ঢাকা ১৯ আশ্বিন ১৪৩১, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

মামুনুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন আরও ২ কর্মকর্তা

প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:১৯ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৩:৫৪ এএম
মামুনুলের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন আরও ২ কর্মকর্তা
ছবি : খবরের কাগজ

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের বিরুদ্ধে হওয়া ধর্ষণ মামলায় ১৩তম সাক্ষ্য গ্রহণ মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ দিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম ও নারায়ণগঞ্জ সদর জেনারেল হাসপাতালের সাবেক আবাসিক মেডিকেল অফিসার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান সাক্ষ্য দেন। 

দুপুরে নারায়ণগঞ্জের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে তারা সাক্ষ্য দেন।

আদালত পুলিশের পরিদর্শক আসাদুজ্জামান জানান, সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত আগামী ১৯ মার্চ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেছেন। এখন পর্যন্ত এই মামলায় ৪০ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৫ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে। 

এ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রকিব উদ্দিন আহমেদ জানান, মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ আসামির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মামলার বাদীকে ধর্ষণ করেছেন তিনি। ডিএনএ পরীক্ষা করা চিকিৎসকও জানিয়েছেন ওই নারীর কাছ থেকে আলামত পাওয়া গেছে।

তবে রাজনৈতিক কারণে মামুনুর হককে ফাঁসানো চেষ্টা করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ কে এম ওমর ফারুক নয়ন। তিনি বলেন, আল্লামা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। মঙ্গলবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম ও চিকিৎসককে আংশিক জেরা করা হয়। কিন্তু তারা কোনো প্রশ্নের সদুত্তর দিতে পারেননি।

আইনজীবী নয়ন বলেন, রাজনৈতিক কারণে এই মামলা দিয়ে মামুনুল হককে ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। কারণ তদন্ত ও সাক্ষ্যের মধ্যে বহু গরমিল রয়েছে। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কঠোর নিরাপত্তায় মামুনুল হককে গাজীপুরের কাশিমপুর কারাগার থেকে নারায়ণগঞ্জের আদালতে আনা হয়। শুনানি শেষে তাকে আবার কাশিমপুর কারাগারে পাঠানো হয়।

২০২১ সালের ৩ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ের রয়েল রিসোর্টে একটি রুমে কথিত স্ত্রীসহ হেফাজতে ইসলামের সে সময়ের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করে স্থানীয় ছাত্রলীগ-যুবলীগ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় হেফাজতকর্মীরা ও মাদ্রাসার ছাত্ররা রিসোর্টে হামলা চালিয়ে মামুনুল এবং তার কথিত স্ত্রীকে ছিনিয়ে নেন। ঘটনার ১৫ দিন পর ওই বছরের ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে ঢাকা মহানগর তেজগাঁও বিভাগের পুলিশ গ্রেপ্তার করে। রয়েল রিসোর্ট-কাণ্ডের ঘটনার ২৭ দিন পর ২০২১ বছরের ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় হাজির হয়ে ওই নারী মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন। এই অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে অভিযোগ গঠন করা হয়।

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি কারাগারে

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৭ পিএম
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে জ্যোতি কারাগারে
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে সাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতি

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক এক মামলায় আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের ছেলে সাফি মোদ্দাসের খান জ্যোতিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আন্দোলনের মধ্যে গুলিতে গার্মেন্টসকর্মী আশরাফুল ইসলামকে হত্যার অভিযোগে আশুলিয়া থানায় করা মামলায় বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) এই আদেশ দেন আদালত।

রিমান্ড শেষে এদিন তাকে ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করে পুলিশ। আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কেএম মহিউদ্দিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, গার্মেন্টসকর্মী আশরাফুল ইসলাম আন্দোলনের মধ্যে গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় গুলিতে নিহত হন। ওই ঘটনায় নিহতের ভাই নাছির উদ্দিন আশুলিয়া থানায় এ মামলা করেন। 

মাহমুদুল আলম/এমএ/

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও হত্যা মামলা

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৩ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৪ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও হত্যা মামলা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর ফুলবাড়িয়া এলাকায় এক রিকশাচালককে গুলি করে হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঢাকায় আরও একটি হত্যা মামলা হয়েছে। 

রিকশাচালক মনিরুজ্জামান মনিরকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) শেখ হাসিনাসহ ২৬ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা করা হয়। 

নিহতের বোন নিলুফার ইয়াসমিন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে এ মামলা করেন। আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করে শাহবাগ থানা পুলিশকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণের নির্দেশ দেন।

মামলার অন্যান্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন—আওয়ামী লীগ আমলের সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সাবেক প্রধান হারুন অর রশীদ।

নিলুফার ইয়াসমিনের আইনজীবী আব্দুল হান্নান ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, গত ৫ আগস্ট রাজধানীর ফুলবাড়িয়া এলাকায় গুলিবিদ্ধ হন মনিরুজ্জামান মনির। তাকে ঢাকা মেডিকেল  কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় এ মামলা করা হয়।

মাহমুদুল আলম/এমএ/

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৫ পিএম
স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

স্বর্ণ চোরাচালান মামলায় লুৎফুর রহমান (৪০) নামে এক যুবককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।  

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেনের আদালত এ রায় দেন।

মামলা নথি থেকে জানা যায়, শারজাহ থেকে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২০১৮ সালের ১০ ডিসেম্বর একটি ফ্ল্যাইটে আসেন কক্সবাজার মহেশখালীর লুৎফর রহমান। পরে তার কাছে থাকা খেলনা গাড়ির ভেতর থেকে ১ হাজার ৪০৬ গ্রাম স্বর্ণ উদ্ধার করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। ২৪ ক্যারেটের এ স্বর্ণের মূল্য ৬০ লাখ টাকা। 

এ ঘটনায় পতেঙ্গা থানায় কাস্টমস কর্তৃপক্ষ বাদী হয়ে মামলা করে।  

মহানগর দায়রা জজ আদালতের কর্মকর্তা দীপেন দাশগুপ্ত জানান, ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যপ্রমাণে দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আসামি লুৎফুর রহমানকে ১০ বছরের কারাদণ্ড, ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৪ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। রায়ের সময় আসামি অনুপস্থিত ছিলেন। তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ দিয়েছেন আদালত।

সিলেটে অটোচালক হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৫৬ পিএম
সিলেটে অটোচালক হত্যা মামলায় ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালত। ছবি : সংগৃহীত

সিলেটে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক হযরত আলীকে (৩৫) হত্যার দায়ে পাঁচ আসামির মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ চতুর্থ আদালতের বিচারক শায়লা শারমিনে এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার ঘোষগাউয়ের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম (৩৩), শান্তিগঞ্জ উপজেলার তাইকাপন গ্রামের সুমন আহমদ (২৯) এবং একই উপজেলার বরুমপুর গ্রামের শিপু মিয়া (২৯), জাকারিয়া ওরফে মুন্না (৩০) ও মো. রুহুল আমিন (৩০)।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) আবদুস সাত্তার। 

তিনি জানান, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ আসামি জামিনে ছিলেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর মামলার যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের তারিখে তারা আদালতে হাজির হননি। ওই দিন থেকে তারা পলাতক রয়েছেন। হত্যাকাণ্ডের প্রায় ১০ বছর পর এই রায় হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৭ আগস্ট রাত ৮টার সিলেটের দক্ষিণ সুরমার কদমতলির অটোরিকশা স্ট্যান্ড থেকে পাঁচ যুবক বিয়ানীবাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে হযরত আলীর সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি ভাড়ায় নেন। রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিয়ানীবাজারের শিকপুর-বিয়ানীবাজার সড়কের পুরুষপাল এলাকায় পৌঁছালে যাত্রীরা হযরত আলীকে থামান। এ সময়
তারা হযরত আলীকে ছুরিকাঘাত করে অটোরিকশাটি নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তবে স্থানীয় লোকজন খবর পেয়ে তাদের আটক করেন। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় হযরত আলীকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দিন রাত দেড়টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

পরদিন ১৮ আগস্ট নিহতের ছোট ভাই মো. শুকুর আলী বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে বিয়ানীবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন। তদন্ত শেষে ওই বছরের ৪ নভেম্বর আদালতে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করে আদালত এ রায় দেন।

সালমান/

সাবেক আইনমন্ত্রী আরেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৬ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৯ পিএম
সাবেক আইনমন্ত্রী আরেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার
সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক আরেক মামলায় সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় আল আমিন হোসেনকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় এই আদেশ দেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আন্দোলনকেন্দ্রিক অন্যান্য মামলায় কারাগারে থাকা অবস্থায় তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে নতুন এই মামলা গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও বাড্ডা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আহসান হাবীব।

আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম তাকে এ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

নতুন করে গ্রেপ্তার দেখানো মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলে ৫ আগস্ট রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় আনন্দ মিছিল বের করেন ছাত্র-জনতা। এ সময় বাড্ডা থানার পাশে ফুলকলি মিষ্টির দোকানের সামনে আওয়ামী লীগের এলোপাতাড়ি হামলা ও গুলিতে মারা যান আল আমিন হোসেন। 

নিহতের মা এ ঘটনায় রাজধানীর বাড্ডা থানায় মামলা করেন।

মাহমুদুল আলম/অমিয়/