ঢাকা ১৮ আষাঢ় ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০২ জুলাই ২০২৪

‘মানহীন’ ঘরোয়া ক্রিকেটই ব্যর্থতার মূল কারণ

প্রকাশ: ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৪০ এএম
আপডেট: ০৬ এপ্রিল ২০২৪, ১১:৫৬ এএম
‘মানহীন’ ঘরোয়া ক্রিকেটই ব্যর্থতার মূল কারণ
ছবি : সংগৃহীত

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সবশেষ টেস্ট সিরিজে ন্যূনতম প্রতিরোধ গড়তে ব্যর্থ বাংলাদেশ। সাদা পোশাকে সাকিব-শান্ত-মমিনুলদের বাজে পারফরম্যান্সের এই ধারাবাহিকতা বছরের পর বছর ধরে বহমান। মাঝে মধ্যে দুই একটা সাফল্য এলে সেটা নিয়ে হয় হইচই। তবে এই সাফল্যের জন্য অপেক্ষায় থাকতে হয় চাতক পাখির মতো। সাদা পোশাকের ম্যাচে অনিয়মিত পারফরম্যান্সের জন্য দায়ী যে ‘মানহীন’ প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট সেটা স্বীকার করেন দেশের ক্রিকেটাররাও। চট্টগ্রাম টেস্ট চলাকালে সংবাদ সম্মেলনে আসা মমিনুল হক ও ম্যাচ শেষে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ব্যর্থতার দায় দেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটকে। তাদের দুজনের কথার সারমর্ম ছিল, টেস্ট ক্রিকেটে যে ধরনের চ্যালেঞ্জ থাকে তার সিকিভাগও থাকে না ঘরোয়া প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্টে।

ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ে খুব একটা আগ্রহ নেই ভক্তদের। এতে স্পষ্ট টুর্নামেন্টগুলোতে নেই কোনো জৌলুশ। তেমনি ক্রিকেটারদের কাছে টুর্নামেন্টগুলো শুধুমাত্র দায়সারা আর নিয়মরক্ষার। অনেক সিনিয়র ক্রিকেটাররা তো নিয়মিত খেলেন না এই টুর্নামেন্টগুলোতে। আর যারা খেলেন তাদের কাছে অনেকটা আনন্দভোজনের মতো। প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট নিয়ে থাকে না কোনো ধরনের চাপ এবং প্রত্যাশা। ফলে সেটা প্রভাব ফেলে জাতীয় দলের হয়ে টেস্ট ক্রিকেটে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই টেস্টে বলার মতো পারফরম্যান্স করতে পারেননি কোনো ক্রিকেটাররা। সবাই যেন অসহায় আত্মসমর্পণ করেছিলেন লঙ্কানদের কাছে। এমন আত্মসমর্পণের পরই মূলত আলোচনায় ঘরোয়া ক্রিকেটের মান। জাতীয় দলের এই ব্যর্থতার জন্য সর্বপ্রথম ঘরোয়া ক্রিকেটের মানের দিকে আঙুল তোলেন মমিনুল হক। এই সাবেক অধিনায়ক চট্টগ্রাম টেস্টের চতুর্থ দিন শেষে বলেন, ‘শুনতে খারাপ লাগবে। কিন্তু আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট ও টেস্ট ম্যাচ খেলার মধ্যে অনেক পার্থক্য। আকাশ পাতাল তফাৎ। আপনারাও জানেন। আমিও জানি। সবাই জানে। এটা অজুহাত নয়। আমি নিজেও জাতীয় লিগ খেলি। কোনো ধরনের চ্যালেঞ্জ সামলাতে হয় না, এখানে (টেস্ট) যে ধরনের চ্যালেঞ্জ সামলাতে হয়। আমার কথা হয়তো অন্যদিকে চলে যাচ্ছে। কিন্তু আমি সততার জায়গা থেকে কথাগুলো বলছি।’

চট্টগ্রাম টেস্ট শেষে আরও একবার ঘরোয়া ক্রিকেটের মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। সেবার কথা বলেন অধিনায়ক শান্ত। তার কথায়, ‘প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে উইকেটটা যদি আরেকটু ভালো হয়, যেরকম কন্ডিশনে আমরা খেলব চ্যালেঞ্জগুলো যদি ফেস করতে পারি তাহলে ভালো। আমার কাছে এখনো মনে হয় প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে আমরা যেরকম চ্যালেঞ্জ এখানে (টেস্ট) ফেস করি ওইরকম কোয়ালিটি ম্যাচ সেখানে আমরা খেলতে পারি না।’ দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের এমন কথার পরিপ্রেক্ষিতে শুরু ঘরোয়া ক্রিকেটের মান নিয়ে আলোচনা।

প্রতিবছর নিয়মিত দুটি প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্ট আয়োজন করে বিসিবি। দুই টুর্নামেন্ট মিলে আয়োজিত হয় মোটে ২৪ ম্যাচ। একেকজন ক্রিকেটার সর্বোচ্চ ৬-৮ ম্যাচ খেলার সুযোগ পান প্রতি মৌসুমে। এমন পরিসংখ্যানে স্পষ্ট বলা যায়, ঘরোয়া ক্রিকেটে লাল বলে পর্যাপ্ত ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকে না ক্রিকেটারদের জন্য। অল্প ম্যাচের দুই টুর্নামেন্টের উইকেট নিয়েও প্রতিবছর থাকে নানা সমালোচনা। স্পিনিং ট্র্যাক আর ব্যাটারদের একের পর এক দায়সারা ব্যাটিং থাকে নিয়মিত ঘটনা। আবার ঘরোয়া ক্রিকেটে এমন বাজে পারফরম্যান্স নিয়ে হয় না কোনো আলোচনা। ক্রিকেটারদের পড়তে হয় না কোনো চাপের মুখে। ফলে যাচ্ছেতাই পারফরম্যান্সের পরও বেঁচে যান ক্রিকেটাররা।

প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ক্রিকেটারদের এমন দায়সারা মনোভাব থেকে ক্রিকেট গুরু নাজমুল আবেদিন ফাহিম বলেন, ‘লঙ্গার ভার্সন ফরম্যাট মানেই হলো হার না মানার প্রত্যয় নিয়ে স্রোতের বিপরীতে দাঁতে দাঁত কামড়ে পড়ে থাকা। শুধু স্কিল দিয়ে হয় না, আত্মসম্মান বোধের পরীক্ষা হয় এখানে। কমফোর্ট জোন বলে এখানে কিছু নেই। এখানে টিকে থাকতে হয় সব প্রতিকূলতাকে হার মানিয়ে। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে যারা এই কাজগুলো ধারাবাহিক ভাবে বছরের পর বছর করে থাকে তাদেরই এক সময় টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে বিবেচিত হওয়ার সৌভাগ্য হয়।’

তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমাদের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট এর কিছুই দেয় না। বরং যে সততা নিয়ে, যে স্বপ্ন নিয়ে একজন মেধাবী তরুণ এখানে আসে সেটিও হারিয়ে যায় পরিবেশগত কারণে। একসময় সেও নিজেকে মানিয়ে নেয় এই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সঙ্গে। তার কাছে এটি হয়ে ওঠে কেবলমাত্র রুটি-রুজির পথ। এখানে প্রগ্রেস বলে কিছু নেই, প্রগ্রেস রিপোর্ট বলেও কিছু নেই। সব পক্ষ খুশি। অর্থাৎ সব ভালোই চলছে।’

এই দিকে ক্রিকেটারদের চাওয়া অনুযায়ী প্রথম শ্রেণির টুর্নামেন্টের ম্যাচ ফি, যাতায়াত ফি, মানসম্পন্ন আম্পায়ার এবং অন্যান্য সুবিধায় বিশাল রদবদল এনেছে বিসিবি। এরপরেও টুর্নামেন্টের প্রতিদ্বন্দ্বিতা না বাড়ায় খানিকটা হতাশ বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি। একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘টেস্টের চ্যালেঞ্জ প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে দিতে হলে কী চাই? ভালো প্রতিপক্ষ। আমি কীভাবে ভালো প্রতিপক্ষ দেব? এখানে তারাই খেলেছে বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে। পার্থক্য হচ্ছে, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যখন তারা খেলছে, তারা ভালো প্রতিপক্ষ মোকাবিলা করছে। আমি শ্রীলঙ্কার মানের ক্রিকেটার কোত্থেকে দেব? হয়তো খেলার একটা পরিবেশ তৈরি করে দিতে পারব।’

ঘরের মাঠে লঙ্কানদের বিপক্ষে হারের পর ক্রিকেটারদের দায় যেমন ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ে। এটা নিয়ে উন্নতি করতে না পারার সরল স্বীকারোক্তি আছে বিসিবিরও। এখন ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। না হলে ফের পুরোনো কাসুন্দি ঘাটতে হবে সবারই। বারবারই প্রশ্ন উঠবে এই ঘরোয়া ক্রিকেট নিয়ে।

মুশতাকে আগ্রহী বিসিবি

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ১১:৫০ এএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ১১:৫০ এএম
মুশতাকে আগ্রহী বিসিবি
ছবি- সংগ্রহীত

সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের স্পিন বোলিং পরামর্শকের দায়িত্বে ছিলেন মুশতাক আহমেদ। স্বল্প সময়ে তার হাত ধরে সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ দল। এবার তার চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে যাচ্ছে বিসিবি। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস।

আজ দুপুর তিনটায় বিসিবির বোর্ড সভায় মুশতাক আহমেদের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে আলোচনা হবে। এছাড়া বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স, পূর্বাচল শেখ হাসিনা স্টেডিয়াম প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হবে।

বিশ্বকাপসহ দুই মাস বাংলাদেশ দলের কোচিং প্যানেলে কাজ করেছেন মুশতাক আহমেদ। তার অধীনে নিজেকে আরও বেশি শানিয়ে তুলেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। তার কাজে খুশি হয়ে আপাতত চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে আগ্রহী বিসিবি।

বেলজিয়ামকে বিদায় করে কোয়ার্টারে ফ্রান্স

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৭ এএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৭ এএম
বেলজিয়ামকে বিদায় করে কোয়ার্টারে ফ্রান্স
ছবি: সংগৃহীত

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের অবস্থান পাশাপাশি। তবে মাঠের খেলায় সেই প্রতিদ্বন্দ্বিতার দেখা মেলেনি। অবশ্য সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে বেলজিয়ামের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ছিল ফরাসিরা। তার প্রমাণ পুরো ম্যাচজুড়ে আধিপত্য কিলিয়ান এমবাপ্পে-অ্যান্তেনিও গ্রিজম্যানদের। মাঠের প্রভাব অবশ্য বোঝা যায়নি ফল দেখে। কারণ, গোল পেতে ফরাসিদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮৫ মিনিট পর্যন্ত। নিজেদের জালে বল জড়িয়ে ফ্রান্সের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করে দেন জ্যান ভার্টোনেন।

ডুসেলডর্ফে ম্যাচের শুরু থেকে বেলজিয়ামের ওপর ছড়ি ঘোরায় ফরাসিরা। একের পর এক আক্রমণ করেও বলার মতো কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ফরাসি স্ট্রাইকারদের একের পর এক ব্যর্থতায় মনে হচ্ছিল খেলা হয়তো গড়াবে অতিরিক্ত সময়ে। ম্যাচ শেষ হওয়ার মিনিট পাঁচেক আগে ডেডলক ভাঙেন কোলো মুয়ানি। বেলজিয়ামের জাল উদ্দেশ করে নেওয়া তার শট ভার্টোনেনের পায়ে লেগে জড়ায় জালে। তাতে ফরাসিদের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়।

 

আরসিবির কোচ হলেন দিনেশ কার্তিক

প্রকাশ: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৫ পিএম
আপডেট: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৫ পিএম
আরসিবির কোচ হলেন দিনেশ কার্তিক
ছবি : সংগৃহীত

সবশেষ মৌসুমটাই আইপিএলে দিনেশ কার্তিকের শেষ ছিল। এরপর ধারাভাষ্যকের ভূমিকায় দেখা যায় সদ্যসমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। এবার নতুন ভূমিকায় দেখা যাবে তাকে। আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু দলের ব্যাটিং কোচ এবং মেন্টর হলেন তিনি।

কোচ হওয়ার খবরে ৩৯ বছর বয়সী কার্তিক বলেছেন, ‘বিষয়টা দারুণ যে আমি বেঙ্গালুরুর সঙ্গে যুক্ত হয়েছি। চেষ্টা করব দলকে আরও শক্তিশালী করার। পেশা হিসেবে আমার কাছে কোচিং খুবই রোমাঞ্চকর একটা ব্যাপার। জীবনের নতুন অধ্যায় নিয়ে আমি সত্যিই খুবই রোমাঞ্চিত। আশা করি খেলোয়াড় হিসেবে আমার যে অভিজ্ঞতা সেটা দলের উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারব। এই দলের ব্যাটিং বিভাগের সঙ্গে কাজ করতে আমার তর সইছে না।’

ভারতের হয়ে ওয়ানডে ও টেস্ট দলে তার অভিষেক হয় ২০০৪ সালে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অভিষেক ২০০৬ সালে। খেলোয়াড়ি জীবন চলমান অবস্থাতেই তিনি ধারাভাষ্যকক্ষে বিচরণ শুরু করেন। ২০২১ সালে কাজ করেছেন ইংল্যান্ড-ভারত সিরিজে। একই ভূমিকায় ছিলেন দ্য হান্ড্রেডেও।

জাতীয় দলের হয়ে ২৬টি টেস্ট, ৯৪টি ওয়ানডে ও ৬০ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন কার্তিক। খেলোয়াড়ি জীবনে জিতেছেন ১টি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ১টি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ২টি এশিয়া কাপ। 

বিসিসিআইয়ের ১২৫ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা

প্রকাশ: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম
আপডেট: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৪:৩৯ পিএম
বিসিসিআইয়ের ১২৫ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা
ছবি : সংগৃহীত

দ্বিতীয়বারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জিতে আইসিসির শিরোপা খরা কাটিয়েছে ভারত। এই জয়ে ভারত ক্রিকেট দলকে পুরস্কৃত করেছে দেশটির ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিসিসিআই। যে পুরস্কার আইসিসি হতে প্রাপ্ত পুরস্কারের চেয়েও বেশি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বার্তায় বিসিসিআই সচিব জয় শাহ বলেন, ‘আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতায় ভারতীয় দলের জন্য ১২৫ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করতে পেরে আমি আনন্দিত। টুর্নামেন্টজুড়ে এই দলটি ব্যতিক্রমী প্রতিভা, দৃঢ়তা ও স্পোর্টসম্যানশিপ দেখিয়েছে। ক্রিকেটার, কোচ ও সাপোর্ট স্টাফের সবাইকে অসামান্য অর্জনের জন্য অভিনন্দন।’

এবারের আসরের চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় আইসিসি থেকে ২৪ লাখ ৫০ হাজার ডলার প্রাইজ মানি পাচ্ছে ভারত। ভার ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২০ কোটি ৪২ লাখ রুপি।

এছাড়া সুপার এইট পর্যন্ত ৬ ম্যাচ জেতায় তারা আরও ১ লাখ ৮৬ হাজার ৯২৪ ডলার পাচ্ছে। আইসিসি ও বিসিসিআই হতে প্রাপ্ত পুরস্কারের অর্থসহ মোট দেড় কোটি রুপি পেয়েছে ভারত। আর রানার্সআপ হয়ে ১২ লাখ টাকা ৮০ হাজার ডলার পেয়েছে দক্ষিন আফ্রিকা। 

কানাডায় রিজওয়ানের অধীনে খেলবেন বাবর

প্রকাশ: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৫ পিএম
আপডেট: ০১ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৬ পিএম
কানাডায় রিজওয়ানের অধীনে খেলবেন বাবর
ছবি : সংগৃহীত

২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভরাডুবির পর নেতৃত্ব হারান বাবর আজম। কিন্তু, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ঘুরেফিরে সেই বাবরের কাছেই পাকিস্তান আরেকবার দ্বারস্থ হয় পাকিস্তান। তাতেও লাভ হয়নি, এবারও ভরাডুবি হয়েছে দলটির। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হেরে বিদায় নিতে হয়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে। এরপর থেকে আবারও শুরু হয়েছে তার অধিনায়কত্ব নিয়ে সমালোচনা। আরেকবার শঙ্কায় তার নেতৃত্ব।

পাকিস্তান ক্রিকেটে তার অধিনায়কত্বের ভবিষ্যত নিয়ে এখনও কোনো নিশ্চয়তা পাওয়া না গেলেও ফ্র্যাঞ্চাইজ ক্রিকেটে তাকে খেলতে হবে সতীর্থ মোহাম্মদ রিজওয়ানের অধীনে। কানাডার গ্লোবাল টি-টোয়েন্টি লিগে ভ্যানকুবার নাইটসের হয়ে খেলবেন বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ান। সেখানে রিজওয়ানের নেতৃত্বে খেলতে হবে বাবরকে।

রিজওয়ানকে অধিনায়ক ঘোষণা করে ফ্র্যাঞ্চাইজটি জানিয়েছে, ‘গ্লোবাল টি-২০ এর চতুর্থ সিজনের জন্য ভ্যানকুভার নাইটস অধিনায়ক হিসেবে মোহাম্মদ রিজওয়ানের নাম ঘোষণা করছে। তার অসাধারণ ব্যাটিং দক্ষতা আর দক্ষ উইকেটকিপিং দিয়ে তিনি আমাদের জয়ের পথে নিয়ে যেতে তৈরি। তৈরি হও নাইটসরা!’

দলটিতে সুযোগ পেয়েছেন পাকিস্তানের অন্য দুই ক্রিকেটার মোহাম্মদ আমির ও আসিফ আলীকে।