঙ্গাপুর ম্যাথ, জয় স্কুল স্পোকেন ইংলিশ, ক্রিয়েটিভ আর্ট ক্রাফট, স্টোরি মেকিংয়ের মতো সৃজনশীল কোর্সগুলো অফার করছে।

বিশ্বের সেরা ম্যাথ প্রোগ্রাম সিঙ্গাপুর ম্যাথ চালু করেছে কিডস টাইম, যার আদলে এখন তৈরি হয়েছে দেশের গণিতের কারিকুলাম। আমেরিকান প্রতিষ্ঠান জয় স্কুল ইংলিশকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে কিডস টাইম। এর মাধ্যমে অ্যাপ ও সরাসরি ক্লাস করার মাধ্যমে বাংলাদেশের শিশুরা নেটিভ ইংলিশ স্পিকার হয়ে উঠবে।

গত ৭ বছরে দারুণ জনপ্রিয় হয়েছে কিডস টাইমের কোর্সগুলো। দেশের বিভিন্ন জেলা, এবং দেশের বাইরে থেকেও এখন পর্যন্ত ৫০০০ এর বেশি শিশু বিভিন্ন কোর্স শেষ করেছে। সারা দেশের শিশুরা যেন কিডস টাইমের কোর্সগুলো করার সুযোগ পায়, সেই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি ফ্রাঞ্চাইজ মডেল চালু করছে। ইতোমধ্যে কিডস টাইম তাদের প্রথম এবং দ্বিতীয় ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কিশোরগঞ্জ এবং সাভারের যাত্রা শুরু করেছে।

জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান লাইট অব হোপ লিমিটেডের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান কিডস টাইম তার যাত্রা শুরু করেছে ২০১৭ সালে। শিক্ষা উদ্যোক্তা ওয়ালিউল্লাহ ভূঁইয়া ও তাহমিনা রহমান মিলে বাংলাদেশের শিশুদের সৃজনশীলতা, ভবিষ্যৎ দক্ষতা ও লিডারশিপ গুণাবলি তৈরির লক্ষ্যে শুরু করেন কিডস টাইম।

কিডস টাইম ফ্র্যাঞ্চাইজিতে দুটি বিনিয়োগ মডেল অফার করছে। একটিতে কিডস টাইম কেন্দ্রগুলো সরাসরি পরিচালনা করবে যেখানে বিনিয়োগকারীরা লভ্যাংশের শেয়ার পাবে। অন্যটিতে যেখানে বিনিয়োগকারীরা নিজেরাই কেন্দ্রগুলো পরিচালনা করবে এবং লভ্যাংশের পুরোটাই পাবে। 

ঢাকার বাইরে ইতোমধ্যেই যারা স্কুল এবং কোচিং সেন্টার পরিচালনা করছেন তাদের জন্য কিডস টাইমের ফ্র্যাঞ্চাইজি একটা দারুণ উদ্যোগ হতে পারে।

ইতিমধ্যে পাঁচ হাজারেরও বেশি শিশু কিডস কলেজ থেকে বিভিন্ন কোর্স করছে। ঢাকার বাইরে থেকে অনলাইনে এবং ঢাকায় সেন্টারে সরাসরি ক্লাস করে শিশুরা।

কিডস টাইম ২০৩৭ সালের মধ্যে সারা দেশে এক হাজারটি সেন্টার স্থাপন করতে চায়, যেখান থেকে প্রতি বছর দুইলাখ শিশু ভবিষ্যৎ দক্ষতা উন্নয়নে ইংরেজি ভাষা, সিঙ্গাপুর ম্যাথ, আর্ট-ক্রাফট, স্টোরিমেকিং ইত্যাদি কোর্সগুলো সম্পন্ন করবে।

কিডস টাইমের ফ্র্যাঞ্চাইজি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে তাদের এই ওয়েবসাইট লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে https://kidstimebd.com/kids-time-franchise/

প্রয়োজনে ম্যানেজার রাজু জাভেদের সঙ্গে ০১৯৫৮৬৩৬৮৪০ এই নাম্বারেও যোগাযোগ করা যাবে।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/