ঢাকা ১৫ আষাঢ় ১৪৩১, শনিবার, ২৯ জুন ২০২৪

পিছিয়ে পড়েও কিংসের ড্র

প্রকাশ: ২৫ অক্টোবর ২০২৩, ১১:১৯ এএম
আপডেট: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৫:৪৩ পিএম
পিছিয়ে পড়েও কিংসের ড্র
ছবি : সংগৃহীত

এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে মোহনবাগান সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে মূল্যবান পয়েন্ট আদায় করে নিয়েছে বসুন্ধরা কিংস। 

ভুবনেশ্বরের কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) রাতে অনুষ্ঠিত ম্যাচে ২-২ ড্র করে অস্কার ব্রুজনের দল। ম্যাচে দুই-দুবার পিছিয়ে পড়েও দুই ব্রাজিলিয়ান ছিলেন কিংসের ত্রাতা। ডোরিয়েল্টন গোমেজ প্রথমবার সমতায় ফেরান দলকে। পরের বার রবসন ডি সিলভা রবিনিয়ো। মোহনবাগানের পক্ষে গোল দুটি করেন দিমিত্রি পেত্রাতোস ও আশিষ রাই। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছিল ১-১ সমতায়। দ্বিতীয়ার্ধে দুই দলই আরও একটি করে গোল করে। টানা দুই ম্যাচ জেতার পর মোহনবাগান এই প্রথম পয়েন্ট হারাল। তবু ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে তারা। 

কিংস মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিপক্ষে ৩-১ গোলে হেরে প্রতিযোগিতা শুরু করেছিল। তবে পরের ম্যাচে ঘরের মাঠে ওড়িষা এফসিকে হারায় ৩-২ গোলে। এবার মোহনবাগানের বিপক্ষে ড্রয়ের সুবাদে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে তাদের অবস্থান। ৩ পয়েন্ট করে নিয়ে পরের দুই স্থানে যথাক্রমে ওড়িষা ও মাজিয়া। একই ভেন্যুতে গতকাল মাজিয়াকে ৬-১ গোলে হারিয়েছে ওড়িষা।

কিংস-মোহনবাগান লড়াই চলছিল সমানে সমান। ২৯তম মিনিটে প্রথম লিড নেয় মোহনবাগান। গোলদাতা দিমিত্রি পেত্রাতোস। তবে গোলটা হয়েছে হুগো বৌমাস, জেসন কামিন্স ও দিমিত্রি পেত্রাতোসের যুগলবন্দিতে। তিনজনই দলটির বিদেশি তারকা। শুরুটা করেন বৌমাস। ডানপ্রান্ত দিয়ে দুর্দান্ত রান ছিল তার। তিনি বক্সের মধ্যে পাস বাড়ালে বল পান কামিন্স। তিনি বল বাড়ান পেত্রাতোসকে। ছয় গজ দূর থেকে সহজ ফিনিশ করেন তিনি।

চার মিনিট পরই ডরিয়েল্টনের গোলে ম্যাচে সমতা টানে কিংস। দ্বিতীয়ার্ধে ফের এগিয়ে যায় মোহনবাগান। গোলদাতা আশিষ রাই। তবে কিংস এরপর সমতায়ে ফেরে এই আশিষের ভুলেই। মোহনবাগান বক্সের বাঁদিকে রবিনিয়োকে ফাউল করেন আশিষ। রেফারি তাই পেনাল্টির বাঁশি বাজান। স্পট কিক থেকে গোল করতে ভুল করেননি রোবিনিয়ো। মোহনবাগানের বিপক্ষে তিনবারের দেখায় কিংসের এটি দ্বিতীয় ড্র। অন্যটিতে হেরেছিল তারা। আগামী ৭ নভেম্বর কিংস অ্যারেনায় ফিরতি পর্বের ম্যাচে মুখোমুখি হবে দুই দল।

কোহলিকে নিয়ে রোহিতের নেই বাড়তি চিন্তা

প্রকাশ: ২৯ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম
আপডেট: ২৯ জুন ২০২৪, ১২:২০ এএম
কোহলিকে নিয়ে রোহিতের নেই বাড়তি চিন্তা
ছবি: সংগৃহীত

১৫ ম্যাচে ৬১.৭৫ গড়ে ৭৪১ রান-  আইপিএলে এমন রানবন্যার পর বিশ্বকাপে মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখছেন বিরাট কোহলি। বিশ্বকাপের ৭ ম্যাচে ১০.৭১ গড়ে তার ব্যাটে এসেছে মোটে ৭৫ রান। ওপেনার কোহলির এমন ছন্নছাড়া ব্যাটিং অধিনায়ক কিংবা কোচের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলাটাই স্বাভাবিক। তবে কোহলির বাজে সময়েও চিন্তামুক্ত ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৮ রানে জয়ের পর এমন কথা বলেছেন রোহিত। তার বিশ্বাস, ফাইনালে স্বরূপে দেখা যাবে কোহলিকে।

রান খরায় ভুগতে থাকা কোহলি সেমিফাইনালে ইংলিশদের বিপক্ষে আউট হন মাত্র ৯ রানে। টুর্নামেন্টের বাকি সাত ম্যাচের মধ্যে দুবার কোহলি ড্রেসিংরুমে ফেরেন রানের খাতা খোলার আগে। বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা ৩৭ রানের ইনিংসই এবারের বিশ্বকাপে তার সেরা ইনিংস। মাত্র দুবার নিজের রান দুই অঙ্কের ঘরে নিতে পেরেছেন। তবে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করার পর রোহিত বলেছেন, ‘বিরাট (কোহলি) বড় খেলোয়াড়।’ তাকে নিয়ে বাড়তি চিন্তা নেই তার।

কেন কোহলিকে তার বাড়তি চিন্তা নেই সেটাও স্পষ্ট করেছেন, ‘যেকোনো খেলোয়াড় এমন সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে। আমরা তার মান সম্পর্কে জানি। যখন কেউ ১৫ বছর ধরে খেলে, তখন ফর্ম কখনো সমস্যার হতে পারে না। সে দারুণ অবস্থায় আছে। ম্যাচে তার ইন্টেন্টও ভালো। সম্ভবত সে ফাইনালে ভালো করতে মুখিয়ে আছে। বড় ম্যাচে তার গুরুত্ব আমাদের বুঝতে হবে।’

কোহলির অফফর্মের পাশাপাশি ফাইনাল নিয়ে বাড়তি চিন্তা নেই রোহিতের মনে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মাঠে নামার আগে দল শান্ত আছে জানিয়ে ভারত অধিনায়ক বলেন, ‘আমরা পুরোপুরি শান্ত আছি।’ ফাইনালের আগে দলের ড্রেসিংরুমের অবস্থা বোঝাতে রোহিত বলেন, ‘আমাদের ফাইনালের উপলক্ষ বুঝতে হবে। আমাদের ঠাণ্ডা থাকতে হবে। তাহলে ভালো সিদ্ধান্ত নিতে পারব। আমরা ধীর, শান্ত থাকতে চাই। এটা আমাদের সাফল্যের কারণ হতে পারে। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু চেষ্টা করব। আশা করি, দর্শকদের ভালো একটা ফাইনাল উপহার দেওয়া সম্ভব হবে।’

জস বাটলারের ভুল স্বীকার

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ১০:৪১ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ১১:৫১ পিএম
জস বাটলারের ভুল স্বীকার

অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেড থেকে গায়ানার প্রভিডেন্স। দুটি দেশে দুটি ভিন্ন আসর। তবে মঞ্চ একই। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল। প্রতিপক্ষ ভারত-ইংল্যান্ড। অধিনায়কও অপরিবর্তনীয়। রোহিত শর্মা আর জস বাটলার। দুটি ম্যাচেই টসে জিতে শুরুতে ফিল্ডিং বেছে নেন ইংলিশ ক্যাপ্টেন বাটলার। খেলার কৌশলেও আনেননি পরিবর্তন। তবে ফলাফল হয়েছে ভিন্ন। অ্যাডিলেডের মাটিতে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে যায় ইংল্যান্ড। সেখানে জয় পেয়ে হয় চ্যাম্পিয়ন। আর এবার সেমিতে হেরে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে। আর এজন্য নিজের কৌশলের ভুলের কথা স্বীকার করলেন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার।

গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে প্রথমে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠায় ইংল্যান্ড। রোহিত শর্মারা ব্যাট হাতে ৭ উইকেটে ১৭১ রান সংগ্রহ করে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ২০ বল বাকি থাকতে ১০৩ রানে অল আউট হয়ে যায় বাটলাররা।

বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে বল হাতে পেসারদের ওপর বেশি নির্ভর করেন বাটলার। তাদের স্পিনার থাকলেও কাজে লাগাননি। মঈন আলীকে এক ওভারও বল করতে দেননি। কিন্তু রোহিত শর্মা যেন মাঠের গতি বুঝতে পেরেছেন। তাই তো তিনি পেসারদের চেয়ে স্পিনারদের বেশি কাজে লাগিয়েছেন। তাতে ফলও পেয়েছেন। অক্ষর পাটেল ও কুলদীপ যাদব চুরমার করে দিয়েছেন ইংলিশদের ব্যাটিং লাইন আপ।

মঈন আলীকে কাজে না লাগানোকে ভুল সিদ্ধান্ত বলে স্বীকার করেছেন ইংলিশ অধিনায়ক। তিনি বলেন, ‘এখানে কম-বেশি উভয় বিষয় রয়েছে। আমি মনে করি, তারা আমাদের চেয়ে ভালোও খেলেছে। অবশ্য আমি মঈন আলীকে কাজে লাগাতে পারতাম। এখানে কিছুটা এলোমেলো হয়েছে।’

ভারতের কাছে লজ্জাজনক হারের ফলে হতাশা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘হ্যাঁ, এটা হতাশাজনক। আমি মনে করি, ভারত আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে। আমি প্রত্যাশা করছিলাম যে তাদের স্কোর ১৪০-১৪৫ এর মধ্যে হবে। তবে তারা যে লক্ষ্য দিয়েছে সেটা তাড়া করা সব সময়ের জন্যই কঠিন।’

ইংল্যান্ডের দুই স্পিনার আদিল রশিদ ও লিয়াম লিভিংস্টোন ৮ ওভার বল করে ১ উইকেট নিয়ে ৪৯ রান দিয়েছেন। সেখানে তাদের পেসাররা ১২ ওভারে ১২০ রান দিয়েছেন। বিপরীতে ভারতের স্পিনাররা ১১ ওভারে মাত্র ৫৮ রান দিয়ে ৬ উইকেট নিয়েছেন।

স্পিনারদের নিয়ে বাটলার বলেন, ‘তারা চমৎকারভাবে স্পিনারদের কাজে লাগিয়েছেন। আমাদের দুজন স্পিনার ছিলেন। তারাও ভালো করেছে। তবে স্পিন যেভাবে ভালো ফল নিয়ে এসেছে তাতে মঈন আলীকে সুযোগ দেওয়া আমার উচিত ছিল। তবে এমন বৃষ্টিভেজা মাঠে এটা কাজে দিবে তেমনটা আমি ভাবিনি।

ভারতের কাছে হারের পর ইংল্যান্ড দলের দুর্বলতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এবারের বিশ্বকাপে টেস্ট খেলুড়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়া আর কোনো দলের বিপক্ষে জিততে পারেনি। গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারের পর সুপার এইটে হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে। নামিবিয়া ও ওমানের কাছে বড় ব্যবধানে জয়ে রানরেটে এগিয়ে থেকে উঠেছিল সুপার এইটে। সেখানে দ্বিতীয় দল হিসেবে খেলার সুযোগ পায় সেমিফাইনালে। তবে এটাকেই নিজেদের বড় অর্জন বলে মনে করেন গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা। বাটলার বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি মনে করি, একটা বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে খেলা একটা অর্জন। আমরা অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিলাম এবং ভালো খেলে এই পর্যায়ে এসেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা এখানে হেরে গেলাম।’

ফাইনালে বৃষ্টি হলে যেভাবে নির্ধারণ হবে শিরোপা

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:০৫ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৯:১৭ পিএম
ফাইনালে বৃষ্টি হলে যেভাবে নির্ধারণ হবে শিরোপা
ছবি : সংগৃহীত

ম্যাচের সময় বৃষ্টির আগমন এবারের বিশ্বকাপে একেবারে স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। অন্যভাবে বললে আতঙ্কের নামও। গ্রুপ পর্ব থেকে সুপার এইট হয়ে সেমিফাইনালেও আগমন ঘটেছে বৃষ্টির। ফাইনালেও রয়েছে বৃষ্টির সম্ভাবনা। আবহাওয়ার পূর্বাভাস বলছে, বার্বাডোসে ফাইনালের দিন নামতে পারে বৃষ্টি।

প্রথম সেমিফাইনালে রিজার্ভ ডে থাকলেও, ছিল না দ্বিতীয় সেমিতে। বৃষ্টি হলেও ম্যাচে তা কোনো প্রভাব পড়েনি। ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে হারিয়ে এক দশক পর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পা রেখেছে ভারত। সে ম্যাচ বৃষ্টির কারণে ভেস্তে গেলে সুপার এইটে এগিয়ে থাকায় ফাইনালে ভারতই উঠতো।

তবে ফাইনালে বৃষ্টি শঙ্কা থাকলেও রাখা হয়েছে রিজার্ভ ডে। দুইদিনই যদি বৃষ্টির কারণে ম্যাচ ভেস্তে যায় তাহলে দুই দলকেই যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হবে।

এবারের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্লেয়িং কন্ডিশন অনুযায়ী ফাইনালে বৃষ্টি হলে ১৯০ মিনিট বা ৩ ঘন্টা ১০ মিনিট পর্যন্ত অপেক্ষা করা হবে ওভার কাটার জন্য। ম্যাচের ফলাফল আনার জন্য কমপক্ষে খেলা হতে হবে দুই দলের কমপক্ষে১০ ওভার করে। এই ১০ ওভারের খেলার ফাইনালের দিন শেষ না হলে খেলা গড়াবে রিজার্ভ ডেতে।

রিজার্ভ ডেতেও খেলা না হলে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন হবে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ম্যাচ টাই হয়ে সুপার ওভারে খেলা গড়ালে সেখানেও যদি ফলাফল না আসে বৃষ্টির কারণে, সেক্ষেত্রেও যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হবে দুই দলকে।

বিব্রতকর রেকর্ডে সৌম্য-তামিমের পাশে কোহলি

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৬:৩৯ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৬:৩৯ পিএম
বিব্রতকর রেকর্ডে সৌম্য-তামিমের পাশে কোহলি
ছবি : সংগৃহীত

দাপুটে পারফরম্যান্স করে ভারত ফাইনালে পা রাখলেও ব্যাট হাতে এখনও ভালোকিছু করতে পারেননি বিরাট কোহলি। এবারের বিশ্বকাপে ৭ ইনিংসে এখন পর্যন্ত মাত্র ৭৫ রান করেছেন তিনি ১০.৭১ গড়ে। এর মধ্যে রয়েছে দুটি শূন্য। সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেছেন তিনি সুপার এইটে বাংলাদেশের বিপক্ষে। অধিনায়ক রোহিত শর্মা অবশ্য আস্থা হারাচ্ছেন না কোহলির ওপর।

কোহলির এই রান খরার মাঝেই সামনে এসেছে এক বিব্রতকর রেকর্ড। যেই রেকর্ডে রয়েছে কোহলিরও নাম। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এক আসরে সর্বনিম্ন ৫ ইনিংস খেলেছেন এমন ব্যাটারদের মধ্যে কোহলির গড় তৃতীয় সর্বনিম্ন। যে তালিকায় প্রথম অবশ্য সৌম্য সরকার। ২০১৬ বিশ্বকাপে তিনি রান করেছিলেন ৯.৬০ গড়ে। এটি আবার বিশ্বকাপের ইতিহাসে কোনো ওপেনারের সর্বনিন্ম গড়।

এই তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে অবস্থান জিম্বাবুয়ের ওয়েসলি মাধেভেরে। তার গড় বেশি ৯.৮০। এরপর কোহলি। তার গড় ১০.৭১।

এই তালিকায় বাংলাদেশের আছেন তিনজন। কোহলির পরেই তার অবস্থান। তিনি তানজিদ হাসান তামিম। প্রথমবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে এসে এমন বিব্রতকর রেকর্ডে বসে গেছে তার নাম। এবারের বিশ্বকাপে ১০.৮৫ গড়ে তার ব্যাটে এসেছে ৭৬ রান। 

২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পারফরম্যান্স দিয়ে তামিম ইকবালের অবস্থান পঞ্চম। প্রথম আসরে তার গড় ছিল ১১.২০। ৫ ম্যাচ খেলে করেছিলেন ৫৬ রান। 

ভারত ফাইনালে পা রাখায় কোহলির সামনে এখন এই বিব্রতকর রেকর্ড থেকে নিজের নাম সরিয়ে ফেলার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ১২১৬ রান নিয়ে এই ফরম্যাটের বিশ্বকাপে সবসময়ের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহকের তালিকায় সবার ওপরেন অবস্থান করছেন তিনি।

ফাইনালে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে যারা

প্রকাশ: ২৮ জুন ২০২৪, ০৫:৫৪ পিএম
আপডেট: ২৮ জুন ২০২৪, ০৫:৫৭ পিএম
ফাইনালে ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে যারা
ছবি : সংগৃহীত

দরজায় কড়া নাড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল। যেখানে মুখোমুখি হতে যাচ্ছে আসরের সেরা দুই দল দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। দুই দলই অপরাজেয় হয়ে পা রেখেছে ফাইনালে। ফাইনালে যেই দলই জিতুক না কেন, সেই দলই কোনো ম্যাচ না হেরেই শিরোপা উঁচিয়ে ধরার রেকর্ড গড়বে।

সেই ম্যাচকে ঘিরে যারা ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন তাদের নাম নিশ্চিত করেছে আইসিসি। মূলত দুই সেমিফাইনালে দায়িত্ব পালন করা আম্পায়ারদের মধ্য থেকেই বেছে নেওয়া হয়েছে বার্বাডোসে হতে যাওয়া ফাইনালের জন্য। 

আগামীকাল বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে মাঠে গড়াবে ফাইনাল। যেখানে অনফিল্ড আম্পয়ারের দায়িত্ব পালন করবেন ইংল্যান্ডের রিচার্ড ইলিংওর্থ ও  নিউজিল্যান্ডের ক্রিস গ্যাফানি।  

তৃতীয় আম্পায়ারের দায়িত্বে পেয়েছেন আরেক ইংলিশ আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবোরো। চতুর্থ আম্পায়ার হিসেবে থাকছেন অস্ট্রেলিয়ার রডনি টাকার।