![দোয়া চাইলেন হায়দার হোসেন](uploads/2024/06/27/a4-1719468502.jpg)
জীবনমুখী গানের জনপ্রিয় গীতিকার, সুরকার ও শিল্পী হায়দার হোসেন। গত কয়েক বছর ধরেই হৃদযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন তিনি। এ কারণে সম্প্রতি অসুস্থ হয়ে পড়লে ঢাকার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশে ভর্তি করানো হয় তাকে। তিন দিন চিকিৎসা নিয়ে গতকাল সকাল ১০টার দিকে হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন এই গায়ক।
বাসায় ফিরেই তিনি জানান, তার হৃদযন্ত্রে একটি রিং (করোনারি স্টেন্ট) পরানো হয়েছে। হৃদরোগ ছাড়াও ডায়াবেটিসে ভুগছেন এই সংগীতশিল্পী। এর আগেও তার হৃদযন্ত্রে আরও চারটি রিং পরানো হয়েছে বলে জানান ৬০ বছর বয়সী এই সংগীতশিল্পী।
তার সুস্থতার জন্য ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের কাছে দোয়া চেয়ে হায়দার হোসেন বলেন, ‘আমি এখন মেয়ের বাসায় আছি। সুস্থ আছি, ভালো আছি। সবার কাছে দোয়া চাই। সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে আবারও গানে যেন নিয়মিত হতে পারি।’
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে একজন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন হায়দার হোসেন। ১৯৭৯ সাল থেকে সংগীত পেশার সঙ্গে সম্পৃক্ত হন তিনি। বিখ্যাত সুরকার আলম খানের সঙ্গে প্লেব্যাকে গিটার বাজাতেন তিনি এবং এরপর পপ সম্রাট আজম খানের সঙ্গে কাজ করেছেন। বর্তমানে স্বনামেই পরিচিত তিনি। এ শিল্পীর গাওয়া ‘তিরিশ বছর পরও আমি স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি’ ও ‘চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়াও করিতে পারিনি চিৎকার’সহ আরও অনেক গান শ্রোতাপ্রিয় হয়েছে।
জাহ্নবী