![আমি নিচ্ছি কারণ এটা জিততে পারিনি](uploads/2024/01/16/1705382362.auri.jpg)
ছেলেদের ফিফার বর্ষসেরা পুরষ্কার জিতেছেন মেসি। সেই পুরষ্কার তুলে দেওয়ার অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন না খোদ মেসি। তবে তারার মেলার ঘাটতি হয়নি সেখানে। ব্রাজিলের কাফু, রবার্তো কার্লোস থেকে জার্মানির পল ব্রেইটনারও ছিলেন দর্শকসারিতে। অনেকের মতে এবার আর্লিং হলান্ড ছিলেন এই পুরষ্কার প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সবার চেয়ে এগিয়ে। যদিও তৃতীয়বারের মতো পুরস্কারটি শেষ পর্যন্ত জিতেছেন মেসি। এবার তার টানা দ্বিতীয়, সব মিলিয়ে তৃতীয়বার।
লন্ডনে ফিফা ‘দ্য বেস্ট’ এর জমকালো আয়োজনে ইন্টার মায়ামির প্রাক মৌসুমের প্রস্তুতির কারণে মেসি উপস্থিত থাকতে পারেননি। মেসির হয়ে সঞ্চালকের ভূমিকায় থাকা ফরাসি কিংবদন্তি থিয়েরি অঁরি তার পুরস্কারটি নেন। তার পাশে থাকা সহ-সঞ্চালক রেশমিন চৌধুরির প্রতি একটু কৌতুকের সুরে অঁরি বললেন, ‘আমি নিচ্ছি। কারণ কখনো এটা জিততে পারিনি।’
দর্শকসারিতে থাকা আলিং হলান্ডের বাবা সাবেক ফুটবলার আলফি হলান্ডের মুখখানা তখন একটু থমথমেই। ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে তার ছেলে ট্রেবল জিতেও যে ‘বেস্ট’ হতে পারেনি! সংক্ষিপ্ত তালিকায় মেসি ও হলান্ডের সঙ্গে অন্যজন পিএসজি ও ফ্রান্সের তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে।
ফিফার ওয়েবসাইটে ‘দ্য বেস্ট’ এর লাইভ বিবরণী জানাল, মেসি ও হলান্ডের মধ্যে ভোটের লড়াই হয়েছে হাড্ডাহাড্ডি। দুজনেরই পয়েন্ট ৪৮। কিন্তু মেসি জিতেছেন জাতীয় দলের অধিনায়কদের ভোটে প্রথম পছন্দের তালিকায় এগিয়ে থাকায়। ফিফার ‘রুলস অব অ্যালোকেশন’ এর ১২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই সিদ্ধান্ত। এমবাপ্পে ৩৮ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয়।