![বাঁশখালী সড়কে ভাড়া নিয়ে নৈরাজ্য](uploads/2024/06/27/postoffice-1719461496.gif)
বাঁশখালীর প্রধান সড়ক তীব্র যানজট ও ভাড়া নৈরাজ্যের স্বর্গরাজ্য। এই সড়কের একদিকে যেমন থাকে তীব্র যানজট, অন্যদিকে থাকে ভাড়া নৈরাজ্যের মতো মালিকপক্ষের দিনদুপুরে ডাকাতির দৃশ্য। এমন চিত্রে বরাবরের মতোই অতিষ্ঠ বাঁশখালীর সাধারণ যাত্রী। বৃহস্পতিবার এলেই চালকদের আসল রূপ স্পষ্ট দেখা যায়।
শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিন হিসেবে চট্টগ্রাম শহর থেকে ঘরমুখী যাত্রীরা বৃহস্পতিবার একটু বেশিই থাকে। এ সুবাদে কিছু চালক তাদের ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায় করে যাত্রীদের কাছ থেকে। এমনও দেখা যায়, যেখানে নতুন ব্রিজ থেকে ১২০ টাকার ভাড়া তারা সেখানে ২০০ টাকা পর্যন্ত দাবি করে। পরে অতিরিক্ত যাত্রীর কারণে অবশেষে সেই ভাড়া দিয়েই বাড়ি যেতে হয়।
কেন এই নিয়ম? কেন এই গলা কাটা সিস্টেম? দেখার কি কেউ নেই? প্রয়োজনের তুলনায় ট্রাফিক পুলিশ না থাকায় প্রতিনিয়ত সড়কে তীব্র যানজট লেগেই থাকে। এভাবে আর কতদিন? তাহলে কি আমরা সিন্ডিকেটের কবলে, নাকি সিন্ডিকেট ভাঙার শক্তি নেই! এসব থেকে পরিত্রাণ চায় সাধারণ যাত্রী। ভাড়ানৈরাজ্য, যাত্রী হয়রানি, যানজট নিরসনে সচেতন ভূমিকা চাই। পাশাপাশি বাঁশখালীর মানুষের গণদাবি ভাড়ানৈরাজ্য বন্ধ করা, ভাড়ার তালিকা প্রণয়ন করা, যানজট নিরসনে ট্রাফিক পুলিশ বসানো হোক।
তৌহিদ-উল বারী
শিক্ষার্থী ও কলামিস্ট
[email protected]