ঢাকা ১৯ আশ্বিন ১৪৩১, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

হোলি আর্টিজানের ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ রায় দেখে সাজা বাড়ানোর আবেদনের সিদ্ধান্ত

প্রকাশ: ৩০ জুন ২০২৪, ০৯:৩১ পিএম
হোলি আর্টিজানের ঘটনায় পূর্ণাঙ্গ রায় দেখে সাজা বাড়ানোর আবেদনের সিদ্ধান্ত
অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন

গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার আট বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এ হত্যা মামলায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় দেখে আসামিদের সাজা বাড়ানোর আবেদন করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে রাষ্ট্রপক্ষ। 

রবিবার (৩০ জুন) অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন (এ এম আমিন উদ্দিন) সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘এই মামলাটা অনেক স্পর্শকাতর। বিশাল একটা জাজমেন্ট ছিল। বিচারিক আদালতে আসামিদের মৃত্যুদণ্ড হলেও হাইকোর্ট রায়ে মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে আজীবন কারাবাস দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে হাইকোর্ট দণ্ডাদেশ বহাল রেখেছেন। শুধু বাক্যের পরিবর্তন হয়েছে। সে ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই কোনো কারণ ছিল, কিংবা কেন এটা দিয়েছেন তার কারণগুলো নিশ্চয়ই পূর্ণাঙ্গ রায়ে লেখা থাকবে। ওইটা দেখার পরে সরকারের সঙ্গে কথা বলে দেখব যে যুক্তিটা কী এবং এটার বিপক্ষে গেলে রাষ্ট্রের পক্ষে ফল লাভ হবে কি না, সেটা তখন আমরা বিবেচনা করব।’ 

এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকাটাই যুক্তিযুক্ত ছিল। আসামিদের প্রতি অনুকম্পা দেখানোর কোনো কারণই নাই। এরা (আসামি) যে বিদেশি কিছু নিরীহ মানুষ, যারা আমাদের দেশকে সহায়তা করতে এসেছিলেন, তারা আমাদের দেশের অবকাঠামো উন্নয়ন করতে এসেছিলেন, তাদের বিনা কারণে শুধু ধর্মের নামে এবং উগ্রবাদিতার নামে হত্যা করেছে। যাদের বিরুদ্ধে রায় হয়েছে, সাজা হয়েছে, তারাই কিন্তু পেছনে ছিল। মদদ দিয়েছে, অস্ত্র দিয়েছে, পয়সা দিয়েছে, সহায়তা দিয়েছে, মূল পরিকল্পনার অংশে তারাই ছিল। তাদের প্রতি বিন্দুমাত্র অনুকম্পা দেখানোর সুযোগ নাই। তারপরও আদালত কী কারণে অনুকম্পা দেখিয়েছেন, তা আমাদের দেখতে হবে। সেটা দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। রায় অনুযায়ী মৃত্যু পর্যন্ত তাদের কারাগারেই থাকতে হবে। মৃত্যুর পর তাদের লাশ কারাগার থেকে বের হবে।’

সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড: গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাত জঙ্গির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। গত বছর ৩০ অক্টোবর হাইকোর্টের বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। আমৃত্যু কারাদণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজিব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে রাশেদ ওরফে রাশ, সোহেল মাহফুজ ওরফে হাতকাটা মাহফুজ, হাদিসুর রহমান সাগর, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, মামুনুর রশিদ রিপন এবং শরিফুল ইসলাম খালিদ। দণ্ডপ্রাপ্ত আসমিদের সবাই এখন কারাবন্দি। 

২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর দেওয়া হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা মামলার রায়ে সাতজন জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিলেন ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আদালত। এরপর সাজাপ্রাপ্ত জঙ্গিদের ‘ডেথ রেফারেন্স’ এবং আসামিপক্ষের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে রায় দেন হাইকোর্ট। 

আট বছর আগে ২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে ঢাকার অভিজাত এলাকা গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে নৃশংস হামলা চালায় জঙ্গিরা। ওই হামলাকে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় জঙ্গি হামলার ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে ১৮ জন বিদেশি নাগরিকসহ ২২ জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ৯ জন ইতালির, সাতজন জাপানের, একজন ভারতীয় এবং তিনজন বাংলাদেশি নাগরিক। তিনজন বাংলাদেশির মধ্যে একজনের দ্বৈত নাগরিকত্ব ছিলেন। এ ছাড়া দুজন পুলিশ কর্মকর্তাও সেদিন জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হন। 

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি কারাগারে

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৭ পিএম
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি কারাগারে
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে সাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতি

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক এক মামলায় আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে সাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আন্দোলনের মধ্যে গুলিতে গার্মেন্টসকর্মী আশরাফুল ইসলামকে হত্যার অভিযোগে আশুলিয়া থানায় করা মামলায় বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এই আদেশ দেন আদালত।

রিমান্ড শেষে এদিন তাকে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মহিউদ্দিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গার্মেন্টসকর্মী আশরাফুল ইসলাম আন্দোলনের মধ্যে গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় গুলিতে নিহত হন। ওই ঘটনায় নিহতের ভাই নাছির উদ্দিন আশুলিয়া থানায় এ মামলা করেন। 

মাহমুদুল আলম/এমএ/

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও হত্যা মামলা

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৩ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৪ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও হত্যা মামলা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর ফুলবাড়িয়া এলাকায় এক রিকশাচালককে গুলি করে হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও একটি হত্যা মামলা হয়েছে। 

রিকশাচালক মনিরুজ্জামান মনিরকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) শেখ হাসিনাসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। 

নিহতের বোন নিলুফার ইয়াসমিন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে এ মামলা করেন। আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করে শাহবাগ থানা পুলিশকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।

মামলার অন্যান্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ।

নিলুফার ইয়াসমিনের আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত ৫ আগস্ট রাজধানীর ফুলবাড়িয়া এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন মনিরুজ্জামান মনির। তাকে ঢাকা মেডিকেল  কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় এ মামলা করা হয়।

মাহমুদুল আলম/এমএ/

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৫ পিএম
স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় লুৎফুর রহমান (৪০) নামে এক যুবককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।  

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেনের আদালত এ রায় দেন।

মামলা নথি থেকে জানা যায়, শারজাহ থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৮ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি ফ্ল্যাইটে আসেন কক্সবাজার মহেশখালীর লুৎফর রহমান। পরে তার কাছে থাকা খেলনা গাড়ির ভেতর থেকে ১ হাজার ৪০৬ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ২৪ ক্যারেটের এ স্বর্ণের মূল্য ৬০ লাখ টাকা। 

এ ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে মামলা করে।  

মহানগর দায়রা জজ আদালতের কর্মকর্তা দীপেন দাশগুপ্ত জানান, ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি লুৎফুর রহমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৪ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের সময় আসামি অনুপস্থিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সিলেটে অটোচালক হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫৬ পিএম
সিলেটে অটোচালক হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত। ছবি : সংগৃহীত

সিলেটে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক হযরত আলীকে (৩৫) হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক শায়লা শারমিনে এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার ঘোষগাউয়ের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম (৩৩), শান্তিগঞ্জ উপজেলার তাইকাপন গ্রামের সুমন আহমদ (২৯) এবং একই উপজেলার বরুমপুর গ্রামের শিপু মিয়া (২৯), জাকারিয়া ওরফে মুন্না (৩০) ও মো. রুহুল আমিন (৩০)।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবদুস সাত্তার। 

তিনি জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ আসামি জামিনে ছিলেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের তারিখে তারা আদালতে হাজির হননি। ওই দিন থেকে তারা পলাতক রয়েছেন। হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১০ বছর পর এই রায় হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৭ আগস্ট রাত ৮টার সিলেটের দক্ষিণ সুরমার কদমতলির অটোরিকশা স্ট্যান্ড থেকে পাঁচ যুবক বিয়ানীবাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে হযরত আলীর সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি ভাড়ায় নেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিয়ানীবাজারের শিকপুর-বিয়ানীবাজার সড়কের পুরুষপাল এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা হযরত আলীকে থামান। এ সময়
তারা হযরত আলীকে ছুরিকাঘাত করে অটোরিকশাটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে স্থানীয় লোকজন খবর পেয়ে তাদের আটক করেন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় হযরত আলীকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন রাত দেড়টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

পরদিন ১৮ আগস্ট নিহতের ছোট ভাই মো. শুকুর আলী বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে বিয়ানীবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৪ নভেম্বর আদালতে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত এ রায় দেন।

সালমান/

সাবেক আইনমন্ত্রী আরেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৬ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৯ পিএম
সাবেক আইনমন্ত্রী আরেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক আরেক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় আল আমিন হোসেনকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় এই আদেশ দেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আন্দোলনকেন্দ্রিক অন্যান্য মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে নতুন এই মামলা গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আহসান হাবীব।

আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলে ৫ আগস্ট রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করেন ছাত্র-জনতা। এ সময় বাড্ডা থানার পাশে ফুলকলি মিষ্টির দোকানের সামনে আওয়ামী লীগের এলোপাতাড়ি হামলা ও গুলিতে মারা যান আল আমিন হোসেন। 

নিহতের মা এ ঘটনায় রাজধানীর বাড্ডা থানায় মামলা করেন।

মাহমুদুল আলম/অমিয়/