ঢাকা ১০ আষাঢ় ১৪৩১, সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪

বেনজীরের চিঠি বোট ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রুবেল, দেশে ফিরে দায়িত্ব বুঝে নেবেন

প্রকাশ: ১৫ জুন ২০২৪, ১১:৫৫ পিএম
আপডেট: ১৫ জুন ২০২৪, ০৯:৫৭ পিএম
বোট ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট রুবেল, দেশে ফিরে দায়িত্ব বুঝে নেবেন
ছবি: সংগৃহীত

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ দেশের বাইরে থেকে একটি চিঠি পাঠিয়ে বোট ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট বানিয়েছেন ক্লাবের উপদেষ্টা রুবেল আজীজকে। রুবেল আজিজ ক্লাবটির প্রতিষ্ঠাতা ও পারটেক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। চিঠিতে বেনজীর আহমেদ জানান, জরুরি প্রয়োজনে এখন তিনি দেশের বাইরে আছেন। এ কারণে কিছুদিনের জন্য এই ব্যবসা পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি দেশে ফিরে দায়িত্ব বুঝে নেবেন। তার আগ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হিসেবে রুবেল আজীজ দায়িত্ব পালন করবেন। 

রাজধানীর উত্তরার পাশেই বিরুলিয়ার অবস্থিত বোট ক্লাব দখল করা নিয়ে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে সম্প্রতি গণমাধ্যমে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালে ঢাকা বোট ক্লাব কর্তৃপক্ষ আচমকা বেনজীর আহমেদকে সদস্য করে এবং নির্বাহী কমিটিতে স্থান দেয়। এরপর পর্যায়ক্রমে কয়েক ধাপে প্রেসিডেন্ট পদে উঠে আসেন তিনি। বেনজীর আহমেদের অনুরোধে পাঁচ বছর করে টানা দুবার তাকে সভাপতির দায়িত্ব দেন সদস্যরা। কিন্তু সদস্যরা যে উদ্দেশ্য নিয়ে তাকে সভাপতির দায়িত্ব দেন, তাতে গুড়েবালির মতো অবস্থা হয়েছে। নিজের ক্ষমতার অপব্যবহার করে বোট ক্লাবের দখল নেন। কুক্ষিগত করে রাখেন ক্লাব সদস্যদের। নিজের মতো করে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে অনিয়ম করেছেন। যেগুলো ইসি কমিটির অন্য সদস্য ও সাধারণ সদস্যরা মেনে নিতে পারছেন না। সদস্যদের ভালো লাগার ক্লাবটি এখন বেনজীরের জিম্মি হয়ে আছে। ক্লাবের ফান্ডে থাকা ২৬০ কোটি টাকার বিষয়েও খোঁজ পাচ্ছেন না ক্লাব সদস্যরা।

গত ১৮ এপ্রিল বেনজীরের অবৈধ সম্পদ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। অনুসন্ধানের অংশ হিসেবে বেনজীর ও স্ত্রী-সন্তানদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আগামী ২৩ ও ২৪ জুন দিন ধার্য করেছেন দুদক কর্মকর্তারা।

বেনজীর আহমেদ ও তার স্ত্রী-সন্তানদের নামে এখন পর্যন্ত ঢাকায় ১২টি ফ্ল্যাট, দেশের বিভিন্ন জেলায় ৬৯৭ বিঘা জমি, একাধিক মৎস্য ও গরুর খামার, রিসোর্ট, ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র, বিও অ্যাকাউন্টসহ ৩৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট, সিটিজেন টেলিভিশনসহ পাঁচটি পূর্ণ মালিকানাধীন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও ৮টি ব্যবসায়িক শেয়ার পাওয়া গেছে। আদালতের নির্দেশে এসব অর্থ-সম্পদ ক্রোক ও ফ্রিজ করা হয়েছে। 

আইএসপিআর পরিচালক রাসেলুজ্জামানকে বদলি

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৭:৩৪ পিএম
আইএসপিআর পরিচালক রাসেলুজ্জামানকে বদলি
আবু হায়দার মোহাম্মদ রাসেলুজ্জামান

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লে. কর্নেল আবু হায়দার মোহাম্মদ রাসেলুজ্জামানকে বদলি করা হয়েছে। তাকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

রবিবার (২৩ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, আইএসপিআর পরিচালক লে. কর্নেল আবু হায়দার মোহাম্মদ রাসেলুজ্জামানকে সেনাবাহিনীতে প্রত্যাবর্তন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

এর আগে, ২০২২ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর এক প্রজ্ঞাপনে মোহাম্মদ রাসেলুজ্জামানকে আইএসপিআর পরিচালক পদে পদায়ন করা হয়।

খাজা/সালমান/

মতিউরের জায়গায় সোনালী ব্যাংকে নতুন পরিচালক নিয়োগ

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৬:৫১ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৭:০৩ পিএম
মতিউরের জায়গায় সোনালী ব্যাংকে নতুন পরিচালক নিয়োগ
মতিউর রহমান

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমানকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ থেকে সরানোর পর তার জায়গায় অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবু ইউসুফকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ এক চিঠিতে নতুন পরিচালক নিয়োগের এ আদেশ দেয়।

সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যানকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবু ইউসুফকে যোগ দেওয়ার তারিখ থেকে তিন বছর মেয়াদে সোনালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিতে ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১ এর বিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন গ্রহণসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, সোনালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদে ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফের পরিচালক হিসেবে যোগদানের তারিখ আবশ্যিকভাবে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগকে জানানোর অনুরোধ করা হলো।

এর আগে মতিউরকে সোনালী ব্যাংকের পরিচালক পদ থেকে অব্যাহতি দেয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ। 

রবিবার (২৩ জুন) তাকে এনবিআর থেকে সরিয়ে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগে যুক্ত করা হয়। 

এবার কোরবানির ঈদে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে মতিউর রহমানের ছেলে মুশফিকুর রহমান ১৫ লাখ টাকায় একটি ছাগল ছাড়াও রাজধানীর বিভিন্ন খামার থেকে ৭০ লাখ টাকার গরু কিনেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। 

এর পর থেকে মতিউর ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে রিসোর্ট, শুটিং স্পট, বাংলোবাড়ি, জমিসহ নামে-বেনামে থাকা সম্পত্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়।

পপি/

বিদেশি নাগরিকরা ১০ মাসে ১৩০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছেন : অর্থমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৬:২৪ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৬:২৪ পিএম
বিদেশি নাগরিকরা ১০ মাসে ১৩০ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছেন : অর্থমন্ত্রী
ফাইল ছবি

গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল পর্যন্ত বাংলাদেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয় থেকে ১৩০ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

সোমবার (২৪ জুন) সংসদে ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল কাদের আজাদের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন। 
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপিত হয়।

অর্থমন্ত্রী জানান, দেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকদের বছরে আয় সংশ্লিষ্ট তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকে সংরক্ষিত নেই। গত বছরের জুলাই থেকে চলতি বছরের এপ্রিল র্পযন্ত দেশে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা তাদের আয় থেকে ১৩০ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার নিজ নিজ দেশে নিয়ে গেছেন।

কোন দেশের নাগরিকরা কত ডলার নিয়েছেন সেই তথ্য জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘ভারত ৫০ দশমিক ৬০ মিলিয়ন ডলার, চীন ১৪ দশমিক ৫৬ মিলিয়ন ডলার, শ্রীলঙ্কা ১২ দশমিক ৭১ মিলিয়ন ডলার, জাপান ৬ দশমিক ৮৯ মিলিয়ন ডলার, কোরিয়া ৬ দশমিক ২১ মিলিয়ন ডলার, থাইল্যান্ড ৫ দশমিক ৩০ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাজ্য ৩ দশমিক ৫৯ মিলিয়ন ডলার, পাকিস্তান ৩ দশমিক ২৪ মিলিয়ন ডলার, যুক্তরাষ্ট্র ৩ দশমিক ১৭ মিলিয়ন ডলার, মালয়েশিয়া ২ দশমিক ৪০ মিলিয়ন ডলার, অন্যান্য দেশের নাগরিকরা ২১ দশমিক ৯২ মিলিয়ন ডলার নিয়ে গেছেন।’

এমপি আব্দুল লতিফের অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অর্থ মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। মূল্যস্ফীতির চলমান সংকটের মূলে যে কারণগুলো রয়েছে তা হলো- বৈশ্বিক পণ্য বাজারে সরবরাহে অনিশ্চয়তা, মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়া এবং দেশের বাজারে সরবরাহ শৃঙ্খলে ত্রুটি। অর্থনৈতিক এ সংকট কাটিয়ে দ্রবমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে।’

এলিস/সালমান/

জাতীয় স্মৃতিসৌধে নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৩:৫৭ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৪:৪০ পিএম
জাতীয় স্মৃতিসৌধে নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা
জাতীয় স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করছেন নতুন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান

সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নতুন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

সোমবার (২৪ জুন) দুপুর ১২টা ২ মিনিটে স্মৃতিসৌধের শহিদ বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন তিনি। সেই সঙ্গে বীর শহিদদের সম্মানে সালাম প্রদান করেন তিনি।

এর আগে দুপুর ১২টার দিকে ওয়াকার-উজ-জামান স্মৃতিসৌধ এলাকায় প্রবেশ করেন। এ সময় তাকে অভ্যর্থনা জানান ৯ পদাতিক ডিভিশন জিওসি মেজর জেনারেল মঈন খান। শ্রদ্ধা জানিয়ে ১২টা ৫ মিনিটে  স্মৃতিসৌধের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন সেনাপ্রধান। পরে ১২টা ১০ মি‌নি‌টে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন।

নবনিযুক্ত সেনাপ্রধানের সফরসঙ্গী ছিলেন লে. জেনারেল মাজিবুর রহমান, মেজর জেনারেল যুবায়ের সালেহীন (এজি), মেজর জেনারেল সারোয়ার হোসেন, ব্রি. জেনারেল মুনিরুল ইসলাম (ডিপিএস) ও তার নিরাপত্তা অফিসার।

সাভার গণপূর্ত বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী ও জাতীয় স্মৃতিসৌধের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, ‘সেনাপ্রধান দুপুরে জাতীয় স্মৃতিসৌধের শহিদ বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেনাপ্রধানের আগমন উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। সকাল থেকে দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ছিল। তবে দুপুরের পর থেকে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয় জাতীয় স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ।’

ইমতিয়াজ/সালমান/

বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি টাকা

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৩:০৩ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় টোল আদায় ৩ কোটি টাকা
ছবি : খবরের কাগজ

ঈদের ছুটি শেষে কর্মস্থলে ফিরছে উত্তরাঞ্চলের মানুষ। এতে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু মহাসড়কে বাড়ছে যানবাহনের চাপ। বঙ্গবন্ধু সেতুতে ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ হাজার ৬০০টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ২ কোটি ৯২ লাখ ৯৪ হাজার ৫৫০ টাকা। 

সোমবার (২৪ জুন) বঙ্গবন্ধু সেতু সূত্রে জানা যায়, স্বাভাবিক সময়ে ২৪ ঘণ্টায় ১৮ থেকে ২০ হাজার যানবাহন সেতু পারাপার হলেও ঈদযাত্রাকে কেন্দ্র করে তা বাড়তে থাকে। গত শনিবার রাত ১২টা থেকে গতকাল রবিবার রাত ১২টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্ব প্রান্তে ১৪ হাজার ৮৯৭টি যানবাহন পারাপার হয়। এ থেকে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ২৬ লাখ ৬৩ হাজার ৯৫০ টাকা। সেতুর পশ্চিম প্রান্তে ২২ হাজার ৭০৩টি যানবাহন থেকে টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৬৬ লাখ ৩০ হাজার ৬০০ টাকা। 

বঙ্গবন্ধু সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আহসানুল কবীর পাভেল বলেন, ‘স্বাভাবিক সময়ে সেতুর উভয় প্রান্তে ১২টি বুথের মাধ্যমে টোল আদায় করা হলেও ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে উভয় প্রান্তে আলাদা মোটরসাইকেলের লেনসহ ১৮টি বুথের মাধ্যমে টোল আদায় করা হচ্ছে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘ঈদের ছুটি শেষে ঢাকায় ফিরছে উত্তরাঞ্চলের মানুষ। এতে যানবাহনের চাপ রয়েছে।’

জুয়েল রানা/সালমান/