ঢাকা ২১ আষাঢ় ১৪৩১, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

নতুন বছরে ‘টেস্ট’ পরীক্ষা

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:৩৩ এএম
আপডেট: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৮:১৭ পিএম
নতুন বছরে ‘টেস্ট’ পরীক্ষা
ছবি : সংগৃহীত

২০২৪ সাল বাংলাদেশের জন্য সাদা পোশাকে হতে যাচ্ছে ঐতিহাসিক বছর। নতুন বছরে দেশে ও দেশের বাইরে সবমিলিয়ে খেলবে ১৪ টেস্ট। বাংলাদেশের টেস্ট ইতিহাসে এটাই এক বছরে সাদা পোশাকে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ খেলার রেকর্ড হবে। এর আগে ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি ১০ টেস্ট খেলেছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

২০২৪ সালে ঘরের মাঠে ৬ ও দেশের বাইরে ৮ টেস্ট খেলবে বাংলাদেশ দল। ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়ে ও দক্ষিণ আফ্রিকাকে আতিথ্য দিবে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। বিদেশে খেলবে আফগানিস্তান, ভারত, পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ কোথায় খেলবে সেটা এখনো নির্ধারিত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, ভারত, আরব আমিরাত কিংবা শ্রীলঙ্কা, যেকোনো জায়গায় অনুষ্ঠিত হতে পারে এই সিরিজ। নিজেদের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দেশে ও দেশের বাইরে এত বেশি টেস্ট খেলতে প্রস্তুত তো বাংলাদেশ দল? এমন প্রশ্নই জাগছে এখন?

২০২৪ সালের ব্যস্তসূচিতে ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সের বড় অন্তরায় হতে পারে ফিটনেস। টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ দল এখনো আলাদা করে দল গঠন করতে পারেনি।  মুমিনুল, মাহমুদুল, সাদমান, সৈয়দ খালেদ, নাঈম হাসান, জাকির হাসান এ রকম হাতেগুনা কয়েকজন ক্রিকেটারের গায়ে টেস্ট ক্রিকেটের  ‘টেগ’ লাগানো।    বাকিরা টেস্ট ক্রিকেটার পাশাপাশি ওয়ানডে ও  টি-টোয়েন্টি ম্যাচও খেলে থাকেন।

১৪ টেস্ট। ৫ দিনের হিসাব করলে ৭০ দিন ক্রিকেটারদের মাঠে থাকতে হবে। পাশাপাাশি ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচতো আছেই।  আবার  ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও।  যে কারণে বছরজুড়ে ক্রিকেটারদের মাঠেই থাকতে হবে। পর্যাপ্ত বিশ্রামের সুযোগ থাকবে কম।  এ ক্ষেত্রে  তারা ফিটনেস সমস্যায় পড়তে পারেন।  বাংলাদেশে এটি নিয়মিত ঘটনা  ক্রিকেটারদের ইনজুরিতে পড়া। দেখা যায় সারা বছরই বিভিন্ন ইনজুরিতে ভোগেন ক্রিকেটাররা। ফলে টেস্ট ম্যাচে নিয়মিত খেলোয়াড়দের পাওয়া যাবে কি না সেটাই এখন বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আরও প্রশ্ন জেগেছে দুটি। প্রথমত- ঘরের মাঠে উইকেট কেমন হবে, দ্বিতীয়ত- বিদেশের মাঠে কেমন পারফর্ম করবে বাংলাদেশ দল।

প্রথম প্রশ্নের উত্তর খানিকটা আন্দাজ করা যায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ শেষে নাজমুল হোসেন শান্তর কথায়। সেখানে তিনি বলেছিলেন- টেস্টে উন্নতি নয় জিততে এসেছি। এ ছাড়া তিনি আরও বলেছিলেন- হোম অ্যাডভান্টেজ কাজে লাগাবেন। অর্থাৎ ঘরের মাঠে নিয়মিত টেস্ট জিততে মরিয়া থাকা বাংলাদেশ দল এখন শরণাপন্ন হবে স্পিন কন্ডিশনের উপর। সবশেষ মিরপুর টেস্টের উইকেটের চিত্রায়ন হতে পারে আগামী বছরের ঘরের মাঠে হওয়া টেস্টগুলোতে। এমন কি এর পক্ষে আছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্ট শেষে তিনি দলের সিদ্ধান্তের পক্ষে কথা বলেন। তাতে আরও বেশি স্পষ্ট হয় টেস্ট জিততে মরিয়া বাংলাদেশ দল।

দেশের বাইরে একই ধরনের সুবিধা পাবে না। এটা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। ভারতের মাটিতে র‍্যাঙ্ক টার্নার উইকেট পেলেও পেতে পারে বাংলাদেশ দল। কারণ, ভারত বারবারই টেস্ট জয়ে নির্ভর করে র‍্যাঙ্ক টার্নার উইকেটের উপর। বাংলাদেশের বিপক্ষে একই পথে হাঁটবে কি না সেটা নিশ্চিত নয়। তবে বাংলাদেশ স্পিনে কিছুটা শক্তিশালী বলে র‍্যাঙ্ক টার্নার উইকেট থেকে বেরিয়ে ভরসা রাখতে পারে স্পোর্টিং উইকেটে। অন্যদিকে পাকিস্তানের উইকেটগুলো বারবার কথা বলে ব্যাটারদের পক্ষে। ফলে পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট জিততে বড় ভূমিকা নিতে হবে বাংলাদেশের ব্যাটারদের। অন্যদিকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে থাকে পেসারদের দাপট। সেখানে লাল-সবুজের ঝাণ্ডা ওড়াতে দায়িত্ব নিতে হবে পেসারদের। আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের ভেন্যু চূড়ান্ত না হওয়ায় কোন ধরনের উইকেটে খেলা হতে পারে সেটার ধারণা পাওয়া যাচ্ছে না।

দেশে ও দেশের বাইরের উইকেট নিয়ে আছে বিস্তর আলোচনা। ঘরের মাঠে স্পিন উইকেটে খেলে বিদেশের মাটিতে কতটা মানিয়ে নিতে পারবে সেটা এখন ভাবনার বিষয়। আগামী বছরের টেস্ট চ্যালেঞ্জ জিততে সেই পথে হাঁটতে পারবে তো বাংলাদেশ দল? এমন প্রশ্নই এখন ক্রিকেট মহলে।
এই নিয়ে গতকাল খবরের কাগজকে সাবেক ক্রিকেটার রাজিন সালেহ বলেন, ‘আমরা যদি ঘরের মাঠে স্পিন, বিদেশের মাঠে স্পোর্টিং উইকেটে খেলি- সেটা হবে রাতদিন পার্থক্য। মিরপুর টেস্টের মতো হলে বিদেশের মাঠে আমাদের সংগ্রাম করতে হবে। তবে বিদেশের মাঠে জয় পেতে হলে অবশ্যই দেশের মাটিতে স্পোর্টিং উইকেটে খেলতে হবে।’ ক্রিকেটারদের ফিটনেস  প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‌‘আমার মনে হয় না, ১৪ টেস্ট খুব বেশি। তবে বোর্ড যাদেরকে টেস্ট খেলানোর চিন্তা করছে, তাদেরকে আলাদা করে পরিচর্যা করে তাহলে আমাদের জন্য ভালো। অন্য ফরম্যাটেও যারা খেলবে তাদের জন্য রোটেশন পলিসি করলে টেস্টে আমরা ভালো সাফল্য পেতে পারি।'

দেশে ফিরেছেন রোহিত শর্মারা, অপেক্ষা উৎসবের

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০১:২৬ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০১:২৬ পিএম
দেশে ফিরেছেন রোহিত শর্মারা, অপেক্ষা উৎসবের
ছবি- সংগ্রহীত

বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর বৈরি আবহাওয়ার কারণে বার্বাডোজে আটকা পড়েছিল ভারতীয় দল। পরিবেশ ঠান্ডা হলে বিশেষ এক ফ্লাইটে ১৬ ঘণ্টার বিমান যাত্রার পর নিজ দেশে ফিরেছে টি-টোয়েন্টি বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। বৃহস্পতিবার সকালে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে পৌঁছায় তারা।

সকালে নয়াদিল্লিতে পৌঁছানো ভারতীয় দল আপাতত অবস্থান করছে সেখানকার আইটিসি হোটেলে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে তাদের। সেখানে মুম্বাইয়ে যাবে ভারতীয় দল। সেখানে হবে রোড শো।

ভারতীয় দলের দেশে ফেরা উপলক্ষ্যে সকাল দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভিড় করে সমর্থকরা। সবাই ফুলেল শুভেচ্ছায় বরণ করে নেয় পুরো দলকে।

দিল্লির আনুষ্ঠানিকতা শেষে মুম্বাইয়ে ভারতীয় দল। সেখানে মুম্বাইয়ের মেরিন ড্রাইভে ছাদখোলা বাসে হবে শিরোপা উৎসবের রোড শো। এর আগে ২০০৭ সালে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের পর মুম্বাইয়ে হয়েছিল রোড শো।

বিসিবিতে বাড়ল দেশি কোচ

প্রকাশ: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০১:১১ পিএম
আপডেট: ০৪ জুলাই ২০২৪, ০১:১১ পিএম
বিসিবিতে বাড়ল দেশি কোচ
ছবি- সংগ্রহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অধীনে দেশি কোচের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। বিসিবিতে চুক্তিবদ্ধ কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন সাবেক তিন ক্রিকেটার রাজিন সালেহ, তুষার ইমরান ও তারেক আজিজ। রাজিন সালেহ ও তুষার ইমরান নিয়োগ পেয়েছেন ব্যাটিং কোচ হিসেবে। তারেক আজিজকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বোলিং কোচ হিসেবে।

রাজশাহীর শহীদ কামরুজ্জামান স্টেডিয়ামে হচ্ছে বাংলাদেশ হাই পারফরম্যান্স ইউনিটের ক্যাম্প। ইতোমধ্যে সেখানে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন রাজিন। পাশাপাশি আসন্ন অস্ট্রেলিয়া সফরে দলের সঙ্গে থাকবেন তিনি। তিন মাসের জন্য তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে ব্যাটিং কোচ তুষার ইমরান ও বোলিং কোচ তারেক আজিজকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তিন বছরের জন্য। তারেক আজিজ বাংলাদেশ টাইগার্সের সঙ্গে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে কাজ শুরু করেছেন।

এছাড়া সাবেক ক্রিকেটার নাদিফ চৌধুরীকে বয়সভিত্তিক দলের নির্বাচক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

ঘুমকাণ্ডের ব্যাখ্যা দিলেন তাসকিন

প্রকাশ: ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৬:৪৮ পিএম
আপডেট: ০৩ জুলাই ২০২৪, ০৬:৪৮ পিএম
ঘুমকাণ্ডের ব্যাখ্যা দিলেন তাসকিন
তাসকিন আহমেদ

ভারত ম্যাচের আগে তাসকিন আহমেদের ঘুমকাণ্ড নিয়ে হচ্ছে তুমুল সমালোচনা। সেই সমালোচনার মধ্যে এবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুখ খুলেছেন তাসকিন। দিয়েছেন নিজের ব্যাখ্যা।

বুধবার (৩ জুলাই) তাসকিনের দেওয়া সেই পোস্ট খবরের কাগজের পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-

‘আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি সম্প্রতি অনলাইনে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জানতে পেরেছি যে সম্প্রতি শেষ হওয়া টি-২০ বিশ্বকাপের একটি ঘটনা নিয়ে অনেক হৈচৈ করা হচ্ছে।

প্রথমত, আমি সবাইকে জানাতে চাই যে বেশিরভাগ সংবাদ অ তথ্য যা ছড়ানো হচ্ছে তা কেবল গুজব এবং আমি আশা করি ভক্তরা এটি সেইভাবে দেখবেন।

দ্বিতীয়ত, আমি ঘটনাটি সেদিন আসলে কী ঘটেছিল তা পরিষ্কার করতে চাই। আমি স্বীকার করি যে আমি স্বাভাবিকের চেয়ে পরে উঠেছি এবং এজন্য ইতোমধ্যে পুরো দল এবং ম্যানেজমেন্টের কাছে ক্ষমা চেয়েছি।

আমি সকাল ৮:৩৭-এ উঠেছিলাম ও ৮:৪৩-এ লবিতে গিয়েছিলাম এবং আমার রাইড প্রস্তুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমি সকাল ৯:০০-এ হোটেল ছেড়েছি। আমি সকাল ৯:৪০-এ স্টেডিয়ামে প্রবেশ করেছি, ম্যাচ টসের ২০ মিনিট আগে সকাল ১০:০০-এ। আমরা সকাল ১০:১৫-এ জাতীয় সংগীত গেয়েছিলাম এবং ম্যাচটি সকাল ১০:৩০-এ শুরু হয়েছিল।

এটি খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে এই তথাকথিত ক্রীড়া সাংবাদিকরা গুজবের ভিত্তিতে খবর প্রচার/মুদ্রণ করছে এবং যাচাই না করে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে যা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন খেলোয়াড় হিসাবে।

যারা আমাকে চেনেন তারা জানেন আমি আমাদের দেশকে কতটা ভালোবাসি এবং বাংলাদেশকে প্রতিনিধিত্ব করার জন্য কতটা নিবেদিত, উৎসাহী এবং গর্বিত। আমি জানি আমি সময়মতো টিমের বাসে না ওঠার একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল করেছি, কিন্তু আমি টসের আগেই স্টেডিয়ামে ছিলাম। আমার চূড়ান্ত দলে নির্বাচিত না হওয়াটা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল। যা সঠিক টিম কম্বিনেশন পাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত এবং এটি আমার টিম বাসে না ওঠার ব্যর্থতার সঙ্গে সম্পর্কিত ছিল না। তাই, আমি আশা করি মিডিয়া এবং ক্রীড়া সাংবাদিকরা মিথ্যা গল্প লেখার আগে আরও সতর্কতা অবলম্বন করবেন এবং একটি বিষাক্ত পরিবেশ তৈরি করবেন না।

এটি কেবল আমাদের খেলোয়াড়দের ক্ষতি করে না বরং আমাদের দেশের সামগ্রিক চিত্রকে ক্ষুণ্ন করে। আমি বিশ্বাস করি আমরা সবাই সৎ এবং পেশাদার সাংবাদিকতা আশা করি যাতে জাতি হিসেবে এগিয়ে যেতে পারি।

ভবিষ্যতে, আমি আইনিভাবে এই ধরনের বিষয়ে ব্যবস্থা নেব যাতে কেউ ক্রীড়াবিদ বা মানুষ হিসেবে আমার সুনাম বা অখণ্ডতা ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা না করে। আমার ভক্তদের ধন্যবাদ তাদের অব্যাহত সমর্থনের জন্য।’

পার্থ/সালমান/

মুশতাকে আগ্রহী বিসিবি

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ১১:৫০ এএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ১১:৫০ এএম
মুশতাকে আগ্রহী বিসিবি
ছবি- সংগ্রহীত

সদ্য সমাপ্ত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের স্পিন বোলিং পরামর্শকের দায়িত্বে ছিলেন মুশতাক আহমেদ। স্বল্প সময়ে তার হাত ধরে সাফল্য পেয়েছে বাংলাদেশ দল। এবার তার চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে যাচ্ছে বিসিবি। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন বিসিবির ক্রিকেট অপারেশনস চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস।

আজ দুপুর তিনটায় বিসিবির বোর্ড সভায় মুশতাক আহমেদের সঙ্গে চুক্তির মেয়াদ বাড়ানো নিয়ে আলোচনা হবে। এছাড়া বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স, পূর্বাচল শেখ হাসিনা স্টেডিয়াম প্রকল্প নিয়ে আলোচনা হবে।

বিশ্বকাপসহ দুই মাস বাংলাদেশ দলের কোচিং প্যানেলে কাজ করেছেন মুশতাক আহমেদ। তার অধীনে নিজেকে আরও বেশি শানিয়ে তুলেছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন। তার কাজে খুশি হয়ে আপাতত চুক্তির মেয়াদ বাড়াতে আগ্রহী বিসিবি।

বেলজিয়ামকে বিদায় করে কোয়ার্টারে ফ্রান্স

প্রকাশ: ০২ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৭ এএম
আপডেট: ০২ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৭ এএম
বেলজিয়ামকে বিদায় করে কোয়ার্টারে ফ্রান্স
ছবি: সংগৃহীত

ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ে ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের অবস্থান পাশাপাশি। তবে মাঠের খেলায় সেই প্রতিদ্বন্দ্বিতার দেখা মেলেনি। অবশ্য সাম্প্রতিক পারফরম্যান্সে বেলজিয়ামের চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে ছিল ফরাসিরা। তার প্রমাণ পুরো ম্যাচজুড়ে আধিপত্য কিলিয়ান এমবাপ্পে-অ্যান্তেনিও গ্রিজম্যানদের। মাঠের প্রভাব অবশ্য বোঝা যায়নি ফল দেখে। কারণ, গোল পেতে ফরাসিদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৮৫ মিনিট পর্যন্ত। নিজেদের জালে বল জড়িয়ে ফ্রান্সের কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা নিশ্চিত করে দেন জ্যান ভার্টোনেন।

ডুসেলডর্ফে ম্যাচের শুরু থেকে বেলজিয়ামের ওপর ছড়ি ঘোরায় ফরাসিরা। একের পর এক আক্রমণ করেও বলার মতো কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ফরাসি স্ট্রাইকারদের একের পর এক ব্যর্থতায় মনে হচ্ছিল খেলা হয়তো গড়াবে অতিরিক্ত সময়ে। ম্যাচ শেষ হওয়ার মিনিট পাঁচেক আগে ডেডলক ভাঙেন কোলো মুয়ানি। বেলজিয়ামের জাল উদ্দেশ করে নেওয়া তার শট ভার্টোনেনের পায়ে লেগে জড়ায় জালে। তাতে ফরাসিদের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত হয়।