ঢাকা ১৪ আষাঢ় ১৪৩১, শুক্রবার, ২৮ জুন ২০২৪

বকেয়া আদায় না হওয়ায় চমেকের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৪, ০৩:২৬ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
বকেয়া আদায় না হওয়ায় চমেকের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ছবি: খবরের কাগজ

বকেয়া বিল পরিশোধ না করায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)।

সোমবার (২৪ জুন) বেলা ১১টার দিকে মেডিকেল কলেজের একাংশের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।

বিষয়টি খবরের কাগজকে নিশ্চিত করেছেন বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, চট্টগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী অশোক কুমার চৌধুরী।

তিনি বলেন, ‘হাসপাতাল ও কলেজের জন্য আলাদা দুটো মিটার রয়েছে। এর মধ্যে কলেজের প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকার মতো বকেয়া রয়েছে। আর বিল বকেয়া থাকায় কলেজের এক অংশের (একাডেমিক ভবন) সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বকেয়া পরিশোধের জন্য গত এপ্রিল থেকে বিভিন্ন সময়ে আমরা তাদের নোটিশ-চিঠি দিয়ে আসছি। একাধিকবার সময় দেওয়া হয়েছে। উনারা কোনো রেসপন্স করেননি। তা ছাড়া এখন জুন ক্লোজিং, তাই আমরাও চাপে আছি।’

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার খবরের কাগজকে বলেন, ‘সোমবার সকালে পিডিবি আমাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। আমাদের চলতি অর্থবছরের ১ কোটি ২০ লাখ টাকা বকেয়া রয়েছে। মূল বিল ৭১ লাখ টাকা। সার্ভিস চার্জ, ভ্যাট ও অন্যান্যসহ ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা হয়েছে। আমাদের বরাদ্দ না থাকায় বিল পরিশোধ করা যায়নি। আমরা তাদের কাছে আবেদন করেছি। ফোনেও যোগাযোগ করা হচ্ছে সংযোগের জন্য।’

ইফতেখারুল ইসলাম/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

ক্যাম্পে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা নিহত

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৫:৪৪ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৫:৪৪ পিএম
ক্যাম্পে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে রোহিঙ্গা নিহত
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুর্বৃত্তদের অতর্কিত ছুরিকাঘাতে মোহাম্মদ সালেক নামে একজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (২৮ জুন) সকালে রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৮ ইস্ট ডি-৭৬ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। 

বিষয়টি খবরের কাগজকে নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শামীম হোসেন। নিহত সালেক ক্যাম্প-৮ ইস্ট ডি-৭৬ ব্লকের মো. নুর আলমের ছেলে।

উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসেন জানান, সকালে মো. সালেক রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বি-৫০ ব্লক থেকে তার নিজস্ব ব্লকে আসার পথে তিন-চারজন অজ্ঞাত দুর্বৃত্ত তাকে ছুরিকাঘাত করে গুরুতর আহত অবস্থায় রেখে পালিয়ে যায়। পরে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী এমএসএফ হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠালে পথেই সালেকের মৃত্যু হয়। 

ওসি বলেন, ‘লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।’ কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান ওসি।

ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসছিল দুইজনের মরদেহ

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:১৯ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:৫৬ পিএম
ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসছিল দুইজনের মরদেহ
ছবি : খবরের কাগজ

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে ভাসমান অবস্থায় দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (২৮ জুন) উপজেলার গজারিয়া ইউনিয়নের ব্রহ্মপুত্র নদের গলনার চর ও বাইনকার চর এলাকা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। 

নিহত সোনা মিয়া (৫০) ও ফারুক হোসেন (৪৮) একই উপজেলার কাতলামারি ও দক্ষিণ উদখালি গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ব্রহ্মপুত্র নদে ভাসমান অবস্থায় মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, দুইদিন আগে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন ওই দুই ব্যক্তি। পরে খোজাখুঁজির একপর্যায়ে নদী থেকে মরদেহ উদ্ধারের খবর শুনে স্বজনরা সোনা মিয়া ও ফারুক মিয়ার পরিচয় নিশ্চিত করেন। 

ফুলছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজিফুজ্জামান বসুনিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে মর্গে পাঠানো হয়েছে। মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে।’

রফিক খন্দকার/ইসরাত চৈতী/

মাগুরায় পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ২

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:০৪ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম
মাগুরায় পৃথক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ছবি: খবরের কাগজ

মাগুরায় পৃথক দুর্ঘটনায় দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। 

শুক্রবার (২৮ জুন) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে জেলার দুটি পৃথক স্থানে দুর্ঘটনায় তারা মারা যান।

নিহতদের মধ্যে কাজল (৬০) মাগুরা সদর পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের কেশবমোড় এলাকার মৃত গোলামের ছেলে। আর আবু ইছা (৬৫) সদর উপজেলার মঘী ইউনিয়নের বুধইর পাড়া এলাকার মোকলেস বিশ্বাসের ছেলে।
 
হাসপাতাল ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কাজল তার বাড়ির একটি আম গাছের ডাল ছাঁটায় করতে গিয়ে নিচে পড়ে যান। এ সময় পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে মাগুরা ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

একই সময় আবু ঈছা বাড়ি তৈরির জন্য ইটবোঝাই নাটা গাড়ি (শ্যালো ইঞ্জিনচালিত এক ধরনের যান) ধাক্কা দিয়ে উঠানোর সময় গাড়িটি পিছনে সরে যায়। এতে নিচে চাপা পড়েন তিনি। পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
 
মাগুরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী রাসেল জানান, তাদের মরদেহ আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

কাশেমুর রহমান/পপি/

চাকরির প্রলোভনে ভারতে পতিতালয়ে বিক্রি, ২ নারী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
চাকরির প্রলোভনে ভারতে পতিতালয়ে বিক্রি, ২ নারী গ্রেপ্তার
আটক দুই নারী। ছবি: খবরের কাগজ

বিভিন্ন পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে বেশি বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করে পতিতালয়ে বিক্রির সঙ্গে জড়িত চক্রের আরও দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব।

শুক্রবার (২৮ জুন) র‍্যাব ৭-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. শরীফুল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, চট্টগ্রামের বাঁশখালী থানাধীন জালিয়াপাড়া এলাকার মো. তারেকের স্ত্রী ঝুমু (৩০) ও
বায়েজিদ বোস্তামী থানাধীন বালুচড়া এলাকার বাসিন্দা পারভিন আক্তার (২৫)।

র‍্যাব জানায়, সম্প্রতি সময়ে মানব পাচার চক্রের প্রলোভনে পড়ে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের পতিতালয়ে বিক্রি হওয়া এক নারী পালিয়ে আসার পর তার লোমহর্ষক বর্ণনায় বেরিয়ে আসে নারী পাচার চক্রের ভয়াবহ সিন্ডিকেটের কথা। ওই নারী গত ২৪ জুন চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানায় ৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৩-৪ জনকে আসামি করে মানব পাচার আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।

মামলার পর পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা নজরদারি এবং ছায়াতদন্ত শুরু করে র‍্যাব। একপর্যায়ে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‍্যাব জানতে পারে, আসামি ঝুমু ও পারভিন আক্তার চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারী থানাধীন বালুচড়া এলাকার নতুনপাড়া সিএনজি স্টেশনে অবস্থান করছে। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। 

র‍্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. শরীফুল আলম খবরের কাগজকে বলেন, ‘এই মামলার আরেক আসামি মো. তারেককে গত ২৪ জুন বায়েজিদ বোস্তামী থানা-পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে আমাদের অভিযানে এ চক্রের আরও দুইজন ধরা পড়ে। তারা পরস্পর যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানার নারী শ্রমিকদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে বেশি বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচার করে আসছিল।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘এই সিন্ডিকেট চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি থেকে শুরু করে যশোরের বেনাপোল পর্যন্ত বিস্তৃত। এই মানব পাচার চক্রে বেশ কিছু দালাল জড়িত। সীমান্ত পারাপার করতে সহায়তা করে লাইনম্যান। আইনি পদক্ষেপ নিতে তাদের বায়েজিদ বোস্তামী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।’

তারেক মাহমুদ/ইসরাত চৈতী/ 

কক্সবাজারে আনসার আল ইসলামের ৩ সদস্য আটক

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৩:৩৫ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৫:২৪ পিএম
কক্সবাজারে আনসার আল ইসলামের ৩ সদস্য আটক
আটক আনসার আল ইসলাম এর তিন সদস্য

কক্সবাজারের চৌফলদন্ডিতে অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর তিন সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাব।

এ সময় তাদের কাছ থেকে উগ্রবাদী বই, লিফলেট ও বিস্ফোরক তৈরির ম্যানুয়াল জব্দ করা হয়। 

শুক্রবার (২৮ জুন) দুপুরে র‌্যাব ১৫-এর সদর দপ্তরে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম। 

আটকরা হলেন, জামালপুরের ইসলামপুর এলাকার আব্দুল ওয়াহাবের ছেলে জাকারিয়া মন্ডল (১৯), ভোলার বোরহান উদ্দিনের মো. নুরুল আমিনের ছেলে নিয়ামত উল্লাহ (২১) ও ফেনীর সোনাগাজীর ইদ্রীস আলীর ছেলে মোহাম্মদ ওজায়ের (১৯)।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, “বৃহস্পতিবার রাতে র‌্যাব সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখা ও র‌্যাব-১৫ এবং র‍্যাব-৭ এর যৌথ আভিযাত্রিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে কক্সবাজারের চৌফলদন্ডি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন ‘আনসার আল ইসলাম’-এর তিন সদস্যকে আটক করতে সক্ষম হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ১০টি উগ্রবাদী বই, ২৯টি লিফলেট ও বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম।’ 

আটকদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে র‌্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আটকরা নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আনসার আল ইসলামের সক্রিয় সদস্য। তারা আফগানিস্তানে তালেবানের উত্থানে উদ্বুদ্ধ হয়ে আল কায়েদা মতাদর্শের এই জঙ্গি সংগঠনে যোগ দেয়। র‌্যাবসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিয়মিত অভিযানের ফলে আনসার আল ইসলামের কার্যক্রম প্রায় স্তিমিত হয়ে পড়ে। 

আনসার আল ইসলামের নামে নতুন সদস্য সংগ্রহসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনা করতে ব্যহত হচ্ছে বিধায় তাদের কার্যক্রমকে চলমান রাখতে আনসার আল ইসলাম মতাদর্শী ‘আস-শাহাদাত’ নামে নতুন একটি জঙ্গি গ্রুপ তৈরি করে নতুন সদস্য সংগ্রহসহ দাওয়াতি কার্যক্রম পরিচালনা করতে থাকে। এই গ্রুপটি পার্শ্ববর্তী একটি দেশ থেকে পরিচালিত হচ্ছে এবং এই সংগঠনের সদস্য সংখ্যা আনুমানিক ৮৫-১০০ জন। এই গ্রুপটির উদ্ভাবক হচ্ছে পার্শ্ববর্তী দেশের নাগরিক হাবিবুল্লাহ এবং কথিত আমির সালাহউদ্দিন।’

জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে তিনি আরও বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন অভিযানে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ও নেতৃস্থানীয় অনেক সদস্য গ্রেপ্তার হয়। যেহেতু কিছু সংখ্যক সদস্যকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে, তাই এই সংগঠনটিকে তারা পুনরুজ্জীবিত করতে নতুন রিক্রুটিং করছে। 

উঠতি বয়সী কিশোরদের অপব্যাখা দিয়ে সহজে ব্রেন ওয়াশের মাধ্যমে ভূলপথে নেওয়া যায় বিধায় কোমলমতি কিশোরদের তারা প্রথমে টার্গেট করতো। তাই এই সংগঠনের বেশিরভাগ সদস্যই ১৯-২০ বছর বয়সী তরুণ। সাধারণ  লেখাপড়ায় শিক্ষিত উগ্র মনোভাবাপন্ন লোকজনকে আকৃষ্ট করার জন্য দেশ বিরোধিতাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতো।’ 

মুহিববুল্লাহ মুহিব/ইসরাত চৈতী/