ঢাকা ২১ আষাঢ় ১৪৩১, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

যেসব কারণে সেরা যমুনা এসি

প্রকাশ: ০৩ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৩ পিএম
আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৩ পিএম
যেসব কারণে সেরা যমুনা এসি
ছবি: বিজ্ঞাপন

সুস্থতা ও স্বস্তির জন্য এসির কোনো বিকল্প নেই। একটা সময়ে এসির ব্যবহার ছিল অনেকটা বিলাসিতার মতো। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে এসি ব্যবহার এখন আর বিলাসিতা নয়, বরং নিত্যদিনের চাহিদার অংশ।

পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা, এনার্জি সেভিংস, আরামদায়ক ও সর্বনিম্ন সার্ভিস কমপ্লেন—এসি কেনার আগে এ বিষয়গুলো অবশ্যই মাথায় রাখতে হয়। আর প্রতিটি বিষয়কে গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করে এসি উৎপাদন করছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড যমুনা। 

শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এয়ার কন্ডিশনার এসি ছিল আমাদের শহুরে জীবনের বিলাসী অনুষঙ্গ কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় জীবন-যাপনে পরিবর্তনের ফলে এসি এখন আমাদের যাপিত জীবনের খুবই প্রয়োজনীয় একটি উপকরণ, তাছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমাদের অঞ্চলে গরমের তীব্র তাপপ্রবাহের ফলে দিন দিন এসির চাহিদা ব্যাপকহারে বাড়ছে, তবে গ্রাহকের কাঙ্ক্ষিত পণ্যটি কেনার আগে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো বিবেচনায় নিতে হবে।

সাশ্রয়ী মূল্যে সেরা পণ্যটি ক্রয় করছেন কিনা?
এসিটি সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয় কিনা? 
পরিবেশ বান্ধব ও বিশুদ্ধ বাতাস নিশ্চিত করে কিনা? 
সর্বনিম্ন সার্ভিস কমপ্লেন ও বিক্রয় উত্তর সেবা নিশ্চিত করে কিনা? 

উপরোক্ত বিষয়গুলো বিবেচনায় রেখে দেশের অন্যতম বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের অন্যতম স্ট্রাটেজিক বিজনেস কনসার্ন যমুনা ইলেকট্রনিক্স দেশের সর্বোৎকৃষ্ট মানের সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদন ও বাজারজাত করছে।

পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা:যমুনা এসিতে থাকা শক্তিশালী ‘অ্যান্টিভাইরাস ফিল্টার’ ভাইরাসকে প্রতিহত করে। বাতাসের ভিতর থাকা জীবাণু শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। যমুনা এসিতে রয়েছে বিল্ট-ইন 3rd Generation UVC স্টেরিলাইজার যা জীবাণুর DNA ও RNA-এর বন্ধনকে ধ্বংস করে স্বাস্থ্যকর ও ৯৯ শতাংশ বিশুদ্ধ বাতাস নিশ্চিত করে।

‘হাই টেম্পারেচার সেলফ ক্লিনিং টেকনোলজি’ চারটি স্বয়ংক্রিয় ধাপে এসির ভেতরের জমে থাকা বরফ ও ময়লা পরিষ্কার করে বাতাসের প্রবাহকে করে সবসময় সচল এবং এসিকে করে দীর্ঘস্থায়ী। এ ছাড়া যমুনা এসির ‘পিএম ২.৫ ফিল্টারে’ রয়েছে ‘ডাস্ট কালেক্টিং টেকনোলজি’, যা বাতাসে মিশে থাকা ধুলাবালি প্রতিরোধ করে। একই সঙ্গে যমুনা এসির ‘ভিটামিন সি ফিল্টারের’ কারণে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা বজায় থাকে। ফলে ত্বক থাকে সতেজ ও সুরক্ষিত।

পাশাপাশি পিএম ২.৫ ফিল্টারে ‘হাই প্রেশার আয়নাইজেশন’ এবং ‘ন্যানো কোল্ড ক্যাটালিস্ট ইলেকট্রনিক ডাস্ট কালেক্টিং টেকনোলজি’ ব্যবহার করে ঘরের ভেতর থাকা ক্ষুদ্রতম (২.৫ মাইক্রোনসের নিচে) ধূলিকণা পরিশোধন করতে পারে, যা বাতাসের বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করে। যমুনা এসিতে থাকা ‘কোল্ড প্ল্যাজমা টেকনোলজি এয়ার আয়নাইজেশন’ মানসিক অবসাদ দূর করে এবং শরীরের প্রাণচঞ্চলতা বৃদ্ধি করে। ঘরকে রাখে সংক্রামণমুক্ত। এ ছাড়া যমুনা এসির ‘সিলভার আয়ন ফিল্টার’ এবং ‘ডিজার্মিং ফিল্টার’ বাতাসের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করে এবং ঘরের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে। পরিবেশ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষাকারী সব প্রযুক্তি একসঙ্গে রয়েছে যমুনা এসিতে, যা নিশ্চিত করে ৯৯ শতাংশ বিশুদ্ধ বাতাস।

সেলফ ক্লিনিং টেকনোলজি: যমুনা এসির সেলফ ক্লিনিং টেকনোলজির মাধ্যমে রিমোটের ক্লিন বাটনটি মাত্র একবার চেপে এসির এভাপরেটরে জমে থাকা ধূলিকণা ও দুর্গন্ধ খুব সহজেই দূর করা যায়।

স্মার্ট ইনভার্টার: স্বল্প বিদ্যুৎ খরচ করে এবং সঠিক তাপমাত্রার নিশ্চয়তা দেয়।

পয়েন্ট ফাইভ ডব্লিউ স্ট্যান্ডবাই: প্রচলিত অন/অফ সিস্টেমে বিদ্যুৎ বিল হয় অনিয়ন্ত্রিত ও অস্বাভাবিক। বাজারে থাকা স্বল্পমূল্যের অনেক এসিতে ‘পয়েন্ট ফাইভ ডব্লিউ স্ট্যান্ডবাই’ সিস্টেম নেই। তাই যমুনা ইনভার্টার এসি সাধারণ এসির তুলনায় ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎসাশ্রয়ী।

ইকো মোড টেকনোলজি: অত্যাধুনিক এই টেকনোলজি যমুনা এসির কম্প্রেসরকে খুবই ধীরগতিতে পরিচালন করে এবং এটি কনডেন্সারে চাপ কমায়। যার মানে, পুরো এসির সিস্টেমকে চালানোর জন্য কম্প্রেসরের মোটর কম শক্তি ব্যবহার করে, এভাবেই বিদ্যুৎ বিলকে করে আরও সাশ্রয়ী।

স্লিপ মোড ফাংশন: সাধারণ মানের এসি ব্যবহারে ঘুমের সময় মানুষের শরীর সাদা বা ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বেশি। শুধু তা-ই নয়, বিদ্যুৎ বিলও বেশি হয়। কিন্তু যমুনা এসিতে থাকা স্লিপ মোড টেকনোলজি তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্বল্প শীতল ও আর্দ্রতামুক্ত বাতাস সরবরাহের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ ও স্বাস্থ্যসম্মত ঘুম নিশ্চিত করবে, পাশাপাশি বিদ্যুৎ খরচও কমাবে।

ইনার গ্রোভ কপার টিউব: এটি রেফ্রিজারেন্ট গ্যাসের ফ্লোকে রাখে সচল ও নিরবচ্ছিন্ন, যা বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও সঠিক শীতলতা সুনিশ্চিত করে।

উচ্চমানের ইইআর: এসিতে ইইআর রেটিং যত বেশি, এটি তত বেশি কার্যকর। তাই যমুনা এয়ার কন্ডিশনার অল্প বিদ্যুৎশক্তি ব্যবহার করে সঠিক তাপমাত্রার নিশ্চয়তা দেয়।

স্লীপ মোড ফাংশন: সাধারণ মানের এসি ব্যবহারে ঘুমের সময় মানুষের শরীর সাদা বা ফ্যাকাসে হয়ে যাবার সম্ভাবনা অনেক বেশি শুধু তাই নয় বিদ্যুৎ বিল টাও অধিক । যমুনা এসিতে স্লিপ মোড টেকনোলজি এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেটি তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্বল্প শীতল ও আদ্রতামুক্ত বাতাস সরবরাহ করে আপনার শান্তিপূর্ণ ও সাস্থ্যসম্মত ঘুমে সাহায্য করবে পাশাপাশি বিদ্যুৎ খরচটাও কমাবে।

টার্বো: যমুনা এসির টার্বো কুলিং সিস্টেম কম সময়ে সঠিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

ফ্রিজ প্রিভেনশন: এসির কয়েলে বরফ জমতে দেয় না।

ফোর ডি এয়ার ফ্লো: এই প্রযুক্তির কারণে যমুনা এসি ঘরের প্রতিটি কোণে বাতাস পৌঁছে দেয় সুষমভাবে। ফোর ডি এয়ার ফ্লো টেকনোলজি দ্রুত ঘরকে ঠান্ডা করতে পারে এবং ব্যবহারকারীকে দেয় আরও আরামদায়ক অনুভূতি।

স্ট্রং ডিহিউমিডিফিকেশন: বেশি দক্ষতার সঙ্গে বাতাস থেকে আর্দ্রতা সরিয়ে দিয়ে ঘরকে ভালো রাখে।

ওয়াই–ফাই কন্ট্রোল: মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেই রয়েছে এসি সহজে নিয়ন্ত্রণের সুবিধা। অ্যাপটি ব্যবহার করে যমুনা স্মার্ট এসি কন্ট্রোল করা যায়। যেমন এসি অন/অফ করা, মোড চেঞ্জ, ফ্যানের গতি নিয়ন্ত্রণ, সুইংসহ নানবিধি ফাংশন পরিবর্তন করে এসির তাপমাত্রা ও আর্দ্রতা যেকোনো জায়গা থেকে রিমোট ছাড়াই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

আই-ফিল: এই মোডে এয়ারকন্ডিশনার বন্ধ থাকার পরও ইনডোর ইউনিটটি কয়েক মিনিটের জন্য চালানো হয়। এটি ইনডোর ইউনিটের কপার কয়েল শুষ্ক রাখতে সাহায্য করে এবং ধুলো-ময়লার আস্তরণ জমাকে প্রতিহত করে।

ফলো মি টেকনোলজি: এটি ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা’ টেকনোলজির মতো ব্যবহারকারীর আবাস্থলের পার্শ্ববর্তী ও পারিপার্শ্বিক তাপমাত্রা শনাক্ত করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে এবং ব্যবহারকারীর জোনকে করবে আরামদায়ক।

যমুনা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করছে। যমুনা এসিতে রয়েছে সর্বাধুনিক ডুয়াল ইনভার্টার টেকনোলজি তাই এটি ৭০% এনার্জি সেভ করে এবং টেম্পারেচারকে ৪৫% দ্রুত কুলিং করে। এসিতে রয়েছে ফায়ার অ্যাকুরেসি অফ-লাইন ভয়েস কন্ট্রোল (রিমোট ও ইন্টারনেটবিহীন) এবং থার্ড ইউভিসি জীবাণুমুক্তকরণ প্রযুক্তিসমৃদ্ধ শক্তিশালী অ্যান্টিভাইরাস ফিল্টার, যা ইতিমধ্যে বাজারে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

শীত কিংবা গরমের সমাধানে–যমুনার রয়েছে Hot & Cool এসি- যা আপনাকে শীতে দিবে উষ্ণতা আর গরমে দিবে শীতলতা। এছাড়া রয়েছে Inverter, Dual Inverter ও Non-Inverter AC যেগুলোর ক্যাপাসিটি ১ টন, ১.৫ টন, এবং ২ টন।

সার্ভিস সমস্যার সমাধান দিতে ২০২৪ সালে যমুনা দিচ্ছে এয়ার কন্ডিশনারে ২৪-২৪ অফার। এ অফারে যমুনা এসি কিনে পাচ্ছেন ২৪ ঘন্টার মধ্যে ফ্রি ইন্সটলেশন, ২৪ মাসে ২ বার ফ্রি ক্লিনিং সার্ভিস আর মাত্র ২৪ টাকায় এসি চলবে সারাদিন!

তাই উদ্ভাবনী ও দরকারি প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি যমুনা এসি মানেই পরিশুদ্ধ বাতাসের অভিজ্ঞতা এবং নিশ্চিত সার্ভিস গ্যারান্টি।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

বরিশালে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
আপডেট: ০৫ জুলাই ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
বরিশালে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত
প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়াদের একাংশ। ছবি: খবরের কাগজ

বরিশাল মডেল সরকারি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ও ইউরো কনভেনশন হলে তিনটি সেশনে ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’ ষষ্ঠ আসরের বরিশাল বিভাগের বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিভাগের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে প্রায় এক হাজার প্রতিযোগী অংশ নেয়। তাদের মধ্য থেকে বেছে নেওয়া হবে বিভাগের সেরা পাঁচ বাংলাবিদকে।

শুক্রবার (৫ জুলাই) প্রাথমিক বাছাইপর্ব শেষে মূলপর্বে বরিশাল থেকে ঢাকায় যাওয়ার সুযোগ পাবে সেরা ৫ বাংলাবিদ। প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান উন্মেষ রায় এবং প্রথিতযশা আবৃত্তিশিল্পী মাহীদুল ইসলাম।

শুদ্ধ ও সঠিক বাংলার চর্চা নিশ্চিত করতে এবং নতুন প্রজন্মের মধ্যে শুদ্ধ বাংলা ছড়িয়ে দিতে চ্যানেল আই আয়োজন করছে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়ালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ’। ইস্পাহানি মির্জাপুরের উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১৭ সাল থেকে এই প্রতিযোগিতা নিয়মিত অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদের পরিচালক তাহের স্বপন বলেন, ‘ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ প্রতিযোগিতায় প্রাথমিক পর্যায়ের ৯০ জনকে বাছাই করা হয়। তাদের মধ্য থেকে ৪০ নম্বরের সাহিত্য ও ব্যাকরণভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও ৩০ নম্বরের অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় বিভাগীয় সেরা ২০ প্রতিযোগীকে। পরে উচ্চারণ, বানান ও ব্যাকরণের দক্ষতা যাচাইয়ের মাধ্যমে বিচারকদের চুলচেরা বিশ্লেষণে সেরা ৫ জন নির্বাচিত হয়ে ঢাকায় মূলপর্বে যাওয়ার সুযোগ পাবে।’ 

এ বিভাগে মোট ১৪ হাজার শিক্ষার্থী বাংলাবিদ প্রতিযোগিতায় নিবন্ধন করেছিল। এর মধ্যে বাছাইপর্বে অংশ নিয়েছে সহস্রাধিক প্রতিযোগী।

ইস্পাহানি টি লিমিটেডের উপমহাব্যবস্থাপক এইচ এম ফজলে রাব্বি খবরের কাগজকে বলেন, ‘২০১৭ সালে বাংলাবিদ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এরপর করোনা মহামারির কারণে দুই বছর আয়োজন করা যায়নি। বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর, উচ্চারণ ও ব্যাকরণের দক্ষতার মধ্য দিয়ে সেরা ১০০ জনকে বাছাই শেষে ঢাকায় শুরু হবে মূলপর্ব। মূলপর্ব শেষে দেশসেরা বাংলাবিদ জিতে নেবে ১০ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি এবং দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী পাবে যথাক্রমে ৩ লাখ ও ২ লাখ টাকার মেধাবৃত্তি। এ ছাড়াও প্রথম ১০ জন প্রতিযোগী পাবে একটি ল্যাপটপসহ ব্যক্তিগত গ্রন্থাগার করার জন্য ৫০ হাজার টাকা সমমূল্যের বাংলা বই ও বইয়ের আলমারি।’

মঈনুল ইসলাম/ইসরাত চৈতী/

ওয়ালটন-ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল ১৪ জুলাই শুরু

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১০:২১ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ১০:৩০ পিএম
ওয়ালটন-ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল ১৪ জুলাই শুরু
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

ক্রীড়াবান্ধব প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র পৃষ্ঠপোষকতায় ও অপরাধ বিষয়ক পেশাদার সাংবাদিকদের একমাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ক্র্যাব) আয়োজনে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও শুরু হতে যাচ্ছে ক্র্যাব বার্ষিক ক্রীড়া উৎসব। আগামী ১৪ জুলাই থেকে শুরু হবে ‘ওয়ালটন-ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল-২০২৪।’ ইনডোর ও আউটডোরে মোট ১১টি ডিসিপ্লিন ও ইভেন্ট থাকবে এবারের এই আয়োজনে।

এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে এবারের ফেস্টিভ্যালের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন ক্র্যাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম মানিক। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডভাইজার (স্পোর্টস) এফ.এম. ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন), সিনিয়র ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবিউল ইসলাম মিলটন ও ক্র্যাবের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ক্র্যাবের সভাপতি কামরুজ্জামান খান।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় এবারের ‘ওয়ালটন-ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যালের’ ইনডোর ও আউটডোর ইভেন্টের মধ্যে রয়েছে- দাবা, ক্যারম, স্পেডট্রাম, অকশন ব্রিজ, শ্যুটিং, ম্যারাথন, লুডু, ফুটবল, ভলিবল, ক্রিকেট ও ব্যাডমিন্টন।

এছাড়া এবারের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় যেসব সিনিয়র সদস্য অংশগ্রহণ করতে পারবেন না তাদের মধ্যে দশজনকে বিশেষ পুরস্কারের ব্যবস্থা করছে ওয়ালটন। পাশাপাশি সদস্যদের স্ত্রীদের জন্য লুডু খেলার আয়োজন থাকছে।

সংবাদ সম্মেলনে এফ.এম. ইকবাল বিন আনোয়ার (ডন)) বলেন, ‘ওয়ালটন সবসময়ই ক্র্যাবের পাশে আছে। বরাবরের মতো এবারও বিভিন্ন ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ওয়ালটন সার্বিক সহযোগিতা করছে। আমরা চেষ্টা করছি যুবসমাজকে খেলাধূলায় ব্যস্ত রাখতে। বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনকেও খেলাধুলার চর্চা অব্যাহত রাখতে সহযোগিতা করা হচ্ছে। আগামীতেও ক্র্যাবের যেকোন অনুষ্ঠানে ওয়ালটন পাশে থাকার চেষ্টা করবে।’ এ সময়  তিনি ক্র্যাবের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি ও সাফল্য কামনা করে সকলকে ধন্যবাদ জানান।

রবিউল  ইসলাম মিলটন বলেন, ‘ক্র্যাবের এরকম একটি বার্ষিক স্পোর্টস ফেস্টিভ্যালে বরাবরের মতো এবারও ওয়ালটনকে পাশে রাখার জন্য আমরা আন্তরিক ধন্যবাদ জানচ্ছি। যারা এই ফেস্টভ্যিালের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশ নিবেন তারা হয়তো এক সময় ভালো খেলতেন। কিন্তু জীবন ও জীবিকার তাগিদে কর্মজীবনে আমরা অনেকেই সেই খেলাধুলায় নিজেদের সম্পৃক্ত রাখতে পারি না। কিন্তু খেলাধুলা করার বাসনাটা থেকেই যায় আমাদের। আপনাদের যে সুপ্ত বাসনা রয়েছে সেটা এই স্পোর্টস ফেস্টিভ্যালের মাধ্যমে প্রদর্শন করতে পারবেন বলেই আমার বিশ্বাস। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করায় ক্র্যাবকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।’

ক্র্যাব সভাপতি কামরুজ্জামান খান ও সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ওয়ালটন গ্রুপের সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি আগামীতেও ক্লাবের যেকোন অনুষ্ঠানে ওয়ালটনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।

ওয়ালটন-ক্র্যাব ক্রীড়া উৎসবের ইভেন্ট পার্টনার ওয়ালটনের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড মার্সেল। আর অনলাইন পার্টনার রাইজিংবিডি ডটকম। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

সরকারের শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৩.৯৩ কোটি টাকা দিলো ওয়ালটন

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৮:৩৯ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৮:৪০ পিএম
সরকারের শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে ৩.৯৩ কোটি টাকা দিলো ওয়ালটন
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে চেক হস্তান্তর করেন ওয়ালটনের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৪৬ টাকা জমা দিয়েছে বাংলাদেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ‘ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাষ্ট্রিজ পিএলসি’। 

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) সকালে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) মো. নজরুল ইসলাম সরকারের নেতৃত্বে ৯-সদস্যের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে চেক হস্তান্তর করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাহবুব হোসেন, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শরিফ হারুনুর রশিদ ও মো. সাদেকুর রহমান, অ্যাডিশনাল এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর হাফিজ উল্যাহ, ডেপুটি অপারেটিভ ডিরেক্টর মিনহাজ উদ্দিন প্রমুখ। 

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ শ্রম আইন অনুযায়ী প্রতি বছর কোম্পানির করপূর্ব মোট লাভের ৫ শতাংশ ওয়ার্কারস প্রফিট পার্টিসিপেশন অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার ফান্ডের (ডব্লিউপিপিএফ) মাধ্যমে কর্মীদের মধ্যে সমভাবে বন্টন করছে ওয়ালটন। পাশাপাশি সরকারের শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে উক্ত লাভের নির্দিষ্ট অংশ জমা দেওয়া হয়। সেই অনুযায়ী ২০২২-২৩ হিসাব বছরে ওয়ালটন পরিবারের প্রত্যেক সদস্য প্রফিট শেয়ারিং ফান্ড থেকে করবাদ ১৯ হাজার ৮৩৮ টাকা করে পেয়েছেন। এর মধ্যে করবাদ ১১ হাজার ৯০৩ টাকা তাৎক্ষণিক প্রদান করা হয়। বাকি অর্থ ডব্লিউপিপিএফ এ রিটেনশন করা আছে। আর সরকারের শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৪৬ টাকা প্রদান করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ওয়ার্কারস প্রফিট পার্টিসিপেশন অ্যান্ড ওয়েলফেয়ার ফান্ডে মোট ৩৯ কোটি ৩৬ লাখ ৫৪ হাজার ৪৬৪ টাকা দিয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী নজরুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে জমা দেওয়া ৩ কোটি ৯৩ লাখ ৬৫ হাজার ৪৪৬ টাকার চেক হস্তান্তর করছেন ওয়ালটনের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ। 

 

আটোয়ারীতে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের  শাখা উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৫ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৫:১৫ পিএম
আটোয়ারীতে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের  শাখা উদ্বোধন

পঞ্চগড়ের আটোয়ারীতে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ২২০তম শাখার কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফরমান আর চৌধুরী এই শাখা উদ্বোধন করেন।
 
শাখা উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আটোয়ারী উপজেলার চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আনিছুর রহমান, বিসিআইসি ডিলার ও মিল চাতাল ও ইটভাটার মালিক মোা. খলিলুর রহমান, এস কে কোল্ড স্টোরেজের মালিক মো. দেলোয়ার হোসেন, ব্যবসায়ী শ্রী কমলেশ চন্দ্র ঘোষ, সায়ান কোল্ড স্টোরেজের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামসুজ্জোহা আর আহম্মেদ এবং ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবীব উল্লাহ।
 
বগুড়া জোনাল হেড ও এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এ এন এম মুফীদুল ইসলাম অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।

ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব পিআর জালাল আহমেদ অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।

এ সময় গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। 

আটোয়ারী শাখার ব্যবস্থাপক মো. জাহেদুল ইসলাম উপস্থিত সবাইকে ধন্যবাদ জানান।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ফরমান আর চৌধুরী বলেন, ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থার মাধ্যমে হালালভাবে ব্যবসা পরিচালনার পাশাপাশি দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সম্ভব। দেশের ইসলামী ব্যাংকিং ব্যবস্থা এরই মধ্যে তা প্রমাণে সফল হয়েছে। সর্বাধুনিক সকল ব্যাংকিং পরিষেবা নিয়ে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এই এলাকার উন্নয়নে সহযোগী হবে।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৩:২৭ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট অনুষ্ঠিত
ছবি: বিজ্ঞাপন

এশিয়ার দ্রুতবর্ধনশীল সম্ভাবনার বাজারগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে আরও উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ এন্ডলেস পসিবিলিটিজ’ থিম নিয়ে দ্বিতীয় বছরের মতো আয়োজন হচ্ছে ‘বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিট’। 

এই প্রেক্ষিতেই, দেশের ৮টি উল্লেখযোগ্য স্টার্টআপের শীর্ষ প্রতিনিধি, সেই সঙ্গে আরও কিছু ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্ট এবং ইকোসিস্টেম বিল্ডার স্টেকহোল্ডারকে নিয়ে ২৭ জুন ঢাকায় স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের কার্যালয়ে হয়ে গেল একটি স্টার্টআপ ফাউন্ডারস’ মিট।

উপস্থিত স্টার্টআপগুলো ছিল শপআপ, চালডাল, এমই সোলশেয়ার লিমিটেড, আমার ল্যাব, আই ফার্মার, ট্রাক লাগবে, আমি প্রবাসী এবং পাঠাও। 

ভেঞ্চার ক্যাপিটালিস্টদের মধ্য থেকে উপস্থিত ছিলেন অ্যাংকরলেস বাংলাদেশের ফাউন্ডিং পার্টনার অ্যান্ড সিইও রাহাত আহমেদ এবং আইডিএলসি ভিসি ফান্ডের অন্যতম পার্টনার মুস্তাফিজুর খান।

আরও উপস্থিত ছিলেন ইকোসিস্টেম বিল্ডারদের মধ্য থেকে লাইট ক্যাসল পার্টনার্সের সিইও বিজন ইসলাম এবং বিল্ড বাংলাদেশের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ইরাদ কাওসার।

অনুষ্ঠানে আয়োজকদের দিক থেকে উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সামি আহমেদ, সামিটটির ইভেন্ট পার্টনার উইন্ডমিল অ্যাডভার্টাইজিং লিমিটেড থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাব্বির রহমান তানিম, কম্যুনিকেশন পার্টনার এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার লিমিটেডের পক্ষ থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোরশেদ আলম এবং ম্যানেজিং পার্টনার তাসনুভা আহমেদ টিনাসহ প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা।

আসছে ২৭ এবং ২৮ জুলাই তারিখে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া সামিট ইভেন্টটির প্ল্যান এবং ডিজাইনের দিকগুলো নিয়ে আগত অতিথিদেরকে সেখানে বিস্তারিত ধারণা দেন উইন্ডমিল প্রতিনিধিরা। দেশের বাইরে থেকে বিজনেস ও স্টার্টআপ জগতের কোন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভিসিগণ এবং ইনভেস্টর অর্গানাইজেশনগুলো এই ইভেন্টে অংশ নিতে আসছেন, সেই বিষয়েও জানানো হয়। 

ইভেন্টের আগে-পরে এবং সমস্ত আয়োজন চলাকালে পুরো সামিটের বিষয়ে আগ্রহী এবং সংশ্লিষ্ট নাগরিকসহ সব মহলকে যথাযথভাবে অবগত করতে মিডিয়ায় কেমন কার্যক্রম চালানো হচ্ছে এবং হবে, সেটিও সবিস্তারে তুলে ধরা হয় মাইন্ডশেয়ারের পক্ষ থেকে। 

উপস্থিত সবার মাঝে এই অংশে ‘বাংলাদেশ স্টার্টআপ সামিট ২০২৪’-এর অডিওভিজুয়াল ট্রেইলারটিও লঞ্চ করা হয়। কী কী বিষয়ে কতটি সেশন নিয়ে সাজানো হচ্ছে এবারের দুইদিনব্যাপী সামিট, কোন অংশ কে উপস্থাপন অথবা সঞ্চালন করবেন আর সেখানে আমন্ত্রিত অতিথি ও বক্তারাই-বা কারা, এই বিষয়গুলো নিয়েও এখনকার সর্বশেষ চিত্রটি সবাইকে অবগত করা হয়। 

অনুষ্ঠানের শেষ ধাপে, উপস্থিত স্টার্টআপ ফাউন্ডাররা সামিটের কার্যপরিকল্পনা এবং প্রতিপাদ্য বিষয়গুলো নিয়ে তাদের মতামত আর পরামর্শও জানান।

সব মিলিয়ে স্টার্টআপ খাতের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধি এবং সংশ্লিষ্ট আয়োজক পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনা ও অভিমত বিনিময়ের এই গুরুত্বপূর্ণ পর্বটি আসন্ন সামিটকে সম্পূর্ণ ও সফল করতে অনেক দিক থেকেই গুরুত্বপূর্ণ ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা রাখছেন সংশ্লিষ্ট সকলেই।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/