ঢাকা ১১ আষাঢ় ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৫ জুন ২০২৪

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেলা প্রশাসন ও লেডিস ক্লাবের ঈদের উপহার বিতরণ

প্রকাশ: ১৫ জুন ২০২৪, ০২:১০ পিএম
আপডেট: ১৫ জুন ২০২৪, ০৪:৪৪ পিএম
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেলা প্রশাসন ও লেডিস ক্লাবের ঈদের উপহার বিতরণ
ছবি: খবরের কাগজ

চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে ঈদুল আজহা উপলক্ষে দুই শ দুস্থ ও অসহায় পরিবারের মাঝে ঈদের উপহার হিসেবে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছে জেলা প্রশাসন ও লেডিস ক্লাব।

শনিবার (১৫ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে অফিসার্স ক্লাবের মাঠে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার এসব পরিবারে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।

খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক একেএম গালিভ খান ও লেডিস ক্লাবের সভাপতি মাহফুজা সুলতানা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক দেবেন্দ্র নাথ উরাঁও, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আহমেদ মাহবুব-উল-ইসলাম, লেডিস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা তাছমিনা খাতুনসহ প্রমুখ।

জহুরুল ইসলাম/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

চট্টগ্রামে অনুমোদনহীন ৭টি দোকান উচ্ছেদ

প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১১:৩৫ এএম
আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪, ১১:৩৫ এএম
চট্টগ্রামে অনুমোদনহীন ৭টি দোকান উচ্ছেদ
ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম নগরের আগ্রাবাদ এলাকায় অনুমোদনহীন সাতটি দোকান উচ্ছেদ করেছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (চউক) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

সোমবার (২৪ জুন) বিকালে নগরের আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকায় অভিযানটি পরিচালিত হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের স্পেশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা আফরোজ চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অথরাইজড অফিসার-২ তানজিব হোসেন, সহকারী অথরাইজড অফিসার মো. হামিদুল হক, ইমারত পরিদর্শক এএসএম মিজান, মোহাম্মদ আবু জাফর ইকবাল ও গৌরাঙ্গ চন্দ্র পাল।

জানা গেছে, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকার রোড নং-২৭, প্লট নং-৪৯ এ নির্মাণাধীন ভবনের নীচ তলায় কোনো অনুমতি ছাড়াই সাতটি দোকান নির্মাণ করা হয়। বিষয়টি জানতে পেরে অভিযান চালিয়ে দোকানগুলো উচ্ছেদ করা হয়।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অথরাইজড অফিসার-২ তানজিব হোসেন খবরের কাগজকে বলেন, ‘ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ব্যত্যয় করে নির্মিত ও নির্মাণাধীন ভবনের বিরুদ্ধে মোবাইলকোর্ট পরিচালনার জন্য চউক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইউনুছের নির্দেশনা রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় অভিযান চালিয়ে সাতটি দোকান উচ্ছেদ করা হয়। পাশাপাশি আবাসিক প্লটে অন্যান্য দোকান মালিক ও প্লটের মালিকদেরকে অতি শিগগিরই দোকানের কার্যক্রম বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়।’

ইফতেখারুল/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

রেলওয়ের ২ নিরাপত্তাকর্মীর মাদক সেবনের ভিডিও ভাইরাল

প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৪৭ এএম
আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৫৩ এএম
রেলওয়ের ২ নিরাপত্তাকর্মীর মাদক সেবনের ভিডিও ভাইরাল
সাদ্দাম হোসেন ও শাহিনুর রহমান

রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্যের দপ্তরে বসেই মাদক সেবনের ভিডিও সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওগুলোতে যাদের দেখা যায় তারা হলেন- রাজশাহী পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে আরবিআর শাখার নিরাপত্তা কাজে নিয়োজিত সিপাহী সাদ্দাম হোসেন ও শাহিনুর রহমান।

প্রথম একটি ভিডিওতে দেখা যায়, সাদা কাগজের ওপর মেঝেতে সারিবদ্ধভাবে বেশ কয়েকটি ইয়াবা সেবনের জন্য সাজিয়ে রাখা হয়েছে। এর কিছু দূরে সাদ্দাম হোসেন ইয়াবা সেবন করছে। পাশের আরেকটি চেয়ারে বসে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন সিপাহী শাহিনুর রহমান। কথা বলা শেষে দুজনই একসঙ্গে মাদকআড্ডায় মেতে উঠেন। বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলে তাদের এমন মাদক সেবন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরএনবি শাখার নিরাপত্তা বাহিনীর বেশ কয়েকজন সদস্য জানান, সাদ্দাম ও শাহিনুর নিয়মিত মাদক সেবন করেন। প্রায় সময়ই তারা রেলওয়ে ভবনের বিভিন্ন রুমে রাতে মাদকের আড্ডা বসান। এতে বহিরাগতরাও অংশ নেন। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় প্রতিনিয়ত এমন বেপরোয়া কর্মকাণ্ড চালালেও ভয়ে কেউ মুখ খুলতে পারে না।

ভিডিওসহ নানা অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শাহিনুর রহমানের সঙ্গে মোবাইলফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করেন। তবে নিউজ না করার জন্য প্রতিবেদককে ম্যানেজের চেষ্টা চালান।

তবে অপর অভিযুক্ত সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে মোবাইলফোন যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

এ বিষয়ে রাজশাহী রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চল (আরএনবি) শাখার প্রধান কমান্ডার আসহাবুল ইসলাম বলেন, 'যদি এমন ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীভাবে ব্যবস্থা নিয়ে সাসপেন্ড করা হবে। এমন কর্মকাণ্ডে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।'

এনায়েত করিম/জোবাইদা/অমিয়/

হালদায় নিষিদ্ধ জালসহ আটক ২, জরিমানা

প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৩৭ এএম
আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:৩৭ এএম
হালদায় নিষিদ্ধ জালসহ আটক ২, জরিমানা
ছবি: খবরের কাগজ

ফটিকছড়ির জাফতনগর ইউনিয়নের ফতেহপুরের হালদা নদীর শাখা নদী তেলপাড়ই খাল থেকে নিষিদ্ধ গাড়া জালসহ দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ প্রায় ১৮৫ মিটার নিষিদ্ধ গাড়া জাল জব্দ করেছে মোবাইল কোর্ট। 

রবিবার (২৩ জুন) রাতে ফটিকছড়ি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মেজবাহ উদ্দিনের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। 

জানা যায়, সরকারি আদেশ না মেনে তেলপাড়ই খালে নিষিদ্ধ গাড়া জাল ব্যবহার করে প্রজনন মৌসুমে মাছ ও মাছের পোনা আহরণের অপরাধে হাবিবুর রহমান ও নুরুল আবছার নামে দুইজনকে আটক করা হয়। এ সময় জব্দ করা হয় প্রায় ১৮৫ মিটার নিষিদ্ধ গাড়া জাল। পরে তাদের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। 

অভিযানের সময় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজিজুল ইসলাম ও জাফতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউদ্দিন সঙ্গে ছিলেন।  

আবদুস সাত্তার/পপি/

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে স্থায়ী ট্রেন চালুর দাবি ক্যাবের

প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:২৭ এএম
আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪, ১২:১৩ পিএম
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে স্থায়ী ট্রেন চালুর দাবি ক্যাবের

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে বিশেষ ট্রেন নয়, স্থায়ী ট্রেন চালুর দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগ ও নগর কমিটি।

সোমবার (২৪ জুন) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান তারা।

বিবৃতিতে ক্যাব নেতারা বলেন, ঢাকার যাত্রীদের কক্সবাজারে যাওয়ার জন্য রেল কর্তৃপক্ষ পৃথক ট্রেন চালু করলেও চট্টগ্রামের যাত্রীদের স্বার্থ উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম থেকে খুবই সামান্যসংখ্যক যাত্রী নেওয়ার ব্যবস্থা করছেন। অন্যদিকে ঈদ উপলক্ষে কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেন চালু করা হলেও তা সাময়িক। যা এ অঞ্চলের সাধারণ জনগণের সঙ্গে তামাশার শামিল।

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে যদি আন্তঃনগর ট্রেন কক্সবাজার স্পেশাল ও পর্যটন এক্সপ্রেস চলাচল করতে পারে, সেক্ষেত্রে এই রুটে পৃথক ট্রেন চালুতে বাধা কোথায়- তা জাতিকে জানানো দরকার।

তারা আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বিশাল চ্যালেঞ্জ নিয়ে চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণ হওয়ার কারণে দেশের অন্যান্য স্থানের পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মানুষও কৃতজ্ঞ। কিন্তু চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে পৃথক ট্রেন না থাকায় ও বিশেষ ট্রেন চলাচল সাময়িক হওয়ার কারণে এ অঞ্চলের জনগণ হতাশ। যেখানে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে ট্রেনের সংখ্যা বাড়ানোর কথা, সেখানে ঘটছে এর বিপরীত।

ক্ষোভ প্রকাশ করে ক্যাব নেতারা বলেন, ‘বর্তমান সরকার প্রায় সাড়ে ১৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নতুন রেলপথ সম্প্রসারণ করে। গত বছরের ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্মিত ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ নতুন রেললাইনের উদ্বোধন করেন। ওই বছরের ১ ডিসেম্বর একটি এবং চলতি বছরের ১০ জানুয়ারি থেকে আরেকটিসহ ঢাকা থেকে দুটি আন্তঃনগর ট্রেন চালু করেন। এই দুটি ট্রেনে চট্টগ্রাম স্টেশন থেকে যাতায়াতের জন্য মাত্র ১১৫টি করে আসন বরাদ্দ রাখা হয়েছে।’

এ বিষয়ে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) চট্টগ্রাম বিভাগের প্রেসিডেন্ট নাজের হোসাইন খবরের কাগজকে বলেন, ‘ঢাকা থেকে দুটি ট্রেন চলাচল করলেও এই অঞ্চলের লোকজন ট্রেনে যাতায়াতের সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার রেলপথে দুটি আন্তঃনগর ট্রেনে চট্টগ্রামের যাত্রীদের মাত্র একটি এসি ও একটি নন এসি দুটি কোচ বরাদ্দ রাখা হলেও যাত্রীদের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। তাই ঈদ উপলক্ষে চালু হওয়া চট্টগ্রাম-কক্সবাজার স্পেশাল ট্রেনটি এই রুটে স্থায়ী ট্রেনে পরিণত করা হলে যাত্রীদের প্রতি সুবিচার করা হবে।’

আবদুস সাত্তার/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

মৌলভীবাজারের পানিতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

প্রকাশ: ২৫ জুন ২০২৪, ০৯:৩৩ এএম
আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪, ১০:২৮ এএম
মৌলভীবাজারের পানিতে ডুবে ৩ শিশুর মৃত্যু

মৌলভীবাজার সদরের মনু ও বরাক নদী এবং কুলাউড়ার হাকালুকি হাওর এলাকা থেকে তিন শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ জুন) বিকেলে জেলার কুলাউড়া উপজেলার হাকালুকি হাওর এলাকার ভূকশিমইল ইউনিয়নে বন্যার পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়।

ভূকশিমইল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজিজুর রহমান মনির জানান, ভূকশিমইল ইউনিয়নের মুক্তাজিপুর গ্রামের বটুল মিয়ার ছেলে রিজওয়ান আহমদ (৬) বন্যার পানিতে ডুবে মারা যায়। তাকে উদ্ধার করে কুলাউড়া সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।

এদিকে সোমবার দুপুরে মৌলভীবাজার সদর উপজেলার বরাক নদী থেকে শিশু আজিজুল ইসলামের (৬) মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল। আজিজুল খলিলপুর ইউনিয়নের লামুয়া গ্রামের মুহিবুর রহমানের ছেলে।

এর আগে সকালে মনু নদ থেকে সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের মো. রিমন শেখের (১২) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিখোঁজের ৪৩ ঘণ্টা পর তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ।

জানা যায়, বরাক নদীতে সাঁকো পার হওয়ার সময় পড়ে যায় আজিজুল। তখন স্থানীয় লোকজন খোঁজাখুঁজি করলেও তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। পরে ডুবুরিকে খবর দিলে তারা মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ছাড়াও সকালে স্থানীয় এলাকাবাসী কনকপুর ইউনিয়নের মনু নদের পাশে একটি মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে নিয়ে আসে।

পরে মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা হয়। মৃত রিমন সদর উপজেলার চাঁদনীঘাট ইউনিয়নের বর্ষিজোড়া এলাকার মো. মনির শেখের ছেলে। গত ২২ জুন দুপুরে মনু ব্যারেজে সাঁতার কাটতে নামে রিমন নিখোঁজ হন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মৌলভীবাজার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কেএম নজরুল জানান, মরদেহ উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে লাশ হস্তান্তর করা হবে।

পুলক পুরকায়স্থ/ইসরাত চৈতী/অমিয়/