ঢাকা ১৭ আষাঢ় ১৪৩১, সোমবার, ০১ জুলাই ২০২৪

রায় থেকে যুক্তিতর্কে মির্জা আব্বাসের মামলা

প্রকাশ: ২৩ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৮ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৭:২৬ এএম
রায় থেকে যুক্তিতর্কে মির্জা আব্বাসের মামলা
ফাইল ছবি

দুর্নীতির অভিযোগ এনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে করা এক মামলার রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। সেখান থেকে তুলে মামলাটি অধিকতর শুনানির জন্য আবার যুক্তিতর্কে পাঠিয়েছেন আদালত। সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে করা মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম এই আদেশ দেন।

মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী জাহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানান। এই মামলায় গত ২৮ ডিসেম্বর তৃতীয়বারের মতো রায়ের তারিখ পেছানো হয়।

আদেশে বিচারক বলেন, মামলাটিতে ঘটনাগত এবং তথ্যগত বিষয়সহ জটিল আইনগত বিষয় জড়িত রয়েছে। আদালত এ বিষয়ে উভয়পক্ষের অধিকতর যুক্তিতর্ক শুনানি হওয়া আবশ্যক মনে করেন। এ জন্য মামলাটি রায় ঘোষণার তালিকা থেকে উত্তোলন করে অধিকতর যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য সিদ্ধান্ত হয়। অধিকতর যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য বুধবার (২৪ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেছেন আদালত।

২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম রাজধানীর রমনা থানায় মামলাটি করেন। মির্জা আব্বাসের আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মামলাটি করা হয়। দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা ২০০৮ সালের ২৪ মে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। আদালত ২০০৮ সালের ১৬ জুন এই মামলায় চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

বিদেশে পাঠানোর নামে প্রতারণা, কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চান হাইকোর্ট

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:৩০ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:৩০ পিএম
বিদেশে পাঠানোর নামে প্রতারণা, কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে জানতে চান হাইকোর্ট
ছবি : সংগৃহীত

৩০ হাজারেরও বেশি শ্রমিককে মালয়েশিয়া পাঠানোর নামে প্রতারণার করে অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা লুটে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে আগামী ৭ দিনের মধ্যে আদালতকে জানাতে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রবিবার (৩০ জুন) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। শুনানিতে রিটের পক্ষে বক্তব্য উস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট তানভীর আহমেদ।

একটি জাতীয় দৈনিকে গত ২ জুন ‘৩০ হাজার যুবকের স্বপ্ন ভেঙে ২০ হাজার কোটি টাকা লুট’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদন সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তানভীর আহমেদ। 

প্রতিবেদনের একটি অংশে বলা হয়, ‘আদনান রহমান (২৮)। বাড়ি ময়মনসিংহের গৌরীপুর। মায়ের গয়না আর মাঠের ২০ শতক জমি বিক্রি করে ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন এক এজেন্সিকে। এর মধ্যে কিছু ধারও আছে। স্বপ্ন ছিল মালয়েশিয়ায় গিয়ে পরিবারের ভাগ্য ফেরাবেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এজেন্সির প্রতারণায় যাওয়া হয়নি তার। স্বপ্ন ভেঙেছে, পথে বসেছেন। এখনো বিমানবন্দরে বসে আছেন। কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। কোন মুখ নিয়ে বাড়িতে ফিরবেন? সামনে শুধুই হতাশা। শুধু আদনান নয়, তার মতো ৩০ হাজারেরও বেশি যুবকের স্বপ্ন ভেঙে গেছে। তারা পথে বসেছেন। আর এজেন্সির নামে হাতেগোনা কয়েকজন লুটে নিয়েছেন অন্তত ২০ হাজার কোটি টাকা।’

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে মতিউরের প্রথম স্ত্রীর আবেদন

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:২৭ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:২৭ পিএম
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে মতিউরের প্রথম স্ত্রীর আবেদন
লায়লা কানিজ

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মো. মতিউর রহমানের প্রথম স্ত্রী লায়লা কানিজের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলেন আদালত। ওই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়লা কানিজ।

রবিবার (৩০ জুন) ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মোহাম্মদ আস্সামছ জগলুল হোসেনের আদালতে এই আবেদন করেন তিনি। আদালতে হাজির হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে এই আবেদন করেন তিনি। আদালত আগামী ২৮ জুলাই এই আবেদনের ওপর শুনানির জন্য দিন ধার্য করেছেন। 

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মীর আহমেদ আলী সালাম এই তথ্য নিশ্চিত করেন। খবরের কাগজকে তিনি বলেন, মতিউর রহমান হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে বিপুল অর্থ পাচার করেছেন বলে অভিযোগ আছে। কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধান করছে। কমিশন এই অভিযোগ অনুসন্ধান করছে। কিন্তু মতিউর রহমান ও লায়লা কানিজসহ তাদের পরিবারের সদস্যরা বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। যে কারণে তাদের বিদেশ যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় আবেদন। নিষেধাজ্ঞা চেয়ে দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত ওই আদেশ দেন।

পিপি বলেন, এখন আদালতের ওই আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আবেদন করেছেন লায়লা। যদিও আমরা দুদকের পক্ষে এই আবেদনের বিরোধিতা করেছি। আদালতকে বলেছি, এই পরিবারের বিরুদ্ধে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান। এ অবস্থায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের কোনো আইনি সুযোগ নেই। পরে আদালত শুনানির জন্য দিন ধার্য করে আদেশ দেন।

এদিকে মতিউর রহমান, লায়লা কানিজ ও তাদের ছেলে অর্ণবের জমি-জমা, ফ্ল্যাট, বাড়িসহ স্থাবর সব সম্পদের তথ্য চেয়ে দেশের সব সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে চিঠি পাঠিয়েছে দুদক। দুদকের উপপরিচালক আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত চিঠিগুলো দেশের ৬১টি জেলা রেজিস্ট্রার ও তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসকের কাছে পাঠানো হয়েছে। জেলা রেজিস্ট্রাররা ইতোমধ্যে সেইসব চিঠি সাব-রেজিস্ট্রারদের কাছে বিতরণ করেছেন। 

 

সাংবাদিকদের আয়কর মামলা : নোয়াবের বক্তব্য শুনবেন আপিল বিভাগ

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:২১ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:২২ পিএম
সাংবাদিকদের আয়কর মামলা : নোয়াবের বক্তব্য শুনবেন আপিল বিভাগ
নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (নোয়াব)

সংবাদপত্রে কর্মরত সাংবাদিক ও কর্মচারীদের আয়কর প্রান্তিক সুবিধা হিসেবে মালিকপক্ষ দেবে, হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে আনা লিভ টু আপিলে নিউজপেপার্স ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (নোয়াব) বক্তব্য শুনবেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। 

রবিবার (৩০ জুন) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। শুনানিতে সাংবাদিকদের পক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করেন ব্যারিস্টার সালাহউদ্দিন দোলন।

সর্বশেষ নবম ওয়েজবোর্ডও এই প্রান্তিক সুবিধা হিসেবে মালিকপক্ষ দেবে, এমন সুপারিশ করা হয়েছে। 

নবম ওয়েজবোর্ডের প্রজ্ঞাপনে দেখা যায়, মন্ত্রিসভার একটি সাব-কমিটি সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থায় কর্মরত সাংবাদিক ও কর্মচারীদের ওই আয়কর পরিশোধের সুপারিশ করে। এ সুপারিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সাংবাদিকদের পক্ষে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার দুই সাংবাদিক। রিটের শুনানি শেষে মন্ত্রিসভার সাব-কমিটির ওই সুপারিশ বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। শুনানিতে আয়করের বিষয়টি নিয়ে মালিকপক্ষ ‘নোয়াবের’ বক্তব্যের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। রাষ্ট্রপক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সমরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস।

সাংবাদিক নাদিম হত্যা : প্রধান আসামি বাবুর জামিন

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:১৫ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:১৫ পিএম
সাংবাদিক নাদিম হত্যা : প্রধান আসামি বাবুর জামিন
আসামি মাহমুদুল আলম বাবু

জামালপুরে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাহমুদুল আলম বাবুকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তার জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে রবিবার (৩০ জুন) হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের বেঞ্চ এ আদেশ দেন। 

শুনানিতে বাবুর পক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করেন অ্যাডভোকেট জগলুল কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

২০২৩ সালের ১৪ জুন রাতে জামালপুরের বকশীগঞ্জের পাটহাটি এলাকায় সাধুরপাড়া ইউপির বরখাস্তকৃত চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিমকে পিটিয়ে ও ইট দিয়ে মাথা থেঁতলে গুরুতর আহত করে। পরের দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় ওই বছরের ১৭ জুন নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বাদী হয়ে বকশীগঞ্জ থানায় মামলা করেন। এতে মাহমুদুল আলম বাবুসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া আরও ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়। চাঞ্চল্যকর এ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত বাবুসহ ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। 

সাগর-রুনী হত্যা : ১০৯ বারের মতো পেছাল প্রতিবেদন

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:০৯ পিএম
আপডেট: ৩০ জুন ২০২৪, ১০:০৯ পিএম
সাগর-রুনী হত্যা : ১০৯ বারের মতো পেছাল প্রতিবেদন
সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনী

আবারও পিছিয়েছে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সারোয়ার ও মেহেরুন রুনী হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তারিখ। এই নিয়ে ১০৯ বারের মতো পেছাল মামলাটির প্রতিবেদনের দিন।

রবিবার (৩০ জুন) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত সংস্থা র‌্যাব প্রতিবেদন দাখিল করেনি। এ জন্য ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত আগামী ৪ আগস্ট প্রতিবেদন দাখিলের পরবর্তী দিন ধার্য করেন।

আদালতে দায়িত্বরত শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

প্রসঙ্গত, রাজধানীর পশ্চিম রাজাবাজারে মাছরাঙা টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক সাগর সারোয়ার ও এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক মেহেরুন রুনী দম্পতি ২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে নিজেদের ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন। ওই ঘটনায় রুনীর ভাই নওশের আলম রোমান রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন।

শুরুতে এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব ছিল শেরেবাংলা থানার ওপর। কিন্তু চার দিন পর মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুই মাসেরও বেশি সময় তদন্ত করে রহস্য উদঘাটনে ব্যর্থ হয় গোয়েন্দা সংস্থাটি। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মামলার তদন্তভার র‍্যাবের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর যুগ কেটে গেলেও এখনো মামলার তদন্ত প্রতিবেদনই দাখিল করেনি সংস্থাটি।

উল্লেখ্য, বহুল আলোচিত এই হত্যা মামলার আসামিরা হলেন রুনীর বন্ধু তানভীর রহমান, বাড়ির নিরাপত্তারক্ষী এনাম আহমেদ ওরফে হুমায়ুন কবির, রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মিন্টু ওরফে বারগিরা মিন্টু ওরফে মাসুম মিন্টু, কামরুল হাসান অরুণ, পলাশ রুদ্র পাল ও আবু সাঈদ।