![স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ নেই : মির্জা আব্বাস](uploads/2024/03/27/1711552448.Mirza_Abbas.jpg)
স্বাধীন দেশে আজকে স্বাধীনভাবে কথা বলার সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ‘আমরা যারা দেশকে ভালোবাসি, একাত্তরে যুদ্ধ করেছি তাদেরকে আবারও ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে।’
বুধবার (২৭ মার্চ) রাজধানীর মালিবাগে একটি হোটেলে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘ইফতার আমাদের ঐতিহ্য। এটা আদিকাল থেকেই চলে আসছে। আজকে ইফতার মাহফিল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সাহরির সময় গরুর গোশত খাওয়া যাবে না বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমি জানি না, এটা কার জন্য করা হয়েছে?’
এদিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আজকে দেশে গণতন্ত্র নেই। ভোটের অধিকার নেই। তাই সবাইকে দলমত নির্বিশেষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই সরকারের পতন ঘটানো ছাড়া বিকল্প নেই।’
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খানের সঞ্চালনায় ইফতার মাহফিলে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কয়েকজন প্রতিনিধিসহ কূটনীতিকরা উপস্থিত ছিলেন। আরও অংশ নেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কেন্দ্রীয় নেতা জেড রিয়াজ উদ্দিন নসু, জহির উদ্দিন স্বপন, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, নিপুন রায় চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, বিশিষ্টজনদের মধ্যে অধ্যাপক আসিফ নজরুল, অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, সাবেক রাষ্ট্রদূত সিরাজুল ইসলাম, খ্যাতিমান আলোকচিত্রী শহীদুল আলম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. খুরশিদ আলমসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির (জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) রাশেদ প্রধান, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমান, বিকল্প ধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক নূরুল আমিন বেপারী, গণদলের এটিএম গোলাম মওলা চৌধুরী, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) ক্বারী আবু তাহের, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা, ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন, এবি পার্টির আহ্বায়ক এএফএম সোলায়মান চৌধুরী, ব্যারিস্টার যোবায়ের আহমেদ ভুইয়া, নেতিক সমাজের আমসা আমিন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনডিএমর চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফ, শাকিল উজ্জামান, শহিদুল ইসলাম ফাহিম, নুরে এরশাদ সিদ্দিকী, আব্দুজ জাহের, জসিম উদ্দিন আকাশ প্রমুখ।